Presentation, Viva-board, Interview board প্রভৃতি বা ভীতিজনক কোনো স্থানে বা পরিস্থিতির সম্মুখীন হলে আমাদের অনেক সময় বুক খুব জোরে জোরে ধুকধুক করতে শুরু করে অর্থাৎ আমাদের হার্টবিট বেড়ে যায়..অধ্যাপক ডা. উত্তম কুমার বড়ুয়া রেসপেরেটরি মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
সহকারী পরিচালক ও বিভাগীয় প্রধান শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল Presentation, Viva-board, Interview board প্রভৃতি বা ভীতিজনক কোনো স্থানে বা পরিস্থিতির সম্মুখীন হলে আমাদের অনেক সময় বুক খুব জোরে জোরে ধুকধুক করতে শুরু করে অর্থাৎ আমাদের হার্টবিট বেড়ে যায়।
এ ধুঁক ধুঁক আওয়াজের কারণে আমরা আরো বেশি নার্ভাস হয়ে পড়ি। তাই আমাদের ঢ়ৎবংবহঃধঃরড়হ বা ারাধ-টি যতটুকু ভালো হওয়ার কথা, তার চেয়েও খারাপ হয়।
এখন কী করা যেতে পারে। সেই সঙ্গে চিন্তা হচ্ছে_ এমন কেন হয়?
তাহলে আসুন আমরা জেনে নিই বুক ধুঁক ধুঁক করার (সম্ভাব্য কারণের মধ্যে অন্যতম একটি) কারণ।
আমরা সবাই জানি, এ ধরনের পরিস্থিতিতে আমাদের মাঝে ংঃৎবংং (চাপ) খুব বেশি পরিমাণে কাজ করে। চিন্তা করতে থাকি অনাকাঙ্ক্ষিত এবং আমার নিজের সম্পর্কে নেতিবাচক সবকিছু। ঞবহংব বেড়ে যায় যার শারীরিক প্রতিক্রিয়া হিসেবে রক্ত সঞ্চালনের গতিও বেড়ে যায়। রক্তে মিশে
থাকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান অক্সিজেন। তাই এ সময়ে অতিরিক্ত রক্ত সঞ্চালনে অক্সিজেনের মাত্রা ঠিক রাখার জন্য প্রয়োজন পড়ে অতিরিক্ত অক্সিজেনের। কিন্তু দুশ্চিন্তায় (ঃবহংব) থাকার কারণে আমরা ভুলে যাই অক্সিজেনের স্বাভাবিক (ৎযুঃযস) মাত্রায় নেয়ার কথা। বরং আমাদের শ্বাসগুলো তুলনামূলকভাবে ছোট ছোট করে নিতে শুরু করি, যার কারণে ফুসফুসের কাজ ব্যাহত হয়।
ফলে, আমাদের রক্তের জন্য প্রতি প্রশ্বাসে যতটুকু অক্সিজেনের প্রয়োজন ফুসফুসের মাধ্যমে হৃৎপি- ততটুকু অক্সিজেন পায় না। সে কারণে প্রয়োজনীয় অক্সিজেনের জন্য হৃৎপি- পাম্প সঞ্চালনের গতি বাড়িয়ে দেয়। ঠিক তখনই আমরা শুনতে পাই দ্রুত হার্টবিটের আওয়াজ, যা আমাদের আরো চিন্তিত করে তোলে। শুধু কি তাই, এ অক্সিজেনের অভাবে আমাদের শরীরে দেখা দেয় শারীরিক কিছু উপসর্গ। যেমন_
১. ক্লান্তি বা অবসাদ।
২. খাওয়ায় অনীহা বা খাবার পরিপাকে সমস্যা।
৩. স্মৃতিলোপ।
৪. গ্যাস্ট্রিকের রসক্ষরণ।
৫. পেশি ব্যথা বা শরীরের বিভিন্ন অংশ ব্যথা প্রভৃতি।
এত কিছু নিয়ে কোনো মৌখিক বা লিখিত পরীক্ষাই যে খুব বেশি ভালো হয় না তা আমরা কম-বেশি সবাই জানি। তাহলে জেনে নিই করণীয়।
করণীয়
অক্সিজেন-স্বল্পতা অর্থাৎ যখনই আমরা বুঝতে পারব বুক ধুঁক ধুঁক করে আওয়াজ দিচ্ছে অর্থাৎ হার্টবিট বেড়ে যাচ্ছে তখনই_
১. (সম্ভব হলে আরাম করে বসে) চোখ বন্ধ করে নাক দিয়ে খুব বড় করে শ্বাস নেব।
২. একটুখানি সময় তা পেটে ধরে রাখব।
৩. তারপর আস্তে আস্তে সেই নিঃশ্বাস মুখ দিয়ে ছেড়ে দেব।
শ্বাস গ্রহণ এবং ত্যাগের সময় মনোযোগ দিতে হবে কীভাবে এবং কোন পথে শ্বাস পেটে যাচ্ছে ও বের হচ্ছে।
এভাবে ১০ মিনিট করলেই দেখা যাবে, অক্সিজেন-স্বল্পতা দূর হয়ে বুক ধুঁক ধুঁক করা পালিয়েছে এবং হার্টবিট ফিরে এসেছে স্বাভাবিক অবস্থায়।
তাই বিশ্বাসের সঙ্গে প্রশ্বাস নিয়ে ঢ়ৎবংবহঃধঃরড়হ বা ারাধ-টি দিই আগের চেয়ে ভালো। অথবা ভীতিজনক কোনো জায়গায় থাকলে সরে পড়ি তাড়াতাড়ি।
বীবৎপরংব-টি যে কোনো মানুষ তার প্রতিদিনের কর্মতালিকায় যোগ করলে অনেক দুশ্চিন্তা, ক্লান্তি বা অবসাদ থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে পারেন।
(বি. দ্র. : Medical Scienceএ অক্সিজেন-স্বল্পতা নামে যে রোগটি রয়েছে, সে ক্ষেত্রে উপরোক্ত করণীয় কার্যকর নয়। অন্যান্য ক্ষেত্রে অক্সিজেন-স্বল্পতায় অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেয়ার অনুরোধ করা হচ্ছে। এ লেখাটিতে শুধু self confident বাড়ানোর জন্য যে কোনো পরিস্থিতিতে নিজের stress, tense থেকে মুক্ত থাকার অন্যতম উপায় অক্সিজেনের স্বাভাবিক ((rhythm)এর প্রতি নজর দেয়ার ইঙ্গিত করা হয়েছে।)
বি: দ্র : ই্উটিউব থেকে প্রকাশিত সকল ভিডিওর দায় সম্পুর্ন ই্উটিউব চ্যানেল এর । এর সাথে আমরা কোন ভাবে সংশ্লিষ্ট নয় এবং আমাদের পেইজ কোন প্রকার দায় নিবেনা। ভিডিওটির উপর কারও আপত্তি থাকলে তা অপসারন করা হবে। প্রতিদিন ঘটে যাওয়া নানা রকম ঘটনা আপনাদের মাঝে তুলে ধরা এবং সামাজিক সচেতনতা আমাদের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য ।
পোষ্ট টির দায় আমরা বহন করিনা। collected From daily bd times
সহকারী পরিচালক ও বিভাগীয় প্রধান শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল Presentation, Viva-board, Interview board প্রভৃতি বা ভীতিজনক কোনো স্থানে বা পরিস্থিতির সম্মুখীন হলে আমাদের অনেক সময় বুক খুব জোরে জোরে ধুকধুক করতে শুরু করে অর্থাৎ আমাদের হার্টবিট বেড়ে যায়।
এ ধুঁক ধুঁক আওয়াজের কারণে আমরা আরো বেশি নার্ভাস হয়ে পড়ি। তাই আমাদের ঢ়ৎবংবহঃধঃরড়হ বা ারাধ-টি যতটুকু ভালো হওয়ার কথা, তার চেয়েও খারাপ হয়।
এখন কী করা যেতে পারে। সেই সঙ্গে চিন্তা হচ্ছে_ এমন কেন হয়?
তাহলে আসুন আমরা জেনে নিই বুক ধুঁক ধুঁক করার (সম্ভাব্য কারণের মধ্যে অন্যতম একটি) কারণ।
আমরা সবাই জানি, এ ধরনের পরিস্থিতিতে আমাদের মাঝে ংঃৎবংং (চাপ) খুব বেশি পরিমাণে কাজ করে। চিন্তা করতে থাকি অনাকাঙ্ক্ষিত এবং আমার নিজের সম্পর্কে নেতিবাচক সবকিছু। ঞবহংব বেড়ে যায় যার শারীরিক প্রতিক্রিয়া হিসেবে রক্ত সঞ্চালনের গতিও বেড়ে যায়। রক্তে মিশে
থাকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান অক্সিজেন। তাই এ সময়ে অতিরিক্ত রক্ত সঞ্চালনে অক্সিজেনের মাত্রা ঠিক রাখার জন্য প্রয়োজন পড়ে অতিরিক্ত অক্সিজেনের। কিন্তু দুশ্চিন্তায় (ঃবহংব) থাকার কারণে আমরা ভুলে যাই অক্সিজেনের স্বাভাবিক (ৎযুঃযস) মাত্রায় নেয়ার কথা। বরং আমাদের শ্বাসগুলো তুলনামূলকভাবে ছোট ছোট করে নিতে শুরু করি, যার কারণে ফুসফুসের কাজ ব্যাহত হয়।
ফলে, আমাদের রক্তের জন্য প্রতি প্রশ্বাসে যতটুকু অক্সিজেনের প্রয়োজন ফুসফুসের মাধ্যমে হৃৎপি- ততটুকু অক্সিজেন পায় না। সে কারণে প্রয়োজনীয় অক্সিজেনের জন্য হৃৎপি- পাম্প সঞ্চালনের গতি বাড়িয়ে দেয়। ঠিক তখনই আমরা শুনতে পাই দ্রুত হার্টবিটের আওয়াজ, যা আমাদের আরো চিন্তিত করে তোলে। শুধু কি তাই, এ অক্সিজেনের অভাবে আমাদের শরীরে দেখা দেয় শারীরিক কিছু উপসর্গ। যেমন_
১. ক্লান্তি বা অবসাদ।
২. খাওয়ায় অনীহা বা খাবার পরিপাকে সমস্যা।
৩. স্মৃতিলোপ।
৪. গ্যাস্ট্রিকের রসক্ষরণ।
৫. পেশি ব্যথা বা শরীরের বিভিন্ন অংশ ব্যথা প্রভৃতি।
এত কিছু নিয়ে কোনো মৌখিক বা লিখিত পরীক্ষাই যে খুব বেশি ভালো হয় না তা আমরা কম-বেশি সবাই জানি। তাহলে জেনে নিই করণীয়।
করণীয়
অক্সিজেন-স্বল্পতা অর্থাৎ যখনই আমরা বুঝতে পারব বুক ধুঁক ধুঁক করে আওয়াজ দিচ্ছে অর্থাৎ হার্টবিট বেড়ে যাচ্ছে তখনই_
১. (সম্ভব হলে আরাম করে বসে) চোখ বন্ধ করে নাক দিয়ে খুব বড় করে শ্বাস নেব।
২. একটুখানি সময় তা পেটে ধরে রাখব।
৩. তারপর আস্তে আস্তে সেই নিঃশ্বাস মুখ দিয়ে ছেড়ে দেব।
শ্বাস গ্রহণ এবং ত্যাগের সময় মনোযোগ দিতে হবে কীভাবে এবং কোন পথে শ্বাস পেটে যাচ্ছে ও বের হচ্ছে।
এভাবে ১০ মিনিট করলেই দেখা যাবে, অক্সিজেন-স্বল্পতা দূর হয়ে বুক ধুঁক ধুঁক করা পালিয়েছে এবং হার্টবিট ফিরে এসেছে স্বাভাবিক অবস্থায়।
তাই বিশ্বাসের সঙ্গে প্রশ্বাস নিয়ে ঢ়ৎবংবহঃধঃরড়হ বা ারাধ-টি দিই আগের চেয়ে ভালো। অথবা ভীতিজনক কোনো জায়গায় থাকলে সরে পড়ি তাড়াতাড়ি।
বীবৎপরংব-টি যে কোনো মানুষ তার প্রতিদিনের কর্মতালিকায় যোগ করলে অনেক দুশ্চিন্তা, ক্লান্তি বা অবসাদ থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে পারেন।
(বি. দ্র. : Medical Scienceএ অক্সিজেন-স্বল্পতা নামে যে রোগটি রয়েছে, সে ক্ষেত্রে উপরোক্ত করণীয় কার্যকর নয়। অন্যান্য ক্ষেত্রে অক্সিজেন-স্বল্পতায় অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেয়ার অনুরোধ করা হচ্ছে। এ লেখাটিতে শুধু self confident বাড়ানোর জন্য যে কোনো পরিস্থিতিতে নিজের stress, tense থেকে মুক্ত থাকার অন্যতম উপায় অক্সিজেনের স্বাভাবিক ((rhythm)এর প্রতি নজর দেয়ার ইঙ্গিত করা হয়েছে।)
বি: দ্র : ই্উটিউব থেকে প্রকাশিত সকল ভিডিওর দায় সম্পুর্ন ই্উটিউব চ্যানেল এর । এর সাথে আমরা কোন ভাবে সংশ্লিষ্ট নয় এবং আমাদের পেইজ কোন প্রকার দায় নিবেনা। ভিডিওটির উপর কারও আপত্তি থাকলে তা অপসারন করা হবে। প্রতিদিন ঘটে যাওয়া নানা রকম ঘটনা আপনাদের মাঝে তুলে ধরা এবং সামাজিক সচেতনতা আমাদের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য ।
পোষ্ট টির দায় আমরা বহন করিনা। collected From daily bd times
No comments:
Post a Comment