Monday, December 30, 2024

ভালোবাসলে মানুষ নিজের থেকেই এফোর্টস দেয়, তাকে বারবার বলে দিতে হয়না।

 

ভালোবাসলে মানুষ নিজের থেকেই এফোর্টস দেয়, তাকে বারবার বলে দিতে হয়না। কোনটা প্রয়োজন কোনটা না, কোনটা খারাপ লাগে কোনটা ভালো সেগুলো আস্তে আস্তে সে নিজেই রপ্ত করে ফেলে। এইযে আমাদের জেনারেশন পোস্টে মেনশন বা রিলস পাঠিয়ে ভাবে মানুষটা এরপর এসব দেখে তার যত্ন নেওয়া শিখবে, ভালবাসতে শিখবে এটা আদতেই ভুল। 


ভালোবাসার মানুষটাকে ভালো রাখতে মানুষ অটোমেটিক এফর্টস দেওয়া শিখে নেয়, তাকে বলে দিতে হয়না। কেউ হয়তো রান্না করতে একদম জানে না দেখবেন ভালোবাসার মানুষটার পছন্দের খাবার টা বানানোর জন্য সে কতো চেষ্টা করছে, শিখছে, 

কেউ তাকে বলে দেয় নি, কেউ জোর করে নি, নিজেই করছে, উদ্যোগ নিজেরই।

 আবার জ্বরে কেউ মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে, বারবার রাত্রে ঘুম থেকে উঠে থার্মোমিটার দিচ্ছে, অথবা ওই তেল মশলা বিহীন রংচটা ফ্যাকাশে খাবার সেও তার পার্টনারের সাথে মন খুলে খাচ্ছে, যাতে ওই মানুষটির মনে না হয় সে অসুস্থ, সে যাতে কষ্ট না পায়। 


আবার কেউ মুড সুইং বুঝে তার প্রিয় মানুষটিকে সময় দেওয়ার জন্য, বন্ধুদের সাথে আড্ডা ক্যানসেল করছে, অথবা কেউ গল্প শুনতে ভালোবাসে বলে তাকে গল্প শোনাচ্ছে। আবার কেউ রুটিন পরিবর্তন করছে, কেউ বা অভ্যাসে তাকে মিশিয়ে নিচ্ছে। 


এই যে ছোটো ছোটো এফোর্টস, যত্ন নেওয়া, না বলা কথা নিজের থেকেই বুঝে নেওয়া, নিজের সবটুকু দিয়ে তাকে ভালো রাখার চেষ্টা করা, সময় দেওয়া, ধৈর্য্য ধরে শুনতে পারা, এইযে একটা মনোভাব এটা সম্পূর্ণ নিজের, এটা কখনও আপনি বলে, কান্না করে, চেয়ে, ভিক্ষে করে, জোর খাটিয়ে আদায় করতে পারবেন না।

 যার কথা বলার থাকবে সে নিজের থেকে আসবে , যার আপনার সাথে রাস্তা হাটবার প্রয়োজন  থাকবে সে আপনার সাথেই ঘুরবে, যার আপনাকে ছাড়া কোনো অনুষ্ঠান  কমপ্লিট হবে না সে ডাকবে আপনাকে, এগুলো নিজের থেকে আসে, ভেতর থেকে, ভালোবাসলে অটোমেটিক আসে। 


নইলে রিলস পাঠিয়ে, বুঝিয়ে, দেখিয়ে, শুনিয়ে,। মেনসন করে এসব হয় না, একটু কথা বল না, একটু ঘুরতে চল না , একটু সময় দেও না,,,

 এসব আপনি অভিযোগ করতে করতে ক্লান্ত হয়ে গেলেও কেউ নিজের থেকে আপনার জন্য না করলে এগুলো আপনি পাবেন না, 


এটাকে luck বলে, 


ঐযে বলে না পৃথিবীর সব বৈভব টাকা দিয়ে কেনা গেলেও ভালোবাসা যায় না, 

এই জিনিস টাই টাকা দিয়ে ঠিক কিনতে পারবেন না, 

চেষ্টা করে দেখতে পারেন তবে আমি বলছি হেরে যাবেন, এটা অতো সস্তা না এটার জন্য ভাগ্য লাগে, ভালোবাসা লাগে।

Thursday, December 26, 2024

ভাবছো হয়তো অভিযোগ করছি তোমার নামে


 ভাবছো হয়তো অভিযোগ করছি তোমার নামে। 

তুমি হয়তো জানো না - আমার অভিযোগের পুরোটাই আমার নামে । অভিমানে ও আজও আমি শুধু তোমায় চাই।


ভাবছো হয়তো তোমায় ভুলে গেছি।

তুমি হয়তো জানো না - আমার ভুলগুলোও সব তোমায় ঘিরে। একটার পর একটা ভুল করে গেছি শুধু তোমাকে পেতে। তোমায় ভাবলে আজও আমি নিজেকে ভুলে যাই।


ভাবছো আমার কোথাও তুমি নেই।

তুমি হয়তো জানো না - আমার শহর ছেয়ে আছে নিখোঁজ বিজ্ঞপ্তিতে। অলিতে গলিতে তোমার দেখা মেলে - আমার শহরে আমিই নিখোঁজ। আমার কোথাও আমি নেই - সবটাতেই তোমার রাজত্ব।


ভাবছো আমি তোমায় বন্দী করে রাখতে চেয়েছি। 

তুমি হয়তো জানো না - তোমায় স্বাধীনতা দিতে আমি নিজেকেই তোমার আয়ত্তে করে দিয়েছিলাম।


ভাবছো আজকাল আমার কিছু যায় আসে না।

তুমি হয়তো জানো না - অধিকার হারানোর অসহায়ত্ব। ফারাক তো আমার আজও পড়ে শুধু দেখাবার অধিকার নেই। 


তুমি ভাবছো আমি তোমায় ছেড়ে দিয়েছি।

হয়তো জানো না - হারানোর ভয়ে আমি নিজেকেই ছেড়ে দিয়েছি সেই কবে। ধোঁকায় যে আজকাল বড্ড ভয় লাগে।


ভাবছো আজকাল আমি বড্ড উদাসীন। তোমায় নিয়ে ভাবি না।

হয়তো তুমি জানো না - আমার জীবনের প্রতিটি শায়েরিতে , প্রতিটা কবিতায় প্রতি লাইন শুধু তোমায় নিয়ে লেখা। 

প্রশ্ন যখন তুমি - কাব্যে আমি ভীষন কাঁচা।


আজকাল তোমায় না পাওয়ার কষ্টের থেকে আমার তোমায় হারানোর ভয়টা অনেক বেশি। সেই ভয়ে আমি নিজেকেই কুরবান করেছি কতবার।


ইস, যদি তুমি আমার হতে! এই আক্ষেপটা হয়তো থেকে যাবে আজীবন। হয়তো একদিন তুমিও বুঝে যাবে তুমি আমার জন্য কতটা জরুরি ছিলে। বুঝে যাবে কতটা ভালোবেসে আমি তোমাকে হারিয়েছি। 

কিন্তু হয়তো অনেকটা দেরিতে তখন সময় থাকবে না। আফসোসটা তাড়া করে বেড়াবে রোজ।


©®

Thursday, December 19, 2024

আমি তোমায় ভালবাসি এটা ততটা সত্যি - যতটা সত্যি চাঁদ, তাঁরা, সূর্য।


 আমি তোমায় ভালবাসি এটা ততটা সত্যি - যতটা সত্যি চাঁদ, তাঁরা, সূর্য। 

না পেলেও ভালবাসি , সরি আমি এত মহান নই। তুমি আমার কাছে কোনো অপশন নও যে পেলে ভালো - না পেলে ক্ষতি নেই। তুমি আমার সেই চয়েস যা একটাই হয় , কোনো এনাদার অপশন নেই। তুমি আমার সেই বেসিক নীড যা চাই ই চাই। যে কোনো মূল্যে , যে কোনো কিছুর বিনিময়ে আমার তোমাকেই চাই। তোমায় পেতে আমি সেই সীমা অব্দি যাবো যার পর আর কিছু অবশিষ্ট থাকে না। 

পৃথিবীতে আটশো দশ কোটি মানুষ - তার মধ্যে আমি তোমায় বেছে নিয়েছি। এত মানুষের মাঝে এই একটাই তো মানুষকে ভালোবেসেছি। তাও বলবে পাওয়ার জন্য ভালবাসিনি? না পেলে ক্ষতি নেই? তুমি আমার ভাল লাগা না - ভালোবাসা। আমার সেই পুরুষ যাকে আমি স্বেচ্ছায় , স্বজ্ঞানে আমার ওপর সম্পূর্ণ অধিকার , সম্পূর্ণ হক দিতে চাই। যাকে আমার অন্য কোনো সম্পর্ক না শুধু জীবনসঙ্গী হিসেবেই চাই। পৃথিবী উল্টে পাল্টে যাক, কেয়ামত ঘটে যাক, বিশ্বযুদ্ধ লেগে যাক তবুও আমার তোমায় চাই। 

এর পরেও যদি তোমায় না পাই - আমার বিন্দুমাত্র আফসোস নেই। কারণ সেটা তোমার দুর্ভাগ্য। আমি তোমায় এটুকু গ্যারান্টি দিতেই পারি - আমায় চেয়ে বেশি ভালো তোমায় কেউ বাসতে পারবে না। তোমার মায়ের পর আমি একমাত্র নারী যে তোমার জন্য পাগলামির শেষ অব্দি গিয়েছি। তোমার জন্য সব পারি। নারী তুমি অনেক পাবে - তবে আমার মত কেউ তোমায় চাইবে না। মুগ্ধ হয়ে তোমায় দেখবে না। তোমার জন্য লড়বে না। তোমায় পেতে সব ভুলে যাবে না। তোমায় হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে যাবে না। তোমায় পেতে আমি আমায় ও বরবাদ করতে প্রস্তুত। তবে জেনে নিও এই দুনিয়া কিছুই না। শুধু তুমি বলে দেখো ' তুমি আমার' আমি দুনিয়া উল্টে পাল্টে দেবো তোমায় পেতে। তুমি তো জানো আমি যা বলি আমি তা করি।

শুধু তুমি স্থির থাকলে কোনো তৃতীয় ব্যক্তি আমাদের মাঝে জায়গা পাবে না। তুমি আমার থেকো বাকি সব আমি সামলে নেবো। 


তবু যদি আমি তোমায় না পাই, আমায় বিশ্বাস করতে না পারো - আমার হতে তোমায় ভাবতে হয় । তবে তুমি যেতে পারো। I don't care.. আমি তোমায় আটকাবো না আর নাতো পিছু ডাকবো। শুধু জেনে রেখো " আমি তোমায় ততটা ভালবাসি যার পর আর ভালোবাসা যায় না। আমি আমার বিনিময়ে তোমায় চেয়েছি - এর চেয়ে বেশি হয়তো আর চাওয়া যায় না। তোমায় যতটা ভালোবেসেছি ততটা ভালো অন্য কাউকে তো দূর - নিজেকেও বাসি নি আমি। 

এবার তোমার ইচ্ছা - তুমি যা চাও।


Copy

Wednesday, December 18, 2024

জীবনে এমন একজন মানুষ থাকা দরকার,


 "জীবনে এমন একজন মানুষ থাকা দরকার, যার কাছে কোন কিছুই গোপন করতে হবে না নিঃসন্দেহে নির্দ্বিধায় সবকিছু বলা যাবে তার কাছে গোপনীয়তা জমা রাখা যাবে।

জীবনে এমন একটা মানুষ থাকা দরকার যে তোমার খোলা আকাশ হবে, দক্ষিণের বাতাস হবে। তার বুকে তোমার জন্য এক সমুদ্র ভালোবাসা থাকবে। তার চিন্তা ভাবনা, স্বপ্ন ইচ্ছা সবকিছুই থাকবে তোমাকে ঘিরে।


 যে মানুষটা একান্তই তোমার হবে, তোমাকে ছাড়া অন্য কারো চিন্তা তার মাথায় আসবে না। সে তোমাকে মিথ্যা মায়ার বাঁধনে বাঁধবে না, তোমার আশাগুলো স্বপ্নগুলো ভে'ঙ্গে চুরমার করে দেবে না, বরং সাথে থেকে স্বপ্নগুলো বাস্তবায়িত করবে এবং সব সময় তোমার মুখে হাসি ফুটাবে, যার গোটা পৃথিবী হবে শুধু তোমাকেই ঘিরে।🖤✨

Sunday, December 15, 2024

মানুষ বলে আত্মসম্মান বিসর্জন দিয়ে ভালবাসা গ্রাহ্য না


 মানুষ বলে আত্মসম্মান বিসর্জন দিয়ে ভালবাসা গ্রাহ্য না।প্রকৃত অর্থে ভালবাসার মাঝে অন্তত এত ফর্মালিটির প্রয়োজন পড়েনা। ভালবাসলে ভুল বুঝাবুঝি হবেই। এতে করে সে কেন আমাকে আগে কল দেয়না এসব ভেবে বসে থাকতে নেই। 


অনেকে নিজে তুচ্ছ হবেন বলে প্রিয় মানুষটার খুঁজ নিজে থেকে নেননা। একবার ভেবে দেখছেন আপনার মত আপনার প্রিয় মানুষটার দৃষ্টিভঙ্গি হলে সম্পর্কটা বিচ্ছেদে গড়াতে দুই মিনিটও লাগবে না। 


প্রতিটি সম্পর্ক শুরুতে যে টান থাকে, পুরাতন হলে সে টান টা না থাকলে অনেক সম্পর্ক রুপ নেয় বিচ্ছেদে। সৌভাগ্যবান তো তারাই যাদের কাছে প্রতিটা দিনই প্রথম দিনের মত। 


অনেকে সম্পর্কের মাঝে জেদ আর ইগু এনে সম্পর্কটাকে ডাসবিনের মত বানিয়ে ফেলেন। আপনি মানুষ আপনার এটিটিউড থাকবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু তার মানে এই নয় যে আপনার এটিটিউডের স্বীকার হবে আপনার প্রিয় মানুষ।  মনে রাখবেন যেদিন থেকে, যে মূহুর্ত থেকে আপনি একটি সম্পর্ক প্রতিস্থাপন করবেন সেদিন থেকে সে মূহুর্ত থেকে আপনার এটিটিউডকে হ/ত্যা করবেন,  সেটা শুধুমাত্র আপনার প্রিয়মানুষটার জন্য। 


মনে রাখবেন রাখবেন, রিলেশনপে যাওয়ার আগে আপনি যেরকম করতেন পরে একদম অনুরূপ তা করা যাবেনা। প্রিয় মানুষটার মতামতের সম্মান দিতে হবে। আর যদি বলেন আপনি আপনার মর্জি মত চলবেন তাইলে রিলেশনশিপে যাওয়ারই দরকার নাই। 


যদি সারাদুনিয়া একদিকে আপনার প্রিয় মানুষটা একদিকে এরকম ভেতর থেকে না আনতে পারেন তাহলে নিশ্চিত থাকুন আপনার ভালবাসায় কমতি আছে। আর ভালবাসার শূন্যতা অর্থ দিয়ে পূরণ করা যায়না। 


ঝগড়া'ঝাটি হলে যত তাড়াতাড়ি মিটমাট করবেন ততই ভালো।  আর না হলে এর শেষ পরিনিতি একদিন রুপ নেয় বি'চ্ছেদে 


পরিশেষে মনে রাখবেন যেকোনো জিনিস ভা'ঙা যতটা সহজ গড়া ততটাই কঠিন। ভা'ঙা কাচ যেমন জুড়া লাগানো যায়না ।তেমনি ভাঙ্গা মনও সহজে জোড়া লাগেনা। আর প্রিয়মানুষ এমন একটা জিনিস একবার হারালে শত জনম কান্না করলেও  ফেরত পাবেন না। হয়তো পেছন ফিরে যখন তাকাবেন তখন দেখবেন, আপনার প্রিয় অন্যকারো বুকে মাথা রেখে শুয়ে আছেন। তখন দেখবেন আর জ্বল'বেন। তাই সময় থাকতে আপনার প্রিয় মানুষটার কদর করতে শিখুন।



Saturday, December 14, 2024

প্রচন্ড ভালোবাসার পরেও আপনি যাকে পেলেন না,তার জন্য মন খারাপ করা কিংবা আফসোস করা নিছক বোকামি বৈকি!


 প্রচন্ড ভালোবাসার পরেও আপনি যাকে পেলেন না,তার জন্য মন খারাপ করা কিংবা আফসোস করা নিছক বোকামি বৈকি!


আফসোস তো সে করবে,যে আপনার কাছ থেকে এত ভালোবাসা,যত্ন,আদর পাওয়ার পরেও আরেকটু ভালো থাকার জন্য অন্য কাউকে বেছে নিয়েছে!


ভালোবাসার মানুষটাকে মুক্ত করে দিতে হয়।যাতে মানুষটা অন্তত দেখতে পারে;পৃথিবীর আর কেউ তাকে ঠিক আপনার মতো করে ভালোবাসতে পারে কিনা,বুঝতে পারে কিনা।


আর যখন সেই মানুষটা পুরো পৃথিবী ঘুরেও আপনার মতো কাউকে পাবে না,ঠিক তখন চরম আফসোস করবে!নিজেকে সান্ত্বনা দেয়ার ভাষা হারিয়ে ফেলবে।


আপনাকে কষ্ট দিয়ে অন্য কোথাও সুখ সে কোনোদিনও পাবে না এটা নিশ্চিত থাকুন।হয়তোবা আপনার সামনে নিজেকে সুখী উপস্থাপন করার জন্য নানা কৌশল অবলম্বন করবে ঠিকই কিন্তু ভেতরে ভেতরে সে প্রচন্ড আফসোস করবে আপনার জন্য।


পৃথিবীতে আজকাল প্রকৃত ভালোবাসা যে বড্ড দুর্লভ!যে মানুষ সামান্য একটু সুখের লোভে কারো ভালোবাসাকে অবজ্ঞা করে,সে মানুষ আর কোনোদিনও ভালোবাসা পায় না! কেননা ভালোবাসার মাঝেই যে প্রকৃত সুখ,তা অনেক মানুষেরই অজানা।


যাকে মন-প্রাণ দিয়ে ভালোবাসতেন,যত্ন নিতেন,আগলে রাখতেন;তাকে না পাওয়াটাই বেশ ভালো!

নিজের ভালো যে না বুঝে আপনাকে তীব্র আঘাত দিয়ে নিজের সুখের লোভে অন্য কাউকে বেছে নেয়,তার কাছে আপনি অন্তত কখনোই ভালো থাকার আশা রাখতে পারেন না,ভালো থাকতে পারেন না,ভালো থাকার কথাও না!


মনে রাখবেনঃ

যাকে প্রচন্ড ভালোবাসা যায়,তার থেকে–যে প্রচন্ড ভালোবাসে;তাকে হারানোর বেদনা অধিক কষ্টের এবং যন্ত্রণাদায়কও বটে!


আজ ভালোবাসার মানুষটাকে না পেয়ে আপনি যে আঘাত পাচ্ছেন,নিজেকে তীলে তীলে শেষ করে দিচ্ছেন;সেই মানুষটাও একটা সময় ঠিক আপনার থেকে দ্বিগুণ কষ্ট পাবে কেবল আপনার থেকে পাওয়া প্রচন্ড ভালোবাসা,যত্ন এবং আদরের কথা মনে করে।

বিশ্বাস করুন,অবশ্যই পাবে!


ভালোবাসা আর সময়;কখনোই কারো কাছে তার দেনা-পাওনা বাকি রাখে না।সময় মতো সুদে-আসলে সব শোধ করে দেয়!


অতঃপর আপনি?

একটা সময় ঠিকই তার স্বার্থপরতার কথা ভেবে নিজেকে বদলে নিবেন,গুছিয়ে নিবেন।কষ্টকে জয় করে নিজে ভালো থাকা শিখে নিবেন!


আফসোস কিংবা আক্ষেপ আপনার জন্য নয়,বরং তার জন্য-যে আপনার অসীম ভালোবাসাকে মূল্যহীন মনে করে নিজেকে বিকিয়ে দিয়েছে অন্য কারো কাম-বাসনায় আর নয়তো চাহিদায়!।🥀💜

আমরা কেমন অ'দ্ভুত তাই না.? প্রথমে একটা মানুষকে পাওয়ার জন্য পুরো পৃথিবী তো'লপাড় করে দেই।


 আমরা কেমন অ'দ্ভুত তাই না.?
প্রথমে একটা মানুষকে পাওয়ার জন্য পুরো পৃথিবী তো'লপাড় করে দেই। মানুষটাকে পাওয়ার জে'দ এত বেশি থাকে যে কাউকে পরোয়া করার সময় থাকে না। নিজের পরিবার, পারা প্রতিবেশী, এমনকি তার পরিবারের মুখোমুখি হবার জন্য ও নিজেকে প্রস্তুত রাখি। তাকে পাওয়ার জন্য পুরো পৃথিবীর সমান করার সাহস রাখি।
ভয় যদি থাকে সে একটাই - মানুষটাকে হারানোর। তাছাড়া মাথা মস্তিষ্ক, কল্পনা জল্পনা , দিবা স্বপ্ন বা নিশীস্বপ্ন সবটা জুড়েই ওই একটাই মানুষ। তাকে যে পেতেই হবে যেকোনো মূল্যে।
লড়তে লড়তে যখন পুরো পৃথিবী আমাদের বিপরীতে চলে যায় - আমরা একা হয়ে যাই সম্পূর্ণ । তখন জানতে পারি - বিপরীত মানুষটার আমাদের জন্য সিরিয়াস কোনো ফিল নেই। আমায় না পেলে তার বিশেষ কিছু যায় আসে না - বরং ভালই হয়।
আমরা ভে'ঙে যাই - তারপর ও একটার একটার চেস্টা করে যাই তাকে পাওয়ার, নিজের অনুভূতি বোঝানোর। কিন্তু নাহ্, বিশেষ কিছু লাভ হয় না। পায়ের তলার মাটি হারিয়ে ফেলি। পুরো পৃথিবী আমাদের উ'পহাস করে " কোথায় যার জন্য এত কিছু"?
কিছু বলার থাকে না। দেয়ালে পিঠ ঠে'কে যায় - ক্লান্ত হয়ে যাই। উঠে দাঁড়াতে চেষ্টা করি - ততক্ষণে অনেকটা দেরি হয়ে যায়।

তার প্রোফাইল চেক করা, আড়ালে লুকিয়ে দেখা, তার আশেপাশে থাকার বাহানা খোঁজা অভ্যাস হয়ে যায়। কোনো ইমোশনাল পোস্ট দেখলে বা কথা শুনলে ভাবি এটা হয়তো আমার জন্য। আবারো চেষ্টা করি - বেওকুফ হয় ফিরে আসি।
শেষ পর্যন্ত নিজেকে বোঝাই - মেনে নেই, ফিরে আসি। তাকে ভোলার কোনো চেষ্টা বাকি রাখি না। সবাই ভাবে আমরা মুভ অন করে গেছি - আমরাও ভাবি আমরা তাকে ভুলে গেছি। কিন্তু তার নাম শুনলে , তার মতো কাউকে দেখলে কিংবা কাটানো সময়গুলো কিছুই মাথা থেকে সরে না। তার প্রোফাইল চেক করার অভ্যাস টা পিছু ছাড়ে না। 

মজার ব্যাপার হলো - এখন অব্দি যা কিছু সবটাই এক তরফা। হোক পাওয়ার চেষ্টা বা ভোলার। হোক লড়াই কিংবা হার মানা। তার কোনো প্রতিক্রিয়া নেই - না তো কখনও ছিল। 
অথচ এটাকেই আমরা ভালোবাসা ভেবে ভুল করি। পরিবার এর সাথে দূরত্ব বাড়ে, বন্ধু বান্ধব উপহাস করে আর আমরা জোকার হয়ে যাই। অতঃপর সব কিছু থেকে লুকিয়ে বাঁ'চতে শুরু করি। নিজেকে আড়াল করে নেই - একা করে ফেলি। ভালবাসতে গিয়ে আমরা নিজেকে চো'র বানিয়ে ফেলি অথচ সে ঠিকই সিংহের মত মাথা উঁচু করেই বাঁ'চে। কি অদ্ভুত তাই না।

©®

Friday, December 13, 2024

শোনো!! তুমি কি অপেক্ষা বোঝো?


 

শোনো!!

তুমি কি অপেক্ষা বোঝো?

তীব্র অভিমানে মুখ ফিরিয়ে নিয়েও বার্তা পাবে না জেনেও আকুলতায় একটি বার্তার আশায় বসে থাকার নাম অপেক্ষা। ঐ যে, সন্ধ্যা নামলে যে পাখি নীড় হারায়, সে পাখি দ্বিকবিদিক ছুটাছুটি করে ঘরে ফেরার তাড়া নিয়ে। ঘর খুঁজে পাবে না জেনেও সে উড়তে থাকে আকাশে।

আচ্ছা তুমি নীরবতার ভাষা বোঝো?

বলার অনেককিছুই থাকে, শুধু বলতে গিয়ে গলায় আঁটকে যাওয়ার নামই নীরবতা। অপেক্ষা, অবহেলায় পড়ে থেকে মানুষ নীরব হয়ে যায়!

তুমি তো সবই বোঝো। শুধু বোঝো না, কেউ থাকার পরেও একা লাগার যন্ত্রণা। বোঝো না, ভালো থাকার একমাত্র অবলম্বন হারিয়ে ফেলার বেদনা। ঐ যে সঙ্গী হারানো ডাহুক পাখির চিৎকার-কান্না, তুমি তো বোঝো না। তুমি মৃ ত্যু দেখো, ভালোবেসে মানুষের হৃদয়ের মৃত্যু! এসব দেখে দেখে অভ্যস্ত তুমি। শুধু আমায় দেখো না, শুধু আমায় বোঝো না!

সম্পর্কে দিনরাত এক করে সময় দেয়া মানুষটা যদি হুট করে বদলে যায়


 সম্পর্কে দিনরাত এক করে সময় দেয়া মানুষটা যদি হুট করে বদলে যায়, তখন নিশ্চিত হয়ে নিন সে দোটানায় ভুগছে! আপনার সাথে সম্পর্ক রাখবে কি রাখবে না, তা নিয়ে সে দ্বিধাদ্বন্দে ভুগছে।


প্রতিটা সম্পর্কেই মানুষ কোনো না কোনো উদ্দেশ্য নিয়ে জড়ায়। আর যখন তার চাওয়ার ঠিক বিপরীত কিছু ঘটে, তখন সে সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে চায়। আর সম্পর্ক থেকে সহজে বেরিয়ে আসার উপায় হচ্ছে, এড়িয়ে চলা। 


যে মানুষটা সম্পর্কের শুরুতে সবচেয়ে বেশি সিরিয়াস থাকে, সেই মানুষটা হুট করে বদলে গেলে বুঝে নিতে হবে, তার প্রয়োজন ফুরিয়ে এসেছে। মানুষ যখন প্রয়োজনে সম্পর্কে জড়ায়, তখন সে অনুভূতির মূল্য দেয় না। স্রেফ প্রয়োজনে সীমাবদ্ধ হয়ে গেলে, মানুষ আর সম্পর্ক দেখে না, অপর পাশের মানুষটার অসহায়ত্ব দেখে না। অপর পাশের মানুষটা যতই গভীর হয়ে যাক না কেন, যেকোনো মূল্যেই হোক সে নিজেকে সরিয়ে নিবেই। 


এরা সম্পর্কে জড়ায় ঠিক এভাবেই। নিজের দিকটা ঠিকঠাক সামলে রেখে, তারপর এরা সাবধানে পা ফেলে। সম্পর্কে বিচ্ছেদ, প্রতারণা, রাগ- অভিমান; যা কিছুই হয়ে যাক না কেন, তাতে তাদের কিচ্ছু যায় আসে না। এরা প্রয়োজনে আসে, আবার প্রয়োজন ফুরালে হাওয়ায় মিশে যায়!


এরা মানুষের মনোযোগ, ভালোবাসা, আবেগ-অনুভূতি, বিশ্বাস অর্জন করে, গা ঢাকা দেয়! এরা আসেই ক্ষণিকের ভালো লাগা, মোহ, সাময়িক আনন্দ কিংবা অবসরের বিনোদন নিতে। সম্পর্কের শুরুতে আবেগ দেখালেও সুযোগ বুঝে চলে যাওয়ার আগে এরা বাস্তবতা শিখিয়ে যায়! এরা ভালো রাখতে আসে না, ভালো থাকতে আসে। আর যখনই ভালো থাকতে পারে না, তখনই নিজেকে সরিয়ে নিতে আর দু'বার ভাবে না। আর যেটা সারাজীবন একটা মানুষকে মানসিক যন্ত্রণা দিতে থাকে!


সংগৃহীত

কখনো ছেড়ে যেও না প্রিয়


 "কখনো ছেড়ে যেও না প্রিয়…!!

 অনেক সাধনা করে শত বছর অপেক্ষা করে তোমাকে পেয়েছি। আর হারাতে চাইনা। তোমার সাথে ঝগড়া করবো না, রাগ দেখাবো না, না করবো অভিমান, শুধু ভালবাসবে। তুমি রাগ করো অভিমান করো সব আমি মানিয়ে নেব। তুমি চোখের আড়াল হলে তোমাকে ছাড়া থাকতে পারিনা । তোমার সাথে কথা বললে অনেক  শান্তি পাই। এই শান্তিটুকু কেড়ে নিও না। আমি মানছি ..তোমার মত করে তোমাকে ভালবাসতে পারবো না। আমি আমার সবটুকু দিয়ে মন উজার করে চেষ্টা করব তোমাকে ভালোবাসার.! তুমি শুধু আমার কাছে থেকে যেও। F

Thursday, December 12, 2024

সুখী হতে হলে মানুষের জীবনে ভালোবাসা এক অপরিহার্য উপাদান


 সুখী হতে হলে মানুষের জীবনে ভালোবাসা এক অপরিহার্য উপাদান। ভালোবাসা কোনো বস্তুগত বিষয় নয়, এটি হৃদয়ের গভীর এক অনুভূতি। এটি দায়িত্ব, বিশ্বাস, যত্ন এবং আন্তরিকতার সমন্বয়ে গড়ে ওঠে। ভালোবাসা এমন এক শক্তি, যা জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রশান্তি এবং আনন্দ বয়ে আনে।


নারীর জীবনে একজন দায়িত্বশীল পুরুষের উপস্থিতি তাকে মানসিকভাবে সুরক্ষিত ও প্রশান্ত রাখে। একইভাবে, একজন পুরুষের জীবনে একজন বিশ্বাসী নারীর উপস্থিতি তাকে আত্মবিশ্বাসী ও দৃঢ় করে তোলে। এ সম্পর্কের মূলে থাকে একে অপরের প্রতি যত্ন এবং সম্মান।


একজন নারী যখন ছায়ার মতো পুরুষের পাশে থাকে, তাকে মানসিকভাবে উৎসাহিত করে, তখন পুরুষটির হৃদয় সতেজ হয়ে ওঠে। কাজের প্রতি তার উদ্যম বেড়ে যায়। অন্যদিকে, একজন পুরুষ যখন নিজের ঘাম ঝরিয়ে নারীর জন্য জীবন নির্বাহের ব্যবস্থা করে, তাকে সুরক্ষিত রাখে, তখন নারীর মনেও প্রশান্তি নেমে আসে। এ ভালোবাসা কেবল দেহ নয়, বরং মন ও আত্মাকে এক অন্যরকম শান্তি দেয়।


সুখ মানে শুধু ভোগবিলাস নয়। সুখ হলো সেই অভিজ্ঞতা, যা হৃদয়কে সতেজ রাখে, মনকে প্রফুল্ল করে। এই সুখের মূলে থাকে ভালোবাসা এবং একে অপরের প্রতি নির্ভেজাল দায়িত্বশীলতা। ভালোবাসা সেই পাখির গান, যা মনকে বসন্তের মতো শীতল করে। এটি সেই আলো, যা অন্ধকারকে দূরে সরিয়ে জীবনের পথ আলোকিত করে।


তাই, ভালোবাসা মানে শুধু মায়াবী চাহনি নয়; ভালোবাসা মানে দায়িত্ব, যত্ন, এবং সত্যিকারের বন্ধন। এই ভালোবাসাই জীবনের প্রকৃত সুখের ঠিকানা।

একমাত্র মন খুলে কথা বলতে পারার ব্যাপারটা একজন মানুষকে পুরোপুরি মানসিক এবং শারীরিক ভাবে সুস্থ রাখতে পারে।


 একমাত্র মন খুলে কথা বলতে পারার ব্যাপারটা একজন মানুষকে পুরোপুরি মানসিক এবং শারীরিক ভাবে সুস্থ রাখতে পারে। 


যে সম্পর্কে আপনাকে হিসেব করে কথা বলতে হয়, যার   সাথে নিয়ম করে কথা হয় না, দেখবেন সেই সম্পর্কে আপনি ভালো নেই! কথা নির্দ্বিধায় কিংবা নির্ভয়ে কাউকে বলতে পারার মতো সুন্দর অনুভূতি পৃথিবীতে আর হয় না। 


একজন মনোযোগী শ্রোতা আপনাকে সকল যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিতে পারে। জীবনের সবচেয়ে কঠিন মুহূর্তে আপনি যদি একজন মনোযোগী মানুষ পান, তবে আপনার চাইতে সুখী আর কেউ হতে পারে না।


যে মানুষটা আপনার সব কথা খুব মনোযোগ দিয়ে শোনে, এবং আপনাকে বোঝার চেষ্টা করে, সেই মানুষটা আপনাকে কখনো দুঃখ দিবে না। বরং সেই মানুষটার সান্নিধ্যে থাকলে আপনার মন ভালো থাকবে সেই সাথে নিজেকে কখনো একা মনে হবে না।


সম্পর্ক Toxic ঠিক তখনই হয়, যখন কেউ কারো কথা শোনার প্রয়োজন মনে করে না! যখন কথা না ফুরালেও সময় অনায়াসে ফুরিয়ে যায়। আর এই কথা শোনার জন্য প্রয়োজন হয় সময়ের। প্রিয়জনকে এই সময়টুকু দিতে যারা কৃপণতা করে, তাদের সাথে কোনো সম্পর্কেই ভালো থাকা যায় না!


কথা বলার প্রবল ইচ্ছে থাকার পরেও যদি বোবার মতো হয়ে বাঁচতে হয়, তবে সেই সম্পর্ক আপনাকে কেবল মানসিক যন্ত্রণা দিবে! পরস্পরের সময় দেয়ার যে ব্যাপারটা, সেটা পরস্পরের কথা পরস্পর মনোযোগ দিয়ে শোনার মধ্যে দিয়ে অতিবাহিত হতে পারে। আর নিঃসংকোচে যাকে সব কথা বলতে পারেন এবং সে আপনার কথা মনোযোগ দিয়ে শোনে, আপনাকে বোঝে, সেই মানুষটাকে দুঃখ দিয়েন না। নয়তো তার অভিশাপে সারাজীবন বোবার মতো হয়ে বাঁচতে হবে! কথা বলতে পারার ক্ষমতা নিয়ে জন্মেও সারাজীবন বোবার মতো হয়ে বেঁচে থাকার যন্ত্রণা অসীম।


#Copy

শরীরের যত্ন না নিয়ে, মনের যত্ন নিন, কাউকে কথা দিলে কথার মূল্য দিন


 💚শরীরের যত্ন না নিয়ে, মনের যত্ন নিন, কাউকে কথা দিলে কথার মূল্য দিন 💚


পৃথিবীতে মানুষ চেনা অনেক কঠিন ❤️

মানুষকে চেনা কিন্তু সহজ নয়। 

মানুষ শত ত্রুোশ দূরে থেকেও পাশে থাকে, আবার হাতে হাত রেখেও বিশ্বাস ভাঙ্গে। 

মানুষ গভীর ভালোবাসাও গোপন রাখে, আবার প্রতারণার ইচ্ছা নিয়েও চটপটে বলে দেয়, আমি তোমাকে ভালোবাসি।

মানুষ থাকবো বলেও হারিয়ে যায়, আবার কেউ চলে যাচ্ছি ' বলেও বারবার পিছু ফিরে তাকায়। 

কেউ কেউ আলোর পাশাপাশি অন্ধকারের পাশে থাকে, কেউ আবার ভালো থাকা কেড়ে নিয়ে লিখে দেয়' ভালো থেকো।'

এক চোখে অপেক্ষা, অন্য চোখে শূন্যতা, তবুও বিশ্বাস রাখি...!!!

 আজ আপনি আপনার প্রিয় মানুষটিকে অবহেলা করে খোঁজ নিলেন না। 

সে আজ রাতে না ঘুমিয়ে কষ্ট পেয়ে কান্না করলো। আপনি তাকে যতই ভালোবাসুন না কেনো. তার এই কান্নায় আপনি এক ধরনের ভালোলাগা অনুভব করবেন। 

পরের দিন ও আপনি তাই করলেন, আবার সেই খেয়ালিপোনা " এবার তার খোঁজ নিয়ে জানতে পারবেন, সে চোখের জল ঝড়াতে ব‍্যস্ত।  

আপনি ভাববেন, বাহ্!! সে তো আমাকে খুব ভালোবাসে.... আপনার ভেতরে অদ্ভুত এক ধরনের অনুভূতি হবে, বেশ ভালোও লাগবে। 

আপনি ভাববেন, এভাবে যত বেশি অবহেলা করব,

 সে আমাকে তত বেশি বেশি ভালোবাসবে। 

আস্তে আস্তে আপনি আরও বেশি অবহেলা করা শুরু করবেন। 

এভাবে একদিন হঠাৎ করেই জানতে পারবেন আপনার অবহেলা সত্ত্বেও সে আজ গভীর ঘুমে মগ্ন।

 তার চোখে আর জল নেই আপনার জন্য। 

তার মাঝে মাঝে এমন অবস্থা হয় যে তার কিছুই ভালো লাগেনা। 

তার দম আটকে আসে কারো সাথে কথা বলতে ইচ্ছে করেনা,। 

ঘুম আসেনা, তার শান্তি লাগেনা কোনো কিছুতেই। 

বুক ভারী হয়ে আসে কেমন যেনো একটা হাঁসফাঁস লাগে মনের মধ্যে সারাক্ষণ অস্থিরতা কাজ করে। 

তার মন খুলে হাসতে ইচ্ছে করেনা, চোখেও কান্না আসেনা।

 নীরবতা যেনো আঁকড়ে ধরে রয়েছে প্রতিটা মুহূর্তে।

 কি করতে ইচ্ছে করে, কি করলে ভালো লাগবে কিছুই সে বুঝতে পারেনা। 

মন উজাড় করে কাউকে বলতেও পারেনা যে, আমার ভীষন খারাপ লাগছে। 

কাউকে বলতে পারেনা যে আমার একটু শান্তির প্রয়োজন, ভীষন প্রয়োজন। 

তখন বুকের বাম পাশটা চিনচিনিয়ে উঠবে আপনার নিজেই নিজেকে প্রশ্ন করবেন, একি!! আজ সে কাঁদলো না কেনো??? 

সে কি আমাকে আর ভালোবাসে না???

 আপনি নিজেও জানেন না আপনার সেই অবহেলা, আপনাকে তার কাছ থেকে কত দূরে সরিয়ে নিয়ে গেছে। 

আপনার অবহেলায় সে আর কখনোই কাঁদবে না। 

বরং সে হাসবে। 

আপনার ভালোবাসায় সে যেমন হাসবে, তেমনি আপনার অবহেলাকেও হাসি মুখে মেনে নিয়ে ঘুমিয়ে পড়বে। 

অবহেলা দিয়ে কখনো ভালোবাসা অর্জন করা যায় না। যেটা করা যায় তা হলো সম্পর্কের মাঝে একটি নিখুঁত ছেদ!! 

ভালোবাসা অর্জন করতে হয় ভালোবাসা দিয়ে। অবহেলা বড়োই খারাপ জিনিস।

 শুধু মানুষ কেনো, কেউই এটি সহ‍্য করতে পারেনা। বাড়ির উঠোনে সারাদিন পরে থেকে যে কুকুরটি আপনার পায়ে মাথা ঘেঁষানোর দিনভর অবহেলা করে দেখুন। 

দেখবেন দুইদিন পর সে কুকুরটিও নিরুদ্দেশ হয়ে যাবে আপনার উঠোন থেকে😭😭

আজকাল বড্ড উতলা হয়ে থাকি, জানো তো?


 "আজকাল বড্ড উতলা হয়ে থাকি, জানো তো? 

হুটহাট জড়িয়ে ধরা, ঠোঁটে চুমু খাওয়ার বড্ড ক্রেবিংস হয়। শুনেছি জড়িয়ে ধরলে নাকি হতাশা দূর হয়।


ভীষণ মন খারাপের রাতে, তোমায় কাছে পাওয়ার ইচ্ছেরা বড্ড জ্বালায় আজকাল! একাকিত্ব পেয়ে বসে। চারদিকে ঝিঁঝি পোকার শব্দ, আকাশের ঐ সুদর্শন চাঁদ, শীতের রাতে কম্বল, এসব আর আমায় রোমান্টিক কিংবা উষ্ণতা অনুভব করাতে পারে না। ঐ যে, কাছে তুমি থাকো না, তাই।


আমি তো সেই কবে থেকেই উতলা হয়ে আছি। ও চোখে কাজল পরে এসে আমার সামনে দাঁড়াবে। তুমি দাঁড়ালেই তো আমি ঠোঁট বাড়াতে পারি। ও চোখে কাজল দেখে নিজেকে সামলাই কী করে? বলো তো...


এই যে হৃদয়ে এত প্রেম এত আদর, অথচ দেখো– প্রেমহীন জীবন অনাদরে কেমন দুমড়ে'মুচড়ে যায়! তুমি ছাড়া কী আর এসব জমে? শীতের রাতে চাহিদা দায়সারা দিয়ে তুমি তো দিব্যি দূরে থাকো, অথচ আমার এই উতলা মনটাকে বোঝাই কী করে?


কাজল চোখে, এলো চুলে, আকুল দৃষ্টিতে, নির্লিপ্ত কণ্ঠে,  আমায় ভালোবাসি, বলবে না? ভয় আর দ্বিধা উপেক্ষা করে, খুব শক্ত আলিঙ্গনে এ ঠোঁটে চুমু খাবে না?


হৃদয়ে টইটম্বুর প্রেম, ভেতরে তীব্র দহন, মোমের মতো পু'ড়তে থাকি শুধু! তুমি আগুন হয়ে শুধু পু'ড়িয়ে যাও, আমি কি আর তোমায় ছুঁতে পারি? তোমায় ছুঁলেই তো বরফ গলে পানি হয়। প্রবল তৃষ্ণায় ধুঁকে মর'ছি, অথচ তুমি? সেই তো দিব্যি দূরেই!❤️‍🩹😊



Wednesday, December 11, 2024

গতকাল হলো অতীত। আগামীকাল একটা রহস্য। কিন্তু আজকের দিনটি একটি উপহার।


 গতকাল হলো অতীত। আগামীকাল একটা রহস্য। কিন্তু আজকের দিনটি একটি উপহার। একারনেই একে বলা হয় 'প্রেজেন্ট'।


 সময়ের সাথে সাথে যদি ভালোবাসা কমে যায়, বুঝে নেবে এটা কখনো ভালোবাসাই ছিলো না। এটা ছিলো সময়ের প্রয়োজনে একটু ভালো লাগা।


 কারো হৃদয়ে আঘাত করাটা সাগরের বুকে পাথর ছুড়ে মারার মত। কেউ জানেনা সেই পাথর কত গভীরে আঘাত করবে। শুধু মাত্র যার হৃদয়ে আঘাত করবে সেই বুঝবে।


 পাশাপাশি থাকা মানেই কাছাকাছি থাকা নয়। দূরে থেকেও কাছাকাছি থাকা যায়। এটা কেবলমাত্র আপনার মানুষিকতার উপর নির্ভর করে।


 পৃথিবীতে ভালো থাকতে খুব বেশি কিছু প্রয়োজন নেই। একটু খানি সততা, নিজের উপর বিশ্বাস, অল্প কিছু আপন মানুষ যারা তোমাকে চোখ বুঝে বিশ্বাস করবে কিংবা যাদের কাছে প্রান খুলে কথা বলতে পারবে আর অল্পতেই সুখী হবার মানসিকতা। ভালো থাক সবাই, ভালো রাখুক প্রিয় মানুষদের। ভালো থাকুক আপনজনেরাও।


 কখনো কাউকে অযোগ্য বলে অবহেলা করো না। ভেবে দেখো তুমিও কারো না কারো কাছে অযোগ্য। কেউ কারো যোগ্য নয়, যোগ্য বিবেচনা করে নিতে হয়।


তোমার ভুলগুলোকে নিজের সাথে বহন কোরো না, সেগুলোকে পায়ের নিচে ফেলো এবং সেগুলোর উপর ভর দিয়ে সামনে এগিয়ে চলার কাজে ব্যবহার করো।


 একটি ছাতা হয়তো বৃষ্টিকে থামিয়ে দিতে পারে না। কিন্তু তা আমাদের বৃষ্টির মধ্যে দাঁড়াতে সাহায্য করে। তেমনি নিজের প্রতি কনফিডেন্স হয়তো নিশ্চিত সাফল্যের নিশ্চয়তা দেয় না তবে তা আমাদের যে কোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করার শক্তি দেয়।


 সেই সময়টা খুব কঠিন, যে সময়ে চোখের পানি ফেলতে হয়। কিন্তু ওই সময়টা তার চেয়েও অনেক বেশি কঠিন,যে সময় চোখের পানি লুকিয়ে হাসতে হয় ।


 অন্যায়ের বিরুদ্ধে কোন প্রতিরোধই একজনে হয় না ঠিক কিন্তু শুরুটা সাহস করে একজনকেই করতে হয়। বাকিদের কাজ শুধু তার পাশে দাড়িয়ে যাওয়া।


 মন ভালো করার জন্যে খুব বেশী কিছু দরকার হয় না। প্রিয় মানুষ গুলোর একটু হাসিই যথেষ্ট।


 কাপড় রঙিন করতে হয়তো রঙের প্রয়োজন হতে পারে। কিন্তু জীবন রঙিন করতে রঙের প্রয়োজন হয় না, প্রয়োজন হয় কিছু ভাল বন্ধুর আর কিছু আপনজনের।


 এমন মানুষের সাথে বন্ধুত্ব করো, যে তোমার গুন গুলো মনে রাখে, আর তোমার ভুলগুলো সংশোধন করিয়ে দিয়ে সেই ভুলগুলোকে ভুলে যায়।


 পাহাড়ের  উপর দাড়িয়ে আকাশটাকে যতটা কাছের মনে হয়, আসলে আকাশটা ততটা কাছের নয়। তেমনি আপাতদৃষ্টিতে কোন কাজ সহজ মনে হলেও, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তা সহজ নয়।


 মানুষের মন বড় জটিল। সেটাকে বুঝতে হলে তোমাকে অনেকটা সময় নিতে হবে। তুমি যদি খুব তাড়াতাড়ি বুঝে ফেল তাহলে নিশ্চিতভাবেই ধরে নিতে পার, তুমি ভুল বুঝেছ।


 যে কখনো আশা ছাড়ে না, তাকে হারানো সবচেয়ে কঠিন। তুমি তাকে ভেঙ্গে চুড়ে শেষ করে দিলেও সে আবার উঠে দাড়াবে, তুমাকে হারানোর স্বপ্ন দেখবে; ঠিক মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত।


 তোমারহাসি যেন শুধু তোমার ঠোঁট থেকে নয়, মন থেকেও যেন আসে। একটি প্রাণোচ্ছল হাসি তোমার সম্পর্ককেও অনেক গভীর করে দিতে পারে।


জীবনে দুঃখ হতাশা থাকবেই, তাই বলে জীবনটাকে হতাশার মধ্যে ডুবিয়ে রাখা ঠিক নয়, সময় থাকতে চেষ্টা করো ঘুরে দাঁড়ানোর, অবশ্যই তুমি সফল হবে, কারন চেষ্টাই সফলতা বয়ে আনে।


মুহাম্মাদ শাফি ছিদ্দিকী

কখনো হার্ট আর ব্রেনের তীব্র যুদ্ধ টের পেয়েছেন


 কখনো হার্ট আর ব্রেনের তীব্র যুদ্ধ টের পেয়েছেন ? হার্ট বলছে মেনে নাও , কিন্তু ব্রেন বলছে আর কত মানবে ? হার্ট বলছে একটু না হয় ছোট হলে কিন্তু ব্রেন বলছে অসম্ভব, আত্মসম্মানে ছাড়া দেয়া যাবেই না। হার্ট বলছে , ভুলে যাও, ব্রেন বলছে ভুলে ভুলেই কি জীবন যাবে ? হার্ট সমঝোতা করতে চাইছে কিন্তু ব্রেন লড়ে যাচ্ছে হার্টটার সাথে। খুব অসহায় লেগেছে তখন। হয়েছে এমন ? 


আচ্ছা কখনো মনে হয়েছে, ওর কি আছে যা আমার নেই ? ও কিভাবে পারে, কেন আমি পারি না ? কিংবা কেন আমি ওর মত হলাম না ? নিজেকে খুব করে গালিগালাজ করেছেন আর ভেবেছেন, 

ঈশ! কেন যে করলাম না। আত্মবিশ্বাস ভেঙেছে, খুব ছোট হয়ে গেছেন নিজের কাছে। হয়েছে এমন ? 

মানদণ্ডের মাপ কাঠিতে সস্তা গান শুনেছেন কখনো ? ঐ যে সুখী সুখী রিক্সাওয়ালার মোবাইলে যে সব গান থাকে তেমন, ভোজপুরি সিনেমার ভূরি ওয়ালী নায়িকার ভাইরাল হওয়া কোন চরম সেক্সিস্ট গান, শুনেছেন ? এমন কোন ভিডিও ক্লিক করেছেন যেটা আপনার রুচির সাথে যায় না ? কিংবা একান্ত নিজের ফ্যান্টাসি, যা সভ্য সমাজে ছি ছি বলে অভিহিত হয়,এমন করেছেন কখনো ? 


এই সব অনুভূতির কোন ক্লাস নেই। শিক্ষিত- অশিক্ষিত,সামাজিক মানদণ্ডের লোয়ার, মিডেল কিংবা আপার ক্লাস,যাই হোক না কেন, সবার মধ্যেই এই সব অনুভূতি এবং অভিজ্ঞতা কম বেশি আছে। এগুলো হল মানুষের ডার্ক সিক্রেট। যদিও শিক্ষা, সভ্য ও ভদ্রতার ফিল্টারে এসব শুধু ব্যক্তিগত সিক্রেট হয়েই থেকে যায়। এবং সেটাই খুব স্বাভাবিক ।  


মানুষের একজন খুব আপন জন লাগে কেন জানেন? 

কারণ এই যে অনুভূতিগুলো শেয়ার করার জন্য। আপনার যদি এমন কেউ থাকে যার সাথে আপনার ডার্ক সিক্রেট, ব্যর্থতা, হাহাকার, নিজের অপমানগুলো নির্দ্বিধায় শেয়ার করতে পারেন, তবে আপনি অতি আপন জন পেয়েছেন। আপনাকে অভিনন্দন । 


আনন্দের,সাফল্যের,গর্বের,বিজয়ের,ভদ্র,সভ্য, পদোন্নতির ভাগ নেবার মানুষ যে কেউ হতে পারে কিন্তু ডার্ক সিক্রেট জেনেও যে গ্রহণ করে,পাশে থাকে ভালোবাসে,সে অতি আপন জন। দুর্মূল্যের বাজারে বহু জন মেলে, আপন জনও মিলে যায় কিন্তু অতি আপন জন মেলে না । আছে আপনার অতি কিংবা খুব আপন জন ?



স্বপ্ন মানুষকে বাঁচতে শেখায়।


#Collected

Tuesday, December 10, 2024

তোমাকে ভুলে যাওয়ার শক্তি আমার নেই !!


 তোমাকে ভুলে যাওয়ার শক্তি আমার নেই !!

তুমি টের পেয়ে ছিলে, তুমি ভালো করেই বুঝে গিয়ে ছিলে, তোমাকে ছাড়া অন্য কারো কথা আমি ভাবতেই পারি না, তুমি খুব ভালো ভাবেই বুঝে গিয়ে ছিলে তোমাকে ছাড়া আমার বেঁচে থাকা দায়।

তোমাকে ছেড়ে দেওয়ার শক্তি আমার নেই...


তাই তুমি দিনের পর দিন অ'ব'হে'লা করতে শুরু করলে, আমি যত আঁকড়ে ধরে রাখার চেষ্টা করলাম তুমি তত অ'ব'হে'লা বাড়িয়ে দিলে, মা'ন'সি'ক ভাবে ক'ষ্ট দিতে শুরু করলে, তোমাকে ছাড়া থাকতে পারবো না বলে-- সম্পর্কটা বাঁ'চাতে দিনের পর দিন অ'ব'হে'লা, তু'চ্ছ'তা'চ্ছি'ল্য, মা'ন'সি'ক য'ন্ত্র'ণা সব নীরবে স'হ্য করে নিয়েছি।


কিন্তু না! এতো কিছুতেও তোমার আশ মিটলো না... তোমার মন ভরল না, তুমি দিনের পর দিন রং বদলাতেই থাকলে, খো'লসের পর খো'লস ছা'ড়তেই থাকলে, বার বার আমাকে ভে'ঙ্গে'চু'রে এ'কাকার করার পর আমার অ'শ্রুসিক্ত আখি দেখে তুমি পি'চা'শে'র হাসিতে মেতে উঠতে শুরু করলে।


আমি একটু একটু করে নিজেকে বোঝাতে শুরু করলাম... তুমি হয়ত আমার ভাগ্যেই নেই, তবুও মাটি কা'মড়ে পরে ছিলাম, শুধুমাত্র "তোমাকে ভুলে যাওয়ার শক্তি আমার নেই বলে"; কিন্তু তুমি তো থামবে না... তুমি তো থামতেই জানো না, আমার প্রতি তো তোমার ভালোবাসা-ই ছিলো না, যেটা ছিলো সেটা ভালো লাগা, সেটা মো'হ, তাই ভালো লাগা আর মো'হ কে'টে যাওয়া মাত্রই তুমি মানুষ থেকে অ'মানুষ হয়ে গিয়ে ছিলে।


একদিন হঠৎ করেই তুমি নতুন কাউকে নিয়ে এলে, আমার চোখের সামনেই অন্য কাউকে ভালোবাসতে শুরু করলে, স'হ্য করতে পারছিলাম না, একদম স'হ্য করতে পারলাম না আর; সে মুহূর্তেই তোমাকে ছে'ড়ে দিয়ে ফিরে আসলাম, কারণ! সব কিছুর ভা'গ দেওয়া যায় কিন্তু স্বামীর ভা'গ কখনোই না, সব অ'ত্যা'চা'র স'হ্য করা যায় কিন্তু মা'ন'সি'ক অ'ত্যা'চা'র না, সব অ'প'মা'ন স'হ্য করা যায় কিন্তু নিজের অস্তিত্বের অ'প'মা'ন স'হ্য করা যায় না।


সব কিছু বি'স'র্জ'ন দিয়ে বাঁ'চা যায় কিন্তু ব্য'ক্তি'ত্ব বি'স'র্জ'ন দিয়ে বাঁ'চা যায় না, তাই তোমাকে নয় নিজেকেই নিজে মুক্তি দিলাম, মি'থ্যে বন্ধন থেকে নিজেকে মুক্ত করলাম, "তোমাকে ভুলে যাওয়ার শক্তি আমার নেই" অনুভূতিটাকেই ভু'লে গেলাম।

Thursday, December 5, 2024

কোথায় যেনো একটা লেখা পড়েছিলাম

 

কোথায় যেনো একটা লেখা পড়েছিলাম। লেখাটা কেনো জানি মাথা থেকে সরাতে পারিনা দীর্ঘ একটা সময় যাবত। 😪


"তোমাকে একজন পেয়েছে মানে, আরেকজন কি বিভৎস ভাবেই না তোমাকে হারিয়েছে।" 


লেখাটা খুব ছোট, কিন্তু পৃথিবী সমান বিশাল কথাটার গভীরতা। কেউ একজন দিনের পর দিন মাসের পর মাস বছরের পর বছর, কাউকে নিজের করে পাওয়ার স্বপ্ন দেখে যাচ্ছে; অপেক্ষা করে যাচ্ছে। 🙃


অথচ অন্য কেউ কোনো অপেক্ষা ছাড়া, সাধনা ছাড়াই তাকে নিজের করে পেয়ে গেলো। সে জানেও না সে যাকে নিজের করে পেলো, তাকে পেতে একজন কতশত দিন ধরে ক্ষুধার্ত ভিক্ষুকের মত তার অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে ছিলো। 😅


Thursday, November 28, 2024

একটা মানুষের প্রতি অনুভূতি জন্মাতে যেমন সময় লাগে

 __"কারো প্রতি একবার অনুভূতি নষ্ট হয়ে গেলে, মানুষ আর তখন ভালোবাসা, মায়া, টান এসব আর দেখে না। একটা মানুষের প্রতি অনুভূতি জন্মাতে যেমন সময় লাগে, ঠিক তেমনি সেই মানুষটার অবহেলা, ব্যবহার এবং আচরণে অনুভূতি নষ্ট হয়ে যায়!


প্রচন্ড ভালোবাসা পাওয়ার পরেও যারা অবহেলা করে, যাদের স্বভাবে মিথ্যা এবং লুকোচুরি লুকিয়ে থাকে, তাদের প্রতি অনুভূতি কখনোই একইরকম থাকে না।


অনুভূতি এমন এক জিনিস, যেটার যত্ন না নিলে নষ্ট হয়ে যায়। মানুষ তার মন এবং অনুভূতির ব্যাপারে একদমই চাপ নিতে পারে না। মানুষ যেখানে যত্ন পায়, সম্মান এবং গুরুত্ব পায়, ভালোবাসা এবং আদর পায়, সেখানেই নিজেকে রাখতে চায়।


আর যেখানে নিজের আত্মত্যাগ এবং ভালোবাসার বিনিময়ে শুধুই অবহেলা পায়, অসম্মান পায়, সেখানে একটা সময় পর গিয়ে থেকে যাওয়ার আগ্রহ হারিয়ে ফেলে! সম্পর্ক যখন অসম্মানের কারণ হয়ে দাঁড়ায়, যখন মানসিক যন্ত্রণার কারণ হয়ে দাঁড়ায়, মানুষ তখন আর ভালোবাসা, মায়া, টান, এসব আর দেখে না–সম্পর্ক থেকে মুক্তি চায়।


কারো প্রতি অনুভূতি নষ্ট হয়ে গেলে, সেই মানুষটার জন্য আর কোনো অনুভূতিই কাজ করে না। যার প্রতি একবার অনুভূতি নষ্ট হয়ে যায়, তার সাথে থাকতে গেলেই মানসিক যন্ত্রণা ভোগ করতে হয়!

কতদিন চলে গেল

 কতদিন চলে গেল

কত সময় ফুরাল ।

জীবনের সব চাওয়ার মাঝে

প্রথম চাওয়া ছিলে তুমি ,

সেই তোমাকেই পাওয়া হল না । 

অসময়ে নীল আকাশে যে ঝড় ওঠে

তেমনি ঝড় বয়ে যায় আমার অন্তরে ।

কখনও কি খবর রেখেছ ?

কেনো জীবনে এলে , কেনো ভালবাসলে

আজও ভাবী একান্তে । 

জীবনে সব সুখ আলো নিয়ে আসে না 

কিছু সুখ আঁধারেই রয়ে যায় ।

আলো আঁধারের জীবনে

চাওয়া পাওয়ার শূন্যতা থেকে যায় ,

কোনদিনও সেই শূন্যতা পূরণ হয় না ।

তোমারে নিজের কইরা পাবার জন্য যতটুকু ভাগ্য দরকার হয়


 বুঝলা প্রিও

 তোমারে নিজের কইরা পাবার জন্য যতটুকু ভাগ্য দরকার হয়। সেটুকু ভাগ্য নিয়া এই পৃথিবীতে আমার জন্ম হয় নাই । তবে তোমাকে ভালোবাসার জন্য যত বড় মন আর আবেগের প্রয়োজন হয়, তার থেকে হাজার বড় গুণ মন এবং আবেগ নিয়ে জন্ম হয়েছে আমার এই পৃথিবীতে।

 বিশ্বাস করো প্রিয় ,মনের গহীন কোণ থেকে নিঃস্বার্থ ভাবে ভালোবেসে ছিলাম তোমায়। এই ভালোবাসা নিয়ে সারাটা জীবন আগলে রাখতে চেয়েছিলাম তোমায়।

কিন্তু তুমি আমার ভালোবাসার মূল্য দিলা না..?


হয়তো সবকিছুই আমার ভাগ্য নেই তাইতো তোমাকে পাওয়া হইলো না।💔🥀

জীবনে মানসিক শান্তিটাই আসল


 __"জীবনে মানসিক শান্তিটাই আসল। বাকি সব কিছু মিথ্যা। আপনার কাছে সবকিছু আছে শুধু মানসিক শান্তি নাই। আমার মতে আপনার কাছে কিচ্ছু নাই, নাথিং। দুনিয়াদারি একদিকে আর নিজের মানসিক শান্তি আরেকদিকে। নিজের মনের শান্তিটাকে খুঁজুন। বিশ্বাস করুন, মনের শান্তির উপরে কিচ্ছু নাই। কিচ্ছু না। মন শান্তি তো সব শান্তি। কিন্তু সময়ের বিবর্তনে আমরা সেই মনের শান্তি বা মানসিক শান্তি টাই হারিয়ে ফেলি।  প্রত্যেক টা মানুষের জীবনেই কিছু শব্দহীন ব্যাথা থাকে।  যার সাক্ষী সে নিজেই আর কেউ না।  আর হয়তো এই জন্যই আমরা দিনের আলোতে সবার কাছে অভিনয় না করেও নিক্ষুত একটা অভিনেত্রী বা অভিনেতা হয়ে যায়।  আর যখন রাত নামে তখন নিজের সঙ্গে নিজের যুদ্ধ, বোঝাপড়া,, দীর্ঘশ্বাস,,  চোখে জল নিয়ে রাত পার করতে হয়...😥

কারো মায়ায় জড়ানো'টা খুব সহজ কিন্তু তাকে ভুলে যাওয়া'টা মৃত্যুর থেকেও কঠিন


 _"কারো মায়ায় জড়ানো'টা খুব সহজ কিন্তু তাকে ভুলে  যাওয়া'টা মৃত্যুর থেকেও কঠিন !!

_"ইচ্ছে নেই আর কারো প্রতি মায়া বাড়ানোর থাকুক না যে যার মতো আমায় ছেড়ে ভালো !!

_"পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দুইটা ভুল হচ্ছে প্রথমত কারো সাথে রাত জাগার অভ্যাস করে ফেলা 

দ্বিতীয়ত নিজে সুন্দর না হয়েও কাউকে অতিরিক্ত ভালোবেসে ফেলা !!

_"পৃথিবীর সবচেয়ে অসহায় হলো সেই মানুষ যে নিজের রাগ অভিমান কষ্ট কাউকে দেখাতে পারে না চিৎ কার করে কান্না করতে পারে না শুধু চোখের জল লুকিয়ে হাসে !!

_"হাসি দিয়ে হয় তো সবকিছু প্রকাশ করা যায় না কিন্তু অনেক কিছু আড়াল করা যায় !!

__যদি কমে যায় কথা বার্তা আর গল্প তবে বুঝে নিও সে ঠিকই পেয়েছে তেমার বিকল্প !!

_"অতিরিক্ত সরল হতে যেওনা এই স্বার্থপর সমাজ তোমাকে ঠকিয়ে দিবে !!

_"অল্পতে যার চোখে পানি আসে সবাই তাকেই কাঁদাতে ভালোবাসে !!

_"কাঁদতে নয় হাসতে শিখো কারণ মানুষ তোমাকে কাঁদতে সাহায্য করবে হাসতে নয় !!

_"মানুষের জীবন থেকেই গল্প সাজানো হয় কিন্তু গল্পের মতো করে কখনো সাজানো হয় না !!

_"সব কথার জবাব দিতে নেই কিছু কথা সময়ের জন্য রেখে দিতে হয় !!

_"এই পৃথিবীতে সেই বেশি ধোকা খায় যে নিঃসন্দেহে মানুষকে অন্ধের মতো বিশ্বাস করে।

ধন্যবাদ সেই মানুষ টাকে যে আমাকে নতুন করে চোখ খুলে দিয়ে মনে করিয়ে দিয়েছে সবাই কথা রাখে না সবার মাঝে মনুষ্যত্ব বোধ থাকে না।

এই পৃথিবী দেখতে অনেক সুন্দর কিন্তু তার বাস্তবতা অকল্পনীয় কঠিন !!

_"দুরত্ব বাড়িয়েছো ভালো থাকবে বলে জানো আমার না খুবই জানবার মনে ধরে যেখানে থাকো সেখানে কি আসলেই ভালো থাকা মেলে !!

_"মৃত্যু শব্দটা কারো কাছে খুব ভয়ংকর আবার কারো কাছে মুক্তির উপায় !!

_"তোমাকে যতটুকু ভালেবেসেছি ততটুকু নিজেকে কখনো ভালোবাসিনি !!

_"তুমি মিথ্যা বলছো বলে আমার কষ্ট হচ্ছে না

আমার কষ্ট হচ্ছে এ কারণে যে এখন থেকে আমি আর তোমাকে বিশ্বাস করতে পারবো না !!

_"কিছু মানুষ এতটাই গভীরে ছুঁয়ে যায় যে মানুষটা ঠকিয়ে চলে যাবার পরও আমরা তার কাছেই ফিরতে চাই আবার ঠকার জন্য !!

_"ভালোবাসা কি তাকেই জিজ্ঞাসা করো যার রিদয় টা ভেঙে যাওয়ার পর ও দিনের পর দিন সেই নির্দিষ্ট মানুষটার জন্যই অপেক্ষা করে !!

_"চাওয়ার অধিকার সবার আছে কিন্ত পাওয়ার ভাগ্যটা সবার থাকে না !! 

_"ভালোবাসা তখনই সুন্দর যখন দুজন দুজন কে মূল্য দিতে জানবে !!

_"অনুরোধ করে কাউকে ধরে রাখা যায় না যে ভালোবাসে সে কখনো ছেড়ে যায় না !! 

❤️সংগৃহীত ও পরিমার্জিত ❤️

Wednesday, November 27, 2024

ভালোবাসায় কখনো শরীর আসে না


 “ভালোবাসায় কখনো শরীর আসে না" এটা যারা বলেন,তাদের ধারণায় কিঞ্চিত ভুল আছে বৈকি!


মানুষের শারীরিক চাহিদা আর মানসিক চাহিদা দু'টোই খুব সেনসেটিভ ইস্যু! মানুষের এ দুটো চাহিদা পূরণ হলে,মানুষের আর তেমন কিছু লাগে না।মানসিক প্রশান্তি লাভে অবশ্যই এ দু'টো চাহিদার পূরণ অনিবার্য।


এখন আপনি যাকে মন থেকে ভালোবাসেন,সে যদি আপনার মনকে ভালোবাসে;তবে তাকে কি কখনো শারীরিক চাহিদায় টানবে না?এখন তার যদি শারীরিক চাহিদার টান থাকে,তবে আপনি কি চাইবেন সে অন্য কারো কাছে যাক?নিশ্চয়ই না।


পক্ষান্তরে আপনাকে যে মন থেকে ভালোবাসে,সেও চাইবে না আপনি তাকে ছাড়া অন্য কারো কাছে যান।


একটা মানুষকে ভালোবাসি মানে,তার সবটা আমার চাই।মন হোক কিংবা শরীর,তার সবকিছু শুধু আমার।


তবে ব্যপারটা হচ্ছে;

সম্পর্ক কেবলই শরীর কেন্দ্রিক হতে পারে না কখনোই।আগে মানসিক দিকটা পূরণ হলেই শারীরিক দিকটা এমনিতেই চলে আসে।


তবে যারা বলেনঃ

ভালোবাসায় কোনো শরীরের স্থান নেই। তারা দয়া করে ভালোবাসার মানুষটাকে একটু স্বাধীনতা দিন না,যাতে শরীরের টানে সে অন্য কারো কাছে যেতে পারে।


ভয় নেই...সে তো আপনাকে মন থেকেই ভালোবাসে,শরীরের ভালোবাসার তো আপনার কোনো প্রয়োজনই নেই।সে মন আপনাকে দিলে,শরীর অন্য কাউকে দিলে দোষ কোথায়? মানুষ হিসাবে তো তার শারীরিক চাহিদাকে সে বিসর্জন দিতে পারে না!


যারা বলেনঃ

"ভালোবাসায় কোনো শরীরের স্থান নেই" আমি বলবো; বিয়ের আগে কিংবা পরে আপনার ভালোবাসারও কোনো প্রয়োজন নেই।শরীর কেন্দ্রিক ভালোবাসা পাপ হলে,বিয়ের আগে কিংবা পরে ভালোবাসাটা আরও জঘন্যতম  পাপ!"শরীর চাওয়া পাপ"এই একটা পাপ সামনে এনে,বিশাল পাপটি আপনি এড়িয়ে যান কি করে?

ভালোবাসার থেকেও কঠিন জিনিস কি জানো?


 ভালোবাসার থেকেও কঠিন জিনিস কি জানো?

" মায়া " ভালোবাসা চলে গেলে মানুষ বিশ বছরের সংসার ফেলেও চলে যেতে পারে। আবার সেই মানুষ'ই যদি মায়া'য় আটকে যায় তাহলে দুই মাসের "মায়া' য় পড়ে সারা জীবন থেকে যায়। ভালোবাসার শেষ আছে কিন্তু "মায়া চিরন্তন এর কোন শেষ নেই !


শোনো প্রিয়" তোমারে একখানা কথা কই , তুমি শুধু আমার ভালোবাসায় নও তুমি হচ্ছ আমার "মায়া " যার কোন শেষ নেই! ভালোবাসা ভুলে থাকা গেলেও মায়া  কখনো ভুলে থাকা যায় না ।


তুমি হচ্ছো আমার "মায়া ” যা আমি কখনোই ভুল থাকতে পারবো না।🩷🌼🖇️


_সংগ্রহীত

তুমি একটু আসবে, তোমাকে খুব দেখতে ইচ্ছে করছে!


 তুমি একটু আসবে, তোমাকে খুব দেখতে ইচ্ছে করছে!

তুমি এলে আমার সিঁথানের পাশে বসতে দিবো,

আমার শরীরে মারাত্মক জ্বর, মনের কথা নাইবা বলি!

জ্বরের তিব্রতায় যখন মহাবিশ্ব ভুলে যাই, কেবল তুমিই স্বরণে থাকো!

সম্ভবত তোমাকে এতটুকুই ভালোবাসতে পেরেছি!


আমার নিয়তির সঙ্গে আগেও দেখা হয়েছে, এমন ভাগ্য নিয়ে তোমাকে চাওয়া অহেতুক!

এ কথা আমি জানলেও, মন কে কোন যুক্তি দিয়ে বুঝাতে পারি না!

পৃথিবীর ইতিহাসে শেষ ছাতক পাখির মত, তোমার অপেক্ষার পথ চেয়ে আছি!


জীবনের এমন পর্যায়ে তুমি আমাকে ছেড়ে গেছো, অনেকগুলো ট্রাজেডি মোকাবিলা শেষ করে উঠেছি মাত্র!

পুরো জীবন ব্যথায় জর্জরিত!

পুরুষের জীবন পেয়েছি, তবুও আমাকে অফিস করতে হয়!

লোকের সঙ্গে হাসতে হয়, ঠান্ডা মেজাজে বুঝাতে হয়!


মায়ের সঙ্গে এতটা মিথ্যুক হইনি আগে কখনো, কেমন আছি প্রশ্নে বলি, ভালো আছি!

অথচ মা জানে না সমস্ত ভালো থাকা নিয়ে, তুমি হারিয়েছো!

মাঝেমধ্যে ইচ্ছে হয় তোমার উদ্দেশ্যে সুসংবাদ রাখি, আমি কিছুদিন হয় সিগারেট ছেড়েছি!


তুমি ফিরে এলেই মায়ের সঙ্গে সত্য বলবো, নিয়তিও ইয়ার্কি থামিয়ে ভদ্রলোকের ব্যবহার করবে!

তুমি ফিরে এলেই, রিটায়ার্ড নিবো অপেক্ষাকৃত ছাতকের চোখ থেকে!

শরীরের জ্বর নিয়ে মাথা ব্যথা নেই, মনের জ্বর কমবে তুমি এলে।

আচ্ছা প্রিয় ধরো!


 আচ্ছা প্রিয় ধরো!


তুমি আমাকে রোজ অবহেলা করো দিগুন কষ্ট দিয়ে দূরে ঠেলে দেও । আর আমি সব শেষে তবুও বেহায়ার মতো ফিরে আসি। 

কিন্তু একদিন আর ফিরলাম না" 

তবে তুমি আমাকে Miss করতাছো, আমার Sms এর অপেক্ষা করতে করতে রাতে ঘুমিয়ে গেছো "

সকাল ৯ টার সময় ঘুম ভেঙ্গে ফোন হাতে নিয়ে দেখো তবুও আমি online আসি নাই। পরে নিজেই আমার বাসায় Call দিয়ে জানতে পারো যে, আমি মারা গেছি এবং আমার লাশও দাফন হয়ে গেছে "!


এমন একটা সংবাদ শুনে তোমার কেমন লাগবে

প্ৰিয়..?!🙂

Tuesday, November 26, 2024

ইগো এবং সেলফ রেসপেক্টের মাঝে পার্থক্য আছে।


 ইগো এবং সেলফ রেসপেক্টের মাঝে পার্থক্য আছে। দুটি আলাদা বিষয়। আমরা দুটিকে এক মনে করি।


আমারা নিজের পারসোনালিটি দেখাতে গিয়ে সবচেয়ে কাছের মানুষটার সাথে ইগো দেখিয়ে বসে থাকি। তখন আমরা ভাবি আমরা খুব ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মানুষ। 


তোমার পারসোনালিটি, অহম, ক্ষমতা, দাপট থাকুক পুরো পৃথিবীর কাছে। অন্তত ঐ একটা মানুষের কাছে তার মতো হও। সহজ এবং সাধারণভাবে তার সাথে মিশো। 


খুব কাছের মানুষ হয়েও তোমার সাথে কথা বলতে গেলে যদি তার ম্যাচিউরিটি দেখানো লাগে, যদি তার খুব ভেবে চিন্তে কথা বলতে হয় তাহলে আর তুমি তার কাছের মানুষ হতে পারলে কই! এগুলো তো আমরা দূরের মানুষের সাথে করি। যারা আমাদের অচেনা। তুমি তাহলে ঐ দূরের মানুষ হয়েই রয়ে গেলে। তুমি আর কাছের মানুষ হতে পারলে না।


আপন কিংবা কাছের মানুষের সাথে এতো বেশি ইগো বা পারসোনালিটি দেখানোর প্রয়োজন নেই। তুমি তার সাথে একেবারে সাধারণ একজন হয়েই মিশো। তাকে বাচ্চাদের মতো ট্রিট করো। তার হুটহাট পাগলামো আর আবদারগুলো হাসি মুখে পূরণ করতে চেষ্টা করো। তুমি বরং তাকে তার মতো আগলে রাখো, তুমি বরং তার একটুখানি স্বস্তি হও। বিধ্বস্ত পৃথিবীতে একটুকরো নিজস্ব আকাশ হও। হাজারো ঝামেলা আর জঞ্জালে ভরা জীবনে একটুখানি মানসিক প্রশান্তি হও। এতে তোমার ব্যক্তিত্ব একটুও কমবে না। তুমি বরং সেই মানুষটার কাছে সারাজীবন সবচেয়ে ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মানুষটা হয়েই থাকবে।🌺❤️

Monday, November 25, 2024

ভালোবাসার মানুষ ছাড়াও মানুষ বাঁচে,শুধু মন বাঁচেনা


 !! ভালোবাসার মানুষ ছাড়াও মানুষ বাঁচে,শুধু মন বাঁচেনা !!


মানুষ তার ঘর ছাড়ে,সংসার ছাড়ে,পাড়া,প্রতিবেশী,সমাজ,শহর,দেশ,সব ছাড়ে,কিন্তু ভালোবাসার মানুষের প্রতি মায়া ছাড়তে পারে না।


ভালোবাসার মানুষ কষ্ট দিলে, সেই কষ্টও কিছু দিন পর ভুলা যায়,কিন্তু মানুষটাকে ভুলা যায় না। ভালোবাসার মানুষ ছাড়াও মানুষ বাঁচে,শুধু মন বাঁচেনা। জরুরী বিভাগের শেষ নিশ্বাসের আগেও মন বলে, যদি যাওয়ার আগে একটাবার ওই মুখটা কাছে থেকে দেখতে পারতাম!

.

.


মেন্টালি স্ট্রং হতে চাইলে অযাচিত আগ্রহ কমিয়ে দিন


 মেন্টালি স্ট্রং হতে চাইলে অযাচিত আগ্রহ কমিয়ে দিন।মেপে চলুন। কেউ যদি বলে 'বেশি কথা বলে', তবে তার সাথে কথা বলা কমিয়ে দিন।যখন বুঝবেন আপনার সব অভিযোগ আপনার বিপরীতেই যাবে, আপনার কথা অন্যের কাছে কেবলমাত্র শব্দ দূষণ তখন শুধু শুনুন।বলতে চাইবেন না।

কথা বলতে চাওয়া ,দেখা করতে চাওয়ার যে তেষ্টা; তা একবার পার করে ফেললেই জীবনটা অনেক অন্যরকম হয়ে যায়। ভয়ঙ্কর কথা বলার ইচ্ছেরা গলাকে আঁকড়ে ধরে না।

একসাথে পথ চলার ইচ্ছের দায় যে আপনার একার নয় এটা বুঝে গেলেই ঘ্যানঘেনে ভাবটা চলে যাবে।

 "তাকে ভালোবাসি কিন্ত একসাথে যাপন চাই না" কারো প্রতি এইরকমভাবে আগ্রহ চলে যাবার মতো কঠিন আর কিছু নেই। আগ্রহ চলে গেলেই, "হলেই হলো" এমন একটা ভাব নিয়ে দিব্য ঘুরে বেড়ানো যায়। কে কি বলল, কে কি ভাবলো এগুলো নিয়ে বিরাট রকমের মাথাব্যথা আর হয় না। মনে হয়, যে যেটা জানে জানুক। সমস্যা নেই। কেউ আমার লাইফটা লিড করছে না। 

অন্যের কাছে গুড ভাইভস্ বজায় রাখার জন্য মানুষ অনেক কিছু হারিয়ে ফেলে। এমনকি গুড ভাইভস্ বজায় রাখতে রাখতে অনেকে মাঝবয়সে এসে জীবন অবধি হারিয়ে ফেলে।

আর যারা জীবন হারায়নি, তারা নিজেকে গুছিয়ে নেবার অদম্য প্রয়াস করতে করতে হাঁপিয়ে গিয়েও হাল ছাড়েনা। 

নিজের মধ্যে প্রচন্ড পজিটিভিটি আনতে আনতে একটা সময় টের পাবেন আপনার চারপাশটা নেগেটিভিটিতে ভরে গেছে। পজেটিভ মানুষ যেমন দেখতে সুন্দর তেমনই তার স্ট্রাগেল বেশি।

"অনুভূতি দিয়ে কিছু হয় না। মনের ভাব প্রকাশের জন্য শব্দ প্রয়োজন, বাক্য প্রয়োজন।" ছোটোবেলার পড়া এই সহজ ব্যাকরণ টা এইবারে আয়ত্ব করে নিন। ঝগড়াঝাটির স্কিলটা নিজে থেকেই কমিয়ে দিন। শব্দ-বাক্যের ঘনঘটা কমে আসলে মন খারাপগুলো থিঁতিয়ে যায়।

নিজের কাছে পরাজিত হয়ে আবার উঠে দাঁড়াতে পারলে দেখবেন এই উঠে দাঁড়ানোটা ভয়ঙ্কর শক্ত ।  এর মধ্যে ছিঁটেফোঁটা বাড়তি ইমোশন থাকবে না।

যেখানে আপনি গুরুত্ব পাচ্ছেন না সেখান থেকে চুপচাপ সরে আসুন। ঈগলের মতো সাহস করে সম্পর্কের সুতো গুলো এক এক করে নিজেই ছিঁড়ে ফেলুন। কোনো মেকি বাঁধন রাখবেন না। যে কাজটা করতে যাচ্ছেন তাতে সবচেয়ে বেশি কষ্ট পাবেন জেনেও করুন একটা সুন্দর ভবিষ্যতের দায়ে। নিজের শান্তি বজায় রাখার জন্য একপ্রকার মরিয়া হয়ে উঠুন।

আপনি যখন কারও প্রেমে পরবেন তখন খেয়াল করে দেখবেন


 আপনি যখন কারও প্রেমে পরবেন তখন খেয়াল করে দেখবেন, আপনার শুধু মাত্র মানুষটা কে ভালো লাগছে। হয়তো মানুষটার চোখ আপনার ভালো লাগছে, তার চুল ভালো লাগছে, হয়তো তার ঠোঁটের ভাঁজ আপনাকে অতীতের কারো মুখের আদলের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে যে এক ঝুম বৃষ্টির সন্ধ্যায় আপনার হাতের মুঠো ছেড়ে একা ফেলে চলে গিয়েছিলো। প্রেম জিনিসটা মূলত একমুখী। একটা নিদৃষ্ট জিনিসের প্রতি আকর্ষন। মানুষটার একটা বিশেষ অংশের প্রতি মোহ। সেটা হাসি থেকে কাশি যে কোন কিছুই হতে পারে।


ভালোবাসা ব্যাপারটা সম্পুর্ণ আলাদা। ভালোবাসা বহুমুখি। 'ভালোবাসি' শব্দটার ব্যাপকতা বিশাল। কেউ যখন কাউকে ভালোবাসে, তখন সে অবশ্যই মানুষটা সহ তার চারপাশের সব কিছুর প্রেমে পরবে। মানুষটার সাদা শার্ট থেকে শুরু করে তার বাড়ির পাশের ডোবায় অযত্নে বেড়ে ওঠা কলমি শাঁকের লতার দিকেও সে তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখবে। দড়িতে ঝোলানো সদ্য শুকোতে দেয়া তার সবুজ শাড়ি থেকে ড্রেসিং টেবিলের আয়নার কোনে আঁটকে রাখা কালো ছোট্ট টিপের খেয়াল সে রাখবে। কেউ যখন কাউকে ভালোবাসবে তখন সে আসলে উলটো দিকে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষটার পুরো জগতটাকেই ভালোবাসবে। সে জগতে মানুষটার পরিবার থেকে শুরু করে, বন্ধু, কলিগ অল্প অথবা স্বল্প পরিচিত সবাই থাকে। কেউ যখন কাউকে ভালোবাসবে, সে তার সমস্ত অস্তিত দিয়ে ভালোবাসার মানুষটাকে রক্ষা করার চেষ্টার সাথে সাথে তার পরিবার কেও আগলে রাখবে। কেউ যখন কাউকে ভালোবাসবে, সে কোন ভাবেই তার ভালোবাসার মানুষকে কারোও কাছে কখনো ছোট হতে দেবে না। 


প্রেম এক সময় কেটে যায়। ভালোবাসা উলটো। এটা নিয়ম করে বাড়ে। প্রেমে পরলে মানুষ এক সময় উঠে দাঁড়ায়। ভালোবাসা চোরাবালি। প্রতিদিন আর একটু করে তলিয়ে দেয়।


কাউকে চাইলেই দুম করে বলে দেয়া যায়... "তোমার প্রেমে পরেছি"। ভালোবাসা অন্য জিনিস। ভালোবাসি বলতে গিয়ে গলা শুকিয়ে যায়, জিভ জড়িয়ে যায়। একশ নির্ঘুম রাত কাটিয়ে দেয়ার পরেও তাকে জানাতে না পারার অসহায়ত্বের নামই 'ভালোবাসা'।


মানুষ প্রেমে পরে হাজারবার। ভালোবাসা সীমিত। প্রেমে মিশে থাকে 'ইগো', ভালোবাসায় 'স্যাক্রিফাইস'।


প্রেমে পরে আজ পর্যন্ত কাউকে জীবন হারাতে হয়নি। ভালোবেসে মানুষ এক জীবনই মরে যায় অসংখ্যবার।

Sunday, November 24, 2024

এক পুরুষের স্পর্শ পেলে অন্য পুরুষকে ভুলে যাওয়া নারীর ধর্ম


 এক পুরুষের স্পর্শ পেলে অন্য পুরুষকে ভুলে যাওয়া নারীর ধর্ম! নারী প্রথম পুরুষের স্পর্শ ভুলে না। আমার ঠোঁটের কলঙ্ক তোমার ঠোঁটে রেখে দিলে, তুমি আর ঘূনাক্ষরেও আমার হবেনা। গত শীতেই চোখ রাঙিয়ে তুমি অন্যের হয়ে গেছো। শীতের চাদর বদলানোর মতো যাদের প্রেমিক বদলানোর স্বভাব, তাদের লায়লী মজনুর প্রেম কাহিনী শুনিয়ে লাভ নেই। নষ্টামি মনের মধ্যে থাকলে বোরকা পড়েও নষ্টামি করবেই। নষ্টা রা কান্না বুঝে না, আবেগ তাদের কাছে পানির মতো সস্তা ।


আবেগ দিয়ে দুই চার লাইন কবিতা হলেও সংসার হয় না। তুমি আমার প্রেমিকা বলার আগে তুমি আমার বন্ধু বলতে শিখো। যার সাথে সম্পর্কে আছো তাকে বুঝাও,

-পৃথিবীতে নিয়তি নামে একটা খেলা আছে। নিয়তি যদি তোমাকে আমাকে এক না করে, বন্ধুত্ব বাঁচিয়ে রেখো।

'তোমাকে ছাড়া বাঁচতে পারবো না', কখনো বলো না। তাকে শেখাও, বুঝাও, নিয়তি না চাইলে তোমাকে আমাকে একাই থাকতে হবে। অন্যের খাঁচায় বন্দি হয়ে হলেও তুমি সুখে থাকবে। তুমি সুখে থাকলে আমার মুখে হাসি থাকবে। আমার মনে শান্তি থাকবে ।


কালবৈশাখী ঝড়ে ঘর ভেঙে গেলে দেখবেন, ভিঁটেমাটি থাকে। সেই ভিঁটেমাটি আঁকড়ে ধরে আবার নতুন করে ঘর সাজিয়ে নিন। সম্পর্কের ক্ষেত্রে একই, বিচ্ছেদ হয়ে গেলেও সম্মান হারাতে দিয়েন না। সম্মান টুকু আঁকড়ে ধরে বেঁচে থাকুন।মানুষ মরে গেলেও ভালোবাসা মরে না ।


কখনোই কারো উপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল হবেন না। প্রিয় একটা সময় প্রিয় থাকে না। বৃষ্টিতে একাই ভিজতে হবে

সবসময় কেউ একজন মাথার উপর ছাতা ধরবে না  ।

জ্বর চুমু তে সেরে উঠেনা, এন্টিবায়োটিক লাগে প্রিয়।


- কাজল পারভেজ

প্রত্যেকের জীবনেই কম বেশি এমন কিছু ঘটে যার উত্তর খুঁজে পাওয়া যায়


 প্রত্যেকের জীবনেই কম বেশি এমন কিছু ঘটে যার উত্তর খুঁজে পাওয়া যায় না, আমরা কেউ বুঝতে পারিনা এর কারণ...অথচ অজানা এক কারণে হতাশায় ভুগি... কাউকে বলতেও পারি না, কোনো প্রমাণ তো নেই শুধু অনুভুতি দিয়ে কারোকে দো*ষী সাব্যস্ত করা যায় না কি!??


এই ধরুন,যাদের সাথে নিত্যদিন ওঠা বসা করছি বা যাতায়াতের পথে দেখা হচ্ছে, বা ফেসবুক ফ্রেন্ড শুধু মাত্র কেউ ইশারায় বোঝাতে চাইছে সে আপনাকে পছন্দ করে, অনুভব করতে পারেন তার আচার ব্যবহার থেকে, আপনার প্রতি এক দূর্বলতার আভাস পান কিন্তু আশ্চার্যজনকভাবে কোনো কমিটমেন্ট বা প্রোপোজাল আসেনা, দীর্ঘদিন শুধু লুকোচুরি খেলাই চলতে থাকে...তারপর হঠাৎ করেই একদিন দেখবেন অন্য কারো সাথে ঠিক একই ভাবে এই খেলা চলছে.....আসলে এটা একধরণের mind game ভালোবাসা না। আপনার অনুভুতি নিয়ে খেলাটা সে শুধুমাত্র enjoy করে....

খোঁজ নিয়ে দেখবেন এরকম অনেকের মুখেই ওই একটা মানুষকে নিয়ে শুনবেন কিন্তু সব তো mind game প্রমাণ কোথায়????? চাইলেও তার বিরুদ্ধে কিছু করতে পারবেন না.....


হ্যাঁ, কিছু মানুষ আছে যাদের এরকম মানসিকতা কাজ করে, সে চাইলেই অনেক জন কে ঘোরাতে পারে, কিন্তু ওই যে দো*ষ রাখা যাবে না, আমি খেলবো অন্যদের মন নিয়ে কিন্তু চাইলেও সে আমাকে দো*ষী প্রমাণ করতে পারবে না। জানেন তো এই মানসিকতার মানুষরা নিজের আনন্দটাকেই প্রায়োরিটি দেয় সামনের মানুষদের অনুভুতি তারা বোঝেনা, তারা এটা জানে না অজান্তেই কত মানুষের দীর্ঘশ্বাসের কারণ হচ্ছে... মানুষ ভুলে যাবে, মানুষকে ভুল বোঝানোও যাবে কিন্তু প্রকৃতি, সে তার নিজ পথে সব টুকু ফিরিয়ে দেবে.....🙂


Mind game এর খেলোয়াড় আমাদের আশে পাশে কম নেই, ভালো করে Observe করলেই এরকম মানুষ দেখতে পাবেন, এরা জানে না তাদের এই mind game একটা মানুষকে মনের দিক থেকে কতটা ক্ষ*ত বিক্ষ*ত করতে পারে, হয়তো মানুষের কাছে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করা যায় কিন্তু স্রষ্ঠার কাছে কিভাবে??????


শারীরিক ভাবে হ*ত্যার থেকেও মানসিকভাবে কারোকে হ*ত্যা টা অনেক বেশি ভয়*ঙ্কর....


প্রতক্ষ্য বা পরোক্ষ যেভাবেই হোক একজনের অনুভুতি নিয়ে খেলা মানেই সে প্রতা*রক, এটা ভুলবশত হয় না, ইচ্ছাকৃত ভাবেই সে এই mind game খেলে।


Loyality সবার থেকে আশা করা যায় না, অনেক কঠিন নিজেকে সামনের মানুষটার মানসিক শান্তির কারণ হিসাবে গড়ে তোলা... একটা মানুষকে ভালো রাখা বা তার ভালো থাকার কারণ হওয়া 🙂

মানুষের আচরণ বলে দেয় সে আদৌতে Honest/che-ater.....

🫠🫠

✍️©️®️

Friday, November 22, 2024

একদিন আমাকে মনে পড়বে কিন্তু সাহস করে ফোন দিতে পারবে না। লজ্জায় নিজেকে সংবরণ করবে।


 একদিন আমাকে মনে পড়বে কিন্তু সাহস করে ফোন দিতে পারবে না। লজ্জায় নিজেকে সংবরণ করবে।

আমাদের এত এত গল্প আর স্মৃতি জমেছে যে তুমি অন্য কারো মাঝে আমার ছায়া দেখবে কিন্তু সেখানে আমাকে পাবে না। একটা আক্ষেপ জন্ম নিবে তোমার ভিতরে।

রাত গভীর হলে আমার ফেইসবুক ওয়াল ঘুরতে মন চাইবে।হয়তো সব বাঁধা ভেঙ্গে, মনের সাথে যুদ্ধ করে হলেও আমার প্রতিটি পোস্ট দেখবে।হাসবে।রাগ করবে। কিন্তু আমাকে সেই অনুভূতি বলতে পারবে না। এর চেয়ে আর বড় কি কষ্ট থাকতে পারে?

কোন এক ভোরে কিংবা গভীর রাতে ঘুম ভেঙ্গে ফোন চেক করে দেখবে আমার কোন টেক্সট আছে কি না।আমাকে না পেয়ে তোমার যেই দীর্ঘশ্বাস জন্মাবে তা তোমার প্রাপ্য ছিল। আমি তো কোন অন্যায় করি নি।

এখন যার সাথে আছ তাকে নিয়ে যতই সুখে থাক, যতই ভাল থাক আমি জানি আমাকে তোমার মনে পড়বেই।কারন আমি তোমাকে ঠকাই নি। তার সাথে কাটানো প্রতিটি সুখময় মুহুর্তে আমি থাকবো তোমার মস্তিষ্কের একটা কোনায়।এর চেয়ে বড় শাস্তি আর কি হতে পারে?

আমাকে কষ্ট দেয়ার প্রতিটি পাপ তোমাকে ঘিরে ধরবে।একদিন তুমিও অসুখী হবে।একদিন তোমারও আমার জন্য কাঁদতে মন চাবে।কিন্তু চোখের পানি আর আসবে না।

এক শীতে সমুদ্র স্নান করতে যাবে।সাথে প্রিয় মানুষটা থাকবে।অথচ সেখানে আমার থাকার কথা ছিল।এক জোৎস্নার রাতে আকাশ দেখে তোমার চোখের কোনায় পানি জমবে।এত সুন্দর রুপালি জ্যোৎস্না আমাকে ছাড়া দেখবে আর কষ্ট তোমাকে জাপ্টে ধরবে না তা হবে না।

একদিন আমাকে দেখার জন্য আকুল হবে।রাস্তায় খুঁজবে।পাবে না।সেদিন আঘাত লাগবে।সেদিন বুঝবে কি অন্যায় করেছ।একদিন বুঝবে ভাল একটা সম্পর্ক শেষ করে কেউ ভাল থাকে না।একদিন বুঝবে কথা দিয়ে কথা না রাখা একটা অন্যায়। সেদিন চাইলেও আর নিজেকে ভাল রাখতে পারবে না।

একদিন আমিও সুখী হব।কিন্তু সেই আমি আর তোমার মাঝে সুখ খুঁজব না।তোমার দেয়া প্রতিটি অবহেলা একদিন আমার জীবনে অন্য কারো মাধ্যমে সুখ হয়ে ফেরত আসবে।কিন্তু আমি আর তোমাকে মনে করবো না।

Thursday, November 21, 2024

মানুষ সব ভুলে যেতে পারে!!


 মানুষ সব ভুলে যেতে পারে!!

রাগারাগি, ভুল বোঝাবুঝি, ঝগড়া, তর্ক বিতর্ক, মন খারাপ ইত্যাদি সময়ের সাথে সাথে সব ভুলে যেতে পারে মানুষ। শুধু ভুলতে পারে না কিছু কথা। প্রিয় মানুষের মুখ থেকে নিজের ব্যাপারে শোনা কিছুকিছু কথা মানুষের ভিতরে বাজতে থাকে অদৃশ্য টেপ রেকর্ডারের মতো। বুকের ভিতর কোনও তীক্ষ্ণ ফলার মতো বিঁধে থাকে সে'সব অপমান, গলার ভিতর মাছের কাঁটার মতো আটকে থাকে সে'সব কটূক্তি, ঘুমের ভিতর দুঃস্বপ্নের মতো তাড়া করে।

 

না গেলা যায়, না ফেলা যায়। একটা সময় পর সব আঘাত মিলিয়ে যায় ধীরে ধীরে, আবার হাসি ফুটে ওঠে মুখে, দিব্যি থাকি আমরা। তারপর হঠাৎ কোনও ঘুম না আসা একলা রাতে, স্মৃতির বারান্দায় পায়চারি করতে করতে আমরা পৌঁছে যাই সে'সব কথার কাছে। কী ভীষণ যন্ত্রণা হয় আবার! সেই একই কষ্ট আবার ফিরে আসে। আর আমরা বুঝতে পারি আমরা মানুষদের ক্ষমা করি, তাদের বলা কথাগুলোকে না...


Wednesday, November 20, 2024

একদিন আমাকে মনে পড়বে কিন্তু সাহস করে ফোন দিতে পারবে না


 একদিন আমাকে মনে পড়বে কিন্তু সাহস করে ফোন দিতে পারবে না। লজ্জায় নিজেকে সংবরণ করবে।


আমাদের এত এত গল্প আর স্মৃতি জমেছে যে তুমি অন্য কারো মাঝে আমার ছায়া দেখবে কিন্তু সেখানে আমাকে পাবে না।একটা আক্ষেপ জন্ম নিবে তোমার ভিতরে।


রাত গভীর হলে আমার ফেইসবুক ওয়াল ঘুরতে মন চাইবে।হয়তো সব বাঁধা ভেঙ্গে, মনের সাথে যুদ্ধ করে হলেও আমার প্রতিটি পোস্ট দেখবে।হাসবে।রাগ করবে। কিন্তু আমাকে সেই অনুভূতি বলতে পারবে না। এর চেয়ে আর বড় কি কষ্ট থাকতে পারে?


কোন এক ভোরে কিংবা গভীর রাতে ঘুম ভেঙ্গে ফোন চেক করে দেখবে আমার কোন টেক্সট আছে কি না।আমাকে না পেয়ে তোমার যেই দীর্ঘশ্বাস জন্মাবে তা তোমার প্রাপ্য ছিল। আমি তো কোন অন্যায় করি নি।


এখন যার সাথে আছ তাকে নিয়ে যতই সুখে থাক, যতই ভাল থাক আমি জানি আমাকে তোমার মনে পড়বেই। কারন আমি তোমাকে ঠকাই নি।তার সাথে কাটানো প্রতিটি সুখময় মুহুর্তে আমি থাকবো তোমার মস্তিষ্কের একটা কোনায়।এর চেয়ে বড় শাস্তি আর কি হতে পারে?


আমাকে কষ্ট দেয়ার প্রতিটি পাপ তোমাকে ঘিরে ধরবে।একদিন তুমিও অসুখী হবে।একদিন তোমারও আমার জন্য কাঁদতে মন চাবে।কিন্তু চোখের পানি আর আসবে না।


এক শীতে সমুদ্র স্নান করতে যাবে।সাথে প্রিয় মানুষটা থাকবে।অথচ সেখানে আমার থাকার কথা ছিল।এক জোৎস্নার রাতে আকাশ দেখে তোমার চোখের কোনায় পানি জমবে।এত সুন্দর রুপালি জ্যোৎস্না আমাকে ছাড়া দেখবে আর কষ্ট তোমাকে জাপ্টে ধরবে না তা হবে না।


একদিন আমাকে দেখার জন্য আকুল হবে।রাস্তায় খুঁজবে। পাবে না।সেদিন আঘাত লাগবে।সেদিন বুঝবে কি অন্যায় করেছ।একদিন বুঝবে ভাল একটা সম্পর্ক শেষ করে কেউ ভাল থাকে না।একদিন বুঝবে কথা দিয়ে কথা না রাখা একটা অন্যায়।সেদিন চাইলেও আর নিজেকে ভাল রাখতে পারবে না।


একদিন আমিও সুখী হব।কিন্তু সেই আমি আর তোমার মাঝে সুখ খুঁজব না।তোমার দেয়া প্রতিটি অবহেলা একদিন আমার জীবনে অন্য কারো মাধ্যমে সুখ হয়ে ফেরত আসবে।কিন্তু আমি আর তোমাকে মনে করবো না। 

জীবনে প্রেমিক বা প্রেমিকা থাকার চেয়ে বরং একটা ভালো বন্ধু থাকুক


 জীবনে প্রেমিক বা প্রেমিকা থাকার চেয়ে বরং একটা ভালো বন্ধু থাকুক। যার সাথে কথা বলা যাবে নিঃসংকোচে। যার সাথে সম্পর্কটা হবে দুই দেহ এক আত্মা টাইপের।


জীবনে একটা ভালো বন্ধু থাকুক। সব উল্টো পাল্টা কথাগুলো শোনার জন্য। মন খা'রা'পের দিনে প্রেমিক বা প্রেমিকার মতো করে মন ভালো না করে দিয়ে আরো মে'জাজ খা'রা'প করে দেওয়ার জন্য হলেও একটা ভালো বন্ধু থাকুক।


জীবনে এমন একটা ভালো বন্ধু দরকার, যাকে হুটহাট ফোন দিয়ে চেঁচিয়ে কথা বলে মনের সব রা'গ ,ক'ষ্ট বের করে দেওয়া যাবে। সে তখন ভুল না বুঝে এক চিলতে হাসি হেসে বলবে, “কীরে, রা'গ মিটছে? চল বিকালে হাঁটতে বের হই একসাথে।”


জীবনে একটা ভালো বন্ধু থাকুক। কান্না ভেজা গল্পগুলো শোনার জন্য। যে প্রয়োজনে ঢাল হবে, শাসন করবে, বকবে, রাগাবে, গা'লা'গা'লি করবে আবার সোহাগে আদরে আগলেও রাখবে।


জীবনে একটা ভালো বন্ধু থাকুক। যে হবে আমারই মতো! যার জন্য নিজেকে অন্তত মানিয়ে নিতে হবে না। যে বুঝবে আমার একাকিত্বের মানে, চোখের চাহুনির হাসি কিংবা সকল না বলা কথা! .


জীবনে এমন একটা ভালো বন্ধু পেয়ে গেলে আর প্রেমিক বা প্রেমিকার দরকার পড়ে না!


-- লেখা ও ছবি সংগৃহীত

কিভাবে অনুকূল পরিবেশে দিক নির্ণয়ের জন্য কম্পাস তৈরি করতে হয়


 ◾কিভাবে অনুকূল পরিবেশে দিক নির্ণয়ের জন্য কম্পাস তৈরি করতে হয়


কম্পাস বা দিক নির্দেশক যন্ত্র ছাড়া উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব, পশ্চিম দিক নির্ধারণ করা সম্ভব। এর জন্য প্রাচীনকালের একটি সহজ পদ্ধতি হলো ছায়া ব্যবহার করে দিক নির্ধারণ করা। নিচে ধাপে ধাপে বর্ণনা করা হলো কীভাবে সহজে একটি কম্পাস তৈরি করা যায়:


◾প্রয়োজনীয় উপকরণ:


একটি প্রায় 90 সেন্টিমিটার দীর্ঘ লাঠি


দুইটি ছোট পাথর বা অন্য কোনো চিহ্ন রাখার বস্তু


একটি খোলা জায়গা যেখানে সূর্যের আলো আসে


◾ধাপসমূহ:


১. লাঠি স্থাপন:

একটি প্রায় 90 সেন্টিমিটার দীর্ঘ লাঠি খোলা জায়গায় মাটিতে স্থাপন করুন। এমন জায়গা বেছে নিন যেখানে সূর্যের আলো পরিষ্কারভাবে পড়ে। লাঠিটি সোজা এবং স্থিরভাবে মাটিতে বসান যাতে এটি একটি ছায়া তৈরি করতে পারে।


২. প্রথম ছায়া চিহ্নিত করুন:

লাঠির ছায়া যেখানে পড়ে, সেখানে একটি ছোট পাথর রাখুন। এটি হবে প্রথম ছায়া চিহ্ন। এই ছায়া সূর্যের অবস্থানের উপর নির্ভর করে দিনভরের বিভিন্ন সময়ে পরিবর্তিত হবে।


৩. সময় অপেক্ষা:

দশ থেকে পনের মিনিট অপেক্ষা করুন। এই সময়ের মধ্যে সূর্য আকাশে কিছুটা সরবে, ফলে লাঠির ছায়াও সরতে থাকবে।


৪. দ্বিতীয় ছায়া চিহ্নিত করুন:

কিছুক্ষণ পর আবার লাঠির ছায়ার ডগার দিকে লক্ষ্য করুন এবং যেখানে এটি নতুন করে পড়ছে সেখানে দ্বিতীয় পাথরটি রাখুন। এটি হবে দ্বিতীয় ছায়া চিহ্ন।


. ৫. লাইন আঁকুন:

প্রথম পাথর এবং দ্বিতীয় পাথরের মধ্যে একটি সরল রেখা আঁকুন। এই রেখাটি হবে পূর্ব-পশ্চিম দিক নির্দেশক লাইন।


৬. দিক নির্ধারণ:

এখন আপনার বাম পা প্রথম পাথরের উপর এবং ডান পা দ্বিতীয় পাথরের উপর রাখুন। এভাবে দাঁড়ালে আপনি উত্তর দিকে মুখোমুখি হবেন।


◾দিক নির্ধারণের ব্যাখ্যা:


পৃথিবীর যেকোনো স্থানে প্রথম ছায়ার চিহ্ন সবসময় পশ্চিম দিকে পড়ে, এবং দ্বিতীয়টি পূর্ব দিকে।


এই পদ্ধতি সূর্যের গতিপথের ভিত্তিতে কাজ করে, যেহেতু সূর্য পূর্ব দিক থেকে উঠে পশ্চিমে অস্ত যায়।


এই পদ্ধতি বহু প্রাচীনকাল থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে, যখন মানুষ প্রাকৃতিক উপায়ে দিক নির্ধারণ করত। . এটি একটি সহজ, কার্যকরী এবং বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি যা এখনো বিভিন্ন পরিস্থিতিতে ব্যবহার করা যায়, বিশেষ করে কম্পাস না থাকলে বা প্রযুক্তির ব্যবহার সম্ভব না হলে। 

Copy 

For HUAWEI Watch Pro GPS NFC Smart Watch Men 360*360 AMOLED Screen Heart rate Bluetooth Call IP68 Waterproof Man Smartwatch 2025

  Specifications Hign-concerned Chemical None Battery Life 3Day Voice assistant built-in YES Bluetooth-compatible Version 5.3 Metrics measur...