Sunday, January 31, 2016

সকাল

আজিকে এই সকালবেলাতে
বসে আছি আমার প্রাণের সুরটি মেলাতে।।
আকাশে ওই অরুণ রাগে মধুর তান করুণ লাগে,
বাতাস মাতে আলোছায়ায় মায়ার খেলাতে।।
নীলিমা এই নিলীন হল আমার চেতনায়।
সোনার আভা জড়িয়ে গেল মনের কামনায়।
লোকান্তরের ও পার হতে কে উদাসী বায়ুর
স্রোতে।।
ভেসে বেড়ায় দিগন্তে ওই মেঘের ভেলাতে।

Friday, January 29, 2016

এক ফোটা জল By তুহিন

আমি নদীর কাছে গিয়েছিলাম
চেয়েছিলাম একফোটা জ্বল
আমি বৃক্ষের কাছে গিয়েছিলাম
চেয়েছিলাম একমুঠো ফল,,,
আমি আকাশের কাছে বলেছিলাম....
আমায় দিবে???
.......ঐ নীল আকাশের একমুঠো
শুভ্রমেঘ...........
আমি হৃদয় ঢেলে দেব তোমায়
আমার সমস্থ আবেগ।
আমি সূর্যের কাছ গিয়েছিলাম,
চেয়েছিলাম একফোটা রোদ.....
আমি চাঁদের কাছে গিয়েছিলাম
চেয়েছিলাম জোৎস্নার স্বাদ।।

জীবন মরণের সীমানা ছড়ায়ে

জীবনমরণের সীমানা ছাড়ায়ে,
বন্ধু হে আমার, রয়েছ দাঁড়ায়ে ॥
এ মোর হৃদয়ের বিজন আকাশে
তোমার মহাসন আলোতে ঢাকা সে,
গভীর কী আশায় নিবিড় পুলকে
তাহার পানে চাই দু বাহু বাড়ায়ে ॥
নীরব নিশি তব চরণ নিছায়ে
আঁধার-কেশভার দিয়েছে বিছায়ে।
আজি এ কোন্ গান নিখিল প্লাবিয়া
তোমার বীণা হতে আসিল নাবিয়া!
ভুবন মিলে যায় সুরের রণনে,
গানের বেদনায় যাই যে হারায়ে ॥

হ্রদয়ের গহীনে By তুহিন

সৌন্দর্য আমাকে স্পর্শ করতে চেয়েছিল,
আমি তার মায়ার জালে নিজেকে জড়াইনি।
প্রাচুর্য্য বারবার আমার দরজায় কড়া নেড়েছিল,
দরজা বন্ধই করা ছিল যা আমি খুলে দেইনি।
ক্ষমতা আমার পদতলে মাথা ঠেকিয়েছিল,
আমি তার মোহে পড়ে স্বীয় শীর নত করিনি।
সব কিছু দুরে ঠেলে দিয়ে আমি,
শুধু তোমার কাছে,
শুধু তোমারই কাছে যেতে চেয়েছি।
কি জানি কেন, এই আমাকে তুমি,
আমার মত করে বুঝতে চাওনি।
আমাকে ভালোবাস একথাটি তুমি,
কখনও কোনদিন বুঝতেই দাওনি।
তোমাকে ভালোবাসি একথাটি আমি,
কখনও বলে তোমায় কাছে পাইনি।
তোমাকে ভালবাসি কিনা, জানি না,
সত্যি আমি বলতে পারবনা,
তবে এটুকু সত্য, যা এক বিন্দুও মিথ্যানা।
তুমিহীনা আমার সাদাকালো পৃথিবী সম্পুর্ন
বর্নহীন,
আমার বাগানের যত ফুল আছে সব গুলোই গন্ধহীন,
সমুদ্রের গর্জন বা ঢেউ নেই কারন তা জলবিহীন,
মেঘমুক্ত আকাশ আছে কিন্ত তা চন্দ্র-সূর্যবিহীন,
ভুবন জুড়ে ধু ধু মরুভুমি জনশুন্য, তাই প্রানহীন,
আমার এই নিষ্প্রান জীবনে তুমি নেই তাই অর্থহীন,
ভালবাসা আমাকে হাতছানি দিয়ে ডেকেছিল,
আমার কর্নযুগল বন্ধ করা তাই শুনতে পারিনি।
সুখপাখি বার বার কাছে এসে ধর্না দিচ্ছিল,
পাছে মতিভ্রম হয় নষ্ট হই তাই প্রশ্রয় দেইনি।
পৃথিবী নব উদ্দোমে সাজাবার প্রয়াস ব্যক্ত
করেছিল,
দরজায় তালা দেয়াই ছিল সে চাবি হাতছ্বাড়া
করিনি।
সব কিছু পেছনে ফেলে আমি,
শুধু তোমার কোলে,
শুধু তোমারই কোলে মাথা রাখতে চেয়েছি।
কি জানি কেন, এই আমি তোমাকে,
তোমার দৃষ্টিকোন থেকে দেখতে পারিনি।
তোমাকে ভালোবাসি, একথাটি আমি,
কখনও তোমাকে বোঝাতে পারিনি।
আমাকে ভালোবাস তুমি একথাটা বলে,
কখনও আমাকে তোমার কাছে ডাকনি। copyright

Thursday, January 28, 2016

পরশমণি By তুহিন

আগুনের পরশমণি ছোঁওয়াও প্রাণে ।
এ জীবন পুণ্য করো দহন-দানে ।।
আমার এই দেহখানি তুলে ধরো,
তোমার এই দেবালয়ে প্রদীপ করো-
নিশিদিন আলোকশিখা জ্বলুক গানে ।।
আঁধারের গায়ে গায়ে পরশ তব
সারা রাত ফোটাক তারা নব নব ।।
নয়নের দৃষ্টি হতে ঘুচবে কালো,
যেখানে পড়বে সেথা দেখবে আলো-
ব্যথা মোর উঠবে জ্বলে উর্ধ্ব-পানে ।।

সত্যিকারের ভালোবাসা By তুহিন

a১টা ছেলেপাখি ১টা মেয়েপাখিকে
খুবভালবাসে,হঠাৎ ১ দিন মেয়ে পাখিটি পায়ে খুব
ব্যথাপেয়েপা হারালো, মেয়ে পাখিটি
কাদতেকাদতে ছেলেপাখিকে বললো,তুমি আমাকে
ছেড়ে চলেযাবেনাতো,ছেলে পাখিটি একথা
শুনেতার নিজের ২ টি ডানাকেটে দিয়ে
বললো'এবারতো আমি চাইলেও তোমাকে
ছেড়েযেতে পারব না..১দিন বড় ১টা তুফান এসে
তাদের ঘর ভেঙ্গেদিল,তখন ছেলে পাখি
মেয়েপাখিকে বলেছে তুমি চলেযাও
নিরাপদজায়গায়,আমার কথাচিন্তা কর না,?মেয়ে
পাখিটা তারকথা শুনে উড়ে চলে গেল নিরাপদ
জায়গায়..ঝর,তুফান থামার পর মেয়ে পাখিটা
ফিরেএসেদেখলো ছেলে পাখিটা মরে পড়ে
আছে,পাশে মাটিতে লেখা ছিল.."তুমি
যদি১বারবলতে আমি তুমাকে ছেড়েযাবো না
তাহলে আমি ঝর,তুফান কেউপেক্ষাকরে বেচে
থাকতাম শুধু তোমার জন্য!! —

তবু মনে রেখো

তবু মনে রেখো যদি দূরে যাই চলে।
যদি পুরাতন প্রেম ঢাকা পড়ে যায় নবপ্রেমজালে।
যদি থাকি কাছাকাছি,
দেখিতে না পাও ছায়ার মতন আছি না আছি--
তবু মনে রেখো।
যদি জল আসে আঁখিপাতে,
এক দিন যদি খেলা থেমে যায় মধুরাতে,
তবু মনে রেখো।
এক দিন যদি বাধা পড়ে কাজে শারদ প্রাতে-- মনে
রেখো।
যদি পড়িয়া মনে
ছলোছলো জল নাই দেখা দেয় নয়নকোণে--
তবু মনে রেখো।

মন রে আমার

তুই ফেলে এসেছিস কারে, মন, মন রে আমার।
তাই জনম গেল, শান্তি পেলি না রে মন, মন রে
আমার॥
যে পথ দিয়ে চলে এলি সে পথ এখন ভুলে গেলি--
কেমন করে ফিরবি তাহার দ্বারে মন, মন রে
আমার॥
নদীর জলে থাকি রে কান পেতে,
কাঁপে যে প্রাণ পাতার মর্মরেতে।
মনে হয় যে পাব খুঁজি ফুলের ভাষা যদি বুঝি,
যে পথ গেছে সন্ধ্যাতারার পারে মন, মন রে আমার॥

Tuesday, January 26, 2016

ভালোবাসার সাগর তুমি By তুহি ন

তোমায় ভেবে হয় যে আমার,
প্রতিটি দিনের সূচনা ৷
তোমায় ভেবে দু'চোখে নামে,
স্বপ্ন রাতের জোছনা ৷
ভালবাসার সাগর তুমি,
আমি অবুঝ মোহনা ৷
তুমি ছাড়া মনের কথা,
কেউতো বোঝেনা ৷ copy #খুশি

ঝড়ের মেঘ By তুহিন

যদি ঝড়ের মেঘের মতো আমি ধাই চঞ্চল-অন্তর
তবে দয়া কোরো হে,
দয়া কোরো হে, দয়া কোরো হে ঈশ্বর ॥
ওহে অপাপপুরুষ,
দীনহীন আমি এসেছি পাপের কূলে--
প্রভু, দয়া কোরো হে, দয়া কোরো হে,
দয়া করে লও তুলে
আমি জলের মাঝারে বাস করি,
তবু তৃষায় শুকায়ে মরি--
প্রভু, দয়া কোরো হে,
দয়া করে দাও সুধায় হৃদয় ভরি ॥

সার্থপর সবাই By তুহিন

মানুষ Bluetooth দিয়ে Share it নেয়,
তার পর Bluetooth কে ভুলে যায়,
তেমনি এই পৃথীবিতে এমন অনেক মানুষ আছে,
যারা আপনার হাত ধরে,
অন্যের সাথে পরিচিত হয়ে,
আপনাকে ভুলে যায়,

Monday, January 25, 2016

আমরা আমরাইতো 

আমরা আমরাইতো 
 


হ্রদয় হীনা by তুহিন

আমি জানি না তুমি আমার কষ্ট গুলো
অনুভব করো
কি না !!,,কিন্তু আমার অন্তরটা কি
ভাবে যে পুড়ে
যাচ্ছে তুমি সেটা বুঝবে কি
করে !!,,কারণ তুমি
তো একটা হৃদয়হীনা তুমি এখন বুঝবে
না !!,,যখন
দেখবে তোমার পাশে সেই ছায়ার মতো
মানুষ
টা আর নেই !!,,তখন তুমি বুঝবে কি
ছিলাম তোমার
আমি !!,,,  copy from YA SAHIN

ধ্রুবতারা posted by তুহিন

তোমারেই করিয়াছি জীবনের ধ্রুবতারা,
এ সমুদ্রে আর কভু হব নাকো পথহারা ।
যেথা আমি যাই নাকো তুমি প্রকাশিত থাকো,
আকুল নয়নজলে ঢালো গো কিরণধারা ॥
তব মুখ সদা মনে জাগিতেছে সংগোপনে,
তিলেক অন্তর হলে না হেরি কূল-কিনারা ।
কখনো বিপথে যদি ভ্রমিতে চাহে এ হৃদি
অমনি ও মুখ হেরি শরমে সে হয় সারা ॥

ছায়ার মতো তোমার পাশে থাকতে চাই ........ by তুহিন

তোমাকে ছাড়া হয়তো বেঁচে থাকতে
পারবো,
,,,, কিন্তু , কখনো সুখে থাকতে
পারবো
না,।
ভেবো না, তাই বলে তোমার ইচ্ছার
বিরুদ্ধে
,,,,,,,,,,,,,,,,,, তোমায় বিরক্ত
করবো,।
তুমি যদি আমায় ভুলে সুখে থাকো,
,,,,,,,,,,,,,,,,,, তাহলে তাতেই আমার
সুখ,
আমি তোমার সুখের জন্য সব করতে
পারবো,।
আমি সব সময় তোমার চলার পথ
অনুসরণ
করবো,
জীবনের কোনো এক প্রান্তে যদি
কখনো
হোঁচট খাও,
,,,,,,, তাহলে আমি তোমার হাঁত ধরে
রাখবো,।
ভয় পেও না,
কোনো সম্পর্কের দাবি নিয়ে
,,,,,,,,,,,, তোমার সামনে দাঁড়াবো
না,
শুধু একজন খারাপ মানুষ হিসেবে
সারা
জীবন
,,,,,,, তোমার চলার পথের ছায়া হয়ে
থাকবো,।
আসলে এতো বেশি ভালোবেসে
ফেলেছি
তোমায়,
যার জন্য সব সময় ছায়ার মতো
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, তোমার পাশে
থাকতে চাই,।

Sunday, January 24, 2016

বিয়ের পরের কবিতা, কিউট ঝগড়া posted by তুহিন

বিয়ের পর স্বামী স্ত্রী কবিতার
মাধ্যমে ঝগড়া করছেঃ
স্বামীঃ আতা গাছে তোতা পাখি
ডালিম গাছে মৌ,
আগে জানলে আনতাম না ঘরে এমন
ঝগড়াটে বউ।।
স্ত্রীঃ নোটন নোটন পায়রা গুলি
ঝোটন বেঁধেছে ,
আমাকে বিয়ে করতে তোমায়
কে বলেছে?
স্বামীঃ ঐ দেখা যায়
তালগাছ
ঐ আমাদের গাঁ,
বিয়ের
আগে লক্ষী মেয়ে,
কিছুই চাইতো না।
স্ত্রীঃ হাড়- কিপ্টা………।
স্বামীঃ আয় ছেলেরা আয়
মেয়েরা
ফুল তুলিতে যাই,
বিয়ের পরে এখন
শুধু
করে যে খাই খাই।।
স্ত্রীঃ ছিপখান তিন দাঁড়
তিন জন মাল্লা,
কি আছে কপালে জানেন
শুধু আল্লাহ।।
স্বামীঃ ভোঁর হল দোড় খোল
খুকুমনি উঠোরে,
ভালো যদি না লাগে বাপের
বাড়ী ছোটরে।।
স্ত্রীঃ আগডুম বাগডুম
ঘড়ারডুম
সাঁজে,
আগে বুঝি নাই
তুমি এত বাজে।।
স্বামীঃ আয়
বৃষ্টি ঝেঁপে ধান
দিবো মেপে,
আর
বেশি চিল্লাইলে ধরবো গলা চেপে।।
স্ত্রীঃ আগে কি বলতে মনে আছে ??
পূরণ করতে তোমার মনের সাধ,
আকাশ থেকে আইনা দিমু
চাঁদ।।
এখন বাজার থেকে শাড়ি আনাও
বাদ, কে জানত আগে,
প্রেমে এত খাঁদ।’
 27-01-2015

আবেগ posted by তুহিন

"আবেগ"
মন চেয়েছে ভালোবাসার আশ্রয়
আবেগ ভরা অন্তরে,
থাকবে লুকায়ে মন চিলেকোঠায়
অন্তর গহীন প্রান্তরে.
আঁখির পাতায় স্বপ্ন এঁকেছে মন
রাতের আঁধারে জেগে,
অন্তরে জেগেছে আবেগের ঢেউ
এর জোয়ার তীব্রবেগে.
ভেঙ্গেছে মনে আবেগের বাঁধ ওই
ভালোবাসার প্রত্যাশায়,
চাহিদা ছিলো সুক্ষ্ম প্রেমের ছোঁয়া
পাবে অন্তরের দুরাশায়.
অন্তরের কালো গহীন কাননে ওই
প্রেমেরই ফুলের বাগিচা,
মন চায় বাগিচায় মালিকানা তাই
পেতেছে আবেগ গালিচা.
অন্তর মাঝে স্পর্শের অস্তিত্ত্ব আর
মনেরই মাঝে যে আবেগ,
মন খেয়াতরী ভাসে আবেগ সাগরে
স্পর্শে বাড়ে যে গতিবেগ.
বিশ্বাস আর সততার মন মুরতি যে
অন্তর মন্দিরে পবিত্র বেদী,
আত্মা তুষ্ট প্রেমের প্রদীপ জ্বালিয়ে
সাক্ষী যে মিলনের সপ্তপদী.
আঁখির আয়নায় ভেসে উঠে আবেগ
ভাবের আবেশে যে সুপ্ত,
অশ্রু রূপে ছলকে পরে আত্মায় যতো
চেপে রাখা ভাবনা লুপ্ত.
মন আর অন্তর একই সূত্রে বাঁধা দুই
আঁখির মাঝে মিলন সেতু,
আবেগ আর স্পর্শ যে একে অপরের
পরিপূরক আত্মা তুষ্টির হেতু.

Saturday, January 23, 2016

ও ভাই দেখে যা

ও ভাই, দেখে যা,
কত ফুল তুলেছি!
তুই আয় রে কাছে আয়,
আমি তোরে সাজিয়ে দি!
তোর হাতে মৃণাল-বালা,
তোর কানে চাঁপার দুল।
তোর মাথায় বেলের সিঁথি,
তোর খোঁপায় বকুল ফুল!
ও দেখবি রে ভাই, আয় রে ছুটে,
মোদের বকুল গাছে
রাশি রাশি হাসির মত
ফুল কত ফুটেছে।
কত গাছের তলায় ছড়াছড়ি
গড়াগড়ি যায়_
ও ভাই, সাবধানেতে আয় রে হেথা,
দিস নে দ'লে পায়!

কিছু ইংরেজি শব্দার্থ

কিছু ভিন্ন ধরনের শব্দার্থ দেওয়া হল যা
কথোপকথনে বহুল ব্যবহৃত হয়। এছাড়া বিভিন্ন শব্দের
অর্থ জানা থাকলে নিজেও বাক্য তৈরি করে কথা
চালিয়ে যাওয়া যায়।
1) Aurora(অরোরা) – মেরুপ্রভা
2) Anchor (এ্যা ঙ্কর) – নোঙ্গর
3) Antimony (এ্যান্টিমোনি) – সুরমা
4) Arsenic (আর্সেনিক) – সেঁকোবিষ
5) Admire (এ্যাডমায়ার) – প্রসংসা করা
6) Allot (এ্যালট) – বরাদ্দ করা
7) Astral(এ্যাস্ট্রাল) – তারকাসন্ধীয়
8) Aggression(এ্যাগরেশন) – জবর দখল।
9) Armour (আর্মার) – বর্ম
10) Author (অথার) – গ্রন্থকার
11) Atmosphere (অ্যাটমোস্ফেয়ার) – বায়ুমন্ডল
12) Appetite (এ্যাপেটাইট) – রুচি
13) Befall (বিফল) – ঘটা
14) Butcher(বাচার) – কসাই
15) Beaten paddy(বিটেন প্যাডি) – চিড়া
16) Ban(ব্যান) – প্রতিবন্ধ
17) Banish(ব্যানিশ) – তাড়ানো
18) Blister(বিস্টার) – ফোস্কা
19) Bargain(বার্গেইন) – চুক্তি করা
20) Bait(বেইট) – টোপ
21) Battle(ব্যাটেল) – যুদ্ধ
22) Brook (ব্রুক) – ছোট নদী
23) Beckon(বেকন) – হাত দিয়ে ইশারা করা
24) Bow (বো) – ঝুঁকা
25) Bribe(ব্রাইব) – ঘুষ
26) Bury(বারি) – কবরস্থ করা
27) Bend(বেন্ড) – নোয়ানো
28) Claim(ক্লেইম) – দাবী
29) Commodity (কমোডিটি) – পণ্য
30) Compensation (কম্পেনসেশন) – ক্ষতিপূরণ
31) Clutch(ক্লাচ) – আঁকড়িয়ে ধরা
32) Chide (চাইড) – তিরস্কার করা
33) Cast(কাস্ট) – নিক্ষেপ করা
34) Cassia(ক্যাসিয়া) – তেজপাতা
35) Cumin seed(কিউমিনসিড) – জিরা
36) Coriander seed(করিয়ান্ডারসিড) – ধনিয়া
37) Cinnamon (সিনামন) – দারচিনি
38) Currant (কারেন্ট) – কিসমিস
39) Comment(কমেন্ট) – মন্তব্য
40) Comedy (কমেডি) – মিলনান্ত
41) Condolence(কনডোলেন্স) – সমবেদনা
42) Condemn(কনডেম) – নিন্দাকরা
43) Chase(চেজ) – তাড়াকরা
44) Consent (কনসেন্ট) – সুতি
45) Collapse (কলাপ্স) – ধ্বসেপড়া
46) Dynasty(ডিন্যাসটি)- রাজবংশ
47) Dogma (ডগমা) – মতবাদ
48) Divine(ডিভাইন) – স্বর্গীয়
49) Dowry(ডাউরি) – পন
50) Drench(ড্রেঞ্চ) – ভিজানো
51) Densorotinous(ডেন্সোরোটিনাস) – আক্কেল
দাঁত
52) Dwell(ডোয়েল) – বাস করা
53) Dispute (ডিসপিউট) – ঝগড়া করা
54) Danger (ডেনজার) – বিপদ
55) Diversity (ডাইভারসিটি) – পার্থক্য
56) Damsel (ড্যামসেল) – অবিবাহিত মেয়ে
57) Damage (ড্যামেজ) – আঘাত
58) Dappled (ড্যাপেলড্) – নানা রঙে রঙিন
59) Delicious (ডেলিশিয়াস) – মজাদার
60) Defend (ডিফেন্ড) – আত্মরক্ষা করা
61) Delete (ডিলেট) – মুছে ফেলা
62) Destroy (ডিস্ট্রয়) – ধ্বংস করা
63) Dawn (ডন) – ভোর
64) Dwelling (ডোয়েলিং) – বাসগৃহ
65) Enviously (এনভিয়াসলি) – ঈর্ষান্বিতভাবে
66) Ephemeral (এফিমেরাল) – অবিনশ্বর
67) Eunuch (ইউনাক) – খাজা
68) Exchange (এক্সচেন্জ) – বদল
69) Element (এলেমেন্ট) – উপাদান
70) Excavate (এক্সক্যাভেট) – খনন করা
71) Echo (ইকো) – প্রতিধ্বনি
72) Eligible (এলিজিবল) – নির্বাচনের যোগ্য
73) Entity (এনটিটি) – সত্তা
74) Erase (ইরেজ) – মুছে ফেলা
75) Epitaph (এপিট্যাফ) – স্মৃতিস্তম্ভের উপর
ক্ষোদিত লিপি
76) Elect (ইলেক্ট) – বাছাই করা
77) Edible (এডিবল) – খাওয়ার যোগ্য
78) Embarrass (এমব্যারাস) – অপ্রিতীকর অবস্থা
79) Evoke (এভোক) – ধরে রাখা
80) Envy (ইনভে) – হিংসা
81) Fabric (ফ্যাবরিক) – কাপড়
82) Fin (ফিন) – মাছের ডানা
83) Flesh (ফ্লেশ) – মাংস
84) Famine (ফ্যামিন) – দূর্ভিক্ষ
85) Familiar (ফ্যামিলিয়ার) – চেনা
86) Flee (ফ্লি) – পালিয়ে যাওয়া
87) Float (ফ্লোট) – ভাসা
88) Fog (ফগ) – কুয়াশা
89) Fragment (ফ্র্যাগমেন্ট) – ভাঙ্গা অংশ
90) Fortune (ফরচ্নু) – ভাগ্য
91) Fury (ফিউরি) – ক্রোধ
92) Flicker (ফ্লিকার) – অসমভাবে জলন্ত
93) Garland (গারল্যান্ড) – ফুলের মালা
94) Gnat (ন্যাট) – কীট
95) Gruel (গ্রুয়েল) – ভাতের ফেন
96) Glamour (গামার) – সোন্দর্য
97) Gossip (গসিপ) – গল্প করা
98) Gnarled (নার্ল্ড) – বাঁকানো
99) Goblet (গবলেট) – হাতল ছাড়া বড় এক ধরনের
গাস
100) Grotto (গ্রোটো) – গুহা
101) Gust (গাস্ট) – জোরে ধাক্কা
102) Gambler (গ্যামব্লার) – জুয়াড়ী
103) Generous (জেনেরাস) – দয়াবান
104) Garret (গ্যারেট) – চিলেকোঠা
105) Goldsmith (গোডস্মিথ) – স্বর্ণকার
106) Hawk (হক) – বাজপাখী
107) Hymn (হীম) – স্ত্রোতি
108) Helot (হিলট) – ক্রীতদাস
109) Hasten (হেসন) – তাড়াতাড়ি
110) Heinous (হেনাস) – ভয়ানক
111) Hail (হেইল) – বর্ষন
112) Hemisphere (হেমিস্ফেয়ার) – অর্ধগোলক
113) Harass (হ্যারেস) – বিরক্ত করা
114) Hornet (হর্নেট) – ভিমরুল
115) Hollow (হলোউ) – ফাঁপা
116) Hamper (হ্যমপার) – ক্ষতি
117) Harbor (হারবোর) – বন্দর
118) Haste (হেষ্ট) – দ্রুত
119) Hammock (হ্যামক) – এক ধরনের ঝুলন্ত
বিছানা
120) Hue (হিউ) – রং
121) Harmony (হারমোনি) – একতান
122) Husky (হাসকি) – কর্কশ
123) Hysteria (হিসটেরিয়া) – উত্তেজনা
124) Hood (হুড) – সাপের ফনা
125) Heel (হিল) – গোড়ালি
126) Heir (এয়ার) – উত্তরাধিকারী
127) Hump (হাম্প) – কুজ
128) Horizon (হরিজন) – দিক চক্রবাল
129) Heaven (হ্যাভেন) – স্বর্গ
130) Hell (হেল) – নরক
131) Holiness (হলিনেস) – পবিত্রতা
132) Inspiration (ইনশপিরেশন) – প্রেরনা
133) Imitate (ইমিটেট) – অনুকরন করা
134) Idol (আইডল) – মূর্তি
135) Iguana (ইগুয়ানা) – এক ধরনের গেছো
টিকটিকি
136) Immense (ইম্মেন্স) – বিরাট
137) Itch (ইচ) – চুলকানি
138) Ivy (আইভি) – এক ধরনের সবুজ পরগাছা
139) Intensely (ইনটেন্সলি) – তীব্রভাবে
140) Juvenile (জুভেনাইল) – অল্পবয়সী
141) Jot (জট) – তাড়াতাড়ি লেখা
142) Jockey (জোকি) – ঘোড়সওয়ার
143) Jaw (জও) – চোয়াল
144) Knob (নব) – হাতল
145) Knot (নট) – জট
146) Knock (নক) – টোকা দেওয়া
147) Kinsfolk (কিনসফোক) – আত্ত্বীয়
148) Lap (ল্যাপ) – কোল
149) Layer (লেয়ার) – স্তর
150) Larva (লার্ভা) – সদ্যজাত পোকামাকড়
151) Legend (লেজেন্ড) – পুরানো কাহিনী
152) Luminate(লুমিনেট) – আলো ছড়ানো
153) Limit (লিমিট) – সীমা
154) Livid (লিভিড) – নীলাভ রং
155) Lure (লিউর) – টোপ
156) Luxury (লাক্সারী) – অপ্রয়োজনীয় বিলাস
দ্রব্য
157) Loyal (লয়াল) – বিশ্বাসী
158) Lynx (লিংক্স) – ব্যগ্রশ্রেনীর একধরনের পশু
160) Middleman (মিডলম্যান) – ঘটক
161) Monument (মনুমেন্ট) – মিনার
162) Meteor (মিটিওর) – উল্কা
163) Mansion (ম্যানশন) – বৃহদাকার বাড়ি
164) Mare (মেয়ার) – ঘোটকী
165) Meditation (মেডিটেশন) – ধ্যান
166) Mason (ম্যাশন) – রাজমিস্ত্রী
167) Molasses (মোলাসিস) – গুড়
168) Moustache (মোস্ট্যাচ) – গোঁফ
169) Mercy (মারসি) – দয়া
170) Modern (মর্ডান) – আধুনিক
171) Motive (মোটিভ) – কারন
172) Mute (মিউট) – শব্দহীনতা
173) Mutton (মাটন) – ভেড়ার মাংস
174) Mutter (মাটার) – আস্তে কথা বলা/ বিড়বিড়
করা
175) Nod (নড) – মাথা নাড়ানো
176) Nook (নুক) – কোনা
177) Novel (নোভেল) – উপন্যাস
178) Notify (নোটিফাই) – জানানো
179) Noxious(নোক্সিয়াস) – ক্ষতিকর
180) Nocturnal (নকটারনাল) – নিশাচর
181) Native (নেটিভ) – নিজদেশীয়
182) Neglect (নেগলেক্ট) – অবহেলা করা
183) Nature (ন্যাচার) – প্রকৃতি
184) Naval (ন্যাভাল) – নাভি
185) Nostrils(নোসট্রিল্স) – নাকের ছিদ্র
186) Novelist(নভেলিষ্ট) – ঔপন্যাসিক
187) Oath(ওথ) – শপথ
188) Oasis(ওয়াসিস) – মরুদ্যান
189) Odour (ওডোর) – গন্ধ
190) Optimist (অপটিমিষ্ট) – আশাবাদি
191) Oral (ওরাল) – মৌখিক
192) Overthrow(ওভারথ্রো) – পরাজিত করা
193) Octagon(ওক্টাগন) – আট বাহু বিশিষ্ট আক…
তি
194) Provoke (প্রোভোক) – কুপিত
195) Presage (প্রিসেজ) – পূর্বাভাস দেয়া
196) Petal (পেটাল) – ফুলের পাপড়ি
197) Purchase (পারচেস) – কেনা কাটা
198) Purification (পিউরিফিকেশন) – শুদ্ধি করণ
199) Palate(প্যালেট) – তাল
200) Pore (পেয়ার) – লোমকূপ
201) Pus (পাস) – পুঁজ
202) Pleader (পিডার) – উকিল
203) Plan (প্ল্যান) – পরিকল্পনা
204) Phantom (ফ্যান্টম) – ছায়ামূর্তি
205) Praise (প্রেইস) – প্রশংসা করা
206) Pseudo (সিউডো) – ছদ্ম
207) Partake (পারটেক) – অংশ নেয়া
208) Plait (প্লেইট) – চুলের বেণী
209) Philosopher (ফিলোসোফার) – দার্শনিক
210) Portrait (পোট্রেইট) – ছবি
211) Precious (প্রেশিয়াস) – মূল্যবান
212) Petrify (পেটরিফাই) – পাথরে পরিণত করা
213) Purity(পিউরিটি) – পবিত্রতা
214) Qualm (কুয়াম) – নিজ সম্পর্কে সন্দেহ
215) Quote (কুয়োট) – বর্ণনা করা
216) Quench (কুয়েঞ্চ) – পিপাসা মেটানো
217) Quicksand (কুয়িকস্যান্ড) – চোরাবালি
218) Quixotic (কুইকসোটিক) – উঞগ¢ট
219) Quit (কুইট) – ত্যাগ করা
220) Quotient (কোশেন্ট) – ভাগফল
221) Raiment (রেমেন্ট) – পরিচ্ছদ
222) Raft(র্যাফট) – নৌকা
223) Render (রেন্ডার) – সমার্পন করা
224) Remedy (রেমেডি) – প্রতিকারক
225) Rouge (রোউগ) – শয়তান
226) Risky (রিস্কি) – ঝুঁকিপূর্ণ
227) Row (রোউ) – নৌকা চালান
228) Rapid (র্যাপিড) – দ্রুত
229) Radiate (রেডিয়েট) – আলো ছড়ানো
230) Rage (রেইজ) – রাগ
231) Realm (রিয়েল্ম) – জায়গা
232) Relax (রিল্যাক্স) – আরাম করা
233) Remove (রিমুভ) – সরানো
234) Rhapsody (র্যাপসোডি) – সুর
235) Rumour (রিউমার) – গুজব
236) Roam (রোম) – ঘুরে বেড়ানো
237) Ribbon (রিবন) – ফিতা
238) Rib (রিব) – পাজর
239) Sheepish (শিপিশ) – ভিতু
240) Slay (স্লেই) – হত্যাকারী
241) Sociable (সোসিয়েবল) – মিশুক
242) Solemn (সোলেম) – গম্ভীর
243) Suckle (সাকেল) – স্তন্য পান করানো
244) Swell (সয়েল) – স্ফীত হওয়া
245) Slink (স্লিঙ্ক) – সরে পড়া
246) Stride (স্ট্রাইড) – লম্বা পা ফেলে চলা
247) Shrub (শ্রাব) – গুল্ম
248) Severe (সীভিয়র) – প্রখর
249) Serpent (সার্পেন্ট) – সাপ
250) Solicitude (সলিসিটিউড) – উদ্বেগ
251) Solitary (সলিটারি) – নির্জন
252) Shallow (শ্যালও) – অগভীর
253) Starve (স্টার্ভ) – উপবাস করা
254) Sore (সোর) – ব্রণ
255) Saffron (স্যাফরন) – জাফরাণ
256) Sigh (শাই) – দীর্ঘ শ্বাস ফেলা
257) Spice (স্পাইস) – মসলা
258) Sieve (সীভ) – চালুনি
259) Sight (সাইট) – দৃশ্য
260) Slaughter (স্লটার) – জবাই করা
261) Shrine (শ্রিন) – পবিত্র কোন স্থান
262) Stale (স্টেল) – বাসি
263) Stink (স্টিংক) – দূর্গন্ধ ছড়ানো
264) Seethe (সিথ) – সিদ্ধ হতে থাকা
265) Savage (স্যাভেজ) – বণ্য
266) Sapphire (স্যাফায়ার) – নীলা পাথর
267) Scent (সেন্ট) – গন্ধ
268) Scrub (স্ক্রাব) – ঘষে ঘষে মুছা
269) Sanctuary (স্যাংকচুয়েরী) – পবিত্র স্হান
270) Shadow (শ্যাডো) – ছায়া
271) Shiver (শিভার) – কাঁপা
272) Solid (সলিড) – কঠিন
273) Sphere (স্ফেয়ার) – গোলক
274) Sojourn (সোজান) – প্রবাসবাস করা
275) Suspense (সাসপেন্স) – দুশ্চিন্তা
276) Syrup (সিরাপ) – ফলের রস
277) Sombre (সোম্বার) – শোকঘন
278) Twilight (টুইলাইট) – গোধুলি
279) Thrive (থ্রাইভ) – সতেজ হয়ে ওঠা
280) Trim (ট্রিম) – সাজানো
281) Trivial (ট্রিভিয়াল) – অধম
282) Troublesome (ট্রাবলসাম) – ঝামেলাকর
283) Twinkle (টুইঙ্কেল) – ঝিকমিক করা
284) Trio (ট্রাইও) – শিক্ষানবীশ
285) Tolarate (টোলারেট) – সহ্য করা
286) Talent (ট্যালেন্ট) – প্রতিভা
287) Twig (টুইগ) – গাছের ডাল
288) Twist (টুইস্ট) – বাঁকানো
289) Trash (ট্র্যাশ) – আবর্জনা
290) Tomb (টম) – কবর
291) Terminate (টার্মিনেট) – ধবংস করা
292) Tatter (ট্যাটার) – নষ্ট হয়ে যাওয়া
293) Triumph (ট্রায়াম্প) – বিজয়ী
294) Turban (টারবান) – পাগড়ি
295) Udder (আডার) – পশুর স্তন
296) Ultra (আলট্রা) – অতি
297) Utter (আটার) – উচ্চারন
298) Unworthy (আনওর্দি) – অযোগ্য
299) Ultimate (আলটিমেট) – শেষ
300) Ulcer (আলসার) – ক্ষত
301) Vague (ভেগ) – অস্পষ্ট
302) Valid (ভ্যালিড) – গহণযোগ্য
303) Vessel (ভেসেল) – পাত্র
304) Vehicle (ভিহিকল) – যান
305) Vanity (ভ্যানিটি) – মিথ্যাগর্ব
306) Value (ভ্যালু) – মূল্য
307) Voyage (ভয়েজ) – ভ্রমণ
308) Vulture (ভালচার) – শকুন
309) Weave (উইভ) – বোনা
310) Wring (রিং) – মোচড়ানো
311) Widow (উইডোউ) – বিধবা
312) Wander (ওয়ান্ডার) – উদ্দেশ্যহীণভাবে
ঘোরা
313) Wig (উইগ) – পরচুলা
314) Whirl (উইর্ল) – ঘুরা
315) Woe (ঔ) – দুঃখ
316) Wrist(রিষ্ট) – কব্জি
317) Wry (রাই) – বক্র
318) Xenophobia (জেনোফোবিয়া) – বিদেশীদের
প্রতি ঘৃণা
319) Xylophone (জাইলোফোন) – এক ধরনের
বাদ্যযন্ত্র
320) Xanthic (জ্যানথিক) – পিতবর্ণ
321) Xylography (জাইলোগ্র্যাফি)- কাঠে খোদাই
করা বিদ্যা
322) Yawn (এয়ান) – হই তোলা
323) Yarn ইয়ার্ন) – সুতা
324) Yolk (ইয়োক) – ডিমের কুসুম
325) Yelp (ইয়েলপ) – চিৎকার করা
326) Zodiac (জোডিয়াক) – রাশিচক্র
327) Zoom (জুম) – অত্যন্ত দ্রত বেগে চলা
328) Zeal (জিয়েল) – অগ্রহ
329) Zig-Zag (জিগ জাগ) – আঁকাবাঁকা
330) Zest (জেস্ট) – উৎসাহ
331) Zoologist জিউলোজিস্ট) – প্রাণীতত্ত্ববিদ

প্রজাপতি

‘প্রজাপতি, প্রজাপতি, কোথায় পেলে ভাই
এমন রঙিন পাখা’। এই গানটি নিশ্চয়ই সবাই
জানেন। আর প্রজাপতি নামের ছোট্ট
প্রাণীটিকেও নিশ্চয়ই সবাই চিনে থাকবেন।
প্রজাপতি এত সুন্দর যে এটি সবারই চোখের
নজর কাড়তে বাধ্য। বিশেষ করে এর রঙ
বেরঙের পাখাগুলো। কি যে সুন্দর দেখতে।
আবার যারা এর পাখাগুলো হালকাভাবে হাত
দিয়ে স্পর্শ করেছেন তারা হয়ত খেয়াল করে
থাকবেন এই ছোট্ট ছোট্ট পাখাগুলো থেকে রঙ
হাতে লেগে যায়। আমরা প্রজাপতিকে হয়ত
সাদা চোখে সবাই চিনি কিন্তু এর সম্পর্কে
এমন ১০ টি বিষয় রয়েছে যা আমরা কেউই
জানি না।
১. প্রজাপতির পাখাগুলো বেশ স্বচ্ছ হয়ে থাকে :
আপনারা খেয়াল করে দেখবেন প্রজাপতির
পাখাগুলো বেশ স্বচ্ছ হয়ে থাকে। পৃথিবীর সব
ধরনের পোকামাকড়ের মধ্যে প্রজাপতিই সবচেয়ে
রঙিন এবং স্পন্দনশীল। প্রজাপতির পাখাগুলো
আসলে এক ধরনের চিটিন নামক প্রোটিনের স্তর
দিয়ে তৈরি যেগুলো প্রাণীটিকে উড়তে সহায়তা
করে। এই স্তরগুলো এত পাতলা যে এর ভেতর দিয়ে
সবকিছুই দেখা যায়। হাজার হাজার হালকা তুলার
মত পদার্থ স্বচ্ছ চিটিনের চারপাশে বেষ্টন করে
থাকে যেগুলোকে আলো পড়লে তা প্রতিফলিত হয়ে
বিভিন্ন রঙের তৈরি করে। বয়স বাড়ার সাথে সাথে
এই হালকা তুলার মত পদার্থগুলো পাখা থেকে খসে
পড়ে যায় এবং একসময় পাখাগুলোর উজ্জ্বলতা
হারিয়ে যায়।
২. পা দিয়ে স্বাদ গ্রহণ :
প্রজাপতি তার পা গুলো
দিয়ে কোনোকিছুর স্বাদ
গ্রহণ করে থাকে। পা
গুলোকে ব্যহার করে সে
কোনো উদ্ভিদ বা বিভিন্ন
খাবার খুঁজে বেড়ায়। মেয়ে
প্রজাপতি বিভিন্ন গাছের
উপরে বসে এবং দুই পা দিয়ে
কোনো ফুলকে জড়িয়ে ধরে
এর রস আস্বাদন করে থাকে।
প্রজাপতির পা গুলোর উপরে
মেরুদন্ডের কাছে একটি
কেমোরেসিপটরস থাকে যা
বিভিন্ন গাছের রাসায়নিক
পদার্থের কোনো মিল খুঁজে
পেলে সেখানে সে তার
ডিমগুলো স্থাপন করে যায়। এভাবে পা দিয়েই
তারা বিভিন্ন খাবারের এবং তাদের বাসস্থানের
স্বাদ গ্রহণ করে থাকে।
৩. তরল খাবার খেয়ে বেঁচে থাকে :
প্রাপ্ত বয়স্ক প্রজাপতি সবসময় তরল জাতীয় খাবার
যেমন মধু খেয়ে থাকে। এরকম তরল খাবার ছাড়া এরা
কঠিন খাবার খেতে পারে না। তাদের মুখে হাতির
শুঁড়ের মত এক ধরনের নলাকার বস্তু থাকে যা দিয়ে
তারা বিভিন্ন গাছের বা ফুলের মধু খেয়ে থাকে
এবং এভাবেই জীবন ধারণ করে থাকে।
৪. গুটিপোকার ক্ষেত্রে হাতিশুঁড়কে কাজে লাগায় :
একটি প্রজাপতি স্বাভাবিকভাবে বিভিন্ন মধু খেয়ে
থাকে। কিন্তু নতুন বয়সে মাঝেমাঝেই সে
গুটিপোকাকেও আক্রান্ত করে। এক্ষেত্রে তার মুখটি
দুটি অংশে ভাগ হয়ে যায়।
৫. প্রজাপতি কাদাখানা থেকেও পান করে থাকে :
প্রজাপতি শুধু মধু খেয়ে বাঁচতে পারে না এদের
কিছুটা মিনারেলেরও প্রয়োজন হয়ে থাকে। তাই মধু
আহরণের পাশাপাশি মাঝে এটি কাদাখানাতেও
চুমুক দিয়ে থাকে যেটিতে প্রচুর পরিমাণে মিনারেল
এবং খনিজ লবণ থাকে। এই কাজটি বেশিরভাগ সময়ে
পুরুষ প্রজাপতিটি করে থাকে কেননা এই মিনারেল
তাদের স্পার্ম তৈরিতে সহায়তা করে। প্রজননের
সময় এই মিনারেল স্ত্রী প্রজাপতির দেহে
স্থানান্তর হয় যার ফলে এদের ডিমের
কার্যকারিতাকে বাড়িয়ে তোলে।
৬. ঠান্ডা মৌসুমে প্রজাপতিরা উড়তে পারে না :
প্রজাপতিদের স্বাভাবিকভাবে উড়তে ৮৫ ডিগ্রি
ফারেনহাইট তাপমাত্রার প্রয়োজন হয়ে থাকে। এটি
একটি শীতল রক্তযুক্ত প্রাণী, এর ফলে তারা তাদের
দৈহিক তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে আনতে পারে না।
এজন্য পরিবেশের তাপমাত্রা তাদের শরীরের
তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ভূমিকা রাখে।
বাইরের তাপমাত্রা যদি ৫৫ ডিগ্রি ফারেনহাইটের
নিচে থাকে তাহলে তারা নড়াচড়া করতে পারে না
এমনকি তারা তাদের আহার সংগ্রহে যেতেও পারে
না। তাপমাত্রা ৮২-১০০ ডিগ্রি ফারেনহাইটের
মধ্যে থাকলে প্রজাপতি খুব সহজেই চলাফেরা করতে
পারে। শীত মৌসুমগুলোতে প্রজাপতিদের
চলাফেরার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে সূর্যের তাপের
প্রয়োজন হয়।
৭. নতুন জন্মগ্রহণ করা
প্রজাপতি উড়তে পারে না :
নতুন জন্মগ্রহণ করা
প্রজাপতির গায়ের সাথে এর
পাখাগুলো লেগে থাকে।
কয়েক ঘণ্টা অপেক্ষা করতে
হয় তার সারা দেহ শুষ্ক
হওয়ার জন্য। পাখাগুলোকে
ছড়িয়ে দিয়ে গুটিপোকা
সাহায্য করে থাকে। তার
পাখা পুরোপুরিভাবে খুলে
যাওয়ার পরে সে
প্রথমবারের মত উড়তে
পারে।
৮. ২-৪ সপ্তাহ বেঁচে থাকে :
একটি প্রজাপতির আয়ুস্কাল
মোটামুটিভাবে ২-৪ সপ্তাহ। এতটুকু সময়ের মধ্যে
তারা শুধুমাত্র দুটি কাজই করে থাকে খাওয়া এবং
প্রজনন করা। এদেও মধ্যে নীল রঙের ছোট
প্রজাপতিগুলো মাত্র কয়েকদিনই বেঁচে থাকে।
৯. এরা অদূরদর্শী হয়ে থাকে :
১০-১২ ফুটের মধ্যে প্রজাপতিরা সচরাচর দেখতে
পারে, এর বেশি দেখতে পারে না। এরা বড় বড়
কাজের ক্ষেত্রে চোখগুলোকে কাজে লাগায় যেমন
সঙ্গী খোঁজা, খাবার সংগ্রহ ইত্যাদি। এছাড়া
প্রজাপতি অতিবেগুণী রশ্মিও এমন একটি পরিসীমা
দেখতে পায় যেটি মানুষ দেখতে পারে না।
১০. খাবার সংগ্রহে বিভিন্ন কৌশল প্রয়োগ :
প্রজাপতিরা তাদের খাবার সংগ্রহে একসাথে দল
বেঁধে গমন করে থাকে। কোনো ধরনের আক্রমণ থেকে
রক্ষা পাওয়ার জন্য এরা মাঝেমাঝে এদের
পাখাগুলোকে গুটিয়ে রাখে। আবার কোনো কোনো
ক্ষেত্রে এরা এদের পাখার রঙও পরিবর্তন করে
থাকে।

স্বপ্নচারিণী, posted By তুহিন

বিশ্ব কবি রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর 







 যে ছিল আমার স্বপ্নচারিণী
তারে বুঝিতে পারিনি
দিন চলে গেছে খুজিতে খুজিতে।।
শুভখনে কাছে ডাকিলে,
লজ্জায় আমার ঢাকিলে গো, তোমারে সহজে
পেরেছি বুঝিতে
কে মোরে ফিরাবে অনাদরে,
কে মোরে ডাকিবে কাছে,
কাহার প্রেমের বেদনায় আমার মুল্য আছে,
এ নিরন্তর সংশয়ে হায় পারি নে যুঝিতে…
আমি তোমারেই শুধু পেরেছি বুঝিতে.....

অমাবশ্যার রাত

রাত জাগা তারাগুলি শুনবে না কোনো কথা
হুতুম পেঁচাও ঘুমিয়ে যাবে, নিয়ে অনেক ব্যথা।
এইভাবে আর কতকাল কষ্ট দিবি আমায়
চল পালিয়ে, যাই হারিয়ে, এই অমাবস্যায়।

ভালোবাসার মানে By তুহিন

ভালোবাসা মানে
হুট সন্ধ্যায় ছুট দৌড়ে, জোছনা স্নাত ফুচকা
বিলাস
ভালোবাসা মানে
গাছের আড়ালে আড়চোখে দেখা, চাঁদের
অভিলাষ
ভালোবাসা মানে
আহ্লাদি আবদার, পেছনে ফিরে তাকাবার
ভালোবাসা মানে
একটু অভিমান, তোমাকে খুব কাছে পাবার…

Friday, January 22, 2016

শিক্ষনীয় পোষ্ট

→শিক্ষণীয় পোস্ট←
---------------------
এক ধনী আর আল্লাহভীরু বৃদ্ধ
লোক একদিন নিজের সন্তানকে ডেকে বলল:
আমার বয়স হয়েছে, যেকোন দিন আমাকে চলে যেতে
হবে
আল্লাহ'র কাছে । আমার একটা শেষ অনুরোধ আছে
তোমার
কাছে, আমি মারা গেলে গোছলের পর যখন কাফন
পরানো
হবে, আমার পুরাতন মোজা গুলো আমাকে পরিয়ে
দিও।
ছেলে বলল: এটাতো কোন বড় চাওয়া না। আমি
তোমার শেষ
ইচ্ছা পুরন করব। এর কিছুদিন পর লোকটি মারা
গেল। আত্মীয়, পড়শী সবাই আসল
শেষবারের মত দাফনে অংশ
নিতে। কাফন পরানো শেষ হলে
শোকে কাতর ছেলের হঠাৎ মনে
হল বাবা'র শেষ ইচ্ছের কথা,
আর তখনি বাবার পুরাতন মোজা খুজে নিয়ে
আসলো।
কিন্তু মোজা পরাতে সবাই
বাধা দিল। সবাইকে অনেক
অনুরোধ করলেও কেউ রাজী
হলনা না। কারণ তিন টুকরা
সাদা কাপড় ছাড়া আরকিছু দেয়া মুসলমানদের
দাফনের
নিয়মে নেই। কিন্তু ছেলে অনড় বাবার ইচ্ছা
পুরনে। এমনসময় তার বাবা'র এক বন্ধু
এগিয়ে এসে ওকে বলল: গতকাল তোমার বাবা
আমাকে একটা
চিঠি দিয়ে বলেছিল, সে
মারা গেলে আমি যেন এটা
তোমাকে জানাজা'র সময় দেই।
ছেলে অবাক হয়ে চিঠি নিল আর পড়তে লাগল....
"... আমি আমার সব সম্পদ
ছেড়ে চলে গেলাম। আমি
জানি তুমি এখন আমার শেষ
ইচ্ছা পুরণ করতে চেষ্টা করছ।
কিন্তু শত চেষ্টা করেও তুমি আমাকে একটা পুরোনো
মোজা
দিতেপারলেনা!!
এটাই নিয়ম। একদিন তোমাকেও
আমার মত সব সম্পদ, আত্মীয়,
বন্ধু সবাইকে ছেড়ে আসতে
হবে- সেদিন তুমিও শুধু তোমার ভাল কাজ আর
আল্লাহর হুকুম যা
তুমি পালন করবে সেগুলো নিয়ে
আসতে পারবে। এছাড়া একটা
মোজাও আনতে পারবেনা।
নিজের নফসের অনুুসরণ করোনা,
আল্লাহ'র সন্তুষ্টি'র চেষ্টা করলে- উভয় জীবনই
সন্মানিত
হবে। নামাজ বাদ দিও না আর
মনে রেখো গরীব, ইয়াতীম
দেরও তোমার সম্পদে হক
আছে"।..আল্লাহ আমাদের সবাই কে নামাজ পরার
তৌফিক দান করুক' আমিন

Thursday, January 21, 2016

ভালোবাসার মানে By তুহিন

গার্লফ্রেন্ড বা বয়ফ্রেন্ড থাকা
মানেই ভালোবাসা না। ভালোবাসা
মানে জীবনে এমন একজন থাকা, যার
প্রতি আপনার অন্ধ বিশ্বাস আছে। আপনি
যদি তাকে সর্বোচ্চ পরিমান কষ্ট দেন,
তবুও সে আপনার হাত ধরে রাখবে, আর
বলবে "আমি আছি, আমি ছিলাম আর আমি
সব সময় তোমারি থাকবো।"
এটাই
ভালোবাসা, এটাই জীবন।

নারী

নারী-পুরুষ ভেদে যেমন চিন্তা ভাবনা আর
জীবনকে দেখার দৃষ্টি ভঙ্গি আলাদা, তেমনই
মানুষের বৈবাহিক অবস্থার সাথেও কিন্তু এসবের
পরিবর্তন হয়। একজন তরুণী বিয়ের আগে যেমনটা
থাকেন, বিয়ের পর তাঁর অনেকটাই বদলে গিয়ে
সম্পূর্ণ নতুন মানুষ হয়ে ওঠেন। বিয়ে ব্যাপারটা দূর
থেকে যতটা সুখের মনে হয়, কাছে গেলে বদলে
যায় পরিস্থিতি। এমন কিছু ব্যাপার আছে, যেগুলো
বিয়ে না হলে আসলে অনুভব করা যায় না। চলুন,
জেনে নিই এমনই ৭টি বিষয়ের কথা।
১) আমাদের সমাজে বিবাহিতা নারীর জীবনে
একটা অত্যন্ত বড় ইস্যু হচ্ছে শাশুড়ি। বেশিরভাগ
ক্ষেত্রেই শাশুড়ির কারণে বিবাহিতা নারীরা
নানান রকম মানসিক ও পারিবারিক সমস্যায়
ভুগে থাকেন। এটা এমন একটা সমস্যা যে না পাড়া
যায় বলতে আর না পাড়া যায় সহ্য করতে।
২) ছেলেদের জন্য ভালোবাসা যেমন, মেয়েদের
জন্য ভালোবাসা আসলে তেমন নয়। বিয়ের কিছু
বছর পর স্ত্রীর প্রতি অনেক স্বামীরই মনযোগ
কমে আসে। বিষয়টা ভালোবাসার অভাব কখনো,
কখনো আবার স্রেফ ব্যস্ততা বা দিনযাপনের
অভ্যাস। অন্যদিকে বিয়ের বয়স বাড়ার সাথে
স্ত্রীর বরং মনযোগ পাবার আগ্রহ বাড়ে।
স্বামীর অবহেলায় মনে মনে দগ্ধ যে কোন
বিবাহিতা নারীকে জীবনের কোন না কোন
পর্যায়ে হতেই হয়।
৩) আমাদের সমাজে পুরুষেরা স্ত্রীদের
সাংসারিক দায়িত্ব ভাগ করে নেন না। বিয়ের
পর একটা পুরুষের জীবনে যেটুকু পরিবর্তন আসে,
তার চাইতে অনেক বেশী বদলে যায় নারীর
জীবন। সংসারের সমস্ত দায়িত্ব একা পালন করতে
করতে নারী একটা বয়সে গিয়ে একাকীত্ব আর
হতাশায় ভুগতে শুরু করেন। বিশেষ করে
সন্তানেরা একটু বড় হয়ে যাবার পর।
৪) মা-বাবা, পরিবারকে ছেড়ে সম্পূর্ণ নতুন একটি
পরিবারে নিজেকে মানিয়ে নেয়ার চেষ্টা যে
আসলে কত কঠিন একটা বিষয়, সেটা কেবল বিয়ের
পরই বুঝতে পারেন মেয়েরা। আর তাই তো বিয়ের
পর পরিবারের জন্য টান এত বেড়ে যায়।
৫) পৃথিবীতে এমন কোন পুরুষ নেই যিনি কিনা অন্য
নারীদের দিকে তাকান না বা কখনো তাকান
নি। বিয়ের পর কখনো না কখনো তৃতীয় কোন
নারীর আগমন নিয়ে কষ্ট পেতে হয় স্ত্রীদের। এটা
হতে পারে যে স্বামী অন্য নারীর প্রতি আগ্রহী,
আবার এমনও হতে পারে যে অন্য কোন নারী
স্বামীর প্রতি আগ্রহী। দুই ক্ষেত্রেই কষ্ট
স্ত্রীকেই ভোগ করতে হয়।
৬) বিবাহিত জীবনে যতই সুখী হোক না কেন,
নিজের মনের গহীনে তরুণী বয়সের উচ্ছল জীবনের
জন্য একটা হাহাকার পুষে রাখেন সব নারীই।
দায়িত্বহীন আনন্দময় জীবন, নিজের মত সব কিছু
করে ফেলার শাধিনতাম নিজের সেই দীপ্তিভরা
যৌবন, সব কিছুর জন্যই কখ কখনো মন খারাপ হয়।
৭) আরেকটি কষ্ট আছে, যা সন্তান কেন্দ্রিক।
সন্তান না হওয়া, সন্তানের অসুস্থতা, সন্তান বড়
হয়ে যাওয়ার পর নানা ভাবে মাকে অবহেলা আর
কষ্ট দেয়া ইত্যাদি ব্যাপারগুলো কেবল
বিবাহিতা নারীদের জীবনেই আসে।

সেই তুমি by তুহিন

তুমি কি সেই
তুমি ?
যাকে
ভালোবেসে
ছিলাম,
যাকে সবচেয়ে
আপন মানুষটি
ভেবে ছিলাম,
একটু একটু করে কাছে পাওয়ার স্বপ্ন দেখে
ছিলাম ।
তোমার ছবির দিকে তাকিয়ে নিজেকে
বিশ্বাস করাতে কষ্ট হয়,
এই তোমাকে ভালোবেসে ছিলাম ?
বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়,
এই তুমি সেই তুমি নও ।
কারন, তুমি সময়ের প্রয়োজনে সবচেয়ে আপন
মানুষটি কে ভুলে যেতে পেরেছো,
মুছে দিতে পেরেছো হৃদয় থেকে পুরোনো
দিনের স্মৃতি,
ধ্বংস করে দিতে পেরেছো কারো তিল তিল
করে গড়া স্বপ্ন গুলো,
এলো মেলো করে দিতে পেরেছো কারো
জীবন ।
তাইতো আজ শুধু বলবো কারো জীবন গড়ে
দিতে না পারলেও,
আমার মতো আর কারো জীবন ধ্বংস করে দিও
না,
কারন, সত্যিই তুমি বোঝো না স্বপ্ন ভাঙ্গার
কষ্ট কি ।

সাদা কালো

রঙ্গিন সময় গুলো
আজ সাদা –
কালো হয়ে
গেছে,
সেই রঙ্গিন সময়
গুলো কে মনে
করে এখন যে
অনূভুতি গুলো আছে এই অনূভুতি ই কি যন্ত্রণা ?
তীলে তীলে অনেকটা সময় পার করে,
খুব যতন করে গড়া সাজানো স্বপ্ন গুলো আজ
ভেঙ্গে চুরমার হয়ে গেছে,
সেই স্বপ্ন গুলো কে নিয়ে থাকাই কি যন্ত্রণা ?
একি সাথে অনেকটা সময় ভালো মুহূর্ত
কাটানো গুলোই আজ অবহেলার চাঁদরে ঢাকা,
সেই সময় টাকে ফিরে পাওয়ার আশার নামে
কেটে যাওয়া এই মুহুর্ত টাই কি যন্ত্রণা ?
নির্ভুল ভালোবাসার পর অকারণে হারিয়ে
ফেলা সেই পুরোনো মানুষটির সাথে কাটানো
এক একটা পথ আজ স্মৃতির ঘরে বন্ধী,
সেই স্মৃতি গুলো কে মনে করে নিজেকে
শাস্তী দেয়া ই কি যন্ত্রনা ?
একসাথে থেকে যে মুখে হাঁসি ফুটে উঠতো,
সেই মুখ আজ স্তব্দ,
যে চোঁখ সুখের আশায় ছিলো,
আজ সেই সুখ গুলোই দুঃখ তে পরিণত হয়ে চোঁখ
দিয়ে অশ্রু হয়ে ঝড়ে পরছে,
সেই সুখ গুলো কে মনে করে আজ এই অশ্রু গুলোই
কি যন্ত্রনা ?

Wednesday, January 20, 2016

ভালোবাসার কিছু কথা By তুহিন


01
শত ব্যস্ততার মাঝে ও যে মানুষটি আপনার খবর নিবে,
সে মানুষটি আপনার অনেক আপন জনের মধ্যে
একজন...
কেউ আপনাকে একটু বেশি ভালবাসলে তাকে
অবহেলা করবেন না...
কারণ, একটুখানি অবহেলার কারনে মানুষটি আপনার কাছ
থেকে অনেক দূরে চলে যেতে পারে...
02
একজন মেয়ে যাকে মন দিতে পারে,তাকে শরীরটা
দেওয়া কিছু নয়।
এই শরীরে আছেটা কি ? অথচ আশ্চর্য ।
নিরানব্ব ই ভাগ পুরুষের কাছে এই শরীরটাই দামি ।
মনের দাম নেই কানা কড়িও
03
একটি মেয়ে যখন প্রেমে পড়ে তখন তার প্রেমে
পড়ার বিষয়টি একমাত্র সেই মেয়েটি ছাড়া আর কেউ
জানতে পারে না
অথচ , একটি ছেলে যখন কোনো মেয়ের
প্রেমে পড়ে তখন দুনিয়ার সবাই বিষয়টি জেনে যায়,
শুধু জানতে পারে না ওই মেয়েটি!
04
মানুষ যখন খুব বেশী দুঃখে থাকে,
খুব চেষ্টা করে নিজেকে হ্যাপি রাখতে সবার সামনে
হাসিমুখে থাকার চেষ্টা করে কিন্তু অন্তর ঠিকই কেঁদে
যায
05
মানুষ নিজেকে বদলে নিতে তখনি চেষ্টা করে, যখন
তার স্বপ্ন গুলো ভাঙার জন্য কেউ আঘাত আনে !!
আর মানুষ তখনই বদলে যায়, যখন স্বপ্ন গুলো
ভেঙ্গে যায়
06
"কাউকে প্রচন্ডভাবে ভালবাসার মধ্যে এক ধরনের
দুর্বলতা আছে।
নিজেকে তখন তুচ্ছ এবং সামান্য মনে হয়।
এই ব্যাপারটা নিজেকে ছোট করে দেয়।"
07
আমি এমন এক জনকে চাই, যে আমাকে বুঝবে ..
একটু চোখের আড়াল হলে, পাগলের মত খুঁজবে ..
ভালবেসে বার বার, আমার কাছে আসবে ..
আর দূরে গেলে, অঝর নয়নে কাঁদবে"
08
প্রতিটা মানুষ স্বপ্ন দেখে ভালবাসার মানুষটির সাথে ঘর
বাধার!!
কিন্তু এই স্বপ্নটা কারো পূর্ণ হয় কারো হয়না|
ঠিক তেমনি আমিও কাউকে নিয়ে একসময় দেখেছিলাম
যখন হাজার চেষ্টার পর সাজানো স্বপ্ন ভেঙ্গে
গেল,
তখন নিজেকে নিজের এই স্বপ্ন থেকে বিরত রাখলাম
যখন তুমি আসলে
আবার নতুন করে স্বপ্ন সাজাতে থাকলাম আর তুমি নির্মম
ভাবে আমার সাজানো স্বপ্ন ভেঙ্গে দিলে!!
কি সুখ পেয়েছো সাজানো স্বপ্ন ভেঙ্গে,
এই মুখের হাসিটুকু কেড়ে নিয়ে তুমি সুখী তো??
09
কষ্ট কি কেউ দেখেছো ? আমি দেখেছি, খুব কাছ
থেকে, গভীর ভাবে ।
তিলে তিলে উপলব্ধি করেছি ।
রাত ছাড়া যেমন দিন বুঝা যায় না, তেমনি কষ্ট ছাড়াও
ভালোবাসা বুঝা যায় না ।
তাই যতো বেশী কষ্ট পেয়েছি, ভালোবেসেছি
ততো গভীর ভাবে ।
কেউ কোনো দিন বুঝতে পারে নি, কেউ
কোনো দিন বুঝতে চায় ও নি ।
সবাই কষ্ট কে ভয় পায়, আর আমি কষ্ট কে ভালোবাসি ।
কারণ, তোমাকে ভালোবেসে আমি ক্ষত বিক্ষত,
তবুও তোমাকেই ভালোবাসি ।
10
যে মানুষটিকে হাজারো অবহেলা করার পরও সে মানুষ
আপনাকে ভালবাসে তাহলে ধরে নেবেন পৃথিবীর
ভাগ্যবান মানুষদের মধ্যে আপনি একজন
11
ভালবাসা মানে কাউকে জয় করা নয় ভালোবাসা মানে
নিজেই কারো জন্য হেরে যাওয়া !!!
ভালোবাসা জ্ঞানের গভীরতা দিয়ে হয়না ভালোবাসা হয়
হৃদয় এর পবিত্রতা দিয়ে !!!
কেউকে ভালবাসলে মন দিয়েই ভালবাসুন,
টাইমপাস করার জন্য ভালোবাসার অভিনয় করে কারো মন
নিয়ে খেলবেন না।
12
যদি কোনো মানুষ সবসময় নীরব থাকে এর মানে এটা
না যে সে মজা করতে পারেনা..
এর মানে এটা যে জীবন তাকে এমন কিছু শিখিয়েছে
যা তাকে নীরব বানিয়েছে...
13
পৃথিবীর সবচাইতে কঠিন ভাষা হলো চোখের ভাষা।
এই ভাষা পড়ার জন্য মনে গভীর ভালোবাসা থাকতে
হয়..
14
ভালোবাসা এক অদ্ভুত অনুভূতি....
যখন মেয়েটি বোঝে তখন ছেলেটি
বোঝেনা....
আবার যখন ছেলেটি বোঝে তখন মেয়েটি
বোঝেনা....
আর যখন দুজনই বোঝে তখন পৃথিবী বোঝেনা ....
15
কাউকে ভালোবাসলে তার থেকে দুরে থাকা যায় না ..
কারণ মনটা সবসময়, তার কাছেই পড়ে থাকে !!
সে যতই অবহেলা করুক, মনটা সেখান থেকে আর
ফিরিয়ে আনা যায় না
16
কোনো নিদিষ্ট ব্যক্তির জন্য নিজেকে পরিবর্তন করা
জীবনের সবচেয় বড় বোকামি..
দেখবে কিছুদিন পর সেই নিদিষ্ট ব্যক্তি,
এমন কি তুমি নিজেও তোমার উপর বিরক্ত হয়ে
গেছো..
মুলকথা হল, কারো জন্য কখনো নিজেকে পরিবর্তন
করো না..
যে তোমাকে ভালোবাসবে, সে তোমার আসল
রূপ দেখ
17
মানুষ নিজেকে বদলে নিতে তখনি চেষ্টা করে, যখন
তার স্বপ্ন গুলো ভাঙার জন্য কেউ আঘাত আনে !!
আর মানুষ তখনই বদলে যায়, যখন স্বপ্ন গুলো
ভেঙ্গে যায় ..............
18
ভালোবাসা হল এমন একটি স্বপ্ন যা সত্যি করার জন্য
দুজনের দরকার হয়... কিন্তু ভাঙার জন্য একজনই
যথেষ্ট..!!
19
ভালোবাসা এমন একটা সম্পর্ক ,যা সুখ হয়ে চলে
আসে, আর দুঃখ হয়ে চলে যায়।
ভালোবাসার সুখ টা হয় ক্ষণিকের, আর দুঃখ টা হয় সারা
জীবনের।
20
মানুষ তখন'ই কাঁদে, যখন নিজের মনের সাথে যুদ্ধ
করে হেরে যায়।
যখন আপন,পর হয়ে যায়, অথবা স্বপ্নভঙ্গ হলে,

ভাঙ্গনের পথে

তুমি কোন্ ভাঙনের পথে এলে সুপ্তরাতে।
আমার ভাঙল যা তা ধন্য হল চরণপাতে॥
আমি রাখব গেঁথে তারে রক্তমণির হারে,
বক্ষে দুলিবে গোপনে নিভৃত বেদনাতে॥
তুমি কোলে নিয়েছিলে সেতার, মীড় দিলে নিষ্ঠুর
করে--
ছিন্ন যবে হল তার ফেলে গেলে ভূমি-'পরে।
নীরব তাহারি গান আমি তাই জানি তোমারি দান--
ফেরে সে ফাল্গুন-হাওয়ায়-হাওয়ায় সুরহারা
মূর্ছনাতে॥

যে ১১টি গোপন ইচ্ছার কথা নারীরা কাউকে জানতে দেন না

মানুষ মাত্রই তাঁর থাকে কিছু গোপন ইচ্ছা, কিছু
গোপন স্বপ্ন ও চাওয়া-পাওয়া। কিন্তু সব ইচ্ছার কথাই কি
সবাই প্রকাশ করে দেন? একদম কিন্তু নয়। বিশেষ
করে নারীরা এই কাজে বিশেষ পটু। এমন অনেক
কিছুই আছে, যেটা একজন নারী গোপনে
গোপনে আকাঙ্ক্ষা করেন। অথচ মুখে বলেন
সম্পূর্ণ উল্টো কথা। চলুন, জেনে নিই নারীদের
এমন ১১ টি গোপন ইচ্ছার কথা, যেগুলো তাঁরা প্রকাশ
করেন না কাউকে কিন্তু মনে মনে খুব চান। যে
১১টি গোপন ইচ্ছার কথা নারীরা কাউকে জানতে
দেন না
১) কারো ভালো লাগুক বা না লাগুক, এ কথা
অস্বীকারের কোনই উপায় নেই যে প্রত্যেক
নারীই আর্থিকভাবে সচ্ছল কোন পুরুষকে বিয়ে
করতে চান। নারীদের একটা বড় অংশই চান স্বামী
পুরুষটি হোক ধনী। আর্থিকভাবে সচ্ছল কোন
পুরুষ
২) অধিকাংশ নারীই মনে মনে চান যে বিয়ের পর
তাঁর নিজের সংসার হবে। শ্বশুর-শাশুড়িকে নিয়ে
থাকতে নারাজ আজকালকার মেয়েরা। কিন্তু এটা তাঁরা
মুখে স্বীকার করেন না মোটেও।শ্বশুর-
শাশুড়িকে নিয়ে
৩) বান্ধবীদের মাঝে সবচাইতে সুন্দরী ও
আকর্ষণীয় হয়ে উঠতে চান সকল নারী। তবে
হ্যাঁ, অবশ্যই মনে মনে।
বান্ধবীদের মাঝে সবচাইতে সুন্দরী
৪) যতই মুখে বলুন “কালোতেই আলো” , প্রকৃত
সত্য এটাই যে আমাদের সমাজের অধিকাংশ নারীই
চান ফর্সা গায়ের রঙের অধিকারী হতে।মুখে বলুন
কালোতেই আলো
৫) প্রায় সমস্ত নারীই মনে মনে এমন স্বামী বা
বয় ফ্রেন্ড কামনা করেন, যাকে সকলের সামনে
গর্ব ভরে পরিচয় করিয়ে দেয়া যায়।
৬) মুখে যতই বলুন যে ওজন নিয়ে মাথা ঘামান না, কিন্তু
স্লিম ও সুন্দরের ফিগারের অধিকারী হতে চান
সকল নারী। স্লিম ও সুন্দরের ফিগার
৭) ঈর্ষা কাতর হবার প্রবণতা কিন্তু নারীদের মাঝে
মারাত্মক বেশি। অন্য মেয়েদের জীবনের
অর্জন দেখে মনে মনে সেটা চান প্রায় সকল
নারীই।ঈর্ষা কাতর
৮) কেউ বলেন, কেউ বলেন না। আজকাল
অনেক নারীই সংসারকে গুরুত্ব দিতে চান না। তবে
মুখে মুখে যাই বলুন না কেন একটি সুন্দর সংসার ও
সন্তানদের স্বপ্ন সব নারী দেখেন। প্রকৃতি
নারীকে এভাবেই তৈরি করেছে। নিজের প্রিন্স
চার্মিং এর স্বপ্ন সব নারী দেখেন।
৯) পৃথিবীর প্রত্যেকটি নারী চান পছন্দের পুরুষটি
তাঁর সব কথা শুনুক, তাঁকে ছাড়া কিছু চিন্তা করতে না
পারুক।
১০) পুরুষেরা বয়স নিয়ে মাথা না ঘামালেও প্রায়
প্রত্যেক নারী এটাই চান যে তাঁর চেহায়ার বয়সের
ছাপ কখনো না পড়ুক।
১১) নিজের স্তন নারীর খুব স্পর্শকাতর জায়গা।
মুখে কিছু না বললেও প্রত্যেক নারীই চান সুন্দর
ও আকর্ষণীয় স্তনযুগল।
 সংগ্রহ 

কোন রাশি তে কেমন দাম্পত্য

যৌনতা সবার একরকম হয় না। কারো অনেক বেশি
কারো কিছুটা কম। যৌন বিষয়ে অনেক রকম জটিলতা
আছে। রাশিফলের জাতক-জাতিকা ভেদে যৌন
শক্তি ও আচরণ এক হয় না!
আসুন জেনে নেই রাশিফলের তারতম্যে জাতক-
জাতিকার যৌনতা কেমন –
মেষ রাশি (২১ মার্চ-২১ এপ্রিল)
যৌনতা, যুদ্ধ এবং শক্তির দেবতা হল মঙ্গল। আর এই
সবকিছুই ফুটে ওঠে মেষ রাশির জাতক-জাতিকার
জীবনে। দৈহিক প্রেমের ক্ষেত্রে শক্তি প্রয়োগে
পারঙ্গম এই মানুষেরা দুর্দান্ত প্রেমিক হিসেবে
পরিচিত। কিন্তু কাজ চালিয়ে যেতেই হবে আর
খেলার মাঠের কাটাছেঁড়া, রক্ত বা অন্য কোনও
লাভ বাইট দেহজ প্রেমকে যেন করে তোলে আরও
আকর্ষণীয়।
বৃষ রাশি (২১ এপ্রিল-২১ মে)
ভালোবাসার দেবী ভেনাসের প্রত্যক্ষ প্রভাব
রয়েছে এই রাশির জাতক জাতিকার উপর। এরা
দৈহিক ভালোবাসার ক্ষেত্রে একই সঙ্গে খুব
সংবেদনশীল এবং শক্তিমত্তা প্রয়োগে পারঙ্গম।
যৌনতার স্ট্যামিনা বা শক্তির দিক থেকে এদের
জুড়ি মেলা ভার। ক্লান্তিবিহীন, সদাপ্রস্তত এবং
ছন্দময় দৈহিক সম্পর্কের গ্যারান্টি দিয়ে থাকে এই
রাশির মানুষেরা।
মিথুন রাশি (২২ মে-২১ জুন)
বুধ গ্রহের প্রভাবে সদাসর্তক মনোভাব, মিষ্টভাষী,
আদুরে আর খুনসুটিপূর্ণ ব্যক্তিত্ব নিয়ে এই রাশির
জাতক-জাতিকা রয়েছে মহাসুখে। কথা দিয়েই অপর
মানুষদের বশ করতে এদের জুড়ি নেই। যৌনতার
বিভিন্ন এক্সপেরিমেন্টাল দিক এই রাশির মানুষদের
টানে।
কর্কট রাশি (২২ জুন-২২ জুলাই)
দৈহিক প্রেমের ক্ষেত্রে কর্কট রাশির জাতক
জাতিকার সাহচর্য অদ্ভুত রকমের প্রকট। এই চরম
আনন্দের শিখরে তো এই শান্তশিষ্ট, ভাজা মাছটি
উল্টে খেতে না জানার মতো হাবভাব। তাই এদের
সঙ্গে কোনও কিছু করার সময় সারপ্রাইজড হওয়ার
প্রস্তুতি থাকতে হবে পুরোদস্তুর।
সিংহ রাশি (২৩ জুলাই-২৩ আগস্ট)
প্রেমিক-প্রেমিকা হিসেবে বিখ্যাত সিংহ দৈহিক
সম্পর্কের ক্ষেত্রেও নিজের সুনামের সঙ্গে অবিচার
করেনি। যে কোনও প্রগাঢ় সম্পর্কের ক্ষেত্রেই
এদের ইতিবাচক মনোভাব, হাস্যরস আর শরীরিক
দক্ষতা তুলনাহীন। সিংহ রাশির কাউকে ভালবাসার
মানুষ হিসেবে পাওয়া সত্যিই ভাগ্যের ব্যাপার।
কন্যা রাশি (২৪ আগস্ট-২৩ সেপ্টেম্বর)
নিখাদ ভালোবাসা আর দুর্দান্ত যৌনমিলন উপহার
দিতে পারে কন্যা, পুরুষ বা মহিলা। কান, ঠোঁট বা
স্তনের সংবেদনশীলতা এই রাশির মানুষের
অতিমাত্রায় বেশি আর দেহজ ভালবাসার ক্ষেত্রে
কোমলতা ও রক্ষতার অদ্ভুত এক সমন্বয় এদের পছন্দ।
তুলা রাশি (২৪ সেপ্টেম্বর-২৩ অক্টোবর)
দিনে বন্ধু আর রাত্রিতে প্রেমিক এই প্রবাদের
সবচেয়ে বড় উদাহরণ হল তুলা রাশির ছেলে-মেয়েরা।
ভেনাসের প্রভাবে এরা সাধারণত সৌন্দর্য,
রহস্যময়তা আর দৈহিক আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। সঙ্গী-
সঙ্গিনীদের শুধু একটু হাসি, উদ্দেশ্য পূর্ণ চাহনি, গাঢ়
আলিঙ্গন বা হাতে মৃদু স্পর্শের মাধ্যমেই পটিয়ে
ফেলতে পারে তুলা পুরুষ বা মহিলারা। সঙ্গী-
সঙ্গিনীকে দেবে ভালবাসার সুখ সাগরে অবাধ
স্বাধীনতা। এভাবেই তুলারা অর্জন করতে পারবে
বিশ্বাস আর দৈহিক সম্পর্কের চরম উৎকৃষ্টতা।
বৃশ্চিক রাশি (২৪ অক্টোবর-২২ নভেম্বর)
প্রতিটি বৃশ্চিকের মধ্যেই যেন লুকিয়ে আছে
একেকটি অ্যাটম বোমার শক্তি। প্রবল আবেগ আর
উন্নাসিকতার জন্য বৃশ্চিক জাতক-জাতিকা বেশ
বিখ্যাত বা কুখ্যাত। যৌন জীবনে তা অনুদিত হয়
উত্তেজনায় ভরপুর যন্ত্রণা আর উচ্ছ্বাসের
সংমিশ্রণে এক আকর্ষণীয় মেলোড্রামায়। একজন
বৃশ্চিকের দৃষ্টি ঠিক একটি ঈগলের মতো, যা সবকিছু
ভেদ করে সঙ্গী-সঙ্গিনীকে কিছু বোঝার আগেই
করে ফেলবে বশীভূত।
ধনু রাশি (২৩ নভেম্বর – ২১ ডিসেম্বর)
ধনু রাশির কাউকে পার্টনার হিসেবে পাওয়াটা বেশ
মজার অভিজ্ঞতার সূচনা করবে, এটি বলার অপেক্ষা
রাখে না। কারণ সাধারণ বেশ অ্যাথলেটিক গড়নের
ধনুরা বেশি রসবোধসম্পন্ন, বর্হিমূর্খী এনাজের্টিক
এবং আশাবাদী। আর এসব গুন সঙ্গী-সঙ্গিনীর কাছে
অন্তরঙ্গ মুহূর্তে তারা প্রকাশ করবে ঠাট্টা-তামাশা,
মজার সব সেক্সুয়াল অ্যাক্ট আর বিভিন্ন ফোর প্লের
মাধ্যমে। ধুন জাতক-জাতিকার কাছ থেকে যৌনতায়
দূরে থাকা বিরাট দায়!
মকর রাশি (২২ ডিসেম্বর – ২০ জানুয়ারি)
মকর রাশির জাতক-জাতিকা কোনও কিছু করার আগে
অনেক ভেবেচিন্তে পা ফেলে, আর কেস যদি হয়
যৌনতাভিষয়ক, তাহলে, তো কথাই নেই। হয়তো শুরুর
সময়টাতে নিতে হবে কিছু আগ্রহী ভূমিকা কিন্তু
এরপর শুধু ফান-রাইড, কারণমকর কাউন্টারপার্ট
দৈহিক সুখ স্বাচ্ছন্দ্রের প্রতি থাকবে অতিমাত্রায়
মনোযাগী। হয়তো প্রেমিক হিসেবে সিংহ বা
বৃশ্চিকের মতো উত্তেজনাকর তারা নয়, কিন্তু মকর
প্রেমিকের মতো নির্ভরযোগ্য ও বিশ্বাসী অপর
কাউকে খুঁজে পাওয়াটা হবে বেশ দুষ্কর।
কুম্ভ রাশি (২১ জানুয়ারি – ১৮ ফেব্রুয়ারি)
ইউরেনাস প্রভাবম্বিত কুম্ভ রাশির ছেলেমেয়েরা
প্রখর বুদ্ধিমত্তার অধিকারী এক নিজেদের প্রেমিক-
প্রেমিকার প্রতি বিশেষ যত্নবান। যেভাবে এদের
পেতে চাওয়া যায়, ঠিক সেভাবেই এরা কাছে ধরা
দেবে। সঙ্গী-সঙ্গিনীর ওপরই নির্ভর করছে এদের
বোরিং পার্টনার হিসেবে দূরে ঠেলে দেওয়া বা
বিশ্বস্ত সঙ্গী হিসেবে কাছে টেনে নেওয়া।
মীন রাশি (১৯ ফেব্রুয়ারি – ২০ মার্চ)
চাতুর্যপূর্ণ কথা, আপাদমস্তক, দৈহিক আর্কষণে
পরিপূর্ণ এবং আবেগ দৃষ্টি দিয়ে বন্দ করার চেষ্টা৷
এই সবকিছুই পাওয়া দেহজ প্রেমের আরেক হান্টার
মীন রাশির মানুষের কাছে। তার এতটুকু স্পর্শেও
সঙ্গী-সঙ্গিনীর উত্তেজনায় অস্থির হয়ে উঠতে
পারেন অথবা তার প্রগাঢ় আলিঙ্গণ আপনাকে নিয়ে
যেতে পারে অন্য জগতে। মীনের সঙ্গে ভালবাসার
প্রতিটি মুহূর্তের যেন সুরের মূর্ছনা।

Tuesday, January 19, 2016

টিপস : মুখের অবাঞ্ছিত লোম দূর করুন।

প্রত্যেক নারীর স্বপ্ন, বিশ্বের সবচেয়ে
সুন্দরী হয়ে ওঠা। মুখের অবাঞ্ছিত
লোমের সমস্যায় ভুগে থাকেন অনেক
নারী এবং অনেক পুরুষও। কপালে বা
গালে, ঠোঁটের উপরে বাড়তি লোম
সৌন্দর্যটাই যেন নষ্ট করে দেয়। সব
সাজগোজ, ত্বকের যত্ন সবই বৃথা হয়ে যায়
যদি মুখের ত্বকে অবাঞ্ছিত লোম থাকে।
ত্বককে কোমল ও চকচকে করে তুলতে
রাতদিন ঘষা মাজা চলছে। যাতে সুন্দর
মুখশ্রী দেখে কেউ বয়সের মালুম না
করতে পারে। কিন্তু অমনি ছুটতে হয়
পার্লারে। রোজকার এই সমস্যার সমাধান
আপনি নিজেই করতে পারবেন। তাও
আবার ঘরে বসেই। ফেশিয়াল হেয়ার তুলে
ফেলতে জেনে নিন কয়েকটি ঘরোয়া
পদ্ধতি।
১) জিলেটিন ফেস মাস্কঃ
মুখের অবাঞ্ছিত লোম তুলে ফেলতে এই
ফেসপ্যাক অত্যন্ত কার্যকরী যা
বাড়িতে খুব সহজেই বানাতে পারবেন। এই
প্যাক তৈরি করতে ১ টেবিলটামচ
জিলেটিন, ২ থেকে ৩ টেবিল চামচ দুধ,
লেবুর রস ও ল্যাভেন্ডার তেল লাগবে।
মিশ্রণটি তৈরি করে ১০ থেকে ১৫ মিনিট
মাইক্রোওয়েভে গরম করে নিন। অল্প
ঠান্ডা হলে মুখের সমস্ত অংশে ওই
মিশ্রণটি লাগিয়ে ফেলুন। এমনকী, যে সব
অংশে অবাঞ্ছিত লোম রয়েছে
সেখানেও মিশ্রণটি লাগান। মিনিট
পাঁচেক রেখে মাস্কটি তুলে ফেলতে
হবে। তারপরেই দেখতে পাবেন,
ফেশিয়াল হেয়ার তো বটেই ব্লাকহেডের
খোসাও উঠে গেছে।
২) কমলালেবু ও লেবুর খোসার ফেশিয়াল
মাস্কঃ
এই মাস্ক খুবই কার্যকরী। কাঁচা বা শুকনো
কমলালেবু ও লেবুর খোসা, গোলাপ জল,
ওটমিল ও অলিভ অয়েল দিয়ে একটা মাস্ক
বানিয়ে নিন। প্রত্যেক সপ্তাহে ২ থেকে
৩ দিন, ৫ থেকে ৮ মিনিটের জন্য মুখে
লাগান। এই মিশ্রণটি ত্বককে
ভালোভাবে পরিষ্কার করবে ও উজ্জ্বল
করে তুলবে।
৩) বার্লি স্ক্রাবঃ
যদি আপনার মুখে একগাদা চুল থাকে, তবে
এই স্ক্রাব আপনার জন্য আদর্শ। এক চামচ
বার্লি পাউডারের সঙ্গে লেবুর রস ও দুধ
মিশিয়ে এই স্ক্রাব তৈরি করে ৩০
মিনিটের জন্য মুখে লাগিয়ে রাখুন।
আপনার মুখের নানা রকম সমস্যা মেটাতে
এই স্ক্রাব বেশ ভালো। আপনি যদি
চটজলদি ফল পেতে চান, তবে দিনে ৩
থেকে ৪ বার এই মিশ্রণটি ব্যবহার করুন।
৪) গমের ভুসির স্ক্রাবঃ
গমের ভুসি বাজারে সব সময়ই পাওয়া
যায়। তিন চামচ গমের ভুষির সঙ্গে এক
চামচ গোলাপ জল ও দুধ মিশিয়ে তৈরি
করে নিন এই ফেসপ্যাক। আলতো করে
মুখের সব অংশে লাগিয়ে নিন। কিছুক্ষণ
তা রেখে আঙুল দিয়ে হালকা ঘষে তুলে
দিন। যতক্ষণ না মিশ্রণটি পুরোপুরি
শুকিয়ে যাচ্ছে, ততক্ষণ রেখে জল দিয়ে
ধুয়ে ফেলুন। এই মাস্ক ফেশিয়াল হেয়ার
গ্রোথ কমিয়ে দেয়।
৫) ল্যাভেন্ডার তেল ও চা গাছের তেলের
মিশ্রণঃ
এক চামচ ল্যাভেন্ডার তেল ও ৪ থেকে ৬
ড্রপ চা গাছের তেল দিয়ে একটি মিশ্রণ
তৈরি করে নিন। তুলো দিয়ে আলতো করে
মুখে লাগান। প্রত্যেক দিন ২ থেকে ৩ বার
একটানা তিন মাস এই মিশ্রণটি ব্যবহার
করুন। দেখবেন কার্যকরী ফল পেয়েছেন।
৬) হলুদঃ
জলে হলুদ গুঁড়ো মিশিয়ে, পারলে
প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫ মিনিট লাগান।
মুখের লোম তুলে ফেলতে ও চামড়ার
ইনফেকশন থেকে মুক্তি পেতে হলুদের
কামাল দেখুন।
৭) ওটমিল স্ক্রাবঃ
এক চামচ ওটমিলের সঙ্গে এক চামচ মধু ও
লেবুর রস দিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করে
নিন। সপ্তাহে ২ থেকে ৩ দিন এই প্যাক ১৫
থেকে ২০ মিনিট মুখে লাগিয়ে রাখুন।
তারপর হালকা গরম জল দিয়ে মুখ ধুয়ে
ফেলুন। অবাঞ্ছিত রোম বৃদ্ধি কমাবে,
একই সঙ্গে ত্বক ময়েশ্চারাইজ় করবে।
৮) চিনি, মধু ও লেবুর রসঃ
প্রত্যেক দিন ২ থেকে ৩ মিনিট এই
মিশ্রণটি লাগান। লক্ষ্য রাখবেন
মিশ্রণটি যাতে ঘন হয়। যতক্ষণ না মুখে এই
মিশ্রণটি শুকিয়ে যায়, ততক্ষণ রাখে
আলতো হাতে ঘষে তুলে ফেলুন। দেখুন,
আপনার ত্বক কেমন চকচকে ও রোমহীন
হয়ে গেছে।
৯) আলু, মসুর, মধু ও লেবুর রসের ফেসপ্যাকঃ
এক কাপ আলুর রস, পরিমাণ মতো মসুর ডাল
বাঁটা, মধু ও লেবুর রস দিয়ে তৈরি করে
নিন এই মাস্ক। এই মাস্কটি লাগিয়ে ২০
থেকে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে
ফেলুন। তাতে মুখের রোমের বৃদ্ধি হ্রাস
পাবে ও ধীরে ধীরে কমে যাবে।
১০) ডিমঃ
ডিমের গুণ অনন্ত। সে খাওয়ার পাতেই
হোক বা ফেসপ্যাক হিসেবে হোক। একটি
ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে এক চামচ
চিনি ও কর্নফ্লাওয়ার মিশিয়ে নিন।
ভালো করে ফেটিয়ে মিশ্রণ তৈরি করে
নিন। মুখে ও যে সমস্ত জায়গায় রোম
রয়েছে সেখানে লাগিয়ে নিন। যতক্ষণ
না শুকোচ্ছে, ততক্ষণ অপেক্ষা করে হাত
দিয়ে ঘষে তুলে ফেলুন। দেখবেন, সমস্ত
রোম খসে গেছে।

For HUAWEI Watch Pro GPS NFC Smart Watch Men 360*360 AMOLED Screen Heart rate Bluetooth Call IP68 Waterproof Man Smartwatch 2025

  Specifications Hign-concerned Chemical None Battery Life 3Day Voice assistant built-in YES Bluetooth-compatible Version 5.3 Metrics measur...