লিখেছেনঃ অভ্র তুষার
(১)
ছেলেটির নাম ‘নীলাদ্রী’;চট্টগ্রামের একটি বিখ্যাত
কলেজে I.Sc-2
Nd ইয়ারে পড়ছে।নীলাদ্রী যখন class-6 এ পড়ত তখন
ওর বাবা
মারা যান।বাবা মারা যাওয়ার পর ওর মা ওকে খুব কষ্টে মানুষ
করেন।নীলাদ্রী মা-এর কষ্টের মান রেখেছে।
school-এ 1st ছাড়া 2nd হতে ওকে কেউ কখন-ও
দেখেনি।SSC তে Golden A+ পেয়েছে এবং Board-এর
সেরা দশ জন ছাত্রের তালিকায় ওর নাম আছে।নীলাদ্রী
কখনও কারও সাথে ঝগড়া বা মারামারি করেছে এমনটা কেউ
কখনও শোনেনি।
তো এই ঘটনা সেই সময় কার যখন নীলাদ্রী একটি নতুন
airtel sim কিনল।যেহেতু নতুন sim তাই ২-১ জন বন্ধু ছাড়া
তেমন কেউ ওর এই number টা জানত না।ঐদিন সকালে ওর
এক বান্ধবি ‘চৈতী’র note খাতা ফেরত দেয়ার কথা ছিল।কিন্তু
ঘুম থেকে উঠতে দেরি হওয়ায়,ফিজিক্স ব্যাচ-এ দেরি
হয়ে যাচ্ছিল বলে,নীলদ্রী এক প্রকার ছুটতে ছুটতেই
ব্যাচে গেল ‘চৈতী’র খাতা না নিয়েই।কথা ছিল চৈতী college
gate-এ wait করবে ওর জন্য;হয়ত করছিল-ও,কিন্তু
নীলাদ্রী অনেকটা লুকিয়ে বাসায় চলে এল।আর কারন?খাতা
তো ও’ সাথে করে নিয়ে যেতেই ভুলে গেছে।
YesterdayOvro Tushar
(২)
এর প্রায় দেড় ঘন্টা পরের কথা……………….নীলদ্রীর
mobile-এ একটা missed call এল।নীলাদ্রী ভাবলো,‘‘নিশ্চই
চৈতী দিয়েছে”(চোরের মন পুলিশ পুলিশ আর কি)।ও’
মনে মনে ভাবল,‘‘নাহ!বেচারীকে একটা call দিয়ে একটা
‘সরি’ অন্তত বলে নেওয়া উচিত।কতক্ষন অপেক্ষা
করেছে একা একা কে জানে?”যেই ভাবা সেই
কাজ………..ও’ call দিল।ও’পাশ থেকে একটা মেয়ে call
receive করতেই নীলাদ্রী ওর দোষ কবুল করা শুরু করল।
কিন্তু অপর পাশের মেয়েটি তাকে অবাক করে দিল।সে
নীলাদ্রী’কে রাগারাগি করার পরিবর্তে কিছু হাস্যকর প্রশ্ন
করা শুরু করল।কিছুক্ষন কথা বলার পর নীলাদ্রীর কেমন
যেন সন্দেহ হল।ও’ সরাসরি জানতে চাইল,‘‘কে কথা
বলছেন?”তখন অপর পাশের মেয়েটি ও’কে খুব পরিচিত
জনের মতই বলল,‘‘ইমমমমা!তুমি আমায় চিনতে পারছ
না?”নীলাদ্রীর সন্দেহটা আরও বেড়ে গেল।এরপর
শেষ পর্যন্ত নীলাদ্রী যা জানতে পারল তা হলঃমেয়েটিও
আসলে নীলাদ্রীকে চেনে না।ওরা কয়েক বান্ধবী
মিলে নিজের number-এর শেষ digit টা change করে
unknown number-এ missed call দিচ্ছিল মজা করবার জন্য।
নীলদ্রী number টা mobile-এ save করে রাখল ‘unknown
number’ নাম-এ।ঠিক ঐদিন বিকালেই আরও একটা missed call
এল ঠিক ঐ number থেকেই।নতুন sim,airtel sim
কোম্পানীর কল্যানে mobile-এ তখনও কিছু free minute
অবশিষ্ট ছিল।নীলাদ্রী ভাবল,‘‘দোষ কোথায় এই অপরিচিত
বন্ধুটিকে চিনে নিতে যখন সে নিজেই আগ্রহ
দেখাচ্ছে?”নীলাদ্রী call দিল number টা’তে।কিন্তু অপর
পাশ থেকে যে কণ্ঠটি ভেসে এল কে সে?এই কণ্ঠ
তো নীলাদ্রীর চেনা নয়।এত মিষ্টি আর মোহনীয়
কণ্ঠস্বর নীলাদ্রী আগে কখনও শোনেনি।ও যেন
নিজের কান কেই বিশ্বাস করতে পারছিল না।ওর মনে হচ্ছিল
এটা স্বপ্ন নয় তো?নিজের গায়ে চিমটি কেটে ব্যাথা
পেতেই বুঝতে পারল যে,এ মায়াবী কণ্ঠস্বর স্বপ্নে
নয়,ও’ বাস্তবেই শুনছে।নীলাদ্রী তখন সরাসরি জানত চাইল
যে মেয়েটি ও’কে missed
Call কেন দিয়েছিল?কিন্তু মেয়েটি ও’কে অবাক করে
দিয়ে জানাল যে,সে নীলাদ্রী’কে কোন missed call
দেয়নি,হয়ত তার ছোট ভাই-বোন কেউ দিয়েছে।
মেয়েটি আরও জানাল যে,সে নীলাদ্রী’কে চিনতে
পারছে না।তখন নীলাদ্রী মেয়েটিকে দুপুরের সব ঘটনা
খুলে বল্ল।সব শুনে মেয়েটি যা জানাল,তার মর্মার্থ
হলঃদুপুরে নীলাদ্রীর সাথে যে কথা বলেছে সে
ও’(মেয়েটি) নয়,ওর এক বান্ধবী ছিল।ওর বান্ধবী
মেয়েটির number থেকেই নীলাদ্রী’কে missed call
দিয়েছিল।কিন্তু ওর বান্ধবীরা ও’কে নীলাদ্রীর কথা
বলেছে।আর এখন তো নীলাদ্রীর সাথে সরাসরিই কথা
হল।নীলাদ্রী আরও বেশ কিছুক্ষন কথা বলল মেয়েটির
সাথে।মেয়েটিও কথা বলল কারন তার দুষ্টু বান্ধবিদের
কল্যাণে নীলাদ্রী যে আর অচেনা কেউ ছিল না,হয়ে
গেছিল পরিচিত একজন।আর কারণটা?কারণটা আর কি-বা
হবে……………নীলাদ্রী নামের এই অচেনা ছেলেটিকে
যে ওদের মনে ধরে ছিল।নীলাদ্রী আর ঐ অসম্ভব
সুন্দর কণ্ঠের অধিকারিণী মেয়েটি বেশ কিছুক্ষন কথা
বলেছিল।রাতে ঘুমাবার সময় নীলাদ্রী মেয়েটার কথা
ভাবতে লাগলো……………
(৩)
মেয়েটির নাম ‘সেমন্তি’।নীলাদ্রীকে অবাক করে
দিয়ে সেমন্তি জানিয়েছিল যে,সে’ও নীলাদ্রীর
শহরেই থাকে।শুধু এটাই নয়,নীলাদ্রীর জন্য তখনও আরও
চমক অপেক্ষা করছিল।আর তা হল….সেমন্তি নীলাদ্রীর-ই
college-এ I.Sc-1st ইয়ারে পড়ছে।এরপর প্রায়ই ওদের
ফোনে কথা হত।কিন্তু মেয়েটি চাইলে তবেই
শুধুমাত্র,কারণ সেমন্তি যে number টা দিয়ে কথা বলত সেটা
ও’ বন্ধ রাখত।যখন মন চাইত শুধু তখন-ই আবার চালু করে
নীলাদ্রীর সাথে কথা বলত।সেমন্তির যে number টা সব
সময় খোলা থাকতো,সেটা ও’ নীলাদ্রী’কে দেয়নি।
আর নীলাদ্রীও কখনও জানতে চায়নি।অচিরেই ওরা খুব ভাল
বন্ধু হয়ে উঠল।সেমন্তি নীলাদ্রীকে জানিয়েছিল
যে,সেমন্তি খুবই রক্ষনশীল একটি পরিবারের মেয়ে।
college-এ ও’ কখনও কোন ছেলের সাথে কথা বলেনি।
এমনকি ওর নিজের কোন facebook account পর্যন্ত তাই
নেই।কিন্তু তবুও ওর ২টা ছেলে বন্ধু জুটে গেল,যাদের
দু’জন কেই ওর খুব ভাল লাগে।তাদের একজন তো
নীলাদ্রী নিজেই,আর অপর জনের নাম ‘ধ্রুব। ধ্রুব নাকি
আবার নীলাদ্রীর সাথেই একই section-এ পড়ে।তবে
ধ্রুবই নাকি সেমন্তি’কে প্রথম ফোন করে,আর তারপর
থেকেই ওদের বন্ধুত্ব।কিন্তু ধ্রুব সেমন্তির mobile
number টা কোথা থেকে পেয়েছিল সেটা সেমন্তির
অজানাই ছিল।
(৪)
এরপর প্রায় এক মাস কেটে গেল সেমন্তির সাথে
কোন কথা হয়নি নীলাদ্রীর।নীলাদ্রী বহুবার call
দিয়েছে ও’র number-এ,কিন্তু ফোন কোম্পানী’র
যণ্ত্রারূঢ় কণ্ঠ প্রতিবার-ই নিষ্ঠুরের মত ঘোষনা দিয়েছে
যে,সেমন্তির number টি বন্ধ আছে।নীলাদ্রীর খারাপ
লাগলেও ও’র কিছুই করার ছিল না।নীলাদ্রীর কেন খারাপ
লাগত সেটার ব্যাখ্যা ও’র কাছে অজানাই ছিল।ওরা তো শুধুই
বন্ধু ছিল,তাইনা?কিন্তু সত্যিই কি তাই ছিল ওরা?এর থেকে এক
বিন্দু-ও কি বেশি মনে হয়নি নীলাদ্রীর কাছে
সেমন্তি’কে?এই প্রশ্ন নীলাদ্রী কখনও তার মন কে
করেনি,আর করবেও না।কারণ সে জানে বন্ধুত্বের
কিভাবে মূল্যায়ণ করতে হয়।কিন্তু তবুও কেন এক অজানা
ব্যাথা,প্রিয় একজনকে হারানোর সংশয় বরংবার আন্দলিত
করেছে নীলাদ্রীর শান্ত হৃদয়কে?কিন্তু নীলাদ্রীর
জানা নেই কি এর কারণ? কোথায়-ই বা আছে এর সমাধান?
সেমন্তির যে জিনিষটা নীলাদ্রীর সব থেকে বেশি ভাল
লাগত তা হল সেমন্তির মিষ্টি হাসি।নীলাদ্রী ওর সাথে কথা
বলার সময় মনে হয় সেমন্তি কথার থেকে হয়ত
হেসেছেই বেশি।আর নীলাদ্রীর যে জিনিষটা সেমন্তি
সবথেকে বেশি ভালবাসত তা হল নীলাদ্রীর গান।খুব সুন্দর
গানের গলা ছিল নীলাদ্রীর।সেমন্তি তো
নীলাদ্রীকে বহুবার অনুরোধ পর্যন্ত করেছে ‘close-
up one’-এর competition-এ অংশ নিতে।কিন্তু আজ সেই
প্রতিযোগিতার সময় কাছে চলে আসলেও সেই কাছের
মানুষটাই যে আর কাছে নেই।একটা প্রশ্ন বার বার
নীলাদ্রীর মনে বাজতে থাকে আর তা হল,আমি যেমন
ও’কে miss করি,সেমন্তি-ও কি আমায় তেমন miss করে?
দুরত্ব হয়ত ভালবাসা বা বন্ধুত্বকে আরও গভীর করে,কিন্তু
এই দুরত্ব নীলাদ্রীকে এ কোথায় নিয়ে যাচ্ছে তার
উত্তর নীলাদ্রীর জানা নেই।
(৫)
এরপর হঠাৎ একদিন………………নীলদ্রীর মোবাইল-এ একটা
missed call এল সেই বহু প্রতিক্ষিত number টা থেকে।
number টা তখনও ‘unknown friend’ নামেই save করা ছিল
নীলাদ্রীর mobile-এ।নীলদ্রী তখন ‘ফিজিক্স practical
class’-এ ছিল।কোন রকমে একটা sms করে জানাল যে
class থেকে বের হয়েই call back করবে।নীলাদ্রী
কোন রকমে practical class করছিল।স্যার-এর নির্দেশ মত
চোখটা হয়ত তড়িৎ প্রবাহ মাপার যন্ত্র ‘অ্যামিটার’-এর দিকেই
ছিল কিন্তু মনটা হয়ত পড়েছিল অন্য কোথাও,অন্য কার
কাছে।class থেকে কোন রকমে বের হয়েই
নীলাদ্রী call দিল সীমন্তি’র number-এ…..অনেক কথা
জমে আছে।বহু দিন পর আবার সেই প্রিয় মানুষটার সাথে
কথা বলতে পেরে কী যে ভাল লাগছিল সেটা হয়ত
নীলাদ্রী ছাড়া আর কেউ উপলব্ধি করতে পারবে না।
নীলাদ্রী তখন সেমন্তির সাথে দেখা করতে চাইল,কারন
ও’ ঠিক করে ফেলেছে mobile তা আপাতত আর ব্যাবহার
করবে না,কারণ সামনেই HSC পরীক্ষা।সেমন্তি-ও খুশীর
সাথে দেখা করতে রাজী হল।ওরা ঠিক করল college
campus-এ দেখা হবে।কিন্তু বিপত্তি হল,সেমন্তি college-এ
কোন ছেলের সাথে কথা বলেছে-এটা ওর বান্ধবিরা
কেউ দেখে ফেললে সেমন্তির সমস্যা হতে পারে।
তখন নীলাদ্রী অনেক ভেবে একটা plan বের করল
আর সেমন্তি’কে সেটা জানাল।plan টা এমন ছিল
যে,‘নীলাদ্রী যেন বাইরের কোন শহরের অন্য
কোন college থেকে transfer হয়ে এই college-এ নতুন
এসেছে,তাই নিজের class খুজে পাচ্ছে না(1st ইয়ার এর
students,2nd ইয়ার এর student দের তেমন চেনে না)।
আগে থেকে ফোনের মাধ্যমে ওরা জেনে নেবে
কে কোন রং-এর dress পরে আসছে।ফলে ওরা একে
অপরকে দেখলেই চিনতে পারবে।তখন নীলাদ্রী ঐ
মিথ্যা কথাগুলো বলে একটু ছোট-খাট নাটক করে
সেমন্তির কাছে জানতে চাইবে class room টা কোথায়?
আর এর মাধ্যমে ওদের দেখা আর কথা বলা টাও হয়ে
যাবে।পরে সেমন্তির বান্ধবী্রা যদি ও’কে কিছু জিগ্যেস
করে তো সেমন্তি সোজাসুজি বলে দেবে,আমি কী
জানি এই নতুন ছেলেটা আমাকেই কেন প্রশ্ন করল?
সেমন্তির-ও plan টা বেশ পছন্দ হল।ঐদিন নীলাদ্রী
অনেক সময় ধরে গান শোনাল সেমন্তি’কে।আর
সেমন্তি-ও খুব হেসেছিল।কথার মাঝে সেমন্তি
নীলাদ্রীর Facebook Id টা জানতে চাইল কারণ সেমন্তিও
নাকি খুব শীঘ্রই একটা Facebook Account খুলবে।
নীলাদ্রী শুধু বলেছিল যে কথা শেষ হলেই text করে
জানিয়ে দেবে।কিন্তু একটানা 23 minutes কথা বলার পরও
যখন কথা আর ফুরায় না তখন মোবাইল-এর balance কিন্তু
গেল ফুরিয়ে।একটা অর্ধ-সমাপ্ত কথা বলতে গিয়ে শুধু
মুখেই রয়ে গেল,বলা হল না আর…………..
(৬)
পরদিন সকাল,তারিখটা ছিল সম্ভবত ‘১০ই অক্টোবর’,২০১২-
বুধবার।নীলাদ্রীর জীবণের খুবই special একটা দিন।খুব
স্বাভাবিক ভাবেই সকাল থেকেই খুব উচ্ছসিত ছিল তাই
নীলাদ্রী।আগের দিন তো খুশীর চোটে ‘কাল কিছু
হতে চলেছে’ এই টাইপের একটা status পর্যন্ত post
করে ফেলল Facebook-এ।ওর বন্ধু আতিক তো ও’কে
প্রশ্ন করেই শ
Friday, November 27, 2015
নীলাদ্রী
লিখেছেনঃ অভ্র তুষার
(১)
ছেলেটির নাম ‘নীলাদ্রী’;চট্টগ্রামের একটি বিখ্যাত
কলেজে I.Sc-2
Nd ইয়ারে পড়ছে।নীলাদ্রী যখন class-6 এ পড়ত তখন
ওর বাবা
মারা যান।বাবা মারা যাওয়ার পর ওর মা ওকে খুব কষ্টে মানুষ
করেন।নীলাদ্রী মা-এর কষ্টের মান রেখেছে।
school-এ 1st ছাড়া 2nd হতে ওকে কেউ কখন-ও
দেখেনি।SSC তে Golden A+ পেয়েছে এবং Board-এর
সেরা দশ জন ছাত্রের তালিকায় ওর নাম আছে।নীলাদ্রী
কখনও কারও সাথে ঝগড়া বা মারামারি করেছে এমনটা কেউ
কখনও শোনেনি।
তো এই ঘটনা সেই সময় কার যখন নীলাদ্রী একটি নতুন
airtel sim কিনল।যেহেতু নতুন sim তাই ২-১ জন বন্ধু ছাড়া
তেমন কেউ ওর এই number টা জানত না।ঐদিন সকালে ওর
এক বান্ধবি ‘চৈতী’র note খাতা ফেরত দেয়ার কথা ছিল।কিন্তু
ঘুম থেকে উঠতে দেরি হওয়ায়,ফিজিক্স ব্যাচ-এ দেরি
হয়ে যাচ্ছিল বলে,নীলদ্রী এক প্রকার ছুটতে ছুটতেই
ব্যাচে গেল ‘চৈতী’র খাতা না নিয়েই।কথা ছিল চৈতী college
gate-এ wait করবে ওর জন্য;হয়ত করছিল-ও,কিন্তু
নীলাদ্রী অনেকটা লুকিয়ে বাসায় চলে এল।আর কারন?খাতা
তো ও’ সাথে করে নিয়ে যেতেই ভুলে গেছে।
YesterdayOvro Tushar
(২)
এর প্রায় দেড় ঘন্টা পরের কথা……………….নীলদ্রীর
mobile-এ একটা missed call এল।নীলাদ্রী ভাবলো,‘‘নিশ্চই
চৈতী দিয়েছে”(চোরের মন পুলিশ পুলিশ আর কি)।ও’
মনে মনে ভাবল,‘‘নাহ!বেচারীকে একটা call দিয়ে একটা
‘সরি’ অন্তত বলে নেওয়া উচিত।কতক্ষন অপেক্ষা
করেছে একা একা কে জানে?”যেই ভাবা সেই
কাজ………..ও’ call দিল।ও’পাশ থেকে একটা মেয়ে call
receive করতেই নীলাদ্রী ওর দোষ কবুল করা শুরু করল।
কিন্তু অপর পাশের মেয়েটি তাকে অবাক করে দিল।সে
নীলাদ্রী’কে রাগারাগি করার পরিবর্তে কিছু হাস্যকর প্রশ্ন
করা শুরু করল।কিছুক্ষন কথা বলার পর নীলাদ্রীর কেমন
যেন সন্দেহ হল।ও’ সরাসরি জানতে চাইল,‘‘কে কথা
বলছেন?”তখন অপর পাশের মেয়েটি ও’কে খুব পরিচিত
জনের মতই বলল,‘‘ইমমমমা!তুমি আমায় চিনতে পারছ
না?”নীলাদ্রীর সন্দেহটা আরও বেড়ে গেল।এরপর
শেষ পর্যন্ত নীলাদ্রী যা জানতে পারল তা হলঃমেয়েটিও
আসলে নীলাদ্রীকে চেনে না।ওরা কয়েক বান্ধবী
মিলে নিজের number-এর শেষ digit টা change করে
unknown number-এ missed call দিচ্ছিল মজা করবার জন্য।
নীলদ্রী number টা mobile-এ save করে রাখল ‘unknown
number’ নাম-এ।ঠিক ঐদিন বিকালেই আরও একটা missed call
এল ঠিক ঐ number থেকেই।নতুন sim,airtel sim
কোম্পানীর কল্যানে mobile-এ তখনও কিছু free minute
অবশিষ্ট ছিল।নীলাদ্রী ভাবল,‘‘দোষ কোথায় এই অপরিচিত
বন্ধুটিকে চিনে নিতে যখন সে নিজেই আগ্রহ
দেখাচ্ছে?”নীলাদ্রী call দিল number টা’তে।কিন্তু অপর
পাশ থেকে যে কণ্ঠটি ভেসে এল কে সে?এই কণ্ঠ
তো নীলাদ্রীর চেনা নয়।এত মিষ্টি আর মোহনীয়
কণ্ঠস্বর নীলাদ্রী আগে কখনও শোনেনি।ও যেন
নিজের কান কেই বিশ্বাস করতে পারছিল না।ওর মনে হচ্ছিল
এটা স্বপ্ন নয় তো?নিজের গায়ে চিমটি কেটে ব্যাথা
পেতেই বুঝতে পারল যে,এ মায়াবী কণ্ঠস্বর স্বপ্নে
নয়,ও’ বাস্তবেই শুনছে।নীলাদ্রী তখন সরাসরি জানত চাইল
যে মেয়েটি ও’কে missed
Call কেন দিয়েছিল?কিন্তু মেয়েটি ও’কে অবাক করে
দিয়ে জানাল যে,সে নীলাদ্রী’কে কোন missed call
দেয়নি,হয়ত তার ছোট ভাই-বোন কেউ দিয়েছে।
মেয়েটি আরও জানাল যে,সে নীলাদ্রী’কে চিনতে
পারছে না।তখন নীলাদ্রী মেয়েটিকে দুপুরের সব ঘটনা
খুলে বল্ল।সব শুনে মেয়েটি যা জানাল,তার মর্মার্থ
হলঃদুপুরে নীলাদ্রীর সাথে যে কথা বলেছে সে
ও’(মেয়েটি) নয়,ওর এক বান্ধবী ছিল।ওর বান্ধবী
মেয়েটির number থেকেই নীলাদ্রী’কে missed call
দিয়েছিল।কিন্তু ওর বান্ধবীরা ও’কে নীলাদ্রীর কথা
বলেছে।আর এখন তো নীলাদ্রীর সাথে সরাসরিই কথা
হল।নীলাদ্রী আরও বেশ কিছুক্ষন কথা বলল মেয়েটির
সাথে।মেয়েটিও কথা বলল কারন তার দুষ্টু বান্ধবিদের
কল্যাণে নীলাদ্রী যে আর অচেনা কেউ ছিল না,হয়ে
গেছিল পরিচিত একজন।আর কারণটা?কারণটা আর কি-বা
হবে……………নীলাদ্রী নামের এই অচেনা ছেলেটিকে
যে ওদের মনে ধরে ছিল।নীলাদ্রী আর ঐ অসম্ভব
সুন্দর কণ্ঠের অধিকারিণী মেয়েটি বেশ কিছুক্ষন কথা
বলেছিল।রাতে ঘুমাবার সময় নীলাদ্রী মেয়েটার কথা
ভাবতে লাগলো……………
(৩)
মেয়েটির নাম ‘সেমন্তি’।নীলাদ্রীকে অবাক করে
দিয়ে সেমন্তি জানিয়েছিল যে,সে’ও নীলাদ্রীর
শহরেই থাকে।শুধু এটাই নয়,নীলাদ্রীর জন্য তখনও আরও
চমক অপেক্ষা করছিল।আর তা হল….সেমন্তি নীলাদ্রীর-ই
college-এ I.Sc-1st ইয়ারে পড়ছে।এরপর প্রায়ই ওদের
ফোনে কথা হত।কিন্তু মেয়েটি চাইলে তবেই
শুধুমাত্র,কারণ সেমন্তি যে number টা দিয়ে কথা বলত সেটা
ও’ বন্ধ রাখত।যখন মন চাইত শুধু তখন-ই আবার চালু করে
নীলাদ্রীর সাথে কথা বলত।সেমন্তির যে number টা সব
সময় খোলা থাকতো,সেটা ও’ নীলাদ্রী’কে দেয়নি।
আর নীলাদ্রীও কখনও জানতে চায়নি।অচিরেই ওরা খুব ভাল
বন্ধু হয়ে উঠল।সেমন্তি নীলাদ্রীকে জানিয়েছিল
যে,সেমন্তি খুবই রক্ষনশীল একটি পরিবারের মেয়ে।
college-এ ও’ কখনও কোন ছেলের সাথে কথা বলেনি।
এমনকি ওর নিজের কোন facebook account পর্যন্ত তাই
নেই।কিন্তু তবুও ওর ২টা ছেলে বন্ধু জুটে গেল,যাদের
দু’জন কেই ওর খুব ভাল লাগে।তাদের একজন তো
নীলাদ্রী নিজেই,আর অপর জনের নাম ‘ধ্রুব। ধ্রুব নাকি
আবার নীলাদ্রীর সাথেই একই section-এ পড়ে।তবে
ধ্রুবই নাকি সেমন্তি’কে প্রথম ফোন করে,আর তারপর
থেকেই ওদের বন্ধুত্ব।কিন্তু ধ্রুব সেমন্তির mobile
number টা কোথা থেকে পেয়েছিল সেটা সেমন্তির
অজানাই ছিল।
(৪)
এরপর প্রায় এক মাস কেটে গেল সেমন্তির সাথে
কোন কথা হয়নি নীলাদ্রীর।নীলাদ্রী বহুবার call
দিয়েছে ও’র number-এ,কিন্তু ফোন কোম্পানী’র
যণ্ত্রারূঢ় কণ্ঠ প্রতিবার-ই নিষ্ঠুরের মত ঘোষনা দিয়েছে
যে,সেমন্তির number টি বন্ধ আছে।নীলাদ্রীর খারাপ
লাগলেও ও’র কিছুই করার ছিল না।নীলাদ্রীর কেন খারাপ
লাগত সেটার ব্যাখ্যা ও’র কাছে অজানাই ছিল।ওরা তো শুধুই
বন্ধু ছিল,তাইনা?কিন্তু সত্যিই কি তাই ছিল ওরা?এর থেকে এক
বিন্দু-ও কি বেশি মনে হয়নি নীলাদ্রীর কাছে
সেমন্তি’কে?এই প্রশ্ন নীলাদ্রী কখনও তার মন কে
করেনি,আর করবেও না।কারণ সে জানে বন্ধুত্বের
কিভাবে মূল্যায়ণ করতে হয়।কিন্তু তবুও কেন এক অজানা
ব্যাথা,প্রিয় একজনকে হারানোর সংশয় বরংবার আন্দলিত
করেছে নীলাদ্রীর শান্ত হৃদয়কে?কিন্তু নীলাদ্রীর
জানা নেই কি এর কারণ? কোথায়-ই বা আছে এর সমাধান?
সেমন্তির যে জিনিষটা নীলাদ্রীর সব থেকে বেশি ভাল
লাগত তা হল সেমন্তির মিষ্টি হাসি।নীলাদ্রী ওর সাথে কথা
বলার সময় মনে হয় সেমন্তি কথার থেকে হয়ত
হেসেছেই বেশি।আর নীলাদ্রীর যে জিনিষটা সেমন্তি
সবথেকে বেশি ভালবাসত তা হল নীলাদ্রীর গান।খুব সুন্দর
গানের গলা ছিল নীলাদ্রীর।সেমন্তি তো
নীলাদ্রীকে বহুবার অনুরোধ পর্যন্ত করেছে ‘close-
up one’-এর competition-এ অংশ নিতে।কিন্তু আজ সেই
প্রতিযোগিতার সময় কাছে চলে আসলেও সেই কাছের
মানুষটাই যে আর কাছে নেই।একটা প্রশ্ন বার বার
নীলাদ্রীর মনে বাজতে থাকে আর তা হল,আমি যেমন
ও’কে miss করি,সেমন্তি-ও কি আমায় তেমন miss করে?
দুরত্ব হয়ত ভালবাসা বা বন্ধুত্বকে আরও গভীর করে,কিন্তু
এই দুরত্ব নীলাদ্রীকে এ কোথায় নিয়ে যাচ্ছে তার
উত্তর নীলাদ্রীর জানা নেই।
(৫)
এরপর হঠাৎ একদিন………………নীলদ্রীর মোবাইল-এ একটা
missed call এল সেই বহু প্রতিক্ষিত number টা থেকে।
number টা তখনও ‘unknown friend’ নামেই save করা ছিল
নীলাদ্রীর mobile-এ।নীলদ্রী তখন ‘ফিজিক্স practical
class’-এ ছিল।কোন রকমে একটা sms করে জানাল যে
class থেকে বের হয়েই call back করবে।নীলাদ্রী
কোন রকমে practical class করছিল।স্যার-এর নির্দেশ মত
চোখটা হয়ত তড়িৎ প্রবাহ মাপার যন্ত্র ‘অ্যামিটার’-এর দিকেই
ছিল কিন্তু মনটা হয়ত পড়েছিল অন্য কোথাও,অন্য কার
কাছে।class থেকে কোন রকমে বের হয়েই
নীলাদ্রী call দিল সীমন্তি’র number-এ…..অনেক কথা
জমে আছে।বহু দিন পর আবার সেই প্রিয় মানুষটার সাথে
কথা বলতে পেরে কী যে ভাল লাগছিল সেটা হয়ত
নীলাদ্রী ছাড়া আর কেউ উপলব্ধি করতে পারবে না।
নীলাদ্রী তখন সেমন্তির সাথে দেখা করতে চাইল,কারন
ও’ ঠিক করে ফেলেছে mobile তা আপাতত আর ব্যাবহার
করবে না,কারণ সামনেই HSC পরীক্ষা।সেমন্তি-ও খুশীর
সাথে দেখা করতে রাজী হল।ওরা ঠিক করল college
campus-এ দেখা হবে।কিন্তু বিপত্তি হল,সেমন্তি college-এ
কোন ছেলের সাথে কথা বলেছে-এটা ওর বান্ধবিরা
কেউ দেখে ফেললে সেমন্তির সমস্যা হতে পারে।
তখন নীলাদ্রী অনেক ভেবে একটা plan বের করল
আর সেমন্তি’কে সেটা জানাল।plan টা এমন ছিল
যে,‘নীলাদ্রী যেন বাইরের কোন শহরের অন্য
কোন college থেকে transfer হয়ে এই college-এ নতুন
এসেছে,তাই নিজের class খুজে পাচ্ছে না(1st ইয়ার এর
students,2nd ইয়ার এর student দের তেমন চেনে না)।
আগে থেকে ফোনের মাধ্যমে ওরা জেনে নেবে
কে কোন রং-এর dress পরে আসছে।ফলে ওরা একে
অপরকে দেখলেই চিনতে পারবে।তখন নীলাদ্রী ঐ
মিথ্যা কথাগুলো বলে একটু ছোট-খাট নাটক করে
সেমন্তির কাছে জানতে চাইবে class room টা কোথায়?
আর এর মাধ্যমে ওদের দেখা আর কথা বলা টাও হয়ে
যাবে।পরে সেমন্তির বান্ধবী্রা যদি ও’কে কিছু জিগ্যেস
করে তো সেমন্তি সোজাসুজি বলে দেবে,আমি কী
জানি এই নতুন ছেলেটা আমাকেই কেন প্রশ্ন করল?
সেমন্তির-ও plan টা বেশ পছন্দ হল।ঐদিন নীলাদ্রী
অনেক সময় ধরে গান শোনাল সেমন্তি’কে।আর
সেমন্তি-ও খুব হেসেছিল।কথার মাঝে সেমন্তি
নীলাদ্রীর Facebook Id টা জানতে চাইল কারণ সেমন্তিও
নাকি খুব শীঘ্রই একটা Facebook Account খুলবে।
নীলাদ্রী শুধু বলেছিল যে কথা শেষ হলেই text করে
জানিয়ে দেবে।কিন্তু একটানা 23 minutes কথা বলার পরও
যখন কথা আর ফুরায় না তখন মোবাইল-এর balance কিন্তু
গেল ফুরিয়ে।একটা অর্ধ-সমাপ্ত কথা বলতে গিয়ে শুধু
মুখেই রয়ে গেল,বলা হল না আর…………..
(৬)
পরদিন সকাল,তারিখটা ছিল সম্ভবত ‘১০ই অক্টোবর’,২০১২-
বুধবার।নীলাদ্রীর জীবণের খুবই special একটা দিন।খুব
স্বাভাবিক ভাবেই সকাল থেকেই খুব উচ্ছসিত ছিল তাই
নীলাদ্রী।আগের দিন তো খুশীর চোটে ‘কাল কিছু
হতে চলেছে’ এই টাইপের একটা status পর্যন্ত post
করে ফেলল Facebook-এ।ওর বন্ধু আতিক তো ও’কে
প্রশ্ন করেই শ
Monday, November 16, 2015
Saturday, November 14, 2015
হাসির আড়ালে জমানো কষ্ট by তুহিন
একটা মানুষকে বাহির থেকে দেখে কখনোই
বুঝা যায় না যে,
সেই মানুষটার মনে কি পরিমান কষ্ট জমা
আছে_____
কেউ কেউ হাসির আড়ালে কষ্টগুলোকে
লুকিয়ে রাখে,
আবার কেউ কেউ নিজেকে ব্যাস্ত রেখে
কষ্টগুলো ভুলার চেষ্টা করে___
নিভে যাওয়া কয়লায় বাতাস দিলে আগুন
যেভাবে পুনরায় উত্তপ্ত হয়ে উঠে,
মানুষ যখনই একাকী থাকে তখন তার
কষ্টগুলোও মনের ভিতর উত্তপ্ত হয়ে উঠে___
একটা সময় মানুষ কষ্টগুলোকে লুকিয়ে রাখতে
শিখে যায়,
নিজেকে ব্যাস্ত করে কষ্টগুলোকে সাময়িক
ভুলে থাকতেও শিখে ফেলে,
তবে পৃথিবীতে এমন কাউকে খুজে পাবেন
না যে তার কষ্টগুলোকে মন থেকে
একেবারে মুছে ফেলতে পেরেছে___
পেন্সিলের লেখা রাবার দিয়ে মুছলেও
দেখবেন একটা দাগ থেকে যায়,
তেমনি কষ্ট লুকিয়ে রাখলে বা সাময়িক
ভুলে থাকলেও সেই কষ্টের একটা দাগ মনে
থেকেই যায়___
কষ্টগুলোকে মন থেকে চিরতরে মুছে ফেলতে
পারলে হয়তো মানুষের জীবনটা অন্যরকম
হতে পারতো___
বুঝা যায় না যে,
সেই মানুষটার মনে কি পরিমান কষ্ট জমা
আছে_____
কেউ কেউ হাসির আড়ালে কষ্টগুলোকে
লুকিয়ে রাখে,
আবার কেউ কেউ নিজেকে ব্যাস্ত রেখে
কষ্টগুলো ভুলার চেষ্টা করে___
নিভে যাওয়া কয়লায় বাতাস দিলে আগুন
যেভাবে পুনরায় উত্তপ্ত হয়ে উঠে,
মানুষ যখনই একাকী থাকে তখন তার
কষ্টগুলোও মনের ভিতর উত্তপ্ত হয়ে উঠে___
একটা সময় মানুষ কষ্টগুলোকে লুকিয়ে রাখতে
শিখে যায়,
নিজেকে ব্যাস্ত করে কষ্টগুলোকে সাময়িক
ভুলে থাকতেও শিখে ফেলে,
তবে পৃথিবীতে এমন কাউকে খুজে পাবেন
না যে তার কষ্টগুলোকে মন থেকে
একেবারে মুছে ফেলতে পেরেছে___
পেন্সিলের লেখা রাবার দিয়ে মুছলেও
দেখবেন একটা দাগ থেকে যায়,
তেমনি কষ্ট লুকিয়ে রাখলে বা সাময়িক
ভুলে থাকলেও সেই কষ্টের একটা দাগ মনে
থেকেই যায়___
কষ্টগুলোকে মন থেকে চিরতরে মুছে ফেলতে
পারলে হয়তো মানুষের জীবনটা অন্যরকম
হতে পারতো___
অবহেলা by তুহিন
যে মানুষটা তোমাকে প্রচন্ড পরিমাণে
ভালোবাসে,
সে মানুষটাকে ইচ্ছা করে অবহেলা করো না ।
হ্যা তুমি অবহেলা করলে কষ্ট পাবে ঠিকই,
কিন্তু , কষ্ট পেয়েও সে তোমাকে ক্ষমা করে
দিবে ।
তোমার কাছেই ফিরে আসবে ।
তুমি তার দুর্বলতা এটা জেনে তাকে ইচ্ছা করে
কষ্ট দিও না ।
এটা ভেবো না যে যতো যাই করি,
অতো দিন শেষে আমার কাছেই আসবে,
এটা চিন্তা করে তার আবেগের সাথে নিষ্ঠুরের
মতো খেলার অধিকার তোমার নেই ।
কারো দুর্বলতা জেনে তাকে আঁঘাত করে মজা
পাওয়ার অধিকার তোমার নেই ।
ভালোবাসে,
সে মানুষটাকে ইচ্ছা করে অবহেলা করো না ।
হ্যা তুমি অবহেলা করলে কষ্ট পাবে ঠিকই,
কিন্তু , কষ্ট পেয়েও সে তোমাকে ক্ষমা করে
দিবে ।
তোমার কাছেই ফিরে আসবে ।
তুমি তার দুর্বলতা এটা জেনে তাকে ইচ্ছা করে
কষ্ট দিও না ।
এটা ভেবো না যে যতো যাই করি,
অতো দিন শেষে আমার কাছেই আসবে,
এটা চিন্তা করে তার আবেগের সাথে নিষ্ঠুরের
মতো খেলার অধিকার তোমার নেই ।
কারো দুর্বলতা জেনে তাকে আঁঘাত করে মজা
পাওয়ার অধিকার তোমার নেই ।
Friday, November 13, 2015
বিস্ময় ছিলে তুমি স্বপ্ন আমার by তুহিন
বিস্ময় ছিলে তুমি স্বপ্ন আমার
কাছে পাবো না জানি তোমাকে তো আর
কাটত সময় কত গল্প করে, বলতে ভালবাসি হাত টি
ধরে
আমি ভুলবো না, আমি ভুলবো না, আমি ভুলবো না
তোমাকে।।
স্বপ্ন প্রহর গুলো মনে পরে যায়
সোনালী আবেগ কাছে ডাকতো আমায়
সৃতি গুলো আজ শুধু আবেশে জড়ায়
বার্থ এ মন শুধু আমাকে কাঁদায়
আমি ভুলবো না, আমি ভুলবো না, আমি ভুলবো না
তোমাকে।।
প্রেম কি ছিল না ছিল না ছিল শুধু প্রহসন
চেয়েছি নিবিড় করে শুধু অকারণ
তোমার-ই ছবি মনে তুমি পাশে নেই, অন্যের হয়ে
গেলে খুব সহজেই
কেনো থাকলে না, কেনো থাকলে না, কেনো
থাকলে না আমার হয়ে।
আমি ভুলবো না, আমি ভুলবো না, আমি ভুলবো না
তোমাকে।
দিশে হারা হয়ে পড়ে আছি তবু পারিনি মেনে
নিতে ভুলে যাবে কভু
দিশে হারা হয়ে পড়ে আছি তবু পারিনি মেনে
নিতে ভুলে যাবে কভু।।
চলে গেলে কেন একা ফেলে আমাকে....
তোমার অবুঝ মন বোঝেনি তখন হয়ত পারিনি হতে
তোমারই মতন,
হৃদয় মাঝে সৃতি চিহ্ন রেখে, প্রেমের সমাধি মনে
গেলে যে এঁকে
আমি ভুলবো না, আমি ভুলবো না, আমি ভুলবো না
তোমাকে।।
কেনো থাকলে না, কেনো থাকলে না, কেনো আমার
হয়ে
আমি ভুলবো না, আমি ভুলবো না, আমি ভুলবো না
তোমাকে।।
কাছে পাবো না জানি তোমাকে তো আর
কাটত সময় কত গল্প করে, বলতে ভালবাসি হাত টি
ধরে
আমি ভুলবো না, আমি ভুলবো না, আমি ভুলবো না
তোমাকে।।
স্বপ্ন প্রহর গুলো মনে পরে যায়
সোনালী আবেগ কাছে ডাকতো আমায়
সৃতি গুলো আজ শুধু আবেশে জড়ায়
বার্থ এ মন শুধু আমাকে কাঁদায়
আমি ভুলবো না, আমি ভুলবো না, আমি ভুলবো না
তোমাকে।।
প্রেম কি ছিল না ছিল না ছিল শুধু প্রহসন
চেয়েছি নিবিড় করে শুধু অকারণ
তোমার-ই ছবি মনে তুমি পাশে নেই, অন্যের হয়ে
গেলে খুব সহজেই
কেনো থাকলে না, কেনো থাকলে না, কেনো
থাকলে না আমার হয়ে।
আমি ভুলবো না, আমি ভুলবো না, আমি ভুলবো না
তোমাকে।
দিশে হারা হয়ে পড়ে আছি তবু পারিনি মেনে
নিতে ভুলে যাবে কভু
দিশে হারা হয়ে পড়ে আছি তবু পারিনি মেনে
নিতে ভুলে যাবে কভু।।
চলে গেলে কেন একা ফেলে আমাকে....
তোমার অবুঝ মন বোঝেনি তখন হয়ত পারিনি হতে
তোমারই মতন,
হৃদয় মাঝে সৃতি চিহ্ন রেখে, প্রেমের সমাধি মনে
গেলে যে এঁকে
আমি ভুলবো না, আমি ভুলবো না, আমি ভুলবো না
তোমাকে।।
কেনো থাকলে না, কেনো থাকলে না, কেনো আমার
হয়ে
আমি ভুলবো না, আমি ভুলবো না, আমি ভুলবো না
তোমাকে।।
Thursday, November 12, 2015
MiSs YoU by TuHiN
তোমাকে কতটা মিসকরি তা শুধু আমি
জানি,আমি জানি আমিতোমাকে কতটা
ভালোবাসিতোমার কথা ভাবতে ভাবতেঘুম
হারিয়ে যায়,কেটে যায় অনেক রাত..........আর এই
তুমি সুখেরঅনুভূতিতে ঘুমিয়ে যাওহয়তবা আমাকে
তোমারমনেও পরেনা,কি আর করা সত্যিকারযদি
ভালবাসতে তাহলেবুঝতে কষ্ট টুকু,জানি তুমি
কখনোআমার হবেনা তবুওআমি তোমারি
অপেক্ষায় থাকিশুধু তোমাকে
ভালোবাসিবলে.......।।
জানি,আমি জানি আমিতোমাকে কতটা
ভালোবাসিতোমার কথা ভাবতে ভাবতেঘুম
হারিয়ে যায়,কেটে যায় অনেক রাত..........আর এই
তুমি সুখেরঅনুভূতিতে ঘুমিয়ে যাওহয়তবা আমাকে
তোমারমনেও পরেনা,কি আর করা সত্যিকারযদি
ভালবাসতে তাহলেবুঝতে কষ্ট টুকু,জানি তুমি
কখনোআমার হবেনা তবুওআমি তোমারি
অপেক্ষায় থাকিশুধু তোমাকে
ভালোবাসিবলে.......।।
তুমি কেঁদে যাও
আমি দেখে যাব,
তোমার কান্নার ধ্বনি
আমাকে স্পর্শ করবেনা।
আমার কান্নার ধ্বনি
বেঝে উঠে আমার বুকে
আমি কেন কাঁদতে পারিনা।
কিযে কষ্ট, কিযে যন্ত্রণা
তুমি বুঝতে পারনি।
স্বাভাবিকের ছলে অস্বাভাবিক আমি
গোপন হৃদয়ে অসহায় আমি,
কেউ বুঝলোনা
তুমিও বুঝলেনা আমায়।
আমার মাঝেও তো ছিল ভালবাসা
ছিল স্বপ্নে আঁকা কিছুভাষা,
কেউ বুঝলোনা
তুমিও বুঝলে না আমায়।
অবিশ্বাস আমি আজ দাঁড়ালাম
তোমারই বিশ্বাসের কাঠগড়ায়,
তুমি পড়ালে আমায়
অবিশ্বাসের যন্ত্রণার মালা।
কিযে কষ্ট, কিযে যন্ত্রণা
তুমি বুঝলে না আমায়।
আমি দেখে যাব,
তোমার কান্নার ধ্বনি
আমাকে স্পর্শ করবেনা।
আমার কান্নার ধ্বনি
বেঝে উঠে আমার বুকে
আমি কেন কাঁদতে পারিনা।
কিযে কষ্ট, কিযে যন্ত্রণা
তুমি বুঝতে পারনি।
স্বাভাবিকের ছলে অস্বাভাবিক আমি
গোপন হৃদয়ে অসহায় আমি,
কেউ বুঝলোনা
তুমিও বুঝলেনা আমায়।
আমার মাঝেও তো ছিল ভালবাসা
ছিল স্বপ্নে আঁকা কিছুভাষা,
কেউ বুঝলোনা
তুমিও বুঝলে না আমায়।
অবিশ্বাস আমি আজ দাঁড়ালাম
তোমারই বিশ্বাসের কাঠগড়ায়,
তুমি পড়ালে আমায়
অবিশ্বাসের যন্ত্রণার মালা।
কিযে কষ্ট, কিযে যন্ত্রণা
তুমি বুঝলে না আমায়।
Tuesday, November 10, 2015
কিছু কথা
মন পাখি তুই বুঝলি নারে আমার মনের কথা । বোঝার
মত হয়নিরে তোর ক্ষমতা। বুঝবি যখন থাকবো নারে
যাবো আনেক দুরে । তখন পাখি কাঁদবিরে তুই
চোখের জল ফেলে ।
2) আমি কষ্টের স্মৃতি নিয়ে, করি বসবাস ... আমায়
নিয়ে কখনো, করোনা উপহাস ... আমার জীবনটা হল,
একটা দুঃখের ইতিহাস ... এটাই আমার ভাগ্যের,
নির্মম পরিহাস ।
3) আমি চাইনি তুমি কখনো কষ্ট পাও, আমি চেয়েছি
তুমি সুখী হও, তাইতো কোনো অভিযোগ করিনি
অকারণে চলে গেছো বলে, আমি চাই আমার
ভালবাসার মানুষটি সুখে থাকুক যেইখানেই থাকুক,
কারণ ভালোবাসা মানে তো সুখের নীড়, তাই আমার
ভালোবাসা আমাকে যতই কষ্ট দিক, আমি চাই তার
বিনিময় যেন সেই সুখে থাকে, আর তার সুখই আমার
সুখ ।
4) অচেনা পাখি হয়ে বেধেছিলে বাসা, নিয়ে
গেলে মন তুমি ভেঙ্গে দিলে আশা। কার আকাশে
এখন তুমি মিষ্টি গান গাও, মন ভেঙ্গে তুমি কি সুখ
পাও??
5) একটা সময় হারিয়ে যায়, অনেক সময়ের মাঝে....
একটা সম্পর্ক হারিয়ে যায় একটা কথার
ভুলে....একটা মন ভেঙ্গে যায় ছোট্ট
অপমানে!!....একটা জীবন শেষ হয়ে যায় একটু
অভিমানে...
6) সুখে থাকো দুঃখে থাকো, খবর তো আর রাখো না
। এখন তো আমায় তুমি ভালো আর বাসো না । যতো
ভালোবাসা ছিলো দিয়ে ছিলাম তোমাকে । তবু
তুমি কিছুতেই বুঝলেনা আমাকে ।
7) মেঘ ভেবে ছিলাম তোকে বৃষ্টি হয়ে এলি। আমার
যত স্মৃতি ভিজিয়ে দিয়ে গেলি। হয়ত কালকে সবার
মত তুইও ছেড়ে যাবি, মনে রাখিস হাত বাড়ালেই
আমায় খুঁজে পাবি..!!
8) চিরদিনই আধারে, কেটে গেল এ জীবন, কেউ তো
প্রদীপ হাতে, কাছে আসেনি । দুর থেকে দেখেছি
পূনিমা চাঁদকে, আমার ঘরে আলো কখনো আসেনি..!!
9) তুই তোর মত করে ভালবাসিস অন্য কাউকে, আজ
আমি আমার থেকে মুক্তি দিলাম, স্বপ্ন নিয়ে যাস।
অন্য আকাশে উড়ে দেখিস, সুখটা কাকে বলে?
ক্লান্ত হলে ফিরে আসিস, আমার চেনা ঘরে ।
কখনো যদি চোখের পাতা, ভিজে যায় জ্বলে, বুজতে
পারবি পাঁজর ভাঙ্গার, কষ্ট কাকে বলে..!!
10) তুমি যখন তোমার শাড়ি সাজিয়ে রাখো
আলনাতে, আমি তখন দু’চোখ মেলে তাকিয়ে থাকি
জানলাতে। আকাশ দেখি, বৃষ্টি দেখি, দেখি আমার
চোখের জল, নিয়ে দূরের আকাশ পথে যাচ্ছে উড়ে
মেঘের দল।
11) হয়তো আনমনে ভেবেছি কত রূপকথা, নয়তো
অভিমানে কেঁদেছি একা একা । জানি কেউ তো
বোঝেনা আমার এই ব্যথা , তাই জোনাকিদের সাথে
বলে যাই না বলা কত কথা ।
12) কেউ দুঃখ পেয়ে সুখী,, কেউ দুঃখ দিয়ে সুখী,,
কেউ হাসতে পেরে সুখী,, কেউ বেশি বেশি কথা
বলে সুখী,, কেউ কথা গুলা নিরবে শুনে সুখী,, তবে
কেউই প্রকৃত সুখী না, কিন্তু অভিনয়ে সবাই সুখী..!!
13) শ্রাবনে ওই বৃষ্টি ধারায়, আজ শুধু তোমাকে খুঁজে
বেড়াই । যদিও তুমি অনেক দুরে, তবুও রেখেছি
তোমায় মন পাঁজরে। নীরবে তোমায় মিস করি
সারাক্ষণ, অথচ তা তোমার কাছে আজও গোপন..!!
14) মাঝে মাঝে মনে হয় তোমার সাথে আমার হৃদয়টা
পাল্টাপাল্টি করি,, যাতে তুমি বুঝতে পারো আমি
তোমাকে কতোটা ভালোবাসি.. আর আমি বুঝতে
পারি, তুমি আমাকে কতোটা ঘৃণা করো..!!
15) ভুলে যদি যাও আমায়,, করবো নাকো বারণ..
আমায় কেন রাখবে মনে,, আছে কি কোনো কারণ..
তবুও যদি পড়ে মনে,, আমায় একটি বার.. মন থেকে
কাছে ডেকো,, ফিরে আসবো আবার..!!
16) শুকনো পাতার মতো শুকিয়ে গেছে মন,, জানিনা
কোন অপরাধে তুমি হয়ে গেলে এমন.. কি চেয়েছি
কি পেয়েছি,, তা তো আমি জানিনা,, শুধু জানি
মনটা আমার একদম-ই ভালোনা..!!
17) কত ঝড় সহে মাটি যে পাথর হয়,, সেই পাথর চিরে
সুখের নদী বয়.. নদীটা দেখে সবাই পাথর দেখে না,,
যাকে মেনে ছিলাম জীবনের আয়না,, তাকে দূরে
রাখা যায়, ভুলে থাকা যায় না..!!
18) সেই রাতের আকাশের মাঝে ছিল না তো চাঁদ,,
ছিলে না তুমি পাশে,, ছিল বিষন্ন সে রাত! আমি
কেঁদেছি তোমাকে ভেবে,, তুমি ফিরে এলে না,,
আকাশের কান্না ভেজা বৃষ্টি তবু থামলো না!
19) একটা আকাশ হেরে গেলো,, হারিয়ে তার মন..
অন্য আকাশ হঠাৎ হল চাঁদের প্রিয়জন.. তবুও তার
ভালবাসা চাঁদের ভালো চায়,, নতুন আকাশ চাঁদকে
যেন সুখের ছোঁয়া দেয়..!!
20) কষ্ট বুকে চেপে একলা থাকি,, কান্নার নোনাজল
অধরে মাখি,, লাভ কি বৃথা মনে কষ্ট চেপে,, আয় না
ফিরে তুই আমারি বুকে..!!
21) প্রতিটা দিন প্রতিটা রাত কষ্টে কাটাই আমি,
তবুও মন জানতে চায় কেমন আছ তুমি? তুমি তো
ভালোই আছ ভুলে গিয়ে সব, ভালো থাকতে পারিনা
আমি, স্মৃতি গুলো মনে হলে থাকি নীরব !
22) কাউকে এমন কথা বলো না, যাতে পরে ক্ষমা
চাইতে হয়। এমন ভাবে দুরে সরিয়ে দিও না, যাতে
পরে তাকে ভাবতে হয়। এমন কষ্ট দিও না, যাতে পরে
চোখের জল ফেলতে হয়।
23) একদিন তুমিও কাঁদবে, যেভাবে আমি কাঁদছি। এ
আমার অভিশাপ নয়, এ আমার বঞ্চিত ভালবাসার,
নিরব আবেদন..!!
24) অচিন পুরের কোন এক রাস্তার অতিথি ছিলে
তুমি, পথ ভুলে চলে এলে সঙ্গী হলাম আমি। পথ খুঁজে
পেতেই চলে গেলে তুমি, হয়ে আগের মতো সেই একা
আমি..!
25) ভালোবাসা এমনি হয়, কেউ জিতে কেউ হারে।
আমি না হয় হারলাম, তোমার সুখের তরে। হয়তো
তোমায় হারিয়ে, কষ্ট পাবো বেশি। তবুও দেখতে
পাবো, তোমার মুখের একটু হাসি..!!
26) আমার উপস্থিতি হয় যদি তোমার কষ্টের কারণ,
কথা দিলাম হবে না আর তোমার সীমানায় আমার
আগমন, সাজিয়ে নিও নিজের মতো তোমার ভুবন,
করবো না আর তোমায় জ্বালাতন..!!
27) পৃথিবীর সবচেয়ে নির্লজ্জ বস্তু হলো কষ্ট। যতই
তুমি তাকে দূরে রাখ না কেনো, সে বার বার
তোমার কাছে ফিরে আসবে। সুখের কথা আর কী
বলব!! সেতো বড়ই স্বার্থপর।
28) আকাশ তুমি মেঘলা কেনো, বোকলো তোমায়
কে? রোদের সাথে আজ কি তোমার ঝগড়া হয়েছে?
তা'না হলে সকাল থেকে কাঁদছ কেনো এতো,
তোমারো কি মনটা খারাপ আমারই মতো?
29) পৃথিবীতে সবচেয়ে নরম জিনিস কি জানো ...??
মানুষের মন !! যাকে কোন কঠিন বস্তু দিয়ে আঘাত
করতে হয় না ... দুঃখের পরশ পেলে এমনিই ভেঙ্গে
টুকরো হয়ে যায় !
30) যখনি ভাবী একটু এগিয়ে যাই, তখনি পাশে দেখি
তুমি নাই।। একি জ্বালা দিয়ে মোরে, আছ তুমি দুরে
সরে।।
31) হয়নি তোর যাবার বেলা, তবুও গেলি চলে। ভুলবি
না বলে আমায়, তবুও গেলি ভূলে। আপন করে রাখবি
বলে, করলি আমায় পর, বুঝিনি তুই হবি, এতো
স্বার্থপর..!!
32) কারো মনে আঘাত দিওনা, সুখী হতে পারবে না।
ভালোবাসতে না পারো, অভিনয় করো না। মনে
রেখো, কারো চোখের পানি, তোমার জীবনে
অভিশাপ হয়ে ঝরতে পারে!
33) অচিন পুরের কোন এক রাস্তার অতিথি ছিলে
তুমি, পথ ভুলে চলে এলে সঙ্গী হলাম আমি। পথ খুঁজে
পেতেই চলে গেলে তুমি, হয়ে আগের মতো সেই একা
আমি..!
34) তোমায় আমি ভেবে ভেবে রাত করি পার ..
তোমার কাছে পেলাম শুধু কষ্ট উপহার। ভেবেছিলাম
তুমি আমার মন বাগানের ফুল.. সে টা ই ছিল জিবনে
আমার বিরাট একটা ভুল।
35) কিছু রাত কেটে যায় সপ্ন বিহীন.. কিছু আশা
ভেঙ্গে যায় নিরবে.. কিছু স্মৃতি কাঁদিয়ে যায়
আড়ালে.. কিছু মানুষ দুরে হারায় কিছু না বলে..!!
36) কান্নার জল সবাই দেখে.. হৃদয়ের কষ্ট কেও
দেখেনা.. পাওয়ার আনন্দ কিছু দিন থাকে.. কিন্তূ
না পাওয়ার বেদনা সারা জীবনে ও ভুলা যায়না..!!
37) কাউকে ভালবাসি বোঝানোর, সবথেকে বড়
অনূভুতি হল কান্না করা, কারণ যার জন্য কান্না আসে
না, তার প্রতি কখনও ভালবাসা থাকে না, জোর
করে হাসা যাবে কিন্তু কান্না করা যাবে না।
38) আকাশের কষ্ট গুলো মেঘ হয়ে ভাসে, মেঘের
কষ্ট গুলো বৃষ্টি হয়ে আসে। পাথরের কষ্ট গুলো ক্ষয়ে
ক্ষয়ে পড়ে , আর মনের কষ্ট গুলো অশ্রু হয়ে ঝরে।
39) তুমি ভুল করেও, ভুল করোনি, তাই আমি অপরাধী।
তুমি পথ দেখিয়েও, পাশে হাটনি, তাই এখন আমি
একলা হাটি।
40) ভালবাসা হলো এমন একটি মায়া, তুমি যত দুরে
যাবে যাবে ততই কাছে টানবে, যত ভুলে যাবে ততই
মনে পড়বে, আর যতটুকু হাসবে তার থেকে বেশি
কাঁদবে।
41) কেউ চায় না কাউকে ভুলতে, কিন্তু সময় ভুলিয়ে
দেয়। কেউ চায় না কাউকে হারাতে, কিন্তু সময়
ভাগ্য তাকে ছিনিয়ে নেয়। এই হল বাস্তব পৃথিবীতে
যা চাই তা পেতে পেতে হারাই।
42) তুমি বলেছিলেনা, কোন দিন আমায় ছেড়ে
যাবে না। সারা জীবন আমার পাশে রবে তবে আজ
কেন, ছেড়ে চলে গেলে আমাকে একা ফেলে। কী
আমার দোষ ছিল, তোমাকে নিজের চেয়ে বেশি
ভালবেসে ছিলাম বলে।
43) আমি যখন তোমার নাম মাটিতে লিখলাম,
বৃষ্টিতে ভিজে গেলো। আকাশে লিখলাম, আকাশ
মেঘে ঢেকে গেলো। কিন্তু যখনই হৃদয়ে লিখলাম,
ঠিক তখনই তুমি আমায় ভুলে গেলে।
44) জীবনে প্রথম একজন আমাকে খুব ভালবেসে
ফেলেছে। সে নাকি আমাকে ছেড়ে যাবে না।
আমি ছাড়া সে নাকি মূল্যহীন। আমাকে ছাড়া সে
অর্থহীন। আর সে হল"কষ্ট"।
45) পাথর চাপা কষ্ট বুকে, কষ্টের কথা বলি কাকে?
যার কারনে নিস্ব হলাম, সেইতো আছে বেশ সুখে,
আর আমার কথা ভুলেই গেছে..!!
46) গোলাপ যদি সুন্দর হয়, গাছে এতো কাটা কেন?
মণি যদি মুল্যবান হয়, বিষাক্ত সাপের মাথায় কেন?
ভালবাসা যদি স্বর্গ হয়, তাহলে এতো কষ্ট কেন??
47) কষ্টে ভরা জীবন আমার,, দুঃখ ভরা মন,, মনের
সাথে যুদ্ধ করে আছি সারাক্ষণ .. তারার সাথে
থাকি আমি,, চাঁদের পাশাপাশি,, আজব এক ছেলে
আমি দুঃখ পেলেও হাসি।
48) ভালোবাসা এক অদ্ভুত অনুভূতি, যখন ছেলেটি
বোঝে তখন মেয়েটি বোঝে না। যখন মেয়েটি
বোঝে তখন ছেলেটি বোঝে না। যখন দুজনেই বোঝে
তখন পৃথিবী বোঝে না।
49) স্বপ্ন যখন চোখের পাতায় ফুটবে কারোর হয়ে,
দাড়িয়ে তুমি থাকবে একা সময় যাবে বয়ে। ভেবো
নাকো একলা তুমি দুঃখের বোঝা নিয়ে, দেখবে
আমি পাশে আছি তোমার বন্ধু হয়ে।
50) ছিড়ে ফেলেছি আমি ডাইরির পাতা, সেথা
লেখা ছিল হাজার স্বপ্নের কথা। ছিড়তে পারিনি
আমার মনের পাতা, যেখানে জমে আছে আছে
জীবনের অনেক ব্যথা।
51) জগতে তারাই খুব বেশী কষ্ট পায়, যারা মানুষকে
সরল মনে ভালোবাসে। বিনিময়ে তারা পায়, অনাদর,
অবহেলা ও ঘৃণা। তাই জগতে কাউকে সরল মনে
ভালবাসতে নেই। এখানে সরলতা মানে, চরম দুর্বলতা।
52) তোকে অনেক বেশি বিশ্বাস করে ফেলেছিলাম
,এটাই ছিল আমার বড় অপরাধ । কিন্তু এই অপরাধের
শাস্তি যে এত কঠিন হবে তা আমি কল্পনাও করি
নি..তবু চাই সুখে থাক ।
53) পাষান পৃথিবীর পাষান মানুষ, স্বার্থের
বিনিময়ে সবাই বেহুশ, দুরে গেলে অভিমান কাছে
এলে অভিনয়, মানুষ যে নিষ্টুর এটাই তার পরিচয়।
54) চুপি চুপি বলি তোমায় প্রিয়তমা, আমায় ছেড়ে
যেন দুরে যেওনা। আজ তুমি আমার হৃদয়ের একদম গহীন
বনে, তোমায় ছাড়া আমি বাচঁতে পারবনা এই ভুবনে।
55) আকাশ ভরা দুঃখ আমার, সাগর ভরা ঢেউ। এত কষ্ট
আমার বুকে, দেখে নাতো কেউ। দুঃখ দিয়ে স্বপ্ন
বুনি, কষ্ট দিয়ে আকি। স্বপ্ন আমার ভেঙ্গে যায়,
আমি চেয়ে থাকি..!!
56) যেদিন আমি হারিয়ে যাবো, সেদিন তুমি বুঝবে।
হাজার লোকের ভিড়ে সেদিন, আমায় তুমি খুজবে।
সেদিন তুমি পাবেনা আর এই আমাকে, পাবে শুধু
ফেলে আসা স্মৃতিগুলোকে। কষ্ট হয়ত তোমার বুকে
আচড় কেটে যাবে, কদিন গেলেই তুমি আবার নতুন
সাথী পাবে..!!
57) সৃষ্টি হবে অন্যরকম গল্প আজ, আলোর নিচে
সাজাবো আমি অন্ধকারের সাজ। দেখে আবার
আসেনা যেনো তোমার চোখের পানি, হটাত্ করে
দেখবে তুমি হারিয়ে গেছি আমি..!!
58) ভালবাসা সবার জীবনেই আসে কেউ ধরে
রাখতে পারে, আবার কেউ হারিয়ে ফেলে, ধরে
রাখে চোখের জলে.......................
59) হারিয়ে যদি যাবি তুই কভু ভালবাসার এই বাঁধন
ছিড়ে, আমার শুন্য মনের ঘরে বাসা বেঁধে কেন চলে
গেলি আজ বহুদূরে। সন্ধ্যার আকাশের তারা মত
জ্বলে আবার নিভে গেলি তুই, কাছে এসে,
ভালবেসে কেন হয়ে ছিলে একে একে দুই।
60) তোকে ছাড়া কষ্টে কাটে দিন, খুজবি আমায়,
বুজবি সেদিন, বাজিবে যেদিন আমার মরণ বীন।
61) হৃদয়ে যতন করে রেখেছি ভালবাসায় ধরে রাখব
তোমায়, হারিয়ে যাবে না কভু আমায় ছেড়ে দূর
অজানা ঐ দিগন্তের কোথায়।
62) যে জন সৃষ্টি করেছে তোমায়, আমিও সৃষ্টি তার।
তবু কেনো তোমার সাথে, ব্যবধান আমার। আমারো
তো মন আছে, আছে ভালবাসা। আমারো তো থাকতে
পারে, তোমায় পাবার আশা
63) মাঝে মাঝে কাঁদাবো, হয়তবা রাগাবো,একদিন
হটাত্ করেই হারাবো, চিরতরে ঘুমাবো। আমি যে
তোমার কেউ ছিলাম, একদিন তোমায় ভাবাবো।
64) যদি কাউকে ধোঁকা দিতে পারো, তাহলে
ভেবোনা সে বোকা ছিলো। মনে রাখবে সে
তোমাকে বিশ্বাস করে ছিলো। কিন্তু তুমি তার সেই
বিশ্বাসের যোগ্য ছিলেনা..!!
65) রং বদলে গেছে আমার মনের ও, ভয় নেই অনেক
দুরে চলে গেছি। শুনলাম তুমি এখন অন্যের মনের ময়না
পাখি, আর আমি এখনো সেই অজানা বালুচরের
চোখের বালি..!!
66) যারা খুব কাঁদতে পার, তাদের সবচেয়ে বড় লাভ
হচ্ছে তাদের মনে কষ্ট তেমন জমে না। অথচ যারা মন
খুলে কাঁদতে পারে না, তাদের মনটা হল "কষ্টের
আকাশ"।
67) আমি অভিমান করি, তুমি আমার কষ্ট বুঝবে বলে।
আমি দুরে থাকি, তুমি আমাকে মিস করবে বলে।
অল্পতে রাগ করি, রাগ ভাঙ্গাবে বলে। তাই বলে
ভুলে যাবে এটা কখনো ভাবিনি..!!
68) আমি এমন এক জনকে চাই, যে আমাকে বুঝবে।
একটু চোখের আড়াল হলে, পাগলের মত খুজবে।
ভালবেসে বারবার আমার কাছে আসবে। আর দুরে
গেলে অঝর নয়নে কাঁদবে..!!
69) তুমি যদি না বুঝ। বুঝবে আমায় কে? তুমি যদি পর
ভাব, আপন ভাববে কে? তুমি যদি কস্ট দাও, সুখ দিবে
কে? তুমি যদি ভুলে যাও, মনে রাখবে কে?
70) তুমি সব সময় আমার পাশে থাকো, তবু কেন
তোমাকে দেখি না? থাকতে হবে আশায় আশায়
জানলে ভালোবাসা করতাম না, সাগরের পাশে বাস
করে পিপাসায় মরতাম না..!!
71 ) তোমার চলে যাবার খুব বেশি কি তাড়া ছিল?
এতো তাড়াতাড়ি তবে কেন গেলে? খুব বেশি কি
তাড়া ছিল চলে যাবার, খুব বেশি কি তাড়া ছিল
ভুলে যাবার?
72) যদি ভুলে আমায় পড়ে গো মনে, ভেবে নিও
পাশে আছি প্রতিটি খনে। দুর থেকে কামনা করি,
সুখে থেকো নিয়ে ঐ জীবন সাথী । অভিশাপ দেবনা
হও তুমি সুখি..!!
73) পথহারা পাখি কেঁদে ফিরি একা। আমার জীবন
শুধু আধারে লেখা। বাহিরে অন্তরে ঝড় উঠিয়াছে।
আশ্রয় চাহি হায় বলো কাহার কাছে?
74) নরম কাঁদা একবার পুড়ে যদি ইট হয়ে যায়, এরপর
যতই পানি ঢালা হোক না কেন, তা আর গলেনা বরং
ভারি ও শক্তিশালী হয়। মানুষের মনও ঠিক এ রকম।
একবার কষ্ট পেলে এরপর শত আবেগেও তার কোন
পরিবর্তন হয় না।
75) আমি যেদিন চলে যাব শান্ত মাটির নিচে, পাবে
না আর খুঁজে আমায় হাজার লোকের ভিড়ে। কাদবে
শুধু একা একা বুঝবে না তো কেউ, সুখ গুলো কেড়ে
নিবে দুঃখের সেই ঢেউ।
76) তোমার পৃথিবীটা বিশাল বড়, আমায় ছাড়াই
হাসা যায়, বাঁচা যায়, আমার কথা মনে না করেই
থাকা যায়..!!
77) কষ্ট নিয়ে জীবন শুরু,কষ্ট নিয়ে শেষ। কষ্ট কে
ভালোবেসে, কষ্টে আছি বেশ। কষ্ট নিয়ে সুখি
আমি, কষ্ট নিয়ে দুঃখি। কষ্ট গুলো বুকের মাঝে জমা
করে রাখি।
78) যদি কর সুখের আশা করিও না ''ভালবাসা''।
ভালবাসা অতি "কষ্ট", এতে হয় জীবন"নষ্ট"।
ভালবাসার শেষ "ফল" বুকে ব্যথা চোখে ''জল"।
79) মনটা দিলাম তোমার হাতে, যতন করে রেখো।
হৃদয় মাঝে ছোট্ট করে, আমার ছবি এঁকো। স্বপ্ন গুলো
দিলাম তাতে আরও দিলাম আশা, মনের মতো
সাজিয়ে নিও আমার ভালবাসা।
80) কষ্ট নিয়ে জীবন শুরু,কষ্ট নিয়ে শেষ। কষ্ট কে
ভালোবেসে, কষ্টে আছি বেশ। কষ্ট নিয়ে সুখি
আমি, কষ্ট নিয়ে দুঃখি। কষ্ট গুলো বুকের মাঝে জমা
করে রাখি।
81) বৃষ্টি রে তুই আসবি কবে? আমায় একটু বল। তোর
জন্য রেখেছিধরে আমার চোখের জল। কাঁদবো আমি
তখন, তুই আসবি যখন। খুঁজবে না কেউ আর আমার
কান্নার কারণ ।
82) কষ্ট দাও তবে এতো বেশি দিয়ো না যা সইবার
ক্ষমতা আমার নাই। দুঃখ দাও তবে এতো বেশি দিয়ো
না যা বইবার ক্ষমতা আমার নাই। আমায় এতো বেশি
কাঁদাইয়ো না, যে কাঁন্নার জল একদিন তোমায়
ভাসিয়ে দিবে।
83) দুটি চোখের কান্নার মর্ম যদি কেউ বুঝতো।
দুঃখের পিছনেও যে সুখ আছে সেটা যদি সবাই
জানতো। ভালোবাসার মাঝে টক-ঝাল মিষ্টি
এগুলো সবই আছে। কিন্তু ভালোবাসার এসব অনেকের
জীবনেও মিছে।
84) ফুল গুলি সব ঝরে গেছে, বাগান আজ শুন্য। তোমায়
স্মৃতি মনে হলে লাগে যে বিষন্ন। হঠাৎ করে হারিয়ে
গেলে অজনা এক দেশে। কেমন করে চলে গেলে
হাওয়ার সাথে মিশে? পাখির গানে ঘুম ভাঙ্গে,
তোমার ফোনে না। প্রতী ক্ষার প্রহর শেষ দেখা হল
না..!!
85) আমার নিভে যাওয়া প্রদীপ তুমি পারবে কি
জ্বালাতে? আমার ভুলে যাওয়া স্বপ্ন পারবে কি
দেখাতে? আমার হৃদয়ের গোপন কথা তুমি পারবে কি
শুনতে? ভেঙ্গে যাওয়া জীবন আমার তুমি পারবে কি
গড়তে?
86) লোহার মত মনেও যদি একবার মরিচা এসে যায়,
তাহলে তা আর দূর করা যায় না। বাড়ির ভিতর থেকে
যেমন লোহা বের করে ঠিক করা যায়, না তেমনি
মনকেও আর স্থির করা যায় না।
87) চোখের পানিই হল সব থেকে মূল্যবান পানি,
কারন কি জানেন? পৃথিবীতে অনেক রকমের পানি
থাকলেও একমাত্র চোখের পানিই বুঝাতে পারে
কাউকে হারানোর কষ্ট।
88) কাউকে নিয়ে বেশি ভেবো না, প্রেমে পড়ে
যাবে। কাউকে কষ্ট দিয়ো না, পরে নিজেই কষ্ট
পাবে। কাউকে ভালোবেসনা, হারিয়ে যাবে ।
কাউকে পেয়ে ভুলে যেয়ো না, তা হলে সারাজীবন
কষ্ট পাবে।
89) মুক্ত করে দিলাম তোরে যেতে পারিস অনেক
দুরে, ভালবাসি এই কথাটি বলবো না আর আমি
তোরে। সুখে যদি থাকিস তুই আসিস না আর ফিরে,
না পাওয়া সুখ খুঁজে নিব কষ্টের ভিড়ে।
90) হাসি সব সময় সুখের পরিমান বুঝায় না। এটা
মাঝে মাঝে এটাও বোঝায় আপনি কতটা কষ্ট আড়াল
করতে পারেন।
91) কিছু কথা ভাবতে ভাবতে চোখে এল জল, জলকে
বলিলাম তুই হটাৎ কেন বাইরে এলি বল? জল বলল
চোখটি তোমার সুখ সৃষ্টির নীড়, কি করে সইবো বল
এত কষ্টের ভীড়?
92) কেন এসেছিলে মনের আঙিনায়? কেন মুগ্ধ
করেছিলে কথার ছলনায়? কেনই বা ভালবেসে ছিলে
আমায়? আর আজ কেনই বা হারিয়ে গেলে, আমায়
ফেলে দুর অজানায়।
93) কষ্ট দিচ্ছ, দিয়ে যাও। ঘৃণা করছো, করে যাও।
কিন্তু মনে রেখো, জীবনটা ছোট নয়। যে কষ্ট তুমি
আজ আমায় দিচ্ছো, তা তোমাকে অন্য কেউ
ফিরিয়ে দিবে।
94) ভুলবোনা কোনদিন আমি তোমাকে, যত দুরে যাও
তুমি ছেড়ে আমাকে। সারা জীবন ধরে তোমায় করব
আমি স্মরণ , তোমায় ভোলার আগে যেন হয় আমার
মরণ ।
মত হয়নিরে তোর ক্ষমতা। বুঝবি যখন থাকবো নারে
যাবো আনেক দুরে । তখন পাখি কাঁদবিরে তুই
চোখের জল ফেলে ।
2) আমি কষ্টের স্মৃতি নিয়ে, করি বসবাস ... আমায়
নিয়ে কখনো, করোনা উপহাস ... আমার জীবনটা হল,
একটা দুঃখের ইতিহাস ... এটাই আমার ভাগ্যের,
নির্মম পরিহাস ।
3) আমি চাইনি তুমি কখনো কষ্ট পাও, আমি চেয়েছি
তুমি সুখী হও, তাইতো কোনো অভিযোগ করিনি
অকারণে চলে গেছো বলে, আমি চাই আমার
ভালবাসার মানুষটি সুখে থাকুক যেইখানেই থাকুক,
কারণ ভালোবাসা মানে তো সুখের নীড়, তাই আমার
ভালোবাসা আমাকে যতই কষ্ট দিক, আমি চাই তার
বিনিময় যেন সেই সুখে থাকে, আর তার সুখই আমার
সুখ ।
4) অচেনা পাখি হয়ে বেধেছিলে বাসা, নিয়ে
গেলে মন তুমি ভেঙ্গে দিলে আশা। কার আকাশে
এখন তুমি মিষ্টি গান গাও, মন ভেঙ্গে তুমি কি সুখ
পাও??
5) একটা সময় হারিয়ে যায়, অনেক সময়ের মাঝে....
একটা সম্পর্ক হারিয়ে যায় একটা কথার
ভুলে....একটা মন ভেঙ্গে যায় ছোট্ট
অপমানে!!....একটা জীবন শেষ হয়ে যায় একটু
অভিমানে...
6) সুখে থাকো দুঃখে থাকো, খবর তো আর রাখো না
। এখন তো আমায় তুমি ভালো আর বাসো না । যতো
ভালোবাসা ছিলো দিয়ে ছিলাম তোমাকে । তবু
তুমি কিছুতেই বুঝলেনা আমাকে ।
7) মেঘ ভেবে ছিলাম তোকে বৃষ্টি হয়ে এলি। আমার
যত স্মৃতি ভিজিয়ে দিয়ে গেলি। হয়ত কালকে সবার
মত তুইও ছেড়ে যাবি, মনে রাখিস হাত বাড়ালেই
আমায় খুঁজে পাবি..!!
8) চিরদিনই আধারে, কেটে গেল এ জীবন, কেউ তো
প্রদীপ হাতে, কাছে আসেনি । দুর থেকে দেখেছি
পূনিমা চাঁদকে, আমার ঘরে আলো কখনো আসেনি..!!
9) তুই তোর মত করে ভালবাসিস অন্য কাউকে, আজ
আমি আমার থেকে মুক্তি দিলাম, স্বপ্ন নিয়ে যাস।
অন্য আকাশে উড়ে দেখিস, সুখটা কাকে বলে?
ক্লান্ত হলে ফিরে আসিস, আমার চেনা ঘরে ।
কখনো যদি চোখের পাতা, ভিজে যায় জ্বলে, বুজতে
পারবি পাঁজর ভাঙ্গার, কষ্ট কাকে বলে..!!
10) তুমি যখন তোমার শাড়ি সাজিয়ে রাখো
আলনাতে, আমি তখন দু’চোখ মেলে তাকিয়ে থাকি
জানলাতে। আকাশ দেখি, বৃষ্টি দেখি, দেখি আমার
চোখের জল, নিয়ে দূরের আকাশ পথে যাচ্ছে উড়ে
মেঘের দল।
11) হয়তো আনমনে ভেবেছি কত রূপকথা, নয়তো
অভিমানে কেঁদেছি একা একা । জানি কেউ তো
বোঝেনা আমার এই ব্যথা , তাই জোনাকিদের সাথে
বলে যাই না বলা কত কথা ।
12) কেউ দুঃখ পেয়ে সুখী,, কেউ দুঃখ দিয়ে সুখী,,
কেউ হাসতে পেরে সুখী,, কেউ বেশি বেশি কথা
বলে সুখী,, কেউ কথা গুলা নিরবে শুনে সুখী,, তবে
কেউই প্রকৃত সুখী না, কিন্তু অভিনয়ে সবাই সুখী..!!
13) শ্রাবনে ওই বৃষ্টি ধারায়, আজ শুধু তোমাকে খুঁজে
বেড়াই । যদিও তুমি অনেক দুরে, তবুও রেখেছি
তোমায় মন পাঁজরে। নীরবে তোমায় মিস করি
সারাক্ষণ, অথচ তা তোমার কাছে আজও গোপন..!!
14) মাঝে মাঝে মনে হয় তোমার সাথে আমার হৃদয়টা
পাল্টাপাল্টি করি,, যাতে তুমি বুঝতে পারো আমি
তোমাকে কতোটা ভালোবাসি.. আর আমি বুঝতে
পারি, তুমি আমাকে কতোটা ঘৃণা করো..!!
15) ভুলে যদি যাও আমায়,, করবো নাকো বারণ..
আমায় কেন রাখবে মনে,, আছে কি কোনো কারণ..
তবুও যদি পড়ে মনে,, আমায় একটি বার.. মন থেকে
কাছে ডেকো,, ফিরে আসবো আবার..!!
16) শুকনো পাতার মতো শুকিয়ে গেছে মন,, জানিনা
কোন অপরাধে তুমি হয়ে গেলে এমন.. কি চেয়েছি
কি পেয়েছি,, তা তো আমি জানিনা,, শুধু জানি
মনটা আমার একদম-ই ভালোনা..!!
17) কত ঝড় সহে মাটি যে পাথর হয়,, সেই পাথর চিরে
সুখের নদী বয়.. নদীটা দেখে সবাই পাথর দেখে না,,
যাকে মেনে ছিলাম জীবনের আয়না,, তাকে দূরে
রাখা যায়, ভুলে থাকা যায় না..!!
18) সেই রাতের আকাশের মাঝে ছিল না তো চাঁদ,,
ছিলে না তুমি পাশে,, ছিল বিষন্ন সে রাত! আমি
কেঁদেছি তোমাকে ভেবে,, তুমি ফিরে এলে না,,
আকাশের কান্না ভেজা বৃষ্টি তবু থামলো না!
19) একটা আকাশ হেরে গেলো,, হারিয়ে তার মন..
অন্য আকাশ হঠাৎ হল চাঁদের প্রিয়জন.. তবুও তার
ভালবাসা চাঁদের ভালো চায়,, নতুন আকাশ চাঁদকে
যেন সুখের ছোঁয়া দেয়..!!
20) কষ্ট বুকে চেপে একলা থাকি,, কান্নার নোনাজল
অধরে মাখি,, লাভ কি বৃথা মনে কষ্ট চেপে,, আয় না
ফিরে তুই আমারি বুকে..!!
21) প্রতিটা দিন প্রতিটা রাত কষ্টে কাটাই আমি,
তবুও মন জানতে চায় কেমন আছ তুমি? তুমি তো
ভালোই আছ ভুলে গিয়ে সব, ভালো থাকতে পারিনা
আমি, স্মৃতি গুলো মনে হলে থাকি নীরব !
22) কাউকে এমন কথা বলো না, যাতে পরে ক্ষমা
চাইতে হয়। এমন ভাবে দুরে সরিয়ে দিও না, যাতে
পরে তাকে ভাবতে হয়। এমন কষ্ট দিও না, যাতে পরে
চোখের জল ফেলতে হয়।
23) একদিন তুমিও কাঁদবে, যেভাবে আমি কাঁদছি। এ
আমার অভিশাপ নয়, এ আমার বঞ্চিত ভালবাসার,
নিরব আবেদন..!!
24) অচিন পুরের কোন এক রাস্তার অতিথি ছিলে
তুমি, পথ ভুলে চলে এলে সঙ্গী হলাম আমি। পথ খুঁজে
পেতেই চলে গেলে তুমি, হয়ে আগের মতো সেই একা
আমি..!
25) ভালোবাসা এমনি হয়, কেউ জিতে কেউ হারে।
আমি না হয় হারলাম, তোমার সুখের তরে। হয়তো
তোমায় হারিয়ে, কষ্ট পাবো বেশি। তবুও দেখতে
পাবো, তোমার মুখের একটু হাসি..!!
26) আমার উপস্থিতি হয় যদি তোমার কষ্টের কারণ,
কথা দিলাম হবে না আর তোমার সীমানায় আমার
আগমন, সাজিয়ে নিও নিজের মতো তোমার ভুবন,
করবো না আর তোমায় জ্বালাতন..!!
27) পৃথিবীর সবচেয়ে নির্লজ্জ বস্তু হলো কষ্ট। যতই
তুমি তাকে দূরে রাখ না কেনো, সে বার বার
তোমার কাছে ফিরে আসবে। সুখের কথা আর কী
বলব!! সেতো বড়ই স্বার্থপর।
28) আকাশ তুমি মেঘলা কেনো, বোকলো তোমায়
কে? রোদের সাথে আজ কি তোমার ঝগড়া হয়েছে?
তা'না হলে সকাল থেকে কাঁদছ কেনো এতো,
তোমারো কি মনটা খারাপ আমারই মতো?
29) পৃথিবীতে সবচেয়ে নরম জিনিস কি জানো ...??
মানুষের মন !! যাকে কোন কঠিন বস্তু দিয়ে আঘাত
করতে হয় না ... দুঃখের পরশ পেলে এমনিই ভেঙ্গে
টুকরো হয়ে যায় !
30) যখনি ভাবী একটু এগিয়ে যাই, তখনি পাশে দেখি
তুমি নাই।। একি জ্বালা দিয়ে মোরে, আছ তুমি দুরে
সরে।।
31) হয়নি তোর যাবার বেলা, তবুও গেলি চলে। ভুলবি
না বলে আমায়, তবুও গেলি ভূলে। আপন করে রাখবি
বলে, করলি আমায় পর, বুঝিনি তুই হবি, এতো
স্বার্থপর..!!
32) কারো মনে আঘাত দিওনা, সুখী হতে পারবে না।
ভালোবাসতে না পারো, অভিনয় করো না। মনে
রেখো, কারো চোখের পানি, তোমার জীবনে
অভিশাপ হয়ে ঝরতে পারে!
33) অচিন পুরের কোন এক রাস্তার অতিথি ছিলে
তুমি, পথ ভুলে চলে এলে সঙ্গী হলাম আমি। পথ খুঁজে
পেতেই চলে গেলে তুমি, হয়ে আগের মতো সেই একা
আমি..!
34) তোমায় আমি ভেবে ভেবে রাত করি পার ..
তোমার কাছে পেলাম শুধু কষ্ট উপহার। ভেবেছিলাম
তুমি আমার মন বাগানের ফুল.. সে টা ই ছিল জিবনে
আমার বিরাট একটা ভুল।
35) কিছু রাত কেটে যায় সপ্ন বিহীন.. কিছু আশা
ভেঙ্গে যায় নিরবে.. কিছু স্মৃতি কাঁদিয়ে যায়
আড়ালে.. কিছু মানুষ দুরে হারায় কিছু না বলে..!!
36) কান্নার জল সবাই দেখে.. হৃদয়ের কষ্ট কেও
দেখেনা.. পাওয়ার আনন্দ কিছু দিন থাকে.. কিন্তূ
না পাওয়ার বেদনা সারা জীবনে ও ভুলা যায়না..!!
37) কাউকে ভালবাসি বোঝানোর, সবথেকে বড়
অনূভুতি হল কান্না করা, কারণ যার জন্য কান্না আসে
না, তার প্রতি কখনও ভালবাসা থাকে না, জোর
করে হাসা যাবে কিন্তু কান্না করা যাবে না।
38) আকাশের কষ্ট গুলো মেঘ হয়ে ভাসে, মেঘের
কষ্ট গুলো বৃষ্টি হয়ে আসে। পাথরের কষ্ট গুলো ক্ষয়ে
ক্ষয়ে পড়ে , আর মনের কষ্ট গুলো অশ্রু হয়ে ঝরে।
39) তুমি ভুল করেও, ভুল করোনি, তাই আমি অপরাধী।
তুমি পথ দেখিয়েও, পাশে হাটনি, তাই এখন আমি
একলা হাটি।
40) ভালবাসা হলো এমন একটি মায়া, তুমি যত দুরে
যাবে যাবে ততই কাছে টানবে, যত ভুলে যাবে ততই
মনে পড়বে, আর যতটুকু হাসবে তার থেকে বেশি
কাঁদবে।
41) কেউ চায় না কাউকে ভুলতে, কিন্তু সময় ভুলিয়ে
দেয়। কেউ চায় না কাউকে হারাতে, কিন্তু সময়
ভাগ্য তাকে ছিনিয়ে নেয়। এই হল বাস্তব পৃথিবীতে
যা চাই তা পেতে পেতে হারাই।
42) তুমি বলেছিলেনা, কোন দিন আমায় ছেড়ে
যাবে না। সারা জীবন আমার পাশে রবে তবে আজ
কেন, ছেড়ে চলে গেলে আমাকে একা ফেলে। কী
আমার দোষ ছিল, তোমাকে নিজের চেয়ে বেশি
ভালবেসে ছিলাম বলে।
43) আমি যখন তোমার নাম মাটিতে লিখলাম,
বৃষ্টিতে ভিজে গেলো। আকাশে লিখলাম, আকাশ
মেঘে ঢেকে গেলো। কিন্তু যখনই হৃদয়ে লিখলাম,
ঠিক তখনই তুমি আমায় ভুলে গেলে।
44) জীবনে প্রথম একজন আমাকে খুব ভালবেসে
ফেলেছে। সে নাকি আমাকে ছেড়ে যাবে না।
আমি ছাড়া সে নাকি মূল্যহীন। আমাকে ছাড়া সে
অর্থহীন। আর সে হল"কষ্ট"।
45) পাথর চাপা কষ্ট বুকে, কষ্টের কথা বলি কাকে?
যার কারনে নিস্ব হলাম, সেইতো আছে বেশ সুখে,
আর আমার কথা ভুলেই গেছে..!!
46) গোলাপ যদি সুন্দর হয়, গাছে এতো কাটা কেন?
মণি যদি মুল্যবান হয়, বিষাক্ত সাপের মাথায় কেন?
ভালবাসা যদি স্বর্গ হয়, তাহলে এতো কষ্ট কেন??
47) কষ্টে ভরা জীবন আমার,, দুঃখ ভরা মন,, মনের
সাথে যুদ্ধ করে আছি সারাক্ষণ .. তারার সাথে
থাকি আমি,, চাঁদের পাশাপাশি,, আজব এক ছেলে
আমি দুঃখ পেলেও হাসি।
48) ভালোবাসা এক অদ্ভুত অনুভূতি, যখন ছেলেটি
বোঝে তখন মেয়েটি বোঝে না। যখন মেয়েটি
বোঝে তখন ছেলেটি বোঝে না। যখন দুজনেই বোঝে
তখন পৃথিবী বোঝে না।
49) স্বপ্ন যখন চোখের পাতায় ফুটবে কারোর হয়ে,
দাড়িয়ে তুমি থাকবে একা সময় যাবে বয়ে। ভেবো
নাকো একলা তুমি দুঃখের বোঝা নিয়ে, দেখবে
আমি পাশে আছি তোমার বন্ধু হয়ে।
50) ছিড়ে ফেলেছি আমি ডাইরির পাতা, সেথা
লেখা ছিল হাজার স্বপ্নের কথা। ছিড়তে পারিনি
আমার মনের পাতা, যেখানে জমে আছে আছে
জীবনের অনেক ব্যথা।
51) জগতে তারাই খুব বেশী কষ্ট পায়, যারা মানুষকে
সরল মনে ভালোবাসে। বিনিময়ে তারা পায়, অনাদর,
অবহেলা ও ঘৃণা। তাই জগতে কাউকে সরল মনে
ভালবাসতে নেই। এখানে সরলতা মানে, চরম দুর্বলতা।
52) তোকে অনেক বেশি বিশ্বাস করে ফেলেছিলাম
,এটাই ছিল আমার বড় অপরাধ । কিন্তু এই অপরাধের
শাস্তি যে এত কঠিন হবে তা আমি কল্পনাও করি
নি..তবু চাই সুখে থাক ।
53) পাষান পৃথিবীর পাষান মানুষ, স্বার্থের
বিনিময়ে সবাই বেহুশ, দুরে গেলে অভিমান কাছে
এলে অভিনয়, মানুষ যে নিষ্টুর এটাই তার পরিচয়।
54) চুপি চুপি বলি তোমায় প্রিয়তমা, আমায় ছেড়ে
যেন দুরে যেওনা। আজ তুমি আমার হৃদয়ের একদম গহীন
বনে, তোমায় ছাড়া আমি বাচঁতে পারবনা এই ভুবনে।
55) আকাশ ভরা দুঃখ আমার, সাগর ভরা ঢেউ। এত কষ্ট
আমার বুকে, দেখে নাতো কেউ। দুঃখ দিয়ে স্বপ্ন
বুনি, কষ্ট দিয়ে আকি। স্বপ্ন আমার ভেঙ্গে যায়,
আমি চেয়ে থাকি..!!
56) যেদিন আমি হারিয়ে যাবো, সেদিন তুমি বুঝবে।
হাজার লোকের ভিড়ে সেদিন, আমায় তুমি খুজবে।
সেদিন তুমি পাবেনা আর এই আমাকে, পাবে শুধু
ফেলে আসা স্মৃতিগুলোকে। কষ্ট হয়ত তোমার বুকে
আচড় কেটে যাবে, কদিন গেলেই তুমি আবার নতুন
সাথী পাবে..!!
57) সৃষ্টি হবে অন্যরকম গল্প আজ, আলোর নিচে
সাজাবো আমি অন্ধকারের সাজ। দেখে আবার
আসেনা যেনো তোমার চোখের পানি, হটাত্ করে
দেখবে তুমি হারিয়ে গেছি আমি..!!
58) ভালবাসা সবার জীবনেই আসে কেউ ধরে
রাখতে পারে, আবার কেউ হারিয়ে ফেলে, ধরে
রাখে চোখের জলে.......................
59) হারিয়ে যদি যাবি তুই কভু ভালবাসার এই বাঁধন
ছিড়ে, আমার শুন্য মনের ঘরে বাসা বেঁধে কেন চলে
গেলি আজ বহুদূরে। সন্ধ্যার আকাশের তারা মত
জ্বলে আবার নিভে গেলি তুই, কাছে এসে,
ভালবেসে কেন হয়ে ছিলে একে একে দুই।
60) তোকে ছাড়া কষ্টে কাটে দিন, খুজবি আমায়,
বুজবি সেদিন, বাজিবে যেদিন আমার মরণ বীন।
61) হৃদয়ে যতন করে রেখেছি ভালবাসায় ধরে রাখব
তোমায়, হারিয়ে যাবে না কভু আমায় ছেড়ে দূর
অজানা ঐ দিগন্তের কোথায়।
62) যে জন সৃষ্টি করেছে তোমায়, আমিও সৃষ্টি তার।
তবু কেনো তোমার সাথে, ব্যবধান আমার। আমারো
তো মন আছে, আছে ভালবাসা। আমারো তো থাকতে
পারে, তোমায় পাবার আশা
63) মাঝে মাঝে কাঁদাবো, হয়তবা রাগাবো,একদিন
হটাত্ করেই হারাবো, চিরতরে ঘুমাবো। আমি যে
তোমার কেউ ছিলাম, একদিন তোমায় ভাবাবো।
64) যদি কাউকে ধোঁকা দিতে পারো, তাহলে
ভেবোনা সে বোকা ছিলো। মনে রাখবে সে
তোমাকে বিশ্বাস করে ছিলো। কিন্তু তুমি তার সেই
বিশ্বাসের যোগ্য ছিলেনা..!!
65) রং বদলে গেছে আমার মনের ও, ভয় নেই অনেক
দুরে চলে গেছি। শুনলাম তুমি এখন অন্যের মনের ময়না
পাখি, আর আমি এখনো সেই অজানা বালুচরের
চোখের বালি..!!
66) যারা খুব কাঁদতে পার, তাদের সবচেয়ে বড় লাভ
হচ্ছে তাদের মনে কষ্ট তেমন জমে না। অথচ যারা মন
খুলে কাঁদতে পারে না, তাদের মনটা হল "কষ্টের
আকাশ"।
67) আমি অভিমান করি, তুমি আমার কষ্ট বুঝবে বলে।
আমি দুরে থাকি, তুমি আমাকে মিস করবে বলে।
অল্পতে রাগ করি, রাগ ভাঙ্গাবে বলে। তাই বলে
ভুলে যাবে এটা কখনো ভাবিনি..!!
68) আমি এমন এক জনকে চাই, যে আমাকে বুঝবে।
একটু চোখের আড়াল হলে, পাগলের মত খুজবে।
ভালবেসে বারবার আমার কাছে আসবে। আর দুরে
গেলে অঝর নয়নে কাঁদবে..!!
69) তুমি যদি না বুঝ। বুঝবে আমায় কে? তুমি যদি পর
ভাব, আপন ভাববে কে? তুমি যদি কস্ট দাও, সুখ দিবে
কে? তুমি যদি ভুলে যাও, মনে রাখবে কে?
70) তুমি সব সময় আমার পাশে থাকো, তবু কেন
তোমাকে দেখি না? থাকতে হবে আশায় আশায়
জানলে ভালোবাসা করতাম না, সাগরের পাশে বাস
করে পিপাসায় মরতাম না..!!
71 ) তোমার চলে যাবার খুব বেশি কি তাড়া ছিল?
এতো তাড়াতাড়ি তবে কেন গেলে? খুব বেশি কি
তাড়া ছিল চলে যাবার, খুব বেশি কি তাড়া ছিল
ভুলে যাবার?
72) যদি ভুলে আমায় পড়ে গো মনে, ভেবে নিও
পাশে আছি প্রতিটি খনে। দুর থেকে কামনা করি,
সুখে থেকো নিয়ে ঐ জীবন সাথী । অভিশাপ দেবনা
হও তুমি সুখি..!!
73) পথহারা পাখি কেঁদে ফিরি একা। আমার জীবন
শুধু আধারে লেখা। বাহিরে অন্তরে ঝড় উঠিয়াছে।
আশ্রয় চাহি হায় বলো কাহার কাছে?
74) নরম কাঁদা একবার পুড়ে যদি ইট হয়ে যায়, এরপর
যতই পানি ঢালা হোক না কেন, তা আর গলেনা বরং
ভারি ও শক্তিশালী হয়। মানুষের মনও ঠিক এ রকম।
একবার কষ্ট পেলে এরপর শত আবেগেও তার কোন
পরিবর্তন হয় না।
75) আমি যেদিন চলে যাব শান্ত মাটির নিচে, পাবে
না আর খুঁজে আমায় হাজার লোকের ভিড়ে। কাদবে
শুধু একা একা বুঝবে না তো কেউ, সুখ গুলো কেড়ে
নিবে দুঃখের সেই ঢেউ।
76) তোমার পৃথিবীটা বিশাল বড়, আমায় ছাড়াই
হাসা যায়, বাঁচা যায়, আমার কথা মনে না করেই
থাকা যায়..!!
77) কষ্ট নিয়ে জীবন শুরু,কষ্ট নিয়ে শেষ। কষ্ট কে
ভালোবেসে, কষ্টে আছি বেশ। কষ্ট নিয়ে সুখি
আমি, কষ্ট নিয়ে দুঃখি। কষ্ট গুলো বুকের মাঝে জমা
করে রাখি।
78) যদি কর সুখের আশা করিও না ''ভালবাসা''।
ভালবাসা অতি "কষ্ট", এতে হয় জীবন"নষ্ট"।
ভালবাসার শেষ "ফল" বুকে ব্যথা চোখে ''জল"।
79) মনটা দিলাম তোমার হাতে, যতন করে রেখো।
হৃদয় মাঝে ছোট্ট করে, আমার ছবি এঁকো। স্বপ্ন গুলো
দিলাম তাতে আরও দিলাম আশা, মনের মতো
সাজিয়ে নিও আমার ভালবাসা।
80) কষ্ট নিয়ে জীবন শুরু,কষ্ট নিয়ে শেষ। কষ্ট কে
ভালোবেসে, কষ্টে আছি বেশ। কষ্ট নিয়ে সুখি
আমি, কষ্ট নিয়ে দুঃখি। কষ্ট গুলো বুকের মাঝে জমা
করে রাখি।
81) বৃষ্টি রে তুই আসবি কবে? আমায় একটু বল। তোর
জন্য রেখেছিধরে আমার চোখের জল। কাঁদবো আমি
তখন, তুই আসবি যখন। খুঁজবে না কেউ আর আমার
কান্নার কারণ ।
82) কষ্ট দাও তবে এতো বেশি দিয়ো না যা সইবার
ক্ষমতা আমার নাই। দুঃখ দাও তবে এতো বেশি দিয়ো
না যা বইবার ক্ষমতা আমার নাই। আমায় এতো বেশি
কাঁদাইয়ো না, যে কাঁন্নার জল একদিন তোমায়
ভাসিয়ে দিবে।
83) দুটি চোখের কান্নার মর্ম যদি কেউ বুঝতো।
দুঃখের পিছনেও যে সুখ আছে সেটা যদি সবাই
জানতো। ভালোবাসার মাঝে টক-ঝাল মিষ্টি
এগুলো সবই আছে। কিন্তু ভালোবাসার এসব অনেকের
জীবনেও মিছে।
84) ফুল গুলি সব ঝরে গেছে, বাগান আজ শুন্য। তোমায়
স্মৃতি মনে হলে লাগে যে বিষন্ন। হঠাৎ করে হারিয়ে
গেলে অজনা এক দেশে। কেমন করে চলে গেলে
হাওয়ার সাথে মিশে? পাখির গানে ঘুম ভাঙ্গে,
তোমার ফোনে না। প্রতী ক্ষার প্রহর শেষ দেখা হল
না..!!
85) আমার নিভে যাওয়া প্রদীপ তুমি পারবে কি
জ্বালাতে? আমার ভুলে যাওয়া স্বপ্ন পারবে কি
দেখাতে? আমার হৃদয়ের গোপন কথা তুমি পারবে কি
শুনতে? ভেঙ্গে যাওয়া জীবন আমার তুমি পারবে কি
গড়তে?
86) লোহার মত মনেও যদি একবার মরিচা এসে যায়,
তাহলে তা আর দূর করা যায় না। বাড়ির ভিতর থেকে
যেমন লোহা বের করে ঠিক করা যায়, না তেমনি
মনকেও আর স্থির করা যায় না।
87) চোখের পানিই হল সব থেকে মূল্যবান পানি,
কারন কি জানেন? পৃথিবীতে অনেক রকমের পানি
থাকলেও একমাত্র চোখের পানিই বুঝাতে পারে
কাউকে হারানোর কষ্ট।
88) কাউকে নিয়ে বেশি ভেবো না, প্রেমে পড়ে
যাবে। কাউকে কষ্ট দিয়ো না, পরে নিজেই কষ্ট
পাবে। কাউকে ভালোবেসনা, হারিয়ে যাবে ।
কাউকে পেয়ে ভুলে যেয়ো না, তা হলে সারাজীবন
কষ্ট পাবে।
89) মুক্ত করে দিলাম তোরে যেতে পারিস অনেক
দুরে, ভালবাসি এই কথাটি বলবো না আর আমি
তোরে। সুখে যদি থাকিস তুই আসিস না আর ফিরে,
না পাওয়া সুখ খুঁজে নিব কষ্টের ভিড়ে।
90) হাসি সব সময় সুখের পরিমান বুঝায় না। এটা
মাঝে মাঝে এটাও বোঝায় আপনি কতটা কষ্ট আড়াল
করতে পারেন।
91) কিছু কথা ভাবতে ভাবতে চোখে এল জল, জলকে
বলিলাম তুই হটাৎ কেন বাইরে এলি বল? জল বলল
চোখটি তোমার সুখ সৃষ্টির নীড়, কি করে সইবো বল
এত কষ্টের ভীড়?
92) কেন এসেছিলে মনের আঙিনায়? কেন মুগ্ধ
করেছিলে কথার ছলনায়? কেনই বা ভালবেসে ছিলে
আমায়? আর আজ কেনই বা হারিয়ে গেলে, আমায়
ফেলে দুর অজানায়।
93) কষ্ট দিচ্ছ, দিয়ে যাও। ঘৃণা করছো, করে যাও।
কিন্তু মনে রেখো, জীবনটা ছোট নয়। যে কষ্ট তুমি
আজ আমায় দিচ্ছো, তা তোমাকে অন্য কেউ
ফিরিয়ে দিবে।
94) ভুলবোনা কোনদিন আমি তোমাকে, যত দুরে যাও
তুমি ছেড়ে আমাকে। সারা জীবন ধরে তোমায় করব
আমি স্মরণ , তোমায় ভোলার আগে যেন হয় আমার
মরণ ।
চাইলেই হয়..
একবার মন থেকে চেয়ে দেখোন না..!
দেখবেন কোন একদিন বিধাতা আপনার মনের চাওয়াতাকে
পূরন করে দিবেন..
.
কারনহীন কিংবা কোন কারনেও যদি আপনার চাওয়া থেকে
পাওয়ার ভূমিকা না রাখে...
ধরে নিবেন,এটা বিধাতার বিধান অনুযায়ী আপনার জীবনের
এক কঠিন পরিক্ষা কিংবা নিয়তির খেলা...
.
তার জন্য বিধাতার প্রতি মন থেকে বিশ্বাস রাখুন...সেই সাথে
নিজের প্রতি ধৈর্য এর অংশটাকে আপনার হৃদয়ে পেরেক
এর মত বসিয়ে নিন..
.
দেখবেন,বিধাতা আপনার মনের আশা ঠিকই পূরন করে
দিবেন...
.
মনে মনে এই আশা করে
মনে রাখবেন যে,
"আকাশের বিজলীর পর যেমন বৃষ্টি হয়
ঠিক তেমনে জীবন নামের কঠিন পরিক্ষার সাথে
মোকাবেলা করে তার একটা সহজ পথ বেরিয়ে আসবেই"
একবার মন থেকে চেয়ে দেখোন না..!
দেখবেন কোন একদিন বিধাতা আপনার মনের চাওয়াতাকে
পূরন করে দিবেন..
.
কারনহীন কিংবা কোন কারনেও যদি আপনার চাওয়া থেকে
পাওয়ার ভূমিকা না রাখে...
ধরে নিবেন,এটা বিধাতার বিধান অনুযায়ী আপনার জীবনের
এক কঠিন পরিক্ষা কিংবা নিয়তির খেলা...
.
তার জন্য বিধাতার প্রতি মন থেকে বিশ্বাস রাখুন...সেই সাথে
নিজের প্রতি ধৈর্য এর অংশটাকে আপনার হৃদয়ে পেরেক
এর মত বসিয়ে নিন..
.
দেখবেন,বিধাতা আপনার মনের আশা ঠিকই পূরন করে
দিবেন...
.
মনে মনে এই আশা করে
মনে রাখবেন যে,
"আকাশের বিজলীর পর যেমন বৃষ্টি হয়
ঠিক তেমনে জীবন নামের কঠিন পরিক্ষার সাথে
মোকাবেলা করে তার একটা সহজ পথ বেরিয়ে আসবেই"
Subscribe to:
Posts (Atom)
For HUAWEI Watch Pro GPS NFC Smart Watch Men 360*360 AMOLED Screen Heart rate Bluetooth Call IP68 Waterproof Man Smartwatch 2025
Specifications Hign-concerned Chemical None Battery Life 3Day Voice assistant built-in YES Bluetooth-compatible Version 5.3 Metrics measur...

-
তোমাকে ছাড়া হয়তো বেঁচে থাকতে পারবো, ,,,, কিন্তু , কখনো সুখে থাকতে পারবো না,। ভেবো না, তাই বলে তোমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে ,,,,,,,,,,,,,,...
-
আজ সত্যিই আমি অপরিচিত নিজের কাছে হারিয়ে ফেলেছি আমি, আমার আমি কে ছোট্ট কিছু স্বপ্ন ছিল বাস্ততা স্বপ্ন গুলো কে বদলে দিল আজ কষ্ট হচ্ছে না...