Saturday, December 8, 2018
How to Photo Set In Notification Board Android Phone
How to Photo Set In Notification Board Android Phone
Tuesday, November 13, 2018
Sunday, November 4, 2018
Thursday, November 1, 2018
Tuesday, October 30, 2018
শুধু তোকে চাই
তোকে চাই, তোর মতন করে একদম একা,
কোন রঙ মেখে নয়, নতুন বেনারসির ভাঁজে ভাঁজে নয়,
এলোচুলে আলুথালু বেশে, শিশিরের জলে সদ্য স্নাত, ঠোঁটে মাখা স্নিগ্ধ হাসি নিয়ে
নির্জনে নিভৃতে একাকী, টিমটিমে প্রদীপের আলোর রেখায়, একদম একা,
চেনা মানুষের ভীড় ঠেলে লুকিয়ে চুপিচুপি চলে আসিস,
হাসি মেখে নয়, ফুঁপিয়ে কাঁদিস বুকে মুখ লুকিয়ে,
ধুয়ে দিস কাজল, হোক না চোখ ফুলে একটু লাল,
তোর বুকের তুষের আগুনে নিজেকে পুড়িয়ে নেব,
হাতে হাত রেখে, আঙ্গুলের উষ্ণতা মেখে ভুলে যাস গরল ক্ষণিকের তরে,
ঘাটে ঘাটে খুঁজতে গিয়ে, তোর খেয়া নদীর বাঁকে হারিয়ে গেছে,
আর ঘাট নয়, চল, দামামার তালে ভাসাই রণতরী,
তুই তোল পাল, তোর ঝঞ্ঝায় হব কান্ডারি,
ওই তরী খোলে, টিমটিমে প্রদীপের আলোয় শুধু তোকে চাই, একদম একা।। F
কোন রঙ মেখে নয়, নতুন বেনারসির ভাঁজে ভাঁজে নয়,
এলোচুলে আলুথালু বেশে, শিশিরের জলে সদ্য স্নাত, ঠোঁটে মাখা স্নিগ্ধ হাসি নিয়ে
নির্জনে নিভৃতে একাকী, টিমটিমে প্রদীপের আলোর রেখায়, একদম একা,
চেনা মানুষের ভীড় ঠেলে লুকিয়ে চুপিচুপি চলে আসিস,
হাসি মেখে নয়, ফুঁপিয়ে কাঁদিস বুকে মুখ লুকিয়ে,
ধুয়ে দিস কাজল, হোক না চোখ ফুলে একটু লাল,
তোর বুকের তুষের আগুনে নিজেকে পুড়িয়ে নেব,
হাতে হাত রেখে, আঙ্গুলের উষ্ণতা মেখে ভুলে যাস গরল ক্ষণিকের তরে,
ঘাটে ঘাটে খুঁজতে গিয়ে, তোর খেয়া নদীর বাঁকে হারিয়ে গেছে,
আর ঘাট নয়, চল, দামামার তালে ভাসাই রণতরী,
তুই তোল পাল, তোর ঝঞ্ঝায় হব কান্ডারি,
ওই তরী খোলে, টিমটিমে প্রদীপের আলোয় শুধু তোকে চাই, একদম একা।। F
Tuesday, August 7, 2018
গল্পটি সবাইকে পড়ার অনুরোধ করছি
#বাস্তবতা
এক গ্রামে একজন কৃষক ছিলেন.. তিনি দুধ থেকে দই ও মাখন তৈরি করে বিক্রি করতেন। একদিন কৃষকের স্ত্রী মাখন তৈরি করে কৃষককে দিলেন বিক্রি করতে। কৃষক তা বিক্রি করার জন্য গ্রাম থেকে শহরের উদ্দেশ্যে রওনা হলেন। মাখনগুলো গোল-গোল রোল আকৃতিতে রাখা ছিল। যার প্রত্যেকটির ওজন ছিল ১ কেজি করে। শহরে পৌঁছে কৃষক প্রতিবারের ন্যায় পূর্ব নির্ধারিত দোকানে মাখনগুলো দিয়ে পরিবর্তে চা চিনি তেল ও তার সংসারের প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি নিয়ে আসতেন।
আজ কৃষক চলে যাওয়ার পরে দোকানদার মাখনের রোলগুলো একটা একটা করে ফ্রিজে রাখার সময় ভাবলেন মাখনের ওজন সঠিক আছে কিনা আজ একবার পরীক্ষা করে দেখা যাক। মাখনের রোলগুলো ওজন করতেই উনি দেখলেন মাখনের ওজন আসলে ১ কেজি নয় তা প্রতিটা আছে ৯০০ গ্রাম করে।
পরের সপ্তাহে আবার কৃষক উক্ত দোকানে মাখন বিক্রি করতে গেলেন। দোকানের সামনে পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে দোকানদার কৃষকের উদ্দেশ্যে চিৎকার করে বলতে লাগলেন.. 'বেরিয়ে যাও আমার দোকান থেকে। এবার থেকে কোন বেঈমান চিটিংবাজের সাথে ব্যাবসা কর। আমার দোকানে আর কোনদিন পা রাখবে না। ৯০০ গ্রাম মাখন ১ কেজি বলে বিক্রি করা লোকটার মুখ আমি দেখতে চাইনা।”
কৃষক বিনম্রভাবে কম্পিত স্বরে দোকানদারকে বললেন- ”দাদা! দয়া করে রাগ করবেন না। আসলে আমি খুবই গরিব মানুষ.. দাড়িপাল্লার বাটখারা কেনার মতো পয়সা আমার নেই.. তাই আপনার থেকে প্রতিবার যে এক কেজি করে চিনি নিয়ে যেতাম.. সেটাই দাড়িপাল্লার একপাশে রেখে অন্য পাশে মাখনের রোল মেপে নিয়ে আসতাম।”
শিক্ষণীয় বিষয়:
👉আপনি অপরকে যেটা দেবেন.. সেটাই পরে আবার আপনার কাছে ফিরে আসবে..তা সেটা সম্মান হোক বা ঘৃণা...👈
#সংগ্রহীত
এক গ্রামে একজন কৃষক ছিলেন.. তিনি দুধ থেকে দই ও মাখন তৈরি করে বিক্রি করতেন। একদিন কৃষকের স্ত্রী মাখন তৈরি করে কৃষককে দিলেন বিক্রি করতে। কৃষক তা বিক্রি করার জন্য গ্রাম থেকে শহরের উদ্দেশ্যে রওনা হলেন। মাখনগুলো গোল-গোল রোল আকৃতিতে রাখা ছিল। যার প্রত্যেকটির ওজন ছিল ১ কেজি করে। শহরে পৌঁছে কৃষক প্রতিবারের ন্যায় পূর্ব নির্ধারিত দোকানে মাখনগুলো দিয়ে পরিবর্তে চা চিনি তেল ও তার সংসারের প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি নিয়ে আসতেন।
আজ কৃষক চলে যাওয়ার পরে দোকানদার মাখনের রোলগুলো একটা একটা করে ফ্রিজে রাখার সময় ভাবলেন মাখনের ওজন সঠিক আছে কিনা আজ একবার পরীক্ষা করে দেখা যাক। মাখনের রোলগুলো ওজন করতেই উনি দেখলেন মাখনের ওজন আসলে ১ কেজি নয় তা প্রতিটা আছে ৯০০ গ্রাম করে।
পরের সপ্তাহে আবার কৃষক উক্ত দোকানে মাখন বিক্রি করতে গেলেন। দোকানের সামনে পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে দোকানদার কৃষকের উদ্দেশ্যে চিৎকার করে বলতে লাগলেন.. 'বেরিয়ে যাও আমার দোকান থেকে। এবার থেকে কোন বেঈমান চিটিংবাজের সাথে ব্যাবসা কর। আমার দোকানে আর কোনদিন পা রাখবে না। ৯০০ গ্রাম মাখন ১ কেজি বলে বিক্রি করা লোকটার মুখ আমি দেখতে চাইনা।”
কৃষক বিনম্রভাবে কম্পিত স্বরে দোকানদারকে বললেন- ”দাদা! দয়া করে রাগ করবেন না। আসলে আমি খুবই গরিব মানুষ.. দাড়িপাল্লার বাটখারা কেনার মতো পয়সা আমার নেই.. তাই আপনার থেকে প্রতিবার যে এক কেজি করে চিনি নিয়ে যেতাম.. সেটাই দাড়িপাল্লার একপাশে রেখে অন্য পাশে মাখনের রোল মেপে নিয়ে আসতাম।”
শিক্ষণীয় বিষয়:
👉আপনি অপরকে যেটা দেবেন.. সেটাই পরে আবার আপনার কাছে ফিরে আসবে..তা সেটা সম্মান হোক বা ঘৃণা...👈
#সংগ্রহীত
Thursday, July 26, 2018
জীবন বদলে দেবে ১০ বাক্য!
একটু সময় নিয়ে চিন্তা করুন তো, আমরা যে স্বপ্নগুলো দেখি তা কি বিশ্বাস করি? সব হয়তো করি না, কিছু কিছু করি। কারণ, আমরা বুঝতে পারি কোনগুলো বাস্তব হতে পারে আর কোনগুলো পারে না। স্বপ্ন হলো আমাদের অবচেতন মনের ক্রিয়ার ফল। প্রতিদিন প্রায় ৬৫০০০ চিন্তা মনে আসে আমাদের যার অধিকাংশই নেতিবাচক। শিক্ষাদীক্ষার ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে বেশিরভাগ চিন্তাকেই অবদমন করি আমরা যা পরে স্বপ্ন হয়ে ভেসে ওঠে মনের পর্দায়। কতোজন বিশ্বাস করি যে স্বপ্ন পূরণ সম্ভব? খুব কম সংখ্যক,তাই না? পূরণযোগ্য স্বপ্নগুলোকে পরিচর্যা করলে তা সত্য হওয়া সম্ভব। আসলে আমাদের সংশয় এটি বিশ্বাস করতে বাধা দেয়। আমরা কেবল স্বপ্ন দেখেই খালাস, তা পূরণের জন্য পরিশ্রম করার চিন্তাই হয়তো মাথায় আসে না। প্রয়াত বিজ্ঞানী এ পি জে আবুল কালাম বলেছিলেন, ‘স্বপ্ন তা নয় যা ঘুমের মধ্যে দেখা দেয়,স্বপ্ন সেটাই যা ঘুমুতে দেয় না।’
তিনি জীবনের লক্ষ্যকে বলেছেন স্বপ্ন যা জেগে দেখতে হয় এবং পূরণের জন্য কাজ করতে হয়। বেশিরভাগ মানুষেরই এই লক্ষ্য অর্জন হয় না। কারণ, তারা অনিশ্চয়তায় ভোগে,এবং নিজেকে সেভাবে প্রস্তুত করে। আমি আগেই বলেছি যে শব্দের আছে জাদুকরী ক্ষমতা। আপনি নিজেকে যা বলবেন আপনি আসলে সেটাই। তো নিজেকে ইতিবাচক কথা বলে দেখুন জাদুর মতো কাজ করবে। আপনার উচ্চারিত প্রতিটি শব্দ মস্তিষ্ক বিশ্বাস করে। আপনাকে প্রতিনিয়ত ব্রেইনওয়াশ করা হচ্ছে অন্যদের জন্য। ফলে আপনি আটকা পড়ে যাচ্ছেন ব্যর্থতার চোরাবালিতে। এবার সফলতার জন্য নিজেকে ব্রেইনওয়াশ করুন। নিজেকে প্রতিদিন ইতিবাচক কথা শোনান, তাহলে মস্তিষ্ক সেগুলো বিশ্বাস করতে শুরু করবে। আর ফলাফল দেখতে পাবেন অচিরেই। তো চলুন দেখে নেই জীবন বদলে দেয়ার মতো ১০ টি বাক্য।
আমি পারবোঃ বিশ্বাসই অর্ধেক পথ এগিয়ে দেবে আপনাকে। বিশ্বাস করুন যে আপনি পারবেন, যে বাধাই আসুক তা জয় করবেন। আপনি নিজেকে বলুন যে আপনি পারবেন। নিজেকে না বললে বিশ্বাস আসবে না। বিশ্বাসে ঘাটতি থাকলে কোনো কিছুই সম্ভব নয়।
আমি আত্মবিশ্বাসীঃ আপনি সাফল্যার্জনে আত্মবিশ্বাসী। আপনার আর সাফল্যের মধ্যে একমাত্র সেতু হলো আত্মবিশ্বাস। চারদিকের অস্থিরতা আপনাকে বাধা দিতে চাইবে। কিন্তু আত্মবিশ্বাস থাকলে আপনি সাফল্যার্জনে হবেন অপ্রতিরোধ্য। আত্মবিশ্বাস ছাড়া মানুষ কেবল একটি ফ্রেম ছাড়া কিছু নয়। ফ্রেমটি আপনার কাছে মূল্যবান নাকি ছবিটা? ছবিটা ফ্রেমের মধ্যে রাখলেই তা দৃষ্টিগ্রাহ্য হয়ে উঠবে। তাই নিজেকে আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠতে দিন এবং তা নিজেকে শোনান।
আমি অবশ্যই করবোঃ অলসতার মতো পচা কিছু নেই। এটি মানুষকে সামনে এগোতে দেয় না। জীবন বহতা নদীর মতো, নদীতে জল আটকে থাকে না, বয়ে চলে। তেমনি কাজ করলে জীবনও বয়ে চলবে অনন্তের পানে। কখনো পিছু হটবেন না। নিজেকে বলুন যে আপনি পারবেন এবং করবেন।
আমি নিশ্চিতঃ যা করবেন তা নিশ্চিত হয়েই করবেন। জেনেশুনে এগোন। না জানাটাই বরঞ্চ কষ্টকর। দ্বিধাকে জীবন থেকে মুছে ফেলুন। দ্বিধার পরিমাণ বেশি হলে কাজটি বাদ দিন। তবে ঝুঁকি ছাড়া সফলতা অর্জন অসম্ভব। আপনি যে নিশ্চিত কোনো বিষয়ে সেটা নিজেকে বারবার বলুন। সাফল্য ছুটে আসবে।
আমি চাইঃ নিজের চাওয়াটা জানুন,বুঝুন। সেটি যেনো অন্যের ক্ষতি না করে। নিশ্চিত হয়ে গেলে নিজেকে বলুন এবং আপনার দিকে আকর্ষণ করুন। বারবার বললে তা আপনার দিকে আকৃষ্ট হবেই। দৃঢ়ভাবে বলুন ও প্রতিচ্ছবি তৈরি করুন। চাওয়াটি খুব দ্রুত পাওয়া হয়ে যাবে।
আমি সবচেয়ে ভালোটিই চাইঃ কথায় আছে, ‘চাওয়ার মতো করে চাইলে ঈশ্বরকেও পাওয়া যায়।’ যা চান তা যেনো সর্বোত্তম হয়, এটা মনে রাখবেন। তার জন্য কিন্তু সর্বোত্তম পরিশ্রমটুকু দিতে কার্পণ্য করবেন না। ক্রমাগত নিজেকে বলতে থাকুন, সর্বোত্তম জিনিসটিই পেয়ে যাবেন।
আমি সমর্পিতঃ কোনো কাজের জন্য সমর্পণ সবচেয়ে জরুরী। এর মূল্য অনেক বেশি। আপনার চাওয়াটিকে পাওয়ায় পরিণত করতে চাইলে সমর্পণের দারস্থ হতে হবে। কোনো বাধা দমাতে পারবে না আপনাকে। এমন কোনো শক্তি নেই যা কোনো সৎ চাওয়াকে ব্যর্থ করতে পারে।
সময় আছেঃ সময় নেই বলবেন না কখনো। মানে আপনি যদি কাজটি করতে চান তো সময় স্বল্পতার দোহাই দেবেন না। সময় দেয়া কঠিন কোনো বিষয় নয়। দেখুন, সফল মানুষেরা কতো শতো কাজ করেন স্বল্প সময়ের মধ্যে। এখানে ইচ্ছাশক্তি গুরুত্বপূর্ণ, অন্য কিছু নয়। কাজকে সময় দিন, কাজও আপনাকে সুন্দর ফলাফল এনে দেবে।
আমি জানিঃ ‘আমি জানি না’ বাক্যটি কখনো বলবেন না। পরিবর্তে বলুন,’আমি জানি।’ এটি আপনার আত্মবিশ্বাসের পালে হাওয়া লাগাবে। কী জানেন আপনি? আপনি জানেন যে আপনি লক্ষ্যার্জনে সফল হবেন। এটা বিশ্বাস করে প্রতিদিন বারবার নিজেকে বলতে থাকুন।
আমি প্রতিনিয়ত সমৃদ্ধ হচ্ছিঃ খারাপ দোষগুলো ছাড়া আসলে হারানোর কিছু নেই। তবে ভালো গুণগুলো অর্জনের যথেষ্ট সুযোগ আছে। ভাবুন,প্রতিদিন ভালোত্ব দিয়ে ভরে উঠছে আপনার জীবন। সেই আনন্দ ছড়িয়ে যাচ্ছে সবখানে। অনুভব করুন সমৃদ্ধময় প্রশান্তি। নিজের সাথে কথা বলুন। বলুন আপনি প্রতিনিয়ত সমৃদ্ধ হচ্ছেন।
উপরিউক্ত ১০ টি বাক্য নিয়মিত চর্চা করলে আপনার জীবন বদলে যাবে অবিশ্বাস্যভাবে। বিজ্ঞান বলে যে কোনো কিছু ২১ দিন একটানা করলে তা অভ্যাসে পরিণত হয়ে যাবে। কেমন হয় যদি সফলতাই অভ্যাসে পরিণত হয়ে যায়?
তথ্যসূত্র: বিডি মোটিভেটর ডটকম।
Wednesday, July 25, 2018
পাকা পেঁপে মিষ্টি হলে ডায়াবেটিস রোগির জন্য ক্ষতিকর নয়।
পাকা পেঁপে মিষ্টি হলেও ডায়াবেটিস রোগীর জন্য ক্ষতিকর নয়!
ডায়াবেটিস মানেই সবরকম মিষ্টি খাবারকে বিদায় জানাতে হয়। এমনকি মিষ্টি জাতীয় ফলও খাদ্যতালিকা থেকে বাদ পড়ে। কারণ বেশিরভাগ লোকেরই ধারণা, মিষ্টি জাতীয় খাবার খেলে ব্লাড সুগারের সমস্যা আরও বেড়ে যায়। কিন্তু আমরা কয় জন জানি যে, এমন কিছু ফল আছে, যা আমাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করে! যেমন, পেঁপের কথাই ধরা যাক।
পেঁপে ডায়াবেটিসের সমস্যাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে খুব ভালো কাজ দেয়। খেতে মিষ্টি হলেও, এই ফলটি কিন্তু কোনওভাবেই সুগারের সমস্যা বাড়িয়ে তোলে না। যদিও লেবু জাতীয় ফল ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের জন্য একদমই ভালো নয়। তাহলে আর অপেক্ষা কেন, দেখে নেওয়া যাক কিভাবে পেঁপে দারুণ ভাবে কাজ করে ডায়াবেটিসের সমস্যায়-
শর্করার পরিমাণ খুবই কম থাকে
পেঁপের মধ্যে সুগারের পরিমাণ খুবই কম থাকে। প্রতি এক কাপ পেঁপেতে ৮.৩ গ্রাম মিষ্টি থাকে। তাছাড়াও গবেষণায় দেখা গেছে পেঁপে টাইপ ২ ডায়াবেটিস রোধ করতে দারুণভাবে সাহায্য করে। পেঁপের মধ্যে ‘পাপাইন’ নামক এক ধরনের এনজাইম থাকে, যা আমাদের শরীরকে ভিতর থেকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে এবং ডায়াবেটিস সহ নানা রোগের থেকে বাঁচায়।
প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন পাওয়া যায়
পেঁপের মধ্যে ভিটামিন এবং ভিটামিন সি পাওয়া যায়। এছাড়াও ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদিও প্রচুর পরিমাণে থাকে। এখানেই শেষ নয়, পেঁপে যেহেতু হাইপোগ্লাইকেমিক বা ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, তাই হৃদযন্ত্রের যত্নেও দারুণ উপকারী এই ফল। সুস্থ থাকতে ভুলেও উত্তর দিকে মাথা করে ঘুমোবেন না যেন? ভুলেও এবার থেকে লেবুর খোসা ফেলে দেবেন না যেন! ঘরের প্রতিটি কোণায় পিঁয়াজ রাখলে কী হতে পারে জানেন?
ফাইবার সমৃদ্ধ
পেঁপের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার আছে, যার ফলে খিদের সময় এই ফলটি খেলে অনেকক্ষণ যেমন পেট ভরা থাকে, তেমনি শরীরও উপকারী উপাদান দ্বারা পরিপুষ্ট হয়ে ওঠে।
সুগার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে
পেঁপে আমাদের শরীর থেকে অতিরিক্ত সুগার বের করে দিতে সাহায্য করে। যার ফলে আমাদের শরীরে ডায়াবেটিসের মতো মারণ রোগ বাসা বাঁধতে পারে না। তবে, শুধুমাত্র পেঁপে নয়। জাম, অ্যাভোকাডো, তরমুজ, প্লাম এবং পেয়ারাও ডায়াবেটিস রোগকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই, ডায়াবেটিসকে আর ভয় না পেয়ে, রোগটিকে কাবু করতে প্রতিদিন পরিমাণ মতো ফল খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন উপকার পাবেন।
.........ধন্যবাদ
Tuesday, July 24, 2018
মনিষী জালাল উদ্দিন রুমির এই ১০টি জ্ঞানগর্ভ উক্তি আপনার জীবন বদলে দিতে পারে
এখানে ১০টি জনপ্রিয় উক্তি তুলে ধরা হলো। এগুলো ১৩ শতকের জনপ্রিয় পার্সি কবি জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ রুমির উক্তি। এগুলো হতে পারে আপনার জীবনের অনেক বড় শিক্ষা।
১. তুমি সাগরে এক বিন্দু পানি নও। তুমি এক বিন্দু পানিতে গোটা এক সাগর।
শিক্ষাটা হলো- নিজের মূল্য বুঝতে হবে।
২. আমাদের মধ্যে এক অদৃশ্য শক্তি লুকিয়ে আছে। এটা যখন দুটো বিপরীতমুখী বাসনার উপলব্ধি প্রকাশ করে, তখন তা শক্তিশালী হতে থাকে।
শিক্ষাটা হলো- নিজের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিতে থাকুন।
৩. গতকাল আমি চতুর ছিলাম। তাই আমি পৃথিবীটাকে বদলে দিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আজ আমি জ্ঞানী, তাই নিজেকে বদলে ফেলতে চাই।
শিক্ষাটা
হলো- পরিবর্তনটা আপনি আনুন।
৪. শোক করো না। তুমি যাই হারাও না কেন তা অন্য কোনো রূপে ফিরে আসবে।
শিক্ষাটা হলো- ইতিবাচক থাকুন।
৫. প্রত্যেককে বানানো হয়েছে নির্দিষ্ট কাজের জন্য এবং প্রত্যেক হৃদয়ে সেই কাজটি করার আকাঙ্ক্ষাও দিয়ে দেওয়া হয়েছে।
শিক্ষাটা হলো- নিজের আবেগ নিয়ে বেঁচে থাকুন।
৬. কেউ যখন কম্বলকে পেটাতে থাকে তখন সেটা কম্বলের বিরুদ্ধে নয়, ধুলোর বিরুদ্ধে।
শিক্ষাটা হলো- মনোযোগী থাকুন।
৭. আমাদের চারদিকে সৌন্দর্য ছড়িয়ে রয়েছে। সাধারণত একে বুঝতে একটি বাগানে হাঁটার প্রয়োজন অনুভব করি আমরা।
শিক্ষাটা হলো- নিজের পথ নিজেই সৃষ্টি করুন।
৮. যখন নিজের মূল্য নির্ধারণের দিনটি আসবে তখন আপনার পরিচয় ফুটিয়ে তোলাটাই বিজ্ঞানের নির্যাস।
শিক্ষাটা হলো- আপনি যেমন তেমনই থাকুন।
৯. শোক প্রকাশ হতে পারে সমবেদনার বাগান। যদি সবকিছুতে নিজের হৃদয়টাকে উদার রাখতে পারেন, বেদনা আপনার শ্রেষ্ঠ বন্ধু হতে পারে।
শিক্ষাটা হলো- ভালোবাসা ও জ্ঞানের জন্য নিজের যাত্রাটাকে নিরবচ্ছিন্ন রাখুন।
১০. আমার প্রথম প্রেমের গল্প শোনামাত্র তোমাকে খুঁজতে থাকি, কিন্তু জানি না ওটা কতটা অন্ধ ছিল। প্রেম আসলে কোথাও মিলিত হয় না। সারাজীবন এটা সবকিছুতে বিরাজ করে।
শিক্ষাটা হলো- সবকিছুতে ভালোবাসা খুঁজতে থাকুন।
যে ১০টি কথা আপনার শিশুকে কখনোই বলবেন না!
১। “তুমি পচা”
শিশুরা অবুঝ। তারা স্বর্গের সন্তান। তারা নিষ্পাপ। কিন্তু তাই বলে তাদের আত্মসম্মানবোধের কোন কমতি নেই। তারা ভুল করবে এটাই স্বাভাবিক। তার জন্যে তিরস্কারও করা যেতে পারে, তবে তা মোটেও নেতিবাচক ভঙ্গিতে নয়। “তুমি খারাপ”, এই সাধারণ কথাটাও তার মধ্যে হীনম্মন্যতা সৃষ্টি করতে পারে। নেগেটিভ কথা বলতে হবে পজেটিভ ভঙ্গিতে। যেমন, “তুমি তো অনেক ভালো। ভালো বাবুরা কি অমন আচরণ করে? এতে অন্যেরা কষ্ট পায় না?”। এতে তার প্রশংসা করে উৎসাহও দেয়া হলো, এবং অন্যকে কষ্ট দেয়া ঠিক নয়, এই বোধও তার মাঝে জাগ্রত হলো।
২। ‘না’
সবসময় না শুনতে শুনতে তারা আপনার প্রতি শ্রদ্ধা এবং বিশ্বাস হারাতে পারে। একদম চাছাছোলা না এর বদলে তাকে বিকল্প কিছু ব্যবহারের সুযোগ দিতে পারেন। যেমন, “এ্যাই, চিৎকার করবা না” এর দলে বলতে পারেন, “একটু আস্তে কথা বলতে পারো না সোনা!” অথবা “বাসার মধ্যে খেলবে না” এর বদলে বলুন, “বাইরে গিয়ে খেলো লক্ষ্ণী বাবা”।
৩। “চুপ কর, আর একটি কথাও নয়”
-এই কথাটি আপনার এবং তার মধ্যিকার সেতুটা গুড়িয়ে দেয়। তাকে বলতে দিন, যুক্তি উপস্থাপনের সুযোগ দিন, হোক না খানিক তর্ক! তার ভুলটা ধরিয়ে দিন। তার কথাও মন দিয়ে শুনুন। এই আচরণ তার মধ্যে একটা বোধ সৃষ্টি করবে, “আমার কথারও গুরুত্ব আছে”। সেই সাথে আপনার প্রতি সম্মানও বৃদ্ধি পাবে। জোর করে চাপিয়ে দেয়া যে কোন কিছুই শিশুর জন্যে ক্ষতিকর।
৪। “তুমি কেন ওর মতো হতে পারো না?”
-এটা খুব কমন এবং মারাত্মক ক্ষতিকর একটা বাক্য। এতে যার সাথে তুলনা করে বলা হচ্ছে, তার প্রতি সে ঈর্ষান্বিত হবে এবং সম্পর্কের মান নেমে যাবে। নিজেকে সে ব্যর্থ মনে করবে। তার আত্মবিশ্বাস কমে যাবে।
৫। “যাও তো এখান থেকে!”
আপনার শিশুর কাছে আপনিই সব। সে আপনার কাছ থেকে ভালোবাসা চায়, মনোযোগ চায়। তাকে চলে যেতে বলা, অথবা তার কাছ থেকে চলে যেতে চাওয়া, এসব তার কোমল মনে গভীর প্রভাব ফেলে।
৬। “কেউ তোমার মতো বাচ্চা চায় না”
সমস্যাগ্রস্ত শিশুরা কিন্তু আমাদের আচরণেরই বাইপ্রোডাক্ট। তারা যদি ভালো আচরণ শিখতে না পারে, তবে তার দায় আমাদেরই। কারণ আমাদের দেখেই তারা শেখে। আমাদের কারণেই তারা পৃথিবীতে এসেছে এবং জীবন যাপন করছে। তাই কোনভাবেই তাদের কে এমন কথা বলা উচিত নয়।
৭। “তুমি এটা পারবে না”
অনেক সময় তারা সাধ্যের অতীত কিছু করতে চায়। সেক্ষেত্রে সরাসরি না বলে ব্যাপারটা অন্যভাবে সমাধা করতে পারেন। ধরুন, সে একটি ভারী চেয়ার তুলতে চাইলো। তাকে এভাবে বলুন, “দেখো পারো কি না”, অথবা “তুমি ব্যথা পাবে সোনা, আমি করে দিই”। সবচেয়ে ভালো হয় যদি বলেন, “ চলো দুজনে মিলে করি”। এতে করে চেয়ারও তোলা যাবে, সাথে সে দলগতভাবে কাজ করার শিক্ষাও পাবে।
৮। “ছেলেরা/মেয়েরা এটা করে না”
শিশুরা তো শিশুই। তাদের মধ্যে লিঙ্গবিভেদ করা ঠিক না। সে তার মত করে চলুক। বাধা দিলে সে বরং জীবনের নব নব রূপ দেখা থেকে বঞ্চিত হবে। তারা হোক আরো কৌতুহলী, জিজ্ঞাসু এবং দক্ষ।
৯। “দাঁড়াও, তোমার বাবা/মা আসুক!”
এটা বহুলচর্চিত একটি ভুল। এতে শিশুরা উদ্বিগ্ন এবং শঙ্কিত হয়ে পড়ে, বিশেষ করে বারবার যদি এমন বলা হয়। যদি সে বারবার কোন একটা ভুল করতেই থাকে তাহলে আপনার অর্ধাঙ্গী/অর্ধাঙ্গীনিকে জানান ব্যাপারটা এবং আলোচনা করুন। অথবা বাচ্চাকে জিজ্ঞেস করুন, “তোমার বাবা/মা’কে তুমি বলবে নাকি আমি তাকে ব্যাপারটা বুঝিয়ে বলবো?” । এভাবে আপনার শিশুকে তার ভুলের দায়ভার নিতে শেখান।
১০। “এটা করো না, তুমি বড় হয়ে গেছ”
শৈশব তো একবার গেলে আর ফিরে আসবে না। তাই তাকে উপভোগ করার স্বাধীনতা দিন। সময় হলে বয়সের ভার সে নিজেই উপলব্ধি করবে। তার ওপর বয়স চাপিয়ে দেয়ার দরকার নেই। চাইলে আপনিও তার সাথে খেলায় মেতে উঠুন। আপনার শিশুকে আনন্দে রাখার দায়িত্ব তো আপনারই, তাই না?
শরীরের ফাটা দাগ মুছবে আলুর রস !
আলুর রসে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং মিনারেল আছে যা কোষ পুনর্বিন্যাস করে থাকে। এক টুকরা আলু কেটে রস বের করে নিন এবার আলুর রস শরীরের ফাটা স্থানে লাগান। এমনভাবে লাগাবেন যেন ফাটা দাগ সম্পূর্ণভাবে আলুর রসে ঢেকে যায়।
আলুর রস শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। তারপর কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। আপনি চাইলে আলু রস না ব্যবহার করে একটি মাঝারি আকৃতির আলু কেটে ফাটা দাগে ঘষতে পারেন।
শরীরের ফাটা দাগ প্রাকৃতিকভাবে দূর করতে চিনি অনেক বেশি কার্যকরী।
এক টেবিল চামচ কাঁচা চিনি, বাদাম তেল এবং কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এবার এটি ফাটা দাগে লাগান। হালকা হাতে ম্যাসাজ করুন কয়েক মিনিট।
সপ্তাহে তিন দিন অবশ্যই করুন, পারলে প্রতিদিন করুন। দেখবেন কয়েক মাসের মধ্যে আপনার ফাটা দাগ অনেক হালকা হয়ে গেছে ।
তথ্য সুত্র ইন্টারনেট ।কতৃপক্ষ দায়ী নয়।
আলুর রস শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। তারপর কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। আপনি চাইলে আলু রস না ব্যবহার করে একটি মাঝারি আকৃতির আলু কেটে ফাটা দাগে ঘষতে পারেন।
শরীরের ফাটা দাগ প্রাকৃতিকভাবে দূর করতে চিনি অনেক বেশি কার্যকরী।
এক টেবিল চামচ কাঁচা চিনি, বাদাম তেল এবং কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এবার এটি ফাটা দাগে লাগান। হালকা হাতে ম্যাসাজ করুন কয়েক মিনিট।
সপ্তাহে তিন দিন অবশ্যই করুন, পারলে প্রতিদিন করুন। দেখবেন কয়েক মাসের মধ্যে আপনার ফাটা দাগ অনেক হালকা হয়ে গেছে ।
তথ্য সুত্র ইন্টারনেট ।কতৃপক্ষ দায়ী নয়।
Monday, July 23, 2018
অ্যাপেনডিসাইটিস ঠেকাতে যা খাবেন !!
অ্যাপেন্ডিক্স সম্পর্কে জানেন নিশ্চয়ই। পেটের নিচে ডান দিকে পাকস্থলীর একটি অংশে রয়েছে সাড়ে তিন ইঞ্চি লম্বা নলাকার অঙ্গটি, যা অ্যাপেন্ডিক্স বলে পরিচিত। এর কাজ সম্পর্কে এখনে পরিষ্কার কিছু জানা যায়নি। অ্যাপেন্ডিক্সের ব্যথা বা অ্যাপেন্ডিসাইটিস মূলত অ্যাপেন্ডিক্সের সংক্রমণ বা সমস্যা
থেকে হয়। যথা সময়ে এই ব্যথা বা সংক্রমণের চিকিৎসা না করালে তা মারাত্মক হতে পারে। এমনকি প্রাণহানিও ঘটতে পারে।
যখন অ্যাপেন্ডিক্স ব্লক হয়ে যায় বা এতে সংক্রমণ হয়, তখন অ্যাপেন্ডিসাইটিসের সমস্যা হতে পারে। আগেভাগে এর তেমন কোনো লক্ষণ দেখা যায় না। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে চিকিৎসকেরা এ সমস্যার সমাধান করেন। এটি ফেটে গেলে মারাত্মক অবস্থা হতে পারে। তাই অবস্থা
বেগতিক হলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। এর কিছু প্রাকৃতিক প্রতিরোধক আছে। এসব সম্পর্কে জেনে নিন :
মেথি:
প্রাকৃতিকভাবে অ্যাপেন্ডিসাইটিস ঠেকাতে মেথি কার্যকর ভূমিকা রাখে। প্রাথমিকভাবে মেথি মিউকাস তৈরিতে বাধা দেয় এবং ব্যথা প্রতিরোধ করে। দুই চামচ মেথি এক লিটার পানিতে মিশিয়ে ৩০ মিনিট সেদ্ধ করতে হবে। এরপর তা ছেঁকে নিয়ে দিনে দুইবার খেতে হবে।
বাদাম তেল
আলমন্ড অয়েল বা বাদামের তেল অ্যাপেন্ডিসাইটিসের প্রদাহ ঠেকাতে কার্যকর। এটিকে ম্যাসাজের উপাদান হিসেবে ব্যবহার করা যায়। পেটে বাদাম তেলের হালকা মালিশ করলে ব্যথা কমতে পারে।
জিনসেং
অ্যাপেন্ডিসাইটিসের ব্যথা কমানোর কার্যকর প্রতিরোধ হচ্ছে জিনসেং। দিনে দুইবার জিনসেং চা খেলে ব্যথা কমে যাবে।
সবজির জুস
গাজর, শসা বা বিটের জুস অ্যাপেন্ডিসাইটিসের ব্যথা দূর করতে জাদুর মতো কাজ করে। দিনে দুইবার এ ধরনের জুস খেতে পারেন। এ ছাড়া মুলা, ধনেপাতা ও পালংয়ের জুস মিশিয়ে খেলে প্রাকৃতিকভাবে ব্যথা নিরাময় হয়।
পুদিনা পাতা
অ্যাপেন্ডিসাইটিস প্রতিরোধে পুদিনাপাতা দারুণ কার্যকর উপাদান। বমিভাব, গ্যাসের মতো উপসর্গ দূর করতে পারে পুদিনা। কয়েকটি পুদিনা পাতা সেদ্ধ করে চা হিসেবে দিনে তিনবার খেতে পারেন। এ ছাড়া পুদিনাপাতা চিবিয়ে খেলেও ব্যথা নিরাময় হয়।
বি: দ্র : ই্উটিউব থেকে প্রকাশিত সকল ভিডিওর দায় সম্পুর্ন ই্উটিউব চ্যানেল এর । এর সাথে আমরা কোন ভাবে সংশ্লিষ্ট নয় এবং আমাদের পেইজ কোন প্রকার দায় নিবেনা। ভিডিওটির উপর কারও আপত্তি থাকলে তা অপসারন করা হবে। প্রতিদিন ঘটে যাওয়া নানা রকম ঘটনা আপনাদের মাঝে তুলে ধরা এবং সামাজিক সচেতনতা আমাদের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য ।
ড্রাগ লাইসেন্স করার প্রক্রিয়া!
বর্তমান সময়ে ওষুধের দোকান বা ফার্মেসীর ব্যবসা খুবই লাভজনক একটি ব্যবসা। এ ব্যবসায় করতে হলে প্রয়োজন হয় লাইসেন্স করার। ওষুধের দোকান বা ফার্মেসী খুলে বৈধভাবে ওষুধের ব্যবসা করতে চাইলে ড্রাগ লাইসেন্স নেয়া জরুরি। বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ ঔষধ প্রশাসনের কাছ থেকে ড্রাগ লাইসেন্স নিতে হয়।
ঔষধ প্রশাসনের নির্ধারিত ফরম-৭ এর মাধ্যমে আবেদন করতে হয় ড্রাগ লাইসেন্স এর জন্য। আর সাথে জমা দিতে হয় কিছু কাগজপত্র। চলুন জেনে নিই কি কি কাগজপত্র আপনাকে জমা দিতে হবে সে সম্পর্কে।
১. ব্যাংক স্বচ্ছলতার সনদপত্র।
২. লাইসেন্স ফি জমা দেয়ার ট্রেজারী চালান।
৩. দোকান ভাড়ার রসিদ বা চুক্তিপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি। নিজস্ব দোকান হলে দলিলের ফটোকপি।
৪. ফার্মাসিস্টের অঙ্গীকারপত্র।
৫. পৌর এলাকার ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্সের কপি।
ফার্মাসিস্টের সনদের জন্য ফার্মেসী কাউন্সিল থেকে আপনাকে ছয় মাস মেয়াদী একটি কোর্স করতে হবে। প্রতি তিন মাস পর পর ঔষধ প্রশাসনের সভা হয়, যেখানে তথ্যগুলো যাচাই বাছাই সাপেক্ষে লাইসেন্স প্রদান করা হয়।
লাইসেন্স ফি ট্রেজারী চালানের মাধ্যমে জমা দিতে হয়। পৌর এলাকার জন্য এই ফি ৩,০০০ টাকা এবং পৌর এলাকার বাইরে ১,৫০০ টাকা। দুই বছর পর পর লাইসেন্স নবায়ন করতে হয়। পৌর এলাকার জন্য নবায়ন ফি ২,০০০ টাকা এবং পৌর এলাকার বাইরে এটি ১,০০০ টাকা।
নতুন লাইসেন্স নিতে হলে দুই থেকে তিন মাস সময় লাগে যাচাই বাছাইয়ের জন্য। আর লাইসেন্স নবায়নের জন্য পাঁচ থেকে সাত কর্ম দিবস অপেক্ষা করতে হয়।
এ সম্পর্কিত তথ্যের জন্য আপনি যোগাযোগ করতে পারেন।
ঔষধ প্রশাসন, ১০৫-১০৬, মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকা, ঢাকা-১০০০।
টেলিফোন: ৮৮০-২-৯৫৫৬১২৬, ৯৫৫৩৪৫৬ ফ্যাক্স: ৮৮০-২-৯৫৬৮১৬৬
ই-মেইল:drugs@citech.net
তথ্যসুত্র: ইন্টারনেট।
পারফিউমের গন্ধ দীর্ঘ সময় ধরে রাখবেন কিভাবে! জেনে নিন পদ্ধতি!
পারফিউম ব্যবহার করতে সবাই ভালোবাসেন। বান্ধবীর সাথে দেখা করতে যাওয়া শুরু করে এমনকি মোড়ের দোকানে চা খেতে যাওয়ার সময়ও অনেকে হালকা করে মেখে যান পারফিউম। কিন্তু বিপত্তিটা হয় তখনই যখন ঘন্টাখানেক পরই ঘামের গন্ধ এসে দখল করে পারফিউমের জায়গা। পারফিউমের গন্ধ দীর্ঘক্ষণ টিকিয়ে রাখার জন্য কি কি করা যেতে পারে চলুন দেখি। পারফিউম মাখার পূর্বে যেখানে লাগাবেন সেই জায়গাটিতে অল্প করে গন্ধহীন লোশন মেখে নিন। মানুষের ত্বক প্রাকৃতিকভাবেই তৈলাক্ত এবং এটি শোষণ ক্ষমতা ও তেমন নেই। তাই লোশন লাগিয়ে এর উপর পারফিউম লাগালে সুগন্ধ থাকবে বেশিক্ষণ। একেক রকম সুগন্ধি টিকে থাকে একেক সময়। সাইট্রাসযুক্ত পারফিউম দ্রুতগতিতে মিলিয়ে যায় অপরদিকে ফ্লোরাল এবং স্পাইস পারফিউম টিকে থাকে অনেকক্ষণ। ভ্যানিলা, মাস্ক এবং কাঠের বেজ নোট যুক্ত পারফিউম কিনুন। সাইট্রাস যুক্ত পারফিউম পছন্দ? কিন্তু বেশিক্ষণ টিকবে না এই ভয়ে দিতে পারছেন না? ভয়
নেই। এটার সাথে অন্য একটি পারফিউম মেরে দিন। দেখবেন সুগন্ধ টিকে থাকবে অনেকক্ষণ। শরীরে মাখার সাথে সাথে পারফিউম মেখে নিতে পারেন কাপড়ের নানা প্রান্তেও। সারাদিন সুগন্ধে মাতোয়ারা হয়ে থাকবেন। তবে পারফিউম একবার কাপড়ে লাগলে আর উঠতে চায় না। সেক্ষেত্রে স্কার্ফ কিংবা কম পড়েন এরকম কোনো শার্টে ব্যবহার করতে পারেন। পারফিউমের গন্ধ টেকাতে আপনার শরীরে পালস পয়েন্ট যেমন কবজি, গলা, কনুইয়ের ভেতরের অংশ, কান ও হাঁটুর পেছনে লাগাতে পারেন। গোসলের পর ব্যবহারের জন্য অনেকেই পারফিউম বাথরুমে রাখেন। কিন্তু আলো
জ্বালালে, স্নান করলে গরম বাষ্পে সুগন্ধ নষ্ট হয়ে যায়। অন্ধকার, ঠাণ্ডা, শুকনো জায়গায় পারফিউম রাখুন। এতে সুগন্ধ টিকে থাকবে অনেকক্ষণ। এতো সতর্কতার পর ও পারফিউমের গন্ধ মিশে যেতে পারে। কি আর করার। সব ঝামেলা এড়াতে সাথে রাখুন পারফিউমের ছোট্ট একটি বোতল। অফিস থেকে বের হওয়ার আগে অথবা বিয়ের অনুষ্ঠানে পৌঁছেই মেখে নিন একটু।
বি: দ্র : ই্উটিউব থেকে প্রকাশিত সকল ভিডিওর দায় সম্পুর্ন ই্উটিউব চ্যানেল এর । এর সাথে আমরা কোন ভাবে সংশ্লিষ্ট নয় এবং আমাদের পেইজ কোন প্রকার দায় নিবেনা। ভিডিওটির উপর কারও আপত্তি থাকলে তা অপসারন করা হবে। প্রতিদিন ঘটে যাওয়া নানা রকম ঘটনা আপনাদের মাঝে তুলে ধরা এবং সামাজিক সচেতনতা আমাদের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য ।
সবাই এখন যা পড়ছে :- অস্বস্তিকর হেঁচকি? দৌড়ে পালাবে ! জেনে নিন ঘরোয়া কিছু টিপস !
হেঁচকি এমন একটি অস্বস্তিকর সময় যখন আমাদের আর কিছুই ভালো লাগে না। এই হেঁচকি কমাতে আমরা যে কত কিছুই করে থাকি। অতিরিক্ত পানি বা খাবার খেলেই এই হেঁচকি উঠতে শুরু করে। আর তখন বাড়ে অস্বস্তি বেড়ে যায়। ব্যথা করতে থাকে ঘাড় এবং মাধা। যতক্ষণ না কমছে এই হেঁচকি ততক্ষণ রয়ে যায় অস্বস্তি। আর তাই
আজ আমরা জেনে নেই এই হেঁচকি থেকে বাঁচার ৯টি ঘরোয়া টোটকা। হেঁচকি কমাতে খেতে পারেন লেবু। দেখবেন খুব সহজেই কমে গেছে হেঁচকি। অনেক সময়ে এসিডিটি থেকে হেঁচকি হয়। তখন প্রচুর পরিমাণে পানি খান। আর এর সাথে নিতে পারেন এসিডিটির ওষুধ। এই হেঁচকির সময়ে যদি আপনাকে কেউ ভয় দেখান আর তাতে আপনি ভয় পেলে দেখবেন হঠাৎই কমে গিয়েছে হেঁচকি। এই হেঁচকি কমাতে পানি দিয়ে গার্গেল করুন। দেখবেন খুব সহজেই কমে গেছে আপনার হেঁচকি। একটু দূরত্ব রেখে পানি পান করতে থাকুন। একসময় দেখবেন কমে গিয়েছে আপনার এই অস্বস্তি। লবণের
রয়েছে নিজস্ব এক গন্ধ। আর এই গন্ধ আপনাকে পরিত্রাণ দিতে পারে এই অস্বস্তিকর অবস্থা থেকে। আর তাই শুঁকুন লবণের গন্ধ। এটি আসলে আদি একটি উপায়। আর এই উপায়ে মিলবে স্বস্তি। হাতে আকুপ্রেশারের মাধ্যমেও কমে যায় হেঁচকি। নাক ধরে নিঃশ্বাস বন্ধ করে রাখুন। এই পদ্ধতি দিবে আপনাকে আরাম। যতক্ষণ না কমে হেঁচকি নিতে থাকুন এই পদ্ধতি। এটি আরেকটি ঘরোয়া পদ্ধতি। বের করে রাখুন আপনার জিভ, দেখবেন কিছুক্ষণের মধ্যেই মিলেছে আরাম। কিছুক্ষণের মধ্যে কমে যাবে আপনার অস্বস্তিকর সময়।
বিঃ দ্রঃ ইউটিউবে প্রকাশিত সবকিছুর দায় ইউটিউবের।
আজ আমরা জেনে নেই এই হেঁচকি থেকে বাঁচার ৯টি ঘরোয়া টোটকা। হেঁচকি কমাতে খেতে পারেন লেবু। দেখবেন খুব সহজেই কমে গেছে হেঁচকি। অনেক সময়ে এসিডিটি থেকে হেঁচকি হয়। তখন প্রচুর পরিমাণে পানি খান। আর এর সাথে নিতে পারেন এসিডিটির ওষুধ। এই হেঁচকির সময়ে যদি আপনাকে কেউ ভয় দেখান আর তাতে আপনি ভয় পেলে দেখবেন হঠাৎই কমে গিয়েছে হেঁচকি। এই হেঁচকি কমাতে পানি দিয়ে গার্গেল করুন। দেখবেন খুব সহজেই কমে গেছে আপনার হেঁচকি। একটু দূরত্ব রেখে পানি পান করতে থাকুন। একসময় দেখবেন কমে গিয়েছে আপনার এই অস্বস্তি। লবণের
রয়েছে নিজস্ব এক গন্ধ। আর এই গন্ধ আপনাকে পরিত্রাণ দিতে পারে এই অস্বস্তিকর অবস্থা থেকে। আর তাই শুঁকুন লবণের গন্ধ। এটি আসলে আদি একটি উপায়। আর এই উপায়ে মিলবে স্বস্তি। হাতে আকুপ্রেশারের মাধ্যমেও কমে যায় হেঁচকি। নাক ধরে নিঃশ্বাস বন্ধ করে রাখুন। এই পদ্ধতি দিবে আপনাকে আরাম। যতক্ষণ না কমে হেঁচকি নিতে থাকুন এই পদ্ধতি। এটি আরেকটি ঘরোয়া পদ্ধতি। বের করে রাখুন আপনার জিভ, দেখবেন কিছুক্ষণের মধ্যেই মিলেছে আরাম। কিছুক্ষণের মধ্যে কমে যাবে আপনার অস্বস্তিকর সময়।
বিঃ দ্রঃ ইউটিউবে প্রকাশিত সবকিছুর দায় ইউটিউবের।
সকাল বেলায় পান্তা ভাত খান ৭ দিন, ফলাফল জানলে চমকে যাবেন!
৭ দিন পান্তা ভাত খান- বাঙালী মাত্রেই পান্তাভাত প্রেমী। পান্তাভাত খেয়ে দিবানিদ্রা দেয়নি এরকম বাঙালি হয়তো অনেক কষ্টে খুঁজে পাওয়া যাবে। চানাচুর, কাঁচালঙ্কা , পেঁয়াজ সহযোগে পান্তাভাত হল অমৃত। আসলে পান্তাভাত হল সংরক্ষণের একটি পদ্ধতি। রাতের খাবারের জন্য রান্না করা ভাত
বেঁচে গেলে সংরক্ষণের জন্য এই ভাতকে নির্দিষ্ট পরিমাণ জল দিয়ে প্রায় এক রাত ডুবিয়ে রাখলেই তা পান্তায় পরিণত হয়। ভাত পুরোটাই শর্করা। ভাতে জল দিয়ে রাখলে বিভিন্ন ব্যাক্টেরিয়া বা ইস্ট এই শর্করা ভেঙ্গে ইথানল ও ল্যাকটিক অ্যাসিড তৈরি করে। ল্যাকটিক অ্যাসিড তৈরির ফলে পান্তা ভাতের অম্লত্ব বেড়ে যায় (pH কমে) তখন পচনকারী ও অন্যান্য ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক ভাত নষ্ট করতে পারে না।
১০০ গ্রাম পান্তা ভাতে (১২ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখার পর) ৭৩.৯১ মিলিগ্রাম আয়রন থাকে, যেখানে সমপরিমাণ গরম ভাতে থাকে মাত্র ৩.৪ মিলিগ্রাম। এছাড়াও ১০০ গ্রাম পান্তাভাতে পটাশিয়ামের পরিমাণ বেড়ে হয় ৮৩৯ মিলিগ্রাম এবং ক্যালসিয়ামের পরিমাণ বেড়ে হয় ৮৫০ মিলিগ্রাম; যেখানে
সমপরিমাণ গরম ভাতে ক্যালসিয়াম থাকে মাত্র ২১ মিলিগ্রাম। এছাড়া পান্তা ভাতে সোডিয়ামের পরিমাণ কমে হয় ৩০৩ মিলিগ্রাম যেখানে সমপরিমাণ গরম ভাতে সোডিয়াম থাকে ৪৭৫ মিলিগ্রাম। পান্তা ভাত ভিটামিন বি-৬ এবং ভিটামিন বি-১২ এর ভালো উৎস। পান্তাভাত শর্করাসমৃদ্ধ জলীয় খাবার। গরমের দিনে শরীর ঠান্ডা ও সতেজ রাখে। জলীয় খাবার বলে শরীরের জলের অভাব মেটায় এবং শরীরে তাপের ভারসাম্য বজায় রাখে। পান্তা ভাত খেলে শরীর হালকা এবং কাজে বেশি শক্তি পাওয়া যায়, কারণ এটি ফারমেন্টেড বা গাঁজানো খাবার। মানবদেহের জন্য উপকারী বহু ব্যাকটেরিয়া পান্তা ভাতের মধ্যে বেড়ে ওঠে।
পেটের রোগ ভালো হয়, কোষ্ঠবদ্ধতা দূর হয় এবং শরীরে সজীবতা বিরাজ করে এবং শরীরে তাপের ভারসাম্য বজায় থাকে। এ ভাতে পেটের পীড়া ভালো হয়, কোষ্ঠবদ্ধতা দূর হয় এবং শরীরে সজীবতা বিরাজ করে। পাশাপাশি শরীরে তাপের ভারসাম্য বজায় থাকে।
Sunday, July 22, 2018
আপনার কি বুক ধুকধুক করে তাহলে পোস্টটি আপনার জন্য পড়ুন….
Presentation, Viva-board, Interview board প্রভৃতি বা ভীতিজনক কোনো স্থানে বা পরিস্থিতির সম্মুখীন হলে আমাদের অনেক সময় বুক খুব জোরে জোরে ধুকধুক করতে শুরু করে অর্থাৎ আমাদের হার্টবিট বেড়ে যায়..অধ্যাপক ডা. উত্তম কুমার বড়ুয়া রেসপেরেটরি মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
সহকারী পরিচালক ও বিভাগীয় প্রধান শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল Presentation, Viva-board, Interview board প্রভৃতি বা ভীতিজনক কোনো স্থানে বা পরিস্থিতির সম্মুখীন হলে আমাদের অনেক সময় বুক খুব জোরে জোরে ধুকধুক করতে শুরু করে অর্থাৎ আমাদের হার্টবিট বেড়ে যায়।
এ ধুঁক ধুঁক আওয়াজের কারণে আমরা আরো বেশি নার্ভাস হয়ে পড়ি। তাই আমাদের ঢ়ৎবংবহঃধঃরড়হ বা ারাধ-টি যতটুকু ভালো হওয়ার কথা, তার চেয়েও খারাপ হয়।
এখন কী করা যেতে পারে। সেই সঙ্গে চিন্তা হচ্ছে_ এমন কেন হয়?
তাহলে আসুন আমরা জেনে নিই বুক ধুঁক ধুঁক করার (সম্ভাব্য কারণের মধ্যে অন্যতম একটি) কারণ।
আমরা সবাই জানি, এ ধরনের পরিস্থিতিতে আমাদের মাঝে ংঃৎবংং (চাপ) খুব বেশি পরিমাণে কাজ করে। চিন্তা করতে থাকি অনাকাঙ্ক্ষিত এবং আমার নিজের সম্পর্কে নেতিবাচক সবকিছু। ঞবহংব বেড়ে যায় যার শারীরিক প্রতিক্রিয়া হিসেবে রক্ত সঞ্চালনের গতিও বেড়ে যায়। রক্তে মিশে
থাকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান অক্সিজেন। তাই এ সময়ে অতিরিক্ত রক্ত সঞ্চালনে অক্সিজেনের মাত্রা ঠিক রাখার জন্য প্রয়োজন পড়ে অতিরিক্ত অক্সিজেনের। কিন্তু দুশ্চিন্তায় (ঃবহংব) থাকার কারণে আমরা ভুলে যাই অক্সিজেনের স্বাভাবিক (ৎযুঃযস) মাত্রায় নেয়ার কথা। বরং আমাদের শ্বাসগুলো তুলনামূলকভাবে ছোট ছোট করে নিতে শুরু করি, যার কারণে ফুসফুসের কাজ ব্যাহত হয়।
ফলে, আমাদের রক্তের জন্য প্রতি প্রশ্বাসে যতটুকু অক্সিজেনের প্রয়োজন ফুসফুসের মাধ্যমে হৃৎপি- ততটুকু অক্সিজেন পায় না। সে কারণে প্রয়োজনীয় অক্সিজেনের জন্য হৃৎপি- পাম্প সঞ্চালনের গতি বাড়িয়ে দেয়। ঠিক তখনই আমরা শুনতে পাই দ্রুত হার্টবিটের আওয়াজ, যা আমাদের আরো চিন্তিত করে তোলে। শুধু কি তাই, এ অক্সিজেনের অভাবে আমাদের শরীরে দেখা দেয় শারীরিক কিছু উপসর্গ। যেমন_
১. ক্লান্তি বা অবসাদ।
২. খাওয়ায় অনীহা বা খাবার পরিপাকে সমস্যা।
৩. স্মৃতিলোপ।
৪. গ্যাস্ট্রিকের রসক্ষরণ।
৫. পেশি ব্যথা বা শরীরের বিভিন্ন অংশ ব্যথা প্রভৃতি।
এত কিছু নিয়ে কোনো মৌখিক বা লিখিত পরীক্ষাই যে খুব বেশি ভালো হয় না তা আমরা কম-বেশি সবাই জানি। তাহলে জেনে নিই করণীয়।
করণীয়
অক্সিজেন-স্বল্পতা অর্থাৎ যখনই আমরা বুঝতে পারব বুক ধুঁক ধুঁক করে আওয়াজ দিচ্ছে অর্থাৎ হার্টবিট বেড়ে যাচ্ছে তখনই_
১. (সম্ভব হলে আরাম করে বসে) চোখ বন্ধ করে নাক দিয়ে খুব বড় করে শ্বাস নেব।
২. একটুখানি সময় তা পেটে ধরে রাখব।
৩. তারপর আস্তে আস্তে সেই নিঃশ্বাস মুখ দিয়ে ছেড়ে দেব।
শ্বাস গ্রহণ এবং ত্যাগের সময় মনোযোগ দিতে হবে কীভাবে এবং কোন পথে শ্বাস পেটে যাচ্ছে ও বের হচ্ছে।
এভাবে ১০ মিনিট করলেই দেখা যাবে, অক্সিজেন-স্বল্পতা দূর হয়ে বুক ধুঁক ধুঁক করা পালিয়েছে এবং হার্টবিট ফিরে এসেছে স্বাভাবিক অবস্থায়।
তাই বিশ্বাসের সঙ্গে প্রশ্বাস নিয়ে ঢ়ৎবংবহঃধঃরড়হ বা ারাধ-টি দিই আগের চেয়ে ভালো। অথবা ভীতিজনক কোনো জায়গায় থাকলে সরে পড়ি তাড়াতাড়ি।
বীবৎপরংব-টি যে কোনো মানুষ তার প্রতিদিনের কর্মতালিকায় যোগ করলে অনেক দুশ্চিন্তা, ক্লান্তি বা অবসাদ থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে পারেন।
(বি. দ্র. : Medical Scienceএ অক্সিজেন-স্বল্পতা নামে যে রোগটি রয়েছে, সে ক্ষেত্রে উপরোক্ত করণীয় কার্যকর নয়। অন্যান্য ক্ষেত্রে অক্সিজেন-স্বল্পতায় অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেয়ার অনুরোধ করা হচ্ছে। এ লেখাটিতে শুধু self confident বাড়ানোর জন্য যে কোনো পরিস্থিতিতে নিজের stress, tense থেকে মুক্ত থাকার অন্যতম উপায় অক্সিজেনের স্বাভাবিক ((rhythm)এর প্রতি নজর দেয়ার ইঙ্গিত করা হয়েছে।)
বি: দ্র : ই্উটিউব থেকে প্রকাশিত সকল ভিডিওর দায় সম্পুর্ন ই্উটিউব চ্যানেল এর । এর সাথে আমরা কোন ভাবে সংশ্লিষ্ট নয় এবং আমাদের পেইজ কোন প্রকার দায় নিবেনা। ভিডিওটির উপর কারও আপত্তি থাকলে তা অপসারন করা হবে। প্রতিদিন ঘটে যাওয়া নানা রকম ঘটনা আপনাদের মাঝে তুলে ধরা এবং সামাজিক সচেতনতা আমাদের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য ।
পোষ্ট টির দায় আমরা বহন করিনা। collected From daily bd times
সহকারী পরিচালক ও বিভাগীয় প্রধান শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল Presentation, Viva-board, Interview board প্রভৃতি বা ভীতিজনক কোনো স্থানে বা পরিস্থিতির সম্মুখীন হলে আমাদের অনেক সময় বুক খুব জোরে জোরে ধুকধুক করতে শুরু করে অর্থাৎ আমাদের হার্টবিট বেড়ে যায়।
এ ধুঁক ধুঁক আওয়াজের কারণে আমরা আরো বেশি নার্ভাস হয়ে পড়ি। তাই আমাদের ঢ়ৎবংবহঃধঃরড়হ বা ারাধ-টি যতটুকু ভালো হওয়ার কথা, তার চেয়েও খারাপ হয়।
এখন কী করা যেতে পারে। সেই সঙ্গে চিন্তা হচ্ছে_ এমন কেন হয়?
তাহলে আসুন আমরা জেনে নিই বুক ধুঁক ধুঁক করার (সম্ভাব্য কারণের মধ্যে অন্যতম একটি) কারণ।
আমরা সবাই জানি, এ ধরনের পরিস্থিতিতে আমাদের মাঝে ংঃৎবংং (চাপ) খুব বেশি পরিমাণে কাজ করে। চিন্তা করতে থাকি অনাকাঙ্ক্ষিত এবং আমার নিজের সম্পর্কে নেতিবাচক সবকিছু। ঞবহংব বেড়ে যায় যার শারীরিক প্রতিক্রিয়া হিসেবে রক্ত সঞ্চালনের গতিও বেড়ে যায়। রক্তে মিশে
থাকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান অক্সিজেন। তাই এ সময়ে অতিরিক্ত রক্ত সঞ্চালনে অক্সিজেনের মাত্রা ঠিক রাখার জন্য প্রয়োজন পড়ে অতিরিক্ত অক্সিজেনের। কিন্তু দুশ্চিন্তায় (ঃবহংব) থাকার কারণে আমরা ভুলে যাই অক্সিজেনের স্বাভাবিক (ৎযুঃযস) মাত্রায় নেয়ার কথা। বরং আমাদের শ্বাসগুলো তুলনামূলকভাবে ছোট ছোট করে নিতে শুরু করি, যার কারণে ফুসফুসের কাজ ব্যাহত হয়।
ফলে, আমাদের রক্তের জন্য প্রতি প্রশ্বাসে যতটুকু অক্সিজেনের প্রয়োজন ফুসফুসের মাধ্যমে হৃৎপি- ততটুকু অক্সিজেন পায় না। সে কারণে প্রয়োজনীয় অক্সিজেনের জন্য হৃৎপি- পাম্প সঞ্চালনের গতি বাড়িয়ে দেয়। ঠিক তখনই আমরা শুনতে পাই দ্রুত হার্টবিটের আওয়াজ, যা আমাদের আরো চিন্তিত করে তোলে। শুধু কি তাই, এ অক্সিজেনের অভাবে আমাদের শরীরে দেখা দেয় শারীরিক কিছু উপসর্গ। যেমন_
১. ক্লান্তি বা অবসাদ।
২. খাওয়ায় অনীহা বা খাবার পরিপাকে সমস্যা।
৩. স্মৃতিলোপ।
৪. গ্যাস্ট্রিকের রসক্ষরণ।
৫. পেশি ব্যথা বা শরীরের বিভিন্ন অংশ ব্যথা প্রভৃতি।
এত কিছু নিয়ে কোনো মৌখিক বা লিখিত পরীক্ষাই যে খুব বেশি ভালো হয় না তা আমরা কম-বেশি সবাই জানি। তাহলে জেনে নিই করণীয়।
করণীয়
অক্সিজেন-স্বল্পতা অর্থাৎ যখনই আমরা বুঝতে পারব বুক ধুঁক ধুঁক করে আওয়াজ দিচ্ছে অর্থাৎ হার্টবিট বেড়ে যাচ্ছে তখনই_
১. (সম্ভব হলে আরাম করে বসে) চোখ বন্ধ করে নাক দিয়ে খুব বড় করে শ্বাস নেব।
২. একটুখানি সময় তা পেটে ধরে রাখব।
৩. তারপর আস্তে আস্তে সেই নিঃশ্বাস মুখ দিয়ে ছেড়ে দেব।
শ্বাস গ্রহণ এবং ত্যাগের সময় মনোযোগ দিতে হবে কীভাবে এবং কোন পথে শ্বাস পেটে যাচ্ছে ও বের হচ্ছে।
এভাবে ১০ মিনিট করলেই দেখা যাবে, অক্সিজেন-স্বল্পতা দূর হয়ে বুক ধুঁক ধুঁক করা পালিয়েছে এবং হার্টবিট ফিরে এসেছে স্বাভাবিক অবস্থায়।
তাই বিশ্বাসের সঙ্গে প্রশ্বাস নিয়ে ঢ়ৎবংবহঃধঃরড়হ বা ারাধ-টি দিই আগের চেয়ে ভালো। অথবা ভীতিজনক কোনো জায়গায় থাকলে সরে পড়ি তাড়াতাড়ি।
বীবৎপরংব-টি যে কোনো মানুষ তার প্রতিদিনের কর্মতালিকায় যোগ করলে অনেক দুশ্চিন্তা, ক্লান্তি বা অবসাদ থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে পারেন।
(বি. দ্র. : Medical Scienceএ অক্সিজেন-স্বল্পতা নামে যে রোগটি রয়েছে, সে ক্ষেত্রে উপরোক্ত করণীয় কার্যকর নয়। অন্যান্য ক্ষেত্রে অক্সিজেন-স্বল্পতায় অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেয়ার অনুরোধ করা হচ্ছে। এ লেখাটিতে শুধু self confident বাড়ানোর জন্য যে কোনো পরিস্থিতিতে নিজের stress, tense থেকে মুক্ত থাকার অন্যতম উপায় অক্সিজেনের স্বাভাবিক ((rhythm)এর প্রতি নজর দেয়ার ইঙ্গিত করা হয়েছে।)
বি: দ্র : ই্উটিউব থেকে প্রকাশিত সকল ভিডিওর দায় সম্পুর্ন ই্উটিউব চ্যানেল এর । এর সাথে আমরা কোন ভাবে সংশ্লিষ্ট নয় এবং আমাদের পেইজ কোন প্রকার দায় নিবেনা। ভিডিওটির উপর কারও আপত্তি থাকলে তা অপসারন করা হবে। প্রতিদিন ঘটে যাওয়া নানা রকম ঘটনা আপনাদের মাঝে তুলে ধরা এবং সামাজিক সচেতনতা আমাদের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য ।
পোষ্ট টির দায় আমরা বহন করিনা। collected From daily bd times
Thursday, July 19, 2018
কলমি শাক কেন খাবেন.?
কলমি শাক কেন খাবেন.?
.
কলমি শাক এক ধরনের অর্ধ জলজ লতা। একে সাধারণত শাক হিসেবেই খাওয়া হয়ে থাকে। কলমি শাকের বৈজ্ঞানিক নাম আইপোসিয়া অ্যাকোয়াটিক। আর ইংরেজিতে একে water spinach বা chanciness spinach বলা হয়।
কলমি শাকের আদি নিবাস কোথায় তা জানা যায়নি। তবে পূর্ব, দক্ষিন ও দক্ষিন–পূর্ব এশিয়াতে এর ব্যাপক চাষ হয়ে থাকে। আমাদের দেশের গ্রাম অঞ্চলেও কলমি শাকের চাষ করতে দেখা যায়। কলমি শাক পানিতে বা ভেজা মাটিতে জন্মে থাকে, এই শাক চাষের জন্য বেশি যত্নেরও দরকার হয় না।
পুষ্টি গুনে কলমি শাক অনন্য। এই শাক মালয়শিয়ান ও চীনা খাবারে ব্যাপক ভাবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। আমাদের দেশে সাধারনত কলমি শাক ভাজি করে খাওয়া হয়।
কলমি শাকের উপকারিতা –
- কলমি শাকে ক্যালসিয়াম থেকে বলে এই শাক হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে। তাই ছোটবেলা থেকেই শিশুদের কলমি শাক খাওয়ানো উচিত।
- কলমি শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি। ভিটামিন রোগ প্রতিরোধ করে।
- কলমি শাক বসন্ত রোগের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে।
- কলমি শাকে পর্যাপ্ত পরিমানে লৌহ থাকায় এই শাক রক্ত শূন্যতার রোগীদের জন্য দারুন উপকারি।
- জন্মের পর শিশু মায়ের বুকের দুধ না পেলে মাকে কলমি শাক রান্না করে খাওয়ালে শিশু পর্যাপ্ত পরিমানে দুধ পাবে।
- নিয়মিত কলমি শাক খেলে কোষ্ঠ কাঠিন্য দূর হয়।
.
"কলমি শাক জলে জন্মে, জলেই বেড়ে ওঠে। দামে কম হলেও এই শাকের উপকারিতা রীতিমতো অবিশ্বাস্য। এই শাক তুলনামূলক কম খাওয়া হলেও গুণাগুণ অসামান্য। কলমি শাক আঁশজাতীয়। এতে খাদ্য উপাদান রয়েছে প্রচুর।
এটি চোখ ভালো রাখে, হজমে সাহায্য করে, রক্তে হিমোগ্লোবিনের অনুপাত ঠিক রাখে এবং রক্তশূন্যতা দূর করতে রয়েছে কার্যকর ভূমিকা। ভর্তা কিংবা ভাজি করে খাওয়া হয় কলমি শাক। কলমি শাকের আরও কিছু উপকারিতার কথা জেনে নেওয়া যাকঃ-------
১) হাঁড় শক্ত করে কলমি শাকঃ কলমি শাকে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকে বলে এ শাক হাঁড় মজবুত করতে সাহায্য করে। তাই ছোটবেলা থেকেই শিশুদের কলমি শাক খাওয়ালে তাদের আর বাজারের প্রচলিত চটকদার ফুড সাপ্লিমেন্টের দরকার হয় না।
২) চোখ ভালো রাখেঃ কলমি শাক চোখের জন্য বিশেষ উপকারী। এটি দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে।
৩) রোগ প্রতিরোধকঃ কলমি শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘সি’। এটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে এবং শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে ।
৪) শারীরিক দুর্বলতা কাটাতেঃ কলমি শাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে খাদ্যশক্তি থাকায় শারীরিক দুর্বলতা দ্রুত সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে। রোগীদেরকে দ্রুত সুস্থ হওয়ার জন্য তাই কলমি শাক খাওয়ানো হয়।
৫) হজম সহায়কঃ কলমি শাক মূলত আঁশজাতীয়। তাই শরীরের খাবার দ্রুত হজমের জন্য কলমি শাক বিশেষ উপকারী।
৬) রক্তশূন্যতায়ঃ কলমি শাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে লৌহ থাকায় রক্তশূন্যতার রোগীদের জন্য দারুণ উপকারী। শরীরে প্রয়োজনীয় রক্ত সরবরাহ ঠিক রাখতেও এই শাক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
তবে যাদের কিডনিতে পাথর আছে তারা এই শাক খেলে তাদের পাথর বৃদ্ধি পেতে পারে ।
প্রিয় পাঠক, এবার বুঝতে পেরেছেন কি কলমি শাক কেন খাবেন?
.
কলমি শাক এক ধরনের অর্ধ জলজ লতা। একে সাধারণত শাক হিসেবেই খাওয়া হয়ে থাকে। কলমি শাকের বৈজ্ঞানিক নাম আইপোসিয়া অ্যাকোয়াটিক। আর ইংরেজিতে একে water spinach বা chanciness spinach বলা হয়।
কলমি শাকের আদি নিবাস কোথায় তা জানা যায়নি। তবে পূর্ব, দক্ষিন ও দক্ষিন–পূর্ব এশিয়াতে এর ব্যাপক চাষ হয়ে থাকে। আমাদের দেশের গ্রাম অঞ্চলেও কলমি শাকের চাষ করতে দেখা যায়। কলমি শাক পানিতে বা ভেজা মাটিতে জন্মে থাকে, এই শাক চাষের জন্য বেশি যত্নেরও দরকার হয় না।
পুষ্টি গুনে কলমি শাক অনন্য। এই শাক মালয়শিয়ান ও চীনা খাবারে ব্যাপক ভাবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। আমাদের দেশে সাধারনত কলমি শাক ভাজি করে খাওয়া হয়।
কলমি শাকের উপকারিতা –
- কলমি শাকে ক্যালসিয়াম থেকে বলে এই শাক হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে। তাই ছোটবেলা থেকেই শিশুদের কলমি শাক খাওয়ানো উচিত।
- কলমি শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি। ভিটামিন রোগ প্রতিরোধ করে।
- কলমি শাক বসন্ত রোগের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে।
- কলমি শাকে পর্যাপ্ত পরিমানে লৌহ থাকায় এই শাক রক্ত শূন্যতার রোগীদের জন্য দারুন উপকারি।
- জন্মের পর শিশু মায়ের বুকের দুধ না পেলে মাকে কলমি শাক রান্না করে খাওয়ালে শিশু পর্যাপ্ত পরিমানে দুধ পাবে।
- নিয়মিত কলমি শাক খেলে কোষ্ঠ কাঠিন্য দূর হয়।
.
"কলমি শাক জলে জন্মে, জলেই বেড়ে ওঠে। দামে কম হলেও এই শাকের উপকারিতা রীতিমতো অবিশ্বাস্য। এই শাক তুলনামূলক কম খাওয়া হলেও গুণাগুণ অসামান্য। কলমি শাক আঁশজাতীয়। এতে খাদ্য উপাদান রয়েছে প্রচুর।
এটি চোখ ভালো রাখে, হজমে সাহায্য করে, রক্তে হিমোগ্লোবিনের অনুপাত ঠিক রাখে এবং রক্তশূন্যতা দূর করতে রয়েছে কার্যকর ভূমিকা। ভর্তা কিংবা ভাজি করে খাওয়া হয় কলমি শাক। কলমি শাকের আরও কিছু উপকারিতার কথা জেনে নেওয়া যাকঃ-------
১) হাঁড় শক্ত করে কলমি শাকঃ কলমি শাকে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকে বলে এ শাক হাঁড় মজবুত করতে সাহায্য করে। তাই ছোটবেলা থেকেই শিশুদের কলমি শাক খাওয়ালে তাদের আর বাজারের প্রচলিত চটকদার ফুড সাপ্লিমেন্টের দরকার হয় না।
২) চোখ ভালো রাখেঃ কলমি শাক চোখের জন্য বিশেষ উপকারী। এটি দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে।
৩) রোগ প্রতিরোধকঃ কলমি শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘সি’। এটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে এবং শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে ।
৪) শারীরিক দুর্বলতা কাটাতেঃ কলমি শাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে খাদ্যশক্তি থাকায় শারীরিক দুর্বলতা দ্রুত সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে। রোগীদেরকে দ্রুত সুস্থ হওয়ার জন্য তাই কলমি শাক খাওয়ানো হয়।
৫) হজম সহায়কঃ কলমি শাক মূলত আঁশজাতীয়। তাই শরীরের খাবার দ্রুত হজমের জন্য কলমি শাক বিশেষ উপকারী।
৬) রক্তশূন্যতায়ঃ কলমি শাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে লৌহ থাকায় রক্তশূন্যতার রোগীদের জন্য দারুণ উপকারী। শরীরে প্রয়োজনীয় রক্ত সরবরাহ ঠিক রাখতেও এই শাক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
তবে যাদের কিডনিতে পাথর আছে তারা এই শাক খেলে তাদের পাথর বৃদ্ধি পেতে পারে ।
প্রিয় পাঠক, এবার বুঝতে পেরেছেন কি কলমি শাক কেন খাবেন?
রাত জেগে যেভাবে তিলে তিলে নিঃশেষ হচ্ছেন আপনি.....
ইচ্ছাকৃত আর অনিচ্ছাকৃতভাবেই হোক না কেন, ইদানিং রাত জাগাটা এক ধরনের ট্রেন্ড হয়ে গিয়েছে। আমরা এখন রাত জেগে কাজ করি আর ভোর হলে ঘুমাতে যাই। আমরা অনেকেই এখন রাত জেগে কাজ করতে পছন্দ করি।
বিশাল কর্মব্যস্ততার এই ব্যস্ত নগরীতে আমরা এখন ভুলে যাই নিজেদের যত্ন নিতে । যার পরিণতি অল্প বয়সেই বুড়িয়ে যাওয়া সহ নানান জটিলরোগে আক্রান্ত হওয়া।
চলুন জেনে নেওয়া যাক রাতের বেলা না ঘুমালে কিংবা কম ঘুমালে আমরা কী ধরনের অসুবিধার সম্মুখীন হই।
১) ক্ষুধা বেড়ে যায় এবং আপনি বেশি খেতে শুরু করেন। যার পরিণতি হচ্ছে অবেসিটি বা স্থুলতা
২) স্ট্রোক করার ঝুঁকি চারগুণ বেড়ে যায় ।
এছাড়াও অন্যান্য হৃদরোগের ঝুঁকিও বেড়ে যায় ।
৩) টাইপ-২ ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
৪) মস্তিষ্কের টিস্যু নষ্ট হওয়া শুরু হয়।
৫) ধীরে ধীরে স্মৃতিশক্তি হ্রাস পেতে শুরু করে।
৬) অ্যাসিডটি যেটা পরবর্তীতে পাকস্থলীতে আলসারে রূপ নেয় ।
৭) কর্মের ধারাবাহিকতা বিপর্যস্ত হয় এবং কর্মচঞ্চলতা হ্রাস পায় ।
৮) কোন ব্যাপারে পূর্ণ মনোযোগ দেয়াটা প্রায় অসম্ভব ব্যাপার হয়ে যায় ।
৯) সারাদিন একটা ক্লান্তি অনুভুতি হয় ।
১০) গ্যামিট কম তৈরি হয় । ফলে রিপ্রোডাকশন সিস্টেমের ফার্টিলিটি কমে যায় ।
১১) উচ্চ রক্তচাপ বেড়ে যায় ।
১২) চোখের নিচে ডার্ক সার্কেল পড়ে ।
১৩) ত্বকে ছোপ ছোপ দাগ পড়ে এবং ত্বকের রঙ নষ্ট হয়ে যায় ।
১৪) চামড়া দ্রুত কুঁচকে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে ।
১৫) মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায় ।
১৬) সারকোপেনিয়া হবার প্রবণতাও বেশি দেখা
যায়। সারকোপেনিয়া হলো এমন এক জটিলতা যাতে রোগি ধীরে ধীরে পেশী হারাতে থাকেন ।
১৭) নারীদের মাঝে মেদবহুল পেট এবং মেটাবলিক সিনড্রোম হতে দেখা যায় বেশি।
১৮) স্তন ক্যান্সার এবং প্রস্টেট ক্যান্সারের মতো ক্যান্সারের কোষ দেহে গঠন হয়ে থাকে অতিরিক্ত রাত জাগার কারণে !
অনেকদিন তারুণ্য ধরে রাখতে ঘুমের কোন বিকল্প নেই । নিয়ম মেনে ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমালে শারীরিক এবং মানসিকভাবে খুব সহজেই সুস্থ্য থাকা যায় । যাদের ঘুমের সমস্যা হয় অথবা রাতের বেলা আগে আগে ঘুমুতে পারেন না তাদের জন্য কিছু টিপস :
ঘুমানোর অন্তত এক ঘণ্টা আগে রাতের খাবার পর্ব চুকে ফেলুন ।
অতিরিক্ত মশলা জাতীয় খাবার পরিত্যাগ করুন।
রাতের বেলা শোয়ার অন্তত ৩০ মিনিট আগেই সব ধরনের ইলেকট্রিক গ্যাজেট ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন ।
হাতমুখ এবং পা ধুয়ে বিছানায় যাওয়ার চেষ্টা করুন।
সম্ভব হলে ঘুমানোর আগে গোসল করে নিন ।
আর সুন্নাত হচ্ছে ঘুমের পুর্বে অযু করে ঘুমানো!
এক ঢিলে দুই পাখি, সওয়াবও পাচ্ছেন আবার ঘুমটাও চমৎকার হচ্ছে। বেশ ইন্টারেস্টিং ব্যাপার তাইনা?
বিছানায় শোয়ার আগে এক গ্লাস পানি খেয়ে নিন ।
শোয়ার ঘর সম্পূর্ণ অন্ধকার করে ঘুমানোর অভ্যাস করুন । আর রাসুল সা.-ও বলেছেন ঘুমানোর আগে বাতি নিঁভিয়ে ঘুমাতে।
অনেকেরই জেনেটিক্যালি ঘুমের অসুবিধা থাকে ।
যাদের এই ধরনের অসুবিধা আছে তারা অনতিবিলম্বে ডাক্তারের পরামর্শ নিন ।
আরো বড় কথা “রাসুল সা. এর সুন্নত হচ্ছে এশার নামাজের পর যত দ্রুত সম্ভব ঘুমিয়ে যাওয়া”,
Collected
বিশাল কর্মব্যস্ততার এই ব্যস্ত নগরীতে আমরা এখন ভুলে যাই নিজেদের যত্ন নিতে । যার পরিণতি অল্প বয়সেই বুড়িয়ে যাওয়া সহ নানান জটিলরোগে আক্রান্ত হওয়া।
চলুন জেনে নেওয়া যাক রাতের বেলা না ঘুমালে কিংবা কম ঘুমালে আমরা কী ধরনের অসুবিধার সম্মুখীন হই।
১) ক্ষুধা বেড়ে যায় এবং আপনি বেশি খেতে শুরু করেন। যার পরিণতি হচ্ছে অবেসিটি বা স্থুলতা
২) স্ট্রোক করার ঝুঁকি চারগুণ বেড়ে যায় ।
এছাড়াও অন্যান্য হৃদরোগের ঝুঁকিও বেড়ে যায় ।
৩) টাইপ-২ ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
৪) মস্তিষ্কের টিস্যু নষ্ট হওয়া শুরু হয়।
৫) ধীরে ধীরে স্মৃতিশক্তি হ্রাস পেতে শুরু করে।
৬) অ্যাসিডটি যেটা পরবর্তীতে পাকস্থলীতে আলসারে রূপ নেয় ।
৭) কর্মের ধারাবাহিকতা বিপর্যস্ত হয় এবং কর্মচঞ্চলতা হ্রাস পায় ।
৮) কোন ব্যাপারে পূর্ণ মনোযোগ দেয়াটা প্রায় অসম্ভব ব্যাপার হয়ে যায় ।
৯) সারাদিন একটা ক্লান্তি অনুভুতি হয় ।
১০) গ্যামিট কম তৈরি হয় । ফলে রিপ্রোডাকশন সিস্টেমের ফার্টিলিটি কমে যায় ।
১১) উচ্চ রক্তচাপ বেড়ে যায় ।
১২) চোখের নিচে ডার্ক সার্কেল পড়ে ।
১৩) ত্বকে ছোপ ছোপ দাগ পড়ে এবং ত্বকের রঙ নষ্ট হয়ে যায় ।
১৪) চামড়া দ্রুত কুঁচকে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে ।
১৫) মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায় ।
১৬) সারকোপেনিয়া হবার প্রবণতাও বেশি দেখা
যায়। সারকোপেনিয়া হলো এমন এক জটিলতা যাতে রোগি ধীরে ধীরে পেশী হারাতে থাকেন ।
১৭) নারীদের মাঝে মেদবহুল পেট এবং মেটাবলিক সিনড্রোম হতে দেখা যায় বেশি।
১৮) স্তন ক্যান্সার এবং প্রস্টেট ক্যান্সারের মতো ক্যান্সারের কোষ দেহে গঠন হয়ে থাকে অতিরিক্ত রাত জাগার কারণে !
অনেকদিন তারুণ্য ধরে রাখতে ঘুমের কোন বিকল্প নেই । নিয়ম মেনে ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমালে শারীরিক এবং মানসিকভাবে খুব সহজেই সুস্থ্য থাকা যায় । যাদের ঘুমের সমস্যা হয় অথবা রাতের বেলা আগে আগে ঘুমুতে পারেন না তাদের জন্য কিছু টিপস :
ঘুমানোর অন্তত এক ঘণ্টা আগে রাতের খাবার পর্ব চুকে ফেলুন ।
অতিরিক্ত মশলা জাতীয় খাবার পরিত্যাগ করুন।
রাতের বেলা শোয়ার অন্তত ৩০ মিনিট আগেই সব ধরনের ইলেকট্রিক গ্যাজেট ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন ।
হাতমুখ এবং পা ধুয়ে বিছানায় যাওয়ার চেষ্টা করুন।
সম্ভব হলে ঘুমানোর আগে গোসল করে নিন ।
আর সুন্নাত হচ্ছে ঘুমের পুর্বে অযু করে ঘুমানো!
এক ঢিলে দুই পাখি, সওয়াবও পাচ্ছেন আবার ঘুমটাও চমৎকার হচ্ছে। বেশ ইন্টারেস্টিং ব্যাপার তাইনা?
বিছানায় শোয়ার আগে এক গ্লাস পানি খেয়ে নিন ।
শোয়ার ঘর সম্পূর্ণ অন্ধকার করে ঘুমানোর অভ্যাস করুন । আর রাসুল সা.-ও বলেছেন ঘুমানোর আগে বাতি নিঁভিয়ে ঘুমাতে।
অনেকেরই জেনেটিক্যালি ঘুমের অসুবিধা থাকে ।
যাদের এই ধরনের অসুবিধা আছে তারা অনতিবিলম্বে ডাক্তারের পরামর্শ নিন ।
আরো বড় কথা “রাসুল সা. এর সুন্নত হচ্ছে এশার নামাজের পর যত দ্রুত সম্ভব ঘুমিয়ে যাওয়া”,
Collected
জেনে রাখা ভাল .
জেনে রাখা ভাল .....
১। GPA - এর পূর্ণরূপ—Grade point Average
২। J.S.C - এর পূর্ণরূপ — Junior School Certificate.
৩। J.D.C - এর পূর্ণরূপ — Junior Dakhil Certificate.
৪। S.S.C - এর পূর্ণরূপ — Secondary School Certificate.
৫। H.S.C - এর পূর্ণরূপ — Higher Secondary Certificate.
৬। A.M - এর পূর্ণরূপ — Ante meridian.
৭। P.M - এর পূর্ণরূপ — Post meridian.
৮। B. A - এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Arts.
৯। B.B.S - এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Business Studies.
১০। B.S.S - এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Social Science.
---
১১। B.B.A - এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Business Administration
১২। M.B.A - এর পূর্ণরূপ — এর পূর্নরূপ — Masters of Business Administration.
১৩। B.C.S - এর পূর্ণরূপ — Bangladesh Civil Service.
১৪ । M.A. - এর পূর্ণরূপ — Master of Arts.
১৫। B.Sc. - এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Science.
১৬। M.Sc. - এর পূর্ণরূপ — Master of Science.
১৭। B.Sc. Ag. - এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Science in Agriculture .
১৮। M.Sc.Ag.- এর পূর্ণরূপ — Master of Science in Agriculture.
১৯ । M.B.B.S. - এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Medicine, Bachelor of Surgery.
২০। M.D. - এর পূর্ণরূপ — Doctor of Medicine./ Managing director.
-----
২১। M.S. - এর পূর্ণরূপ — Master of Surgery.
২২। Ph.D./ D.Phil. - এর পূর্ণরূপ — Doctor of
Philosophy (Arts & Science)
২৩। D.Litt./Lit. - এর পূর্ণরূপ — Doctor of
Literature/ Doctor of Letters.
২৪। D.Sc. - এর পূর্ণরূপ — Doctor of Science.
২৫। B.C.O.M - এর পূর্ণরূপ — Bachelor of
Commerce.
২৬। M.C.O.M - এর পূর্ণরূপ — Master of
Commerce.
২৭। B.ed - এর পূর্ণরূপ — Bachelor of education.
২৮। Dr. - এর পূর্ণরূপ — Doctor.
২৯। Mr. - এর পূর্ণরূপ — Mister.
৩০। Mrs. - এর পূর্ণরূপ — Mistress.
-----
৩১। M.P. - এর পূর্ণরূপ — Member of Parliament.
৩২। M.L.A. - এর পূর্ণরূপ— Member of Legislative Assembly.
৩৩। M.L.C - এর পূর্ণরূপ — Member of Legislative Council.
৩৪। P.M. - এর পূর্ণরূপ — Prime Minister.
৩৫। V.P - এর পূর্ণরূপ — Vice President./ Vice Principal.
৩৬। V.C- এর পূর্ণরূপ — Vice Chancellor.
৩৭। D.C- এর পূর্ণরূপ— District Commissioner/ Deputy Commissioner.
৩৯। S.P- এর পূর্ণরূপ — Superintendent of police
৪০। S.I - এর পূর্ণরূপ — Sub Inspector( of Police.)
লেখকঃ প্রধান শিক্ষক,অভয়নগর,যশোর।
Collected From Facebook
১। GPA - এর পূর্ণরূপ—Grade point Average
২। J.S.C - এর পূর্ণরূপ — Junior School Certificate.
৩। J.D.C - এর পূর্ণরূপ — Junior Dakhil Certificate.
৪। S.S.C - এর পূর্ণরূপ — Secondary School Certificate.
৫। H.S.C - এর পূর্ণরূপ — Higher Secondary Certificate.
৬। A.M - এর পূর্ণরূপ — Ante meridian.
৭। P.M - এর পূর্ণরূপ — Post meridian.
৮। B. A - এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Arts.
৯। B.B.S - এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Business Studies.
১০। B.S.S - এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Social Science.
---
১১। B.B.A - এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Business Administration
১২। M.B.A - এর পূর্ণরূপ — এর পূর্নরূপ — Masters of Business Administration.
১৩। B.C.S - এর পূর্ণরূপ — Bangladesh Civil Service.
১৪ । M.A. - এর পূর্ণরূপ — Master of Arts.
১৫। B.Sc. - এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Science.
১৬। M.Sc. - এর পূর্ণরূপ — Master of Science.
১৭। B.Sc. Ag. - এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Science in Agriculture .
১৮। M.Sc.Ag.- এর পূর্ণরূপ — Master of Science in Agriculture.
১৯ । M.B.B.S. - এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Medicine, Bachelor of Surgery.
২০। M.D. - এর পূর্ণরূপ — Doctor of Medicine./ Managing director.
-----
২১। M.S. - এর পূর্ণরূপ — Master of Surgery.
২২। Ph.D./ D.Phil. - এর পূর্ণরূপ — Doctor of
Philosophy (Arts & Science)
২৩। D.Litt./Lit. - এর পূর্ণরূপ — Doctor of
Literature/ Doctor of Letters.
২৪। D.Sc. - এর পূর্ণরূপ — Doctor of Science.
২৫। B.C.O.M - এর পূর্ণরূপ — Bachelor of
Commerce.
২৬। M.C.O.M - এর পূর্ণরূপ — Master of
Commerce.
২৭। B.ed - এর পূর্ণরূপ — Bachelor of education.
২৮। Dr. - এর পূর্ণরূপ — Doctor.
২৯। Mr. - এর পূর্ণরূপ — Mister.
৩০। Mrs. - এর পূর্ণরূপ — Mistress.
-----
৩১। M.P. - এর পূর্ণরূপ — Member of Parliament.
৩২। M.L.A. - এর পূর্ণরূপ— Member of Legislative Assembly.
৩৩। M.L.C - এর পূর্ণরূপ — Member of Legislative Council.
৩৪। P.M. - এর পূর্ণরূপ — Prime Minister.
৩৫। V.P - এর পূর্ণরূপ — Vice President./ Vice Principal.
৩৬। V.C- এর পূর্ণরূপ — Vice Chancellor.
৩৭। D.C- এর পূর্ণরূপ— District Commissioner/ Deputy Commissioner.
৩৯। S.P- এর পূর্ণরূপ — Superintendent of police
৪০। S.I - এর পূর্ণরূপ — Sub Inspector( of Police.)
লেখকঃ প্রধান শিক্ষক,অভয়নগর,যশোর।
Collected From Facebook
মাত্র একটি পেয়ারা বদলে দিতে পারে আপনার জীবন দেখুন বিস্তারিত….
কিন্তু আপনি জানেন কি, প্রতিদিন মাত্র ১টি পেয়ারা আপনার নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা খুব সহজেই দূর করে দিতে পারে? বলছে বিভিন্ন দেশে হওয়া একাধিক গবেষণা। জেনে নিন তুলনামূলক সস্তার ফল পেয়ারা দিনে মাত্র ১টি খেলেই কী কী অসাধারণ সুফল পাওয়া যায়—
১) চুল পড়া রোধ করে পেয়ারার ভিটামিন সি চুল পড়া রোধে বিশেষভাবে কার্যকরী। এছাড়াও প্রতিদিন মাত্র ১টি পেয়ারা খেলে নতুন চুল গজাতেও সহায়তা করে।
২) ত্বকের নানা সমস্যা দূর করে পেয়ারার প্রায় ৮১% জল। সুতরাং পেয়ারা খেলে দেহ জলশূন্যতার হাত থেকে রক্ষা পায়, ত্বক সুস্থ থাকে। পেয়ারার ভিটামিন সি ত্বকের কোলাজেন টিস্যুর সুরক্ষাতেও কাজ করে। এছাড়া পেয়ারার ভিটামিন এ, বি, সি, পটাশিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকে বয়সের ছাপ পড়া রোধ করে।
৩) মস্তিস্কের সুরক্ষা করে পেয়ারা আমাদের মস্তিষ্ক সুরক্ষায় কাজ করে। পেয়ারার ভিটামিন মস্তিস্কের নার্ভ রিলাক্স করতে সহায়তা করে। এতে মস্তিস্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
৪) নার্ভ ও মাংসপেশি শিথিল করে পেয়ারাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম যা অনেক কঠিন পরিশ্রমের পরেও মাংসপেশি শিথিল রাখতে সহায়তা করে। এছাড়াও নার্ভ রিলাক্স করে।
৫) উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে পেয়ারার পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
৬) দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে পেয়ারায় রয়েছে ভিটামিন এ। দিনে ১টি পেয়ারা খেলেও দৃষ্টিশক্তির উন্নতি সম্ভব।
৭) ওজন কমায় পেয়ারাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। এতে হজমের সমস্যার সমাধান হয়। পেয়ারা রক্তের চিনির মাত্রা কমাতেও বিশেষভাবে কার্যকরী।
বি: দ্র : ই্উটিউব থেকে প্রকাশিত সকল ভিডিওর দায় সম্পুর্ন ই্উটিউব চ্যানেল এর । এর সাথে আমরা কোন ভাবে সংশ্লিষ্ট নয় এবং আমাদের পেইজ কোন প্রকার দায় নিবেনা। ভিডিওটির উপর কারও আপত্তি থাকলে তা অপসারন করা হবে। প্রতিদিন ঘটে যাওয়া নানা রকম ঘটনা আপনাদের মাঝে তুলে ধরা এবং সামাজিক সচেতনতা আমাদের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য ।
এই খাবারগুলো খান আর দূরে রাখুন প্রেসারের ওষুধ
উচ্চ এবং নিম্ন, দুই ধরনের রক্তচাপকে স্বাভাবিক করতে এই খাবারটির কোনও বিরল্প হয় না বললেই চলে। এখানেই শেষ নয়, হজম ক্ষমতার উন্নতিতেও ওটস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
আদা : এতে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট প্রপাটিজ, যা রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে নানাভাবে সাহায্য করে। তাই তো যাদের এমন সমস্যা রয়েছে, তারা দিনে ১-২ বার আদা চা খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন অল্প দিনেই শরীর চাঙ্গা হয়ে উঠবে।
বিটের রস : ব্লাড প্রেসার বেড়ে যাওয়ার কারণে কি চিন্তায় রয়েছেন? তাহলে নিয়মিত বিটের রস খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন উপকার মিলবে। কারণ এই সবজি খাওয়া মাত্র রক্তে নাইট্রিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়তে শুরু করে। ফলে ব্লাড প্রেসার কমতে সময়ই লাগে না। সেই সঙ্গে এন্ডোথেলিয়াল ইনফ্লেমেশনও কমে।
কলা : পরিবারে কি উচ্চ রক্তচাপের ইতিহাস রয়েছে? তাহলে প্রতিদিনের ডায়েটে কলার অন্তর্ভুক্তি ঘটাতে ভুলবেন না যেন! কারণ কলা খাওয়া মাত্র দৈনিক পটাশিয়ামের চাহিদার প্রায় ১২ শতাংশ পূরণ হয়ে যায়। সেই সঙ্গে ১ শতাংশ ক্যালসিয়াম এবং ৮ শতাংশ ম্যাগনেসিয়ামের চাহিদাও পূরণ হয়। ফলে দেহের ভেতরে সোডিয়াম এবং পটাশিয়ামের ভারসাম্য বিগড়ে যাওয়ার আশঙ্কা কমে। সেই সঙ্গে কমে রক্ত চাপ বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও।
দই : শরীরে ক্যালসিয়ামের মাত্রা বাড়তে থাকলে রক্তে সোডিয়ামের মাত্রা কমতে শুরু করে। ফলে রক্তচাপ স্বাভাবিক মাত্রায় চলে আসতে একেবারেই সময় লাগে না। ঠিক এই কারণেই তো ব্লাড প্রেসারে ভুগতে থাকা রোগীদের নিয়মিত দই খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। কারণ দই খাওয়া মাত্র দিনের চাহিদার প্রায় ৪৯ শতাংশ ক্যালসিয়ামের চাহিদা মিটে যায়। ফলে রক্তচাপ স্বাভাবিক হতে সময়ই লাগে না।
টমাটো : এই সবজিটিতে রয়েছে লাইকোপেন নামে একটি উপাদান, যা শরীরে বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর পাশপাশি রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
তুলসি : তুলসি পাতায় রয়েছে ইউজেনল নামে একটি উপাদান, যা অল্প দিনেই ব্লাড প্রেসারকে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে।
মূলা : শুধু মূলা নয়, পাতা সমেত এই সবজিটি খেলে তবেই ব্লাড প্রেসার একেবারে হাতের মুঠোয় চলে আসে। আসলে মূলায় রয়েছে পটাশিয়াম, যা শরীরে লবণের পরিমাণকে নিয়ন্ত্রণে রাখার মধ্যে দিয়ে রক্তচাপকে স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
ডার্ক চকোলেট : এতে রয়েছে কোকো, যা রক্ত চাপ কমানোর পাশপাশি নানাবিধ হার্টের রোগ আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও কমায়। তাই যারা অল্প বয়স থেকেই নানা ধরনের লাইফ স্টাইল ডিজিজে আক্রান্ত, তারা এই খাবারটি খাওয়ার অভ্যাস করুন। উপকার পাবেন।
আদা : এতে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট প্রপাটিজ, যা রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে নানাভাবে সাহায্য করে। তাই তো যাদের এমন সমস্যা রয়েছে, তারা দিনে ১-২ বার আদা চা খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন অল্প দিনেই শরীর চাঙ্গা হয়ে উঠবে।
বিটের রস : ব্লাড প্রেসার বেড়ে যাওয়ার কারণে কি চিন্তায় রয়েছেন? তাহলে নিয়মিত বিটের রস খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন উপকার মিলবে। কারণ এই সবজি খাওয়া মাত্র রক্তে নাইট্রিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়তে শুরু করে। ফলে ব্লাড প্রেসার কমতে সময়ই লাগে না। সেই সঙ্গে এন্ডোথেলিয়াল ইনফ্লেমেশনও কমে।
কলা : পরিবারে কি উচ্চ রক্তচাপের ইতিহাস রয়েছে? তাহলে প্রতিদিনের ডায়েটে কলার অন্তর্ভুক্তি ঘটাতে ভুলবেন না যেন! কারণ কলা খাওয়া মাত্র দৈনিক পটাশিয়ামের চাহিদার প্রায় ১২ শতাংশ পূরণ হয়ে যায়। সেই সঙ্গে ১ শতাংশ ক্যালসিয়াম এবং ৮ শতাংশ ম্যাগনেসিয়ামের চাহিদাও পূরণ হয়। ফলে দেহের ভেতরে সোডিয়াম এবং পটাশিয়ামের ভারসাম্য বিগড়ে যাওয়ার আশঙ্কা কমে। সেই সঙ্গে কমে রক্ত চাপ বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও।
দই : শরীরে ক্যালসিয়ামের মাত্রা বাড়তে থাকলে রক্তে সোডিয়ামের মাত্রা কমতে শুরু করে। ফলে রক্তচাপ স্বাভাবিক মাত্রায় চলে আসতে একেবারেই সময় লাগে না। ঠিক এই কারণেই তো ব্লাড প্রেসারে ভুগতে থাকা রোগীদের নিয়মিত দই খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। কারণ দই খাওয়া মাত্র দিনের চাহিদার প্রায় ৪৯ শতাংশ ক্যালসিয়ামের চাহিদা মিটে যায়। ফলে রক্তচাপ স্বাভাবিক হতে সময়ই লাগে না।
টমাটো : এই সবজিটিতে রয়েছে লাইকোপেন নামে একটি উপাদান, যা শরীরে বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর পাশপাশি রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
তুলসি : তুলসি পাতায় রয়েছে ইউজেনল নামে একটি উপাদান, যা অল্প দিনেই ব্লাড প্রেসারকে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে।
মূলা : শুধু মূলা নয়, পাতা সমেত এই সবজিটি খেলে তবেই ব্লাড প্রেসার একেবারে হাতের মুঠোয় চলে আসে। আসলে মূলায় রয়েছে পটাশিয়াম, যা শরীরে লবণের পরিমাণকে নিয়ন্ত্রণে রাখার মধ্যে দিয়ে রক্তচাপকে স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
ডার্ক চকোলেট : এতে রয়েছে কোকো, যা রক্ত চাপ কমানোর পাশপাশি নানাবিধ হার্টের রোগ আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও কমায়। তাই যারা অল্প বয়স থেকেই নানা ধরনের লাইফ স্টাইল ডিজিজে আক্রান্ত, তারা এই খাবারটি খাওয়ার অভ্যাস করুন। উপকার পাবেন।
Wednesday, July 18, 2018
এক গ্লাস দুধের পরে ডিম খেলে কী হয় জানেন? পড়লে চমকে যাবেন !
ব্রেকফাস্ট বলতেই যেটা চোখে ভেসে আসে, তা হল ডিম সেদ্ধ বা পোচ। সঙ্গে এক গ্লাস দুধ।তবে অনেকেই বলে থাকেন দুধের পর নাকি মাংস বা ডিম জাতীয় প্রোটিন খাওয়া ভালো নয়। এতে নাকি শরীর খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা আরও বাড়তে পারে।কিন্তু নতুন গবেষণা বলছে, দুধের পরে বা সঙ্গে ডিম খাওয়া মোটেই খারাপ নয়। বরং এর ফলে শরীরের উপকারই হয়।খাদ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন, অ্যামিনো অ্যাসিড, ফ্যাট। অন্যদিকে দুধের মধ্যে থাকে প্রোটিন ও ক্যালসিয়াম। তাই সেদ্ধ ডিম বা ডিমের পোচ দুধের সঙ্গে খেলে উপকার অনেক বেশি। তবে কাচা দুধ বা কাচা ডিম খেলে শরীর খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কারণ, এতে ফুড পয়েজনের সম্ভাবনা থাকে।রোগ নিরাময়ে মুলার ভূমিকা, দারুন সব উপকারিতামুলার ঝাঁঝ ওয়ালা গন্ধের কারণে অনেকে নাক কুঁচকে ফেলেন। তাই আর খাওয়া হয়ে ওঠে না। অথচ এই সবজিটি হতে পারে আপনার অসংখ্য রোগ থেকে মুক্তির উপায়। সহজলভ্য এবং পর্যাপ্ততা থাকায় আপনিও অনায়াসে খেতে পারেন অসাধারণ উপকারী এই সবজি। প্রতি ১০০ গ্রাম মুলাতে প্রোটিন আছে ০.৭ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট ৩.৪ গ্রাম, ভিটামিন ‘এ’ ০.০ আইইউ, ফ্যাট ০.১ গ্রাম, আঁশ ০.৮ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ৫০ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ২২ মিলিগ্রাম, লৌহ ০.৪ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ১৩৮ মিলিগ্রাম, ভিটামিন ‘সি’ ১৫ মিলিগ্রাম। বাজারে পাওয়া সাদা ও লাল দুই ধরনের মুলাতে আছে সমান পুষ্টিগুণ। মজার বিষয় হল, মুলার চেয়ে এর পাতার গুণ অনেক বেশি। কচি মুলার পাতা শাক হিসেবে খাওয়া যায় এবং খুবই মজাদার।
পাতাতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ, সি পাওয়া যায়। খাবার উপযোগী ১০০ গ্রাম মুলাপাতায় আছে আমিষ ১.৭ গ্রাম, শ্বেতসার ২.৫ গ্রাম, চর্বি ১.০০ গ্রাম, খনিজ লবণ ০.৫৭ গ্রাম, ভিটামিন সি ১৪৮ মিলিগ্রাম, ভিটামিন এ বা ক্যারোটিন ৯ হাজার ৭০০ মাইক্রোম ভিটামিন বি-১০.০০৪ মিলিগ্রাম, বি-২০.১০ মিলিগ্রাম, ক্যালসিয়াম ৩০ মিলিগ্রাম, লৌহ ৩.৬ মিলিগ্রাম, খাদ্যশক্তি ৪০ মিলিগ্রাম, পটাসিয়াম ১২০ মিলিগ্রাম।ভাত খাওয়ার আগে দয়া করে এটি একবার পড়ে নিন !!পৃথিবীর অন্যতম স্বাস্থ্যকর খাবারের যদি লিস্ট বানানো হয়‚ তাহলে ভাত কিন্তু লিস্টের বেশ ওপরের দিকে থাকবে। অনেকেই হয়তো বলবেন ভাত খেলে মোটা হয়ে যাওয়ার ভয় থাকে। কিন্তু বেশির ভাগ ডায়েটিশিয়ানরাই মনে করেন রোজ সঠিক পরিমাণে ভাত শরীরের জন্য অত্যন্ত জরুরি। ব্রাউন রাইস হোক বা হোয়াইট রাইস‚ ভাতের রয়েছে অনেক গুণ। আসুন, জেনে নিই ভাতের চারটি সেরা গুণের কথা।সেরা নন অ্যালার্জিক খাবার : ভাত হচ্ছে একেবারেই গ্লুটেন ফ্রি খাবার‚ ফলে ভাতকে সব থেকে ভালো নন অ্যালার্জিক খাবার মানা হয়। অনেকেই গ্লুটেন যুক্ত খাবার সহ্য করতে পারেন না। ফলে বেশ কিছু দরকারী নিউট্রিয়েন্টস শরীরে যায় না। কিন্তু ভাত তা পুষিয়ে দেয়। ভাতে ভিটামিন বি‚ ভিটামিন ডি‚ ফাইবার‚ আয়রন এবং বিভিন্ন মিনারেল আছে যা শরীরের জন্য খুব দরকারি।হার্টের জন্য ভালো : ব্রান অয়েল যা চালের থেকে তৈরি হয় তা আমাদের হার্টের জন্য খুব ভালো। এই তেলে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে যা হৃদয় সংক্রান্ত ডিজিজ থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও নিয়মিত এই তেলের রান্না খেলে ব্যাড কোলেস্টেরলল কমে যায়।উচ্চ কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার : ভাতে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট আছে যা শরীরে যা এনার্জি দরকার হয় তার যোগান দেয়। ভাতে উচ্চ কার্বোহাইড্রেট থাকলেও এটা কিন্তু লো ফ্যাট‚ লো সল্ট‚ লো সুগার খাবার।
পাতাতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ, সি পাওয়া যায়। খাবার উপযোগী ১০০ গ্রাম মুলাপাতায় আছে আমিষ ১.৭ গ্রাম, শ্বেতসার ২.৫ গ্রাম, চর্বি ১.০০ গ্রাম, খনিজ লবণ ০.৫৭ গ্রাম, ভিটামিন সি ১৪৮ মিলিগ্রাম, ভিটামিন এ বা ক্যারোটিন ৯ হাজার ৭০০ মাইক্রোম ভিটামিন বি-১০.০০৪ মিলিগ্রাম, বি-২০.১০ মিলিগ্রাম, ক্যালসিয়াম ৩০ মিলিগ্রাম, লৌহ ৩.৬ মিলিগ্রাম, খাদ্যশক্তি ৪০ মিলিগ্রাম, পটাসিয়াম ১২০ মিলিগ্রাম।ভাত খাওয়ার আগে দয়া করে এটি একবার পড়ে নিন !!পৃথিবীর অন্যতম স্বাস্থ্যকর খাবারের যদি লিস্ট বানানো হয়‚ তাহলে ভাত কিন্তু লিস্টের বেশ ওপরের দিকে থাকবে। অনেকেই হয়তো বলবেন ভাত খেলে মোটা হয়ে যাওয়ার ভয় থাকে। কিন্তু বেশির ভাগ ডায়েটিশিয়ানরাই মনে করেন রোজ সঠিক পরিমাণে ভাত শরীরের জন্য অত্যন্ত জরুরি। ব্রাউন রাইস হোক বা হোয়াইট রাইস‚ ভাতের রয়েছে অনেক গুণ। আসুন, জেনে নিই ভাতের চারটি সেরা গুণের কথা।সেরা নন অ্যালার্জিক খাবার : ভাত হচ্ছে একেবারেই গ্লুটেন ফ্রি খাবার‚ ফলে ভাতকে সব থেকে ভালো নন অ্যালার্জিক খাবার মানা হয়। অনেকেই গ্লুটেন যুক্ত খাবার সহ্য করতে পারেন না। ফলে বেশ কিছু দরকারী নিউট্রিয়েন্টস শরীরে যায় না। কিন্তু ভাত তা পুষিয়ে দেয়। ভাতে ভিটামিন বি‚ ভিটামিন ডি‚ ফাইবার‚ আয়রন এবং বিভিন্ন মিনারেল আছে যা শরীরের জন্য খুব দরকারি।হার্টের জন্য ভালো : ব্রান অয়েল যা চালের থেকে তৈরি হয় তা আমাদের হার্টের জন্য খুব ভালো। এই তেলে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে যা হৃদয় সংক্রান্ত ডিজিজ থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও নিয়মিত এই তেলের রান্না খেলে ব্যাড কোলেস্টেরলল কমে যায়।উচ্চ কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার : ভাতে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট আছে যা শরীরে যা এনার্জি দরকার হয় তার যোগান দেয়। ভাতে উচ্চ কার্বোহাইড্রেট থাকলেও এটা কিন্তু লো ফ্যাট‚ লো সল্ট‚ লো সুগার খাবার।
যা না জানলে ক্ষতি
যা না জানলে ক্ষতি . . . . . .
১. আপনি যখন মোবাইলে কোন নাম্বার
ডায়াল করেন তখন কানেকশন পাওয়ার
আগ পর্যন্ত মোবাইল তার সর্বোচ্চ শক্তি
ব্যাবহার করে, এসময় মোবাইল থেকে
সর্বোচ্চ রেডিয়েশন হয় যা মানব দেহের
জন্য মারাত্বক ক্ষতিকর। তাই এই
রেডিয়েশন থেকে বাঁচতে এসময় মোবাইল
কানের কাছে না ধরে রাখাই ভালো।
২. চা পানের পর পর পানি পান করা
উচিত নয়। এতে দাতেঁর মধ্যকার ফাঁক
বেড়ে যায়।
৩. দরজার পাশে দাড়িয়ে কান
খুচাবেননা। অপরপাশ থেকে যেকারো
ধাক্কা লেগে বিপদ হতে পারে৷
৪. এক টুথব্রাশ তিনমাসের বেশি ব্যবহার
করা উচিত নয়৷ তাই প্রতি তিন মাস অন্তর
টুথব্রাশ বদলান।
৫. খালি পেটে কলা খাওয়া উচিত নয়৷
এটি গ্যাসের জন্য ক্ষতিকর ৷
৬. টি.ভি দেখার সময় বাতি বন্ধ
করবেননা। বাতি বন্ধ থাকলে টি.ভি হতে
নিক্ষিপ্ত ইলেকট্রন সোজা-সুজি চোখে
আঘাত করে যা চোখের জন্য মারাত্বক
ক্ষতিকর৷
১. আপনি যখন মোবাইলে কোন নাম্বার
ডায়াল করেন তখন কানেকশন পাওয়ার
আগ পর্যন্ত মোবাইল তার সর্বোচ্চ শক্তি
ব্যাবহার করে, এসময় মোবাইল থেকে
সর্বোচ্চ রেডিয়েশন হয় যা মানব দেহের
জন্য মারাত্বক ক্ষতিকর। তাই এই
রেডিয়েশন থেকে বাঁচতে এসময় মোবাইল
কানের কাছে না ধরে রাখাই ভালো।
২. চা পানের পর পর পানি পান করা
উচিত নয়। এতে দাতেঁর মধ্যকার ফাঁক
বেড়ে যায়।
৩. দরজার পাশে দাড়িয়ে কান
খুচাবেননা। অপরপাশ থেকে যেকারো
ধাক্কা লেগে বিপদ হতে পারে৷
৪. এক টুথব্রাশ তিনমাসের বেশি ব্যবহার
করা উচিত নয়৷ তাই প্রতি তিন মাস অন্তর
টুথব্রাশ বদলান।
৫. খালি পেটে কলা খাওয়া উচিত নয়৷
এটি গ্যাসের জন্য ক্ষতিকর ৷
৬. টি.ভি দেখার সময় বাতি বন্ধ
করবেননা। বাতি বন্ধ থাকলে টি.ভি হতে
নিক্ষিপ্ত ইলেকট্রন সোজা-সুজি চোখে
আঘাত করে যা চোখের জন্য মারাত্বক
ক্ষতিকর৷
ওজন কমাতে চান? তাহলে আজই বন্ধ করুন এই ৬টি খাবার খাওয়া
ওজন কমানোর বেশ যন্ত্রণাদায়ক একটি কাজ। কারণ যত দ্রুত ওজন বৃদ্ধি পায় তত দ্রুত ওজন কমানো যায় না। এই ওজন কমানোর জন্য চলে কত ডায়েট, কত ব্যায়াম আর কত কী! ওজন কমানোর জন্য কত খাবারই না খেয়ে থাকেন। কিছু খাবার আছে যা ওজন কমানোর সময় একদমই খাওয়া উচিত নয়। এমন কিছু খাবারের নাম নিয়ে আজকের এই ফিচার।
১। পটেটো চিপস এবং ফ্রেঞ্চ ফ্রাই
ওজন কমাতে চাইলে আপনার প্রিয় পটেটো চিপস এবং ফ্রেঞ্চ ফ্রাই খাওয়া আজই বন্ধ করুন। ভাজা পটেটো চিপস উচ্চ ক্যালরি, ফ্যাট থাকে যা রক্তে সুগার এবং ইনসুলিন বৃদ্ধি করে। এক গবেষণায় দেখা গেছে এক আউন্স পটেটো চিপস ১.৬৯ পাউন্ড ওজন বৃদ্ধি করে থাকে। আপনি আলু পছন্দ করলে চিপসের পরিবর্তে আলু সিদ্ধ খেতে পারেন।
২। ডায়েট সোডা
ওজন কমানোর জন্য এই কাজটি প্রায় সবাই করে থাকে। কিন্তু আপনি কি জানেন ডায়েট সোডার আর্টিফিশিয়াল সুগার আপনার ওজন আরও বৃদ্ধি করছে? ২০১৫ সালে American Geriatrics Society একটি জার্নাল প্রকাশ করেন যে, যারা ডায়েট সোডা পান করেন তাদের পেটের মেদ তিনগুণ বৃদ্ধি পায় নয় বছরে যারা সাধারণ সোডা পান করে থাকেন। এছড়া এটি ডায়াবেটিস, হৃদরোগ হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।
৩। পাউরুটি
পাউরুটিতে অন্যতম শর্করা জাতীয় খাবার হলেও এর কোন পুষ্টিগুণ নেই। এতে প্রচুর পরিমাণে চিনি রয়েছে যা আপনার ক্ষুধা লাগার পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। যারা নিয়মিত বেশি পরিমাণে পাউরুটি খেয়ে থাকেন, ১২ বছরের মধ্যে তাদের ওজন বৃদ্ধি পায় অতিরিক্ত পরিমাণে।
৪। সালাদ ড্রেসিং
ওজন কমানোর জন্য অনেকেই সালাদ খেয়ে থাকেন। কিন্তু এই সালাদে ব্যবহৃত কমার্শিয়াল সালাদ ড্রেসিং আপনার ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এতে প্রচুর পরিমাণ ফ্যাট এবং ক্যালরি থাকে। কিছু সালাদ ড্রেসিং এ বাদাম, কিশমিশ থাকে, যা ওজন বৃদ্ধি করে।
৫। প্যাকেট ফ্রুট জুস
ফ্রেশ ফলের রসে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান থাকে যা শরীরে শক্তি প্রদান করে। কিন্তু বাজারে প্যাকেটজাত ফলের রসে ফ্রুক্টোজ নামক উপাদান রয়েছে যা ওজন বৃদ্ধি করে থাকে। মূলত বাজারে আর্টিফিশিয়াল ফলের রস চিনি, পানি এবং কেমিক্যালের সংমিশ্রণে সৃষ্টি এক প্রকার পানীয়। তাই বাজারের ফলের রসের পরিবর্তে তাজা ফলের রস খাওয়ার অভ্যাস করুন।
৬। লো ফ্যাট ফুড
গবেষণায় দেখা গেছে যারা লো ফ্যাট ফুড খেয়ে থাকেন, তারা অতিরক্ত ৩০% এর বেশি খাবার খান। কারণ লো ফ্যাট তৈরি খাবারে চর্বি বাদ দেওয়া হয়, এরসাথে খাবারের স্বাদও কমে যায়। যা কারণে তারা বার বার খাবার খেয়ে থাকেন।
১। পটেটো চিপস এবং ফ্রেঞ্চ ফ্রাই
ওজন কমাতে চাইলে আপনার প্রিয় পটেটো চিপস এবং ফ্রেঞ্চ ফ্রাই খাওয়া আজই বন্ধ করুন। ভাজা পটেটো চিপস উচ্চ ক্যালরি, ফ্যাট থাকে যা রক্তে সুগার এবং ইনসুলিন বৃদ্ধি করে। এক গবেষণায় দেখা গেছে এক আউন্স পটেটো চিপস ১.৬৯ পাউন্ড ওজন বৃদ্ধি করে থাকে। আপনি আলু পছন্দ করলে চিপসের পরিবর্তে আলু সিদ্ধ খেতে পারেন।
২। ডায়েট সোডা
ওজন কমানোর জন্য এই কাজটি প্রায় সবাই করে থাকে। কিন্তু আপনি কি জানেন ডায়েট সোডার আর্টিফিশিয়াল সুগার আপনার ওজন আরও বৃদ্ধি করছে? ২০১৫ সালে American Geriatrics Society একটি জার্নাল প্রকাশ করেন যে, যারা ডায়েট সোডা পান করেন তাদের পেটের মেদ তিনগুণ বৃদ্ধি পায় নয় বছরে যারা সাধারণ সোডা পান করে থাকেন। এছড়া এটি ডায়াবেটিস, হৃদরোগ হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।
৩। পাউরুটি
পাউরুটিতে অন্যতম শর্করা জাতীয় খাবার হলেও এর কোন পুষ্টিগুণ নেই। এতে প্রচুর পরিমাণে চিনি রয়েছে যা আপনার ক্ষুধা লাগার পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। যারা নিয়মিত বেশি পরিমাণে পাউরুটি খেয়ে থাকেন, ১২ বছরের মধ্যে তাদের ওজন বৃদ্ধি পায় অতিরিক্ত পরিমাণে।
৪। সালাদ ড্রেসিং
ওজন কমানোর জন্য অনেকেই সালাদ খেয়ে থাকেন। কিন্তু এই সালাদে ব্যবহৃত কমার্শিয়াল সালাদ ড্রেসিং আপনার ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এতে প্রচুর পরিমাণ ফ্যাট এবং ক্যালরি থাকে। কিছু সালাদ ড্রেসিং এ বাদাম, কিশমিশ থাকে, যা ওজন বৃদ্ধি করে।
৫। প্যাকেট ফ্রুট জুস
ফ্রেশ ফলের রসে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান থাকে যা শরীরে শক্তি প্রদান করে। কিন্তু বাজারে প্যাকেটজাত ফলের রসে ফ্রুক্টোজ নামক উপাদান রয়েছে যা ওজন বৃদ্ধি করে থাকে। মূলত বাজারে আর্টিফিশিয়াল ফলের রস চিনি, পানি এবং কেমিক্যালের সংমিশ্রণে সৃষ্টি এক প্রকার পানীয়। তাই বাজারের ফলের রসের পরিবর্তে তাজা ফলের রস খাওয়ার অভ্যাস করুন।
৬। লো ফ্যাট ফুড
গবেষণায় দেখা গেছে যারা লো ফ্যাট ফুড খেয়ে থাকেন, তারা অতিরক্ত ৩০% এর বেশি খাবার খান। কারণ লো ফ্যাট তৈরি খাবারে চর্বি বাদ দেওয়া হয়, এরসাথে খাবারের স্বাদও কমে যায়। যা কারণে তারা বার বার খাবার খেয়ে থাকেন।
Thursday, April 5, 2018
Friday, January 5, 2018
বিরহ প্রেমের অসমাপ্ত গল্প
এলিজা আজাদ
হঠাৎ নদী তীরে বসে আছি এলেকা
মেয়ে আমি কোমলমতি প্রেমিকের পাব কি দেখা?
প্রশ্ন করি নিজেকে
এমন সময় দুর্যোগের ঘনঘটা
আকাশ কালো মেঘে ঢাকা
দুরু দুরু কাঁপছে বুক
কি করি কোথা যাই ভেবেই আকুল
এমন সময় তুমি শ্যামল ছেলে
ঝড়বৃষ্টি মাথায় নিয়ে বাড়ি ফিরছিলে
চকিতে তোমার সাথে হল দেখা
দেখলে দাঁড়িয়ে আছি নদীতীরে আমি একা
অশনি কিছু একটা ঘটে যেতেই পারে
অভয় দিয়ে বললে,
মেয়ে নির্ভয়ে আমার সাথে বাড়ি যেতে পার
কার বাড়ি? কোথায় বাড়ি?
এসব ভাববার সময় এখন নাই
বললাম, ছেলে চল তোমার বাড়ি ফিরে যাই
একে’তো দুর্যোগের রাত
বুকে চৈত্রের দাবদাহের কাঠফাটা শূন্যতা
সাথে শ্যামল ছেলের পিছু পিছু হাঁটা
যাত্রাপথ যদি এইখানেই শেষ হয়ে যায়
জীবনের কাছে চাইবার আর কিছু নাই
মনে মনে শ্যামল ছেলে তোমাকে ধন্যবাদ জানাই
যাত্রাপথের সাথী হয়েছ এরবেশি চাওয়ার কিছু নাই
এভাবেই হাজার জন্ম তোমার সাথে
পা-য়ে পা মিলিয়েই যেন পাড়ি দিতে পারি
এসব এলোমেলো ছন্নছাড়া ভাবনায়
ছিলাম ভাবুক ছিলাম মশগুল
হঠাৎ দরজার তালা খুলে বললে,
নাম না জানা মেয়ে নিচ্ছি আমরা এ-খানেই বিরতি
এ-খানেই আমার বাড়ি
যাও ভিতরে গিয়ে কাপড় চেঞ্জ কর
তারপর যা আছে ঘরে তাই মুখে তোলো
ভয় করোনা’কো একরত্তি
এক আকাশ কবিতা আর ভালোবাসার সবুজ স্বপ্নই আমার শক্তি
এসব দিয়ে কি এক জন্ম হবে পার?
দিন ফুরাবার আগেই তুমি বলবে
আমি কে? তুমি কার?
খেয়ে নিয়ে যাও শুয়ে পড়ো
তারপর বৃষ্টি থেমে গেছে কখন বুঝতেই পারিনি
মা এসে কানের কাছে ফিস ফিস করে বলছেন,
আজ তোমার একাউন্টিং পরীক্ষা
মুখ ধুয়ে বই নিয়ে বস
আমি চা-বিস্কিট নিয়ে আসছি
মা চলে যাবার পর রাতের স্বপ্ন মনে পড়ে গেলো
মনে মনে যাকে এতদিন খুঁজেছি
সেই শ্যামল ছেলে স্বপ্নে এসে উঁকি দিয়ে কি
চিরতরে হারিয়ে গেলো?
জ্ঞান হবার পর থেকে তাকে ঘিরে
সঞ্চিত করেছি যত ভালোবাসা
জন্ম জন্মান্তর এভাবেই হয়ত যেতো
শ্যামল ছেলেকে খোঁজার অন্বেষণে
সারাদিন শেষে অপেক্ষায় থাকি
কখন হবে রাত আর আমার স্বপ্নের হবে শুরু
হবে শ্যামল ছেলেকে কাছে পাবার সুখ সুখ আয়োজন
এভাবেই প্রাণের ভিতরে প্রাণের সঞ্চার করে ফিরি
শ্যামল ছেলে তোমাকে নিয়ে রচিত হয় আমার
এক আকাশ কবিতা এবং
বিরহ প্রেমের অসমাপ্ত গল্প।
Tuesday, January 2, 2018
হারানো প্রেম
হারানো প্রেম
তুমি বিনে শুন্য জানি কাটেনা প্রহর, ফিরে এসো ভালবাসা বুকের ভিতর। অধিকার আজ শুধু হোক প্রণয়ের, অনুরাগে অভিমান সমাপ্তি ভুলের। হারায় না প্রেম কভু দুঃখ দাহনে, গুপ্ত থাকে ভালবাসা স্মৃতির স্বরণে। মন যদি ভেঙ্গে যায় কাঁদিবে অন্তর, নিঃশ্বাসের বিশ্বাসে বাঁধি সুখে ঘর।
পুরনো স্মৃতির কথা মনে পড়ে যায়, জীবনে নতুন করে আয় ফিরে আয়। ভুলে গিয়ে জ্বালা যত মনে অভিমান, অপরাধ অভিযোগ হোক অবসান। অনুশোচনায় করে আত্মসমর্পণ, হারানো প্রেমের স্মৃতি সুখের স্বরণ।
Subscribe to:
Posts (Atom)
For HUAWEI Watch Pro GPS NFC Smart Watch Men 360*360 AMOLED Screen Heart rate Bluetooth Call IP68 Waterproof Man Smartwatch 2025
Specifications Hign-concerned Chemical None Battery Life 3Day Voice assistant built-in YES Bluetooth-compatible Version 5.3 Metrics measur...

-
তোমাকে ছাড়া হয়তো বেঁচে থাকতে পারবো, ,,,, কিন্তু , কখনো সুখে থাকতে পারবো না,। ভেবো না, তাই বলে তোমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে ,,,,,,,,,,,,,,...
-
আজ সত্যিই আমি অপরিচিত নিজের কাছে হারিয়ে ফেলেছি আমি, আমার আমি কে ছোট্ট কিছু স্বপ্ন ছিল বাস্ততা স্বপ্ন গুলো কে বদলে দিল আজ কষ্ট হচ্ছে না...