Wednesday, October 30, 2024

পিতা মাতার জন্য কিছু কথা


সন্তানের কাছে কীভাবে একজন ভাল পিতা-মাতা হয়ে উঠবেন? রইল তার কিছু টিপস্।


সন্তান হল বাবা-মায়ের জীবনের শ্রেষ্ঠ উপহার ও সম্পদ। সকল বাবা-মা তার সন্তানের কাছে সবসময়ই এক আদর্শ । প্রাণপণে তারা চেষ্টা করেন সন্তানের সঠিক পরিচর্যার,


তার সমস্ত ইচ্ছা পূরণ করার। গড়ে তুলতে চান সন্তানের সুন্দর ভবিষ্যৎ। সমস্ত প্রচেষ্টার পরেও অনেক ক্ষেত্রেই মা-বাবর কিছু খামতি থেকে যায়। তারা নিজেদের অজান্তে এমন কিছু করে ফেলেন, যা সন্তানের জন্য মঙ্গলজনক হয়ে ওঠে না বা কখনও কখনও আঘাত দিয়ে থাকে সন্তানদের। তাই, ভাল বাবা-মা হতে গেলে অনেক কিছুই নতুন করে শিখে নিতে হয়। আজ আপনারা দেখে নিন একজন ভাল বাবা-মা হতে গেলে আপনার কী কী গুণ থাকা প্রয়োজন।


রইল তার কিছু টিপস্। সন্তানের আচরণের উপর গুরুত্ব দিন প্রথমেই গুরুত্ব দিন সন্তানের আচরণের উপর। প্রত্যেক বাবা-মায়ের প্রাথমিক কাজ হল সন্তানের আচরণকে গুরুত্ব দিয়ে তাকে সঠিক পথে পরিচালনা করা। কোন জায়গায় কীভাবে আচরণ করছে তা লক্ষ্য করার পাশাপাশি, কোন জায়গায় কী আচরণ করা উচিত তা শেখানো অত্যন্ত প্রয়োজন। সন্তানের উৎসাহ ও আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে তুলুন সন্তানদের কাজের প্রতি উৎসাহ ও আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে তুলুন।


আপনার সন্তান যে কাজে বেশি পারদর্শি তাকে সেই কাজে বেশি উৎসাহিত করুন। আবার, কোনও ভাল কাজ করলে ‘চমৎকার’ বলার পরিবর্তে তার ‘বুদ্ধি’-কে বাহবা দিন। তার আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে তুলুন এবং একজন মানুষ হিসেবে সর্বক্ষেত্রে তার গুরুত্ব তুলে ধরুন। সাফল্য-ব্যর্থতার টানাপোড়েনের মাঝে আত্মবিশ্বাসকে কাজে লাগিয়ে কঠিন পরিস্থিতিকে মোকাবিলা করতে শেখান।


ভাল-মন্দ দিকগুলি বোঝান সর্বদা সত্য কথা তুলে ধরুন। কারণ, জীবন কোনও রূপকথার গল্প নয়। ঘাত-প্রতিঘাত, ভাল-মন্দ ইত্যাদির মিলিত রূপ জীবন। তাই, সন্তানকে ভালোর পাশাপাশি মন্দ দিকের সঙ্গেও পরিচয় করান। ভাল-মন্দকে নিয়ে বেড়ে ওঠাই সঠিকভাবে বেড়ে ওঠা। তাই, শিশুদের থেকে মিথ্যা এবং খারাপ কিছু লুকিয়ে না রেখে, তাদের সেগুলি বলুন ও বোঝানোর চেষ্টা করুন। সকলে নির্দিষ্ট নিয়মে আবদ্ধ থাকুন পরিবারের সকলেই নির্দিষ্ট নিয়মে আবদ্ধ থাকুন।


যে নিয়ম আপনার সন্তানের জন্য তৈরি, সেই নিয়ম সঠিকভাবে আপনারাও মেনে চলুন। সন্তানকে নিয়ম মেনে চলতে বলে, নিজেরা নিয়মের বাইরে চলবেন না। এতে সন্তানের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন হতে পারে। আপনারাও একই নিয়ম মেনে চললে সন্তানেরা আপনাকে অনুসরণ করবে এবং আপনাদের প্রতি সন্তানের ভালবাসা ও সম্মান বৃদ্ধি পাবে। আপনার বাচ্চা মঞ্চে উঠতে ভয় পায়?

RS

সমস্যা সমাধানে রইল কিছু উপায় সন্তানের উপর নিজের কর্তৃত্ব ফলাবেন না সন্তানের উপর নিজের জোর বা কর্তৃত্ব ফলাবেন না। যখনই আপনি সন্তানের উপর কর্তৃত্ব ফলানোর চেষ্টা করবেন, তখনই আপনার সন্তান আপনাকে ভয় পাবে এবং আপনার থেকে দূরে সরতে থাকবে। তাই, নিজের জোর খাটানো বা কর্তৃত্বের পরিবর্তে বন্ধুর মতো মিশতে শুরু করুন এবং তাকে বোঝার চেষ্টা করুন। স্বাধীনতার ভারসাম্যতা বজায় রাখুন সন্তানকে দেওয়া স্বাধীনতার ভারসাম্যতা বজায় রাখুন। সুস্থ বিকাশের ক্ষেত্রে মানানসই স্বাধীনতার পাশাপাশি লক্ষ্য রাখবেন যাতে সন্তান খারাপ পথে পরিচালিত না হয়।

পাশাপাশি, বাবা-মায়ের পরস্পরের প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা দেখাতে হবে। এর ফলে, সন্তানের মধ্যে শ্রদ্ধাবোধ তৈরি হবে। আপনার সন্তান কি খুব একদমই শৃঙ্খলাবদ্ধ নয়? সন্তানকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করতে রইল কিছু টিপস্ সমালোচনা করবেন না সন্তানের সামনে কখনোই অন্য কারুর সমালোচনা করবেন না। এতে, অন্যের প্রতি আপনার সন্তানের মনে খারাপ দৃষ্টিভঙ্গির জন্ম নিতে পারে। সমালোচনার পরিবর্তে সেই ব্যক্তির ভাল দিকটি তুলে ধরুন। সন্তানের পরামর্শ গ্রহণ করুন পারিবারিক যেকোনও কাজে পরিবারের সকলের পাশাপাশি নিজের সন্তানেরও পরামর্শ গ্রহণ করুন। এতে, সন্তান খুশি হবে। হাতে কাজের দায়িত্ব তুলে দিন এবং সঠিকভাবে কাজকে পরিচালনা করতে পরামর্শ দিন। দেখবেন, আপনার প্রতি সন্তানের শ্রদ্ধা ও মান্যতা বাড়বে। সন্তানের ভুল শুধরে দিন সন্তান কোনও ভুল করলে তাকে বড় শাস্তি দেওয়ার পরিবর্তে তা শুধরে দেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। আঙুল দিয়ে ভুলের জায়গাটা ধরিয়ে দিন এবং তার ফলে কী ক্ষতি হয়েছে তাও বুঝিয়ে দিন। চেষ্টা করুন বাস্তব উদাহরণ দিয়ে বোঝানোর, যাতে সে সহজেই নিজের ভুল বুঝতে পারে।




 

ছিলে না তুমি


 

একদিন আপনি বুঝে যাবেন, দুনিয়ার বেশিরভাগ মানুষই আপনার কেউ হয় না।


একদিন জেনে যাবেন, যাদের পেছনে বছরের পর বছর কষ্ট করে গেছেন, দিনের পর দিন স্যাক্রিফাইস করে গেছেন, তাদের বেশিরভাগই আপনার জন্য ছিটেফোঁটাও স্যাক্রিফাইস করার মানুষ নয়।


দুনিয়ায় এক আপনি নিজে ছাড়া বাকিদের মধ্যে খুব কমই আপনার আপনজন হয়।


দেখবেন, যাদের জন্য প্রচণ্ড রোদে-বৃষ্টিতে-ঝড়ে নিজের মাথার ছাতাটাও দিয়ে দিয়েছেন, তাদের বেশিরভাগই সুযোগ পেলে আপনার অবলম্বনের শেষ খুঁটিটাও কেড়ে নেবে। যাদের জন্য নির্ঘুম রাত কাটিয়েছেন, তাদের বেশিরভাগই দেখবেন জীবনের কোনো-একটা পর্যায় গিয়ে আপনার চোখের জলের কারণ হবে।


মানুষই এ পৃথিবীর সবচেয়ে হিংস্র ও ভয়ানক প্রাণী। যে-প্রাণীগুলোকে আমরা হিংস্র বলে সারাজীবন জেনে এসেছি, এই যেমন হায়েনা, বাঘ, সিংহ, এমনকি কুকুরও কখনও স্বজাতির ক্ষতি করে না। একমাত্র মানুষই স্বজাতি, এমনকি নিজের উপকারীর‌ও ক্ষতি করতে দ্বিতীয় বার ভাবে না। মানুষ হয়ে বাঁচতে চাইলে মানুষ চিনতে হয় সবার আগে।


এই যে দিনের পর দিন, বছরের পর বছর কিছু মানুষের জন্য নিজের সব সুখ বিসর্জন দিয়ে চলেছেন, আপনার বিপদে ওরা কখনো পাশে দাঁড়ায় কি? আপনার মন খারাপ হলে ওদের আদৌ কিছু এসে যায় কি? ওদের মনের মতো করে না চললে আপনার খেয়ে আপনারই পরেও ওদের কাছে আশ্রয় মেলে কি?


মানুষ না পেলে বরং কুকুর, বেড়াল পালুন। আপনার মাথার ওপর ছাদ না থাকলেও, সহজেই চলে যাবার মতো অট্টালিকা চোখের সামনে দাঁড়িয়ে থাকলেও…রোদে-বৃষ্টিতে, ধুলোবালিতেও মাথা গুঁজে ওরা আপনার সঙ্গে থেকে যাবে। মানুষ চলে যায়, থেকে যায় কেবলই না-মানুষ,,,,, সত্যি আপনাদের কথা মনে হলে, চোখের পানি ধরে রাখতে পারি না।

ছিলে না তুমি।



সংসার জীবন এর কিছু কথা


 

 

লেখাটি পড়বেন অবশ্যই ...............


০১.তুমি যাকেই বিয়ে করো না কেন, তার খুঁত থাকবেই। নিখুঁত কোনো মানুষ মানবেতিহাসে জন্মায়নি। দাম্পত্যসাথীর খুঁতের দিকে তাকিয়ে থাকলে, তার যোগ্যতাকে তুমি দেখতে পাবে না কোনোদিনই।


তোমার এই বদভ্যাস থেকে থাকলে, সংসার তোমার জন্য নয়।


০২. প্রায়  প্রত্যেক মানুষেরই অতীত-গল্প আছে। ভালোমন্দ মিলিয়েই তার অতীতের ইতিহাস। দাম্পত্যসাথীর অতীত নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করলে, দাম্পত্যের বর্তমানকে হারিয়ে ফেলবে তুমি।


তোমার এই বদভ্যাস থেকে থাকলে, সংসার তোমার জন্য নয়।


০৩. প্রত্যেক দাম্পত্যই বিভিন্ন সমস্যার মুখোমুখি হবে রোজই। দাম্পত্য ফুলবাগানও নয়, যুদ্ধক্ষেত্রও নয়। ল্যভ-ম্যারেজ বা সেটল্ড, যে-প্রক্রিয়াতেই সংসারটি তৈরি হোক না কেন, নির্দিষ্ট কিছু সমস্যা থাকবেই। প্রক্রিয়ার দোষ নয় এটি, দাম্পত্যজীবনই এরকম। এই সমস্যাগুলোকে দু'জনে মিলে সমাধানে এগিয়ে যাওয়াটাই দাম্পত্যপ্রেম। দাম্পত্য-সমস্যায় পরস্পরকে দোষারোপ দাম্পত্যের অপমান।


দাম্পত্য-সমস্যায় সংসারসাথীকে দোষারোপ করার বদভ্যাস থাকলে, সংসার তোমার জন্য নয়।


০৪. প্রত্যেক দাম্পত্যই আলাদা। নিজের সংসারের সাথে অন্য সংসারের তুলনা কোরো না। কোনো সংসারই ব্যর্থ নয়, প্রত্যেক সংসারই নিজের যোগ্যতার নিরিখে সফল। অন্যের সংসারের জৌলুসকে সুখ ভেবে নিয়ে, নিজের সংসারকে অসুখের আখড়ায় পরিণত কোরো না। 


পরিশ্রমহীন এই পরশ্রীকাতরতার বদভ্যাস থেকে থাকলে, সংসার তোমার জন্য নয়।


০৫. সংসার করার সিদ্ধান্ত নেওয়ার অর্থ হলো─ তুমি তোমার জীবন থেকে সংসার-বিরুদ্ধ ভাবনা ও অভ্যাসগুলি চিরতরে বর্জন করার সিদ্ধান্ত নিচ্ছ। উল্লিখিত সংসার-বিরুদ্ধ অভ্যাসগুলি─

ক. মূর্খতা,

খ. উচ্ছৃঙ্খলতা,

গ. শৃঙ্খলাহীনতা,

ঘ. পরচর্চা,

ঙ. পরশ্রীকাতরতা,

চ. তৃতীয় পক্ষের কথায় বিশ্বাস,

ছ. আলস্য,

জ. অশ্রদ্ধা,

ঝ. প্রেমহীনতা,

ঞ. ভাষার বাজে ব্যবহার,

ট. বিশ্বাসের সাথে প্রতারণা,

ঠ. পারস্পরিক আলাপে অনীহা।


উল্লিখিত বদভ্যাসগুলো পরিত্যাগ করতে না-পারলে, সংসার তোমার জন্য নয়।


০৬. নিখুঁত দাম্পত্যজীবন বলে কিছু নেই। রেডিমেড সংসার বলে কিছু নেই। শর্টকাট দাম্পত্যসুখ বলে কিছু নেই। সংসার অর্থ─ দু'টি মানুষের একইমাত্রার পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ, বিশ্বাস, প্রেম, এবং উভয়ের সর্বোচ্চ শ্রমের সমষ্টি। দাম্পত্যজীবন হলো সেই চারাটি, যাকে নিয়মিত পরিচর্যা করলে একটি মহীরুহে পরিণত হবে একসময়; পরিচর্যা না-করলে, ধুঁকতে-ধুঁকতে, দ্রুতই মরে যাবে।


তুমি যদি পরিচর্যার মানসিকতাহীন একজন খামখেয়ালি ব্যক্তি হয়ে থাকো, সংসার তোমার জন্য নয়।


০৭. সংসার ও আর্থিক সক্ষমতা পরস্পরের পরিপূরক। সংসার রক্ষা করার জন্য, সংসার শুরু করার আগেই তোমাকে উপার্জনের ব্যবস্থা করতে হবে। উপার্জন ছাড়া সংসার করার ভাবনাটিই তামাশা। এ অপরাধ। আর, উপার্জনের ব্যবস্থা নিশ্চিত থাকলে, তবে, সংসার শুরু করার আগে, কখনোই উদ্বিগ্ন হয়ো না─ এই উপার্জনে সংসার আমি রক্ষা করতে পারবো কিনা! নিজের যোগ্যতার চেয়ে বেশি যোগ্য, নিজের অবস্থানের চেয়ে বেশি উচ্চ অবস্থানের, কারও সাথে দাম্পত্য করতে যেয়ো না; কাছাকাছি সামাজিক অবস্থানের ও মানসিকতার দু'জন মানুষের দাম্পত্যে আর্থিক চাহিদা সমস্যা ঘটায় না। সংসার মানেই আর্থিক বিবেচনা, এবং সংসার মানেই ঝুঁকি নেওয়ার চ্যালেঞ্জ।


এই ঝুঁকি নেওয়ার সাহস না-থাকলে, সংসার তোমার জন্য নয়।


০৮. প্রেমভালোবাসাহীন সংসার একটি অভ্যাসমাত্র। এই অভ্যাস একসময় পরিণত হয় দাসত্ব ও মালিকানায়। এই পরিস্থিতির নামই─ চুক্তি। এই চুক্তির, বাজারে পরিণত হতে বেশি সময় লাগে না। বাজারেই থাকে গণিকালয়। অর্থাৎ, প্রেমভালোবাসাহীন সংসার চুক্তিভিত্তিক গণিকাবৃত্তি মাত্র। এসব সংসারে, ডিভোর্স না-হওয়া মানে এই নয় যে─ এরা সুখী; কারণ─ ডিভোর্স সবসময় কাগজেকলমে হয় না, ডিভোর্স মূলত আরম্ভ হয় মনে, এবং চিরকাল মনের ভিতরেই এই ডিভোর্স ঘৃণার সাথে রয়ে যায়, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই।


তুমি যদি প্রেমহীন হয়ে থাকো, সংসার তোমার জন্য নয়।


০৯. সংসার আরম্ভ করার আগেই, অতীতের তৃতীয় কারও প্রেমকে, বান্ধবকে, হারানো প্রেমস্মৃতিকে, চিরতরে অতীতেই ফেলে আসতে হবে। বর্তমান দাম্পত্যসাথীর সাথে প্রতারণার আরেক নাম─ প্রাক্তন প্রেমসাথীকে মনের ভিতরে জিইয়ে রাখা।


এ বদভ্যাস পরিত্যাগ করতে না-পারলে, সংসার তোমার জন্য নয়।


১০. সংসার করো। সংসারই পরিপূর্ণতা। কিন্তু, সংসার তখনই কোরো, যখন তুমি সংসার করার যোগ্য হয়ে উঠবে। অন্যথায়, আরেকটি মানুষের সুন্দর জীবনটিকে নষ্ট করে দিয়ো না।


মানুষকে ভালোবাসো, সংসার না-করে হলেও।


Sunday, October 20, 2024

হঠাৎ করে তোমার জীবনে কেউ আসবে



হঠাৎ করে তোমার জীবনে একজন আসবে.., 

সে তোমার কথা বলার সঙ্গী হবে........., 

তোমার সব দুঃখ কষ্ট ভাগ করে নেবে......., 

তোমাকে সাহস যোগাবে.......,

তোমাকে ছোটখাটো ‌ বিষয়ে যত্ন করবে....., 

তোমার যত কষ্ট কথার মলম দিয়ে সারিয়ে তুলবে......, 

তোমাকে রোদে পুড়তে শিখাবে.... ,

বৃষ্টিতে ভিজতে শেখাবে......,

দিনের পর দিন রাতের পর রাত তোমার সাথে কথা বলবে.......,  

সবচেয়ে বড় কথা তোমাকে নতুন করে বাঁচতে শেখাবে......., 

তখন তোমার মনে হবে হ্যাঁ এরকমই একজনকে আমি চেয়েছিলাম....., 

অনেক বছর অপেক্ষার পর আমি তাকে পেয়েছি........., 

আমার পাশে আছে একজন......।

তারপর যখন কথা বলার অভ্যাসটা তোমার বদভ্যাসে পরিণত হয়ে যাবে তখন একদিন হঠাৎ করে মানুষটা বদলে যাবে....,

তোমাকে ব্যস্ততা দেখাবে....... , 

সারাদিন অপেক্ষা করার পরেও একটা মেসেজ বা কল আসবে না.......।

তুমি বারবার ফোন চেক করবে....., 

কিন্তুু তোমার অপেক্ষা অপেক্ষায় থেকে যাবে.......।

প্রথম প্রথম দুই একবার কল করে তোমাকে বোঝাবে, সে নিরুপায়, তার জীবনে খুব ব্যস্ততা, তাই সে সময় দিতে পারছে না......, 

এরপর আস্তে আস্তে সব যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যাবে........। 

তুমিও বুঝতে পারবে সে আর তোমাকে সময় দিতে পারবে না......,

তাই তুমিও মেসেজ বা কল করে বিরক্ত করা বন্ধ করে দিবে.......।

যে মানুষটির জন্য একদিন তুমি ডিপ্রেশন থেকে বেরিয়ে এসেছিলে......, 

আবার সেই মানুষটির জন্যই তুমি আরো গভীর ডিপ্রেশনে চলে যাবে......।


তখন মনে হবে আগে তুমিটাই ভালো ছিলে.., আগের একাকীত্ব টাই ভালো ছিল......,

জীবনে একা থাকা খুব সহজ..........,

কিন্তুু জীবনে কেউ এসে চলে যাওয়ার যে একাকীত্ব সেটা বড়ই কষ্টদায়ক.....😅💔


Friday, October 18, 2024

কথা গুলো ভালো লাগার

 _"কারো মায়ায় জড়ানো'টা খুব সহজ কিন্তু তাকে ভুলে  যাওয়া'টা মৃত্যুর থেকেও কঠিন !!

_"ইচ্ছে নেই আর কারো প্রতি মায়া বাড়ানোর থাকুক না যে যার মতো আমায় ছেড়ে ভালো !!

_"পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দুইটা ভুল হচ্ছে প্রথমত কারো সাথে রাত জাগার অভ্যাস করে ফেলা 

দ্বিতীয়ত নিজে সুন্দর না হয়েও কাউকে অতিরিক্ত ভালোবেসে ফেলা !!

_"পৃথিবীর সবচেয়ে অসহায় হলো সেই মানুষ যে নিজের রাগ অভিমান কষ্ট কাউকে দেখাতে পারে না চিৎ কার করে কান্না করতে পারে না শুধু চোখের জল লুকিয়ে হাসে !!

_"হাসি দিয়ে হয় তো সবকিছু প্রকাশ করা যায় না কিন্তু অনেক কিছু আড়াল করা যায় !!

__যদি কমে যায় কথা বার্তা আর গল্প তবে বুঝে নিও সে ঠিকই পেয়েছে তেমার বিকল্প !!

_"অতিরিক্ত সরল হতে যেওনা এই স্বার্থপর সমাজ তোমাকে ঠকিয়ে দিবে !!

_"অল্পতে যার চোখে পানি আসে সবাই তাকেই কাঁদাতে ভালোবাসে !!

_"কাঁদতে নয় হাসতে শিখো কারণ মানুষ তোমাকে কাঁদতে সাহায্য করবে হাসতে নয় !!

_"মানুষের জীবন থেকেই গল্প সাজানো হয় কিন্তু গল্পের মতো করে কখনো সাজানো হয় না !!

_"সব কথার জবাব দিতে নেই কিছু কথা সময়ের জন্য রেখে দিতে হয় !!

_"এই পৃথিবীতে সেই বেশি ধোকা খায় যে নিঃসন্দেহে মানুষকে অন্ধের মতো বিশ্বাস করে।

ধন্যবাদ সেই মানুষ টাকে যে আমাকে নতুন করে চোখ খুলে দিয়ে মনে করিয়ে দিয়েছে সবাই কথা রাখে না সবার মাঝে মনুষ্যত্ব বোধ থাকে না।

এই পৃথিবী দেখতে অনেক সুন্দর কিন্তু তার বাস্তবতা অকল্পনীয় কঠিন !!

_"দুরত্ব বাড়িয়েছো ভালো থাকবে বলে জানো আমার না খুবই জানবার মনে ধরে যেখানে থাকো সেখানে কি আসলেই ভালো থাকা মেলে !!

_"মৃত্যু শব্দটা কারো কাছে খুব ভয়ংকর আবার কারো কাছে মুক্তির উপায় !!

_"তোমাকে যতটুকু ভালেবেসেছি ততটুকু নিজেকে কখনো ভালোবাসিনি !!

_"তুমি মিথ্যা বলছো বলে আমার কষ্ট হচ্ছে না

আমার কষ্ট হচ্ছে এ কারণে যে এখন থেকে আমি আর তোমাকে বিশ্বাস করতে পারবো না !!

_"কিছু মানুষ এতটাই গভীরে ছুঁয়ে যায় যে মানুষটা ঠকিয়ে চলে যাবার পরও আমরা তার কাছেই ফিরতে চাই আবার ঠকার জন্য !!

_"ভালোবাসা কি তাকেই জিজ্ঞাসা করো যার রিদয় টা ভেঙে যাওয়ার পর ও দিনের পর দিন সেই নির্দিষ্ট মানুষটার জন্যই অপেক্ষা করে !!

_"চাওয়ার অধিকার সবার আছে কিন্ত পাওয়ার ভাগ্যটা সবার থাকে না !! 

_"ভালোবাসা তখনই সুন্দর যখন দুজন দুজন কে মূল্য দিতে জানবে !!

_"অনুরোধ করে কাউকে ধরে রাখা যায় না যে ভালোবাসে সে কখনো ছেড়ে যায় না !!

Tuesday, October 15, 2024

Is Settling In The USA Worth It For An Indian?

Is Settling In The USA Worth It For An Indian? 


Whether you are a fresh college grad, a professional set to climb the corporate ladder, a green card applicant, or someone who has never set foot abroad, you may have good reason to list the pros and cons of migrating to the US. It is a big decision, and not easily reversible. This article provides a primer on what factors to consider and aims to help you make an informed choice. Your conclusion will likely be based on which of the listed factors hold the most important for you and your dear ones.


What to Expect

America has always welcomed immigrants as a source of talents that are in short supply locally. The US Department of Immigration regularly updates a list of skills, possessing which make applicants eligible for various visa categories. The number of applications under those categories invariably exceeds the quotas. If you plan to apply for US immigration, expect much competition, not just from other Indians but a diverse global community of variously skilled workers. It is a classic case of supply exceeding demand, which means the US authorities get to dictate all the terms. Strict immigration policies and employment guidelines regulate virtually every important aspect of new immigrants’ lives. The policies also change frequently, sometimes unpredictably.

Having noted these facts, it is equally important to state that skilled migrants can make great careers in the land of opportunity. You can expect a structured, professional work environment in the US, markedly better pay compared to similar positions back home, and an undeniable professional dignity, which is part of the appeal for many. Qualified professionals are highly respected and sought after, especially in the technical and medical fields. Dedicated workers with a long-term career focus will have little problem rising up the ranks in US firms. Following the necessary procedures, over time you can gain US citizenship, which places you on equal footing with US-born citizens. That means equal rights and social security, among other things.

For most green card aspirants there are two primary attractions – a better standard of living and improved quality of life. Let’s start with the first.



Standard of Living

The cost of living abroad (obviously) differs for singles, married couples, couples with children and depending on whether both partners have jobs. It will also depend on your lifestyle. If you like shopping sprees, parties, exotic vacations and the like, you will find plenty of avenues in most parts of the US. An American salary can sound like quite a handful by Indian standards. Someone earning 2,000 US dollars a month, which is no big cheese over there, amounts to about 138,000 INR. That figure is well over three times the per capita GDP of India (according to IMF 2017 estimates), and good cause to boast. In the early career stages, US jobs may pay significantly more than back home in currency conversion terms. At the same time, one has to consider the cost of living abroad. Rents in major cities can be quite high, and depending on lifestyle the cost of everyday living can vary a lot. Moreover, the gulf between salaries is not as wide as it used to be a few decades earlier. An increasingly large number of professionals are reporting that at senior levels salaries in India can match or exceed the compensation offered for similar roles on US soil. This trend is not uniform across professions, although it seems to be broadening. Add to it the fact that expats often characterize the US as a materialistic society. Peers and others may judge you by your possessions. It is common in married couples for both partners to have full-time jobs in order to accumulate the wealth which others must see you spending. Elevated stress is apt to accompany an elevated standard of living.

Read More....

অনলাইন অফলাইন ভালোবাসা

 


কিছু সম্পর্ক অনলাইনে তৈরী হলেও তার প্রতি ভালোবাসাটা অফলাইনে থাকা মানুষের চেয়ে হাজার গুন বেশি হয়ে থাকে । চ্যাট করতে করতে ভালোলাগা তৈরী হয় , পরে এক সময় ভালোবাসায় পরিনত হয় । 


সব কিছু ছাপিয়ে যখন মানুষটার জন্য মায়া তৈরী হয়ে যায় তখন সেই মানুষটা আমাদের জীবনের একটা অংশ হয়ে থাকে । তার মন খারাপ , তার কষ্ট , তার সমস্যা সব তখন নিজের মনে হতে থাকে । এক সময় সব কিছু ছাপিয়ে মানুষটাকে না ধরে না ছুয়ে তার জন্য আকন্ঠ ভালোবাসা জন্মে । যারা বলে ভার্চুয়াল সম্পর্ক,আমি তাদেরকে বলব নিঃস্বার্থ ভালোবাসা। 


কারন যার জন্য কোন এক্সপেকটেশন থাকে না থাকে  শুধু অসীম ভালোবাাা সেই ভালোবাসার নামই হলো মায়া। যে মানুষগুলো একে অপরের জন্য কাঁদে , একে অনলাইন অফলাইন ভালোবাসা অপরকে জড়িয়ে থাকে , একে অপরের মন খারাপ ও অভিমান বোঝে তাদের ভালোবাসার কোন স্বার্থ থাকেনা । যারা চ্যাট লিষ্টে দশটা মানুষের সাথে কথা বলে সম্পর্ক করে থাকে আমরা বরং তার নাম ভালোবাসা না দিয়ে অনলাইন ডেটিং দেই । 


ভালোবাসা কেবল একজনের জন্য তৈরী হয়। বাস্তবতা শুধু ছুঁয়ে গেলেই ভালোবাসা হয় না । ভালোবাসলে ভালোবাসার মানুষ থাকে সবটা জুড়ে সেটা অনলাইন হোক কিংবা অফলাইন হোক । তারজন্য থাকে সীমাহীন মায়া ।

Sunday, October 13, 2024

কেনপ পরিচয় হয় এমন মানুষের সাথে


 

একটা মানুষের সাথে পরিচয় হওয়ার পর, তাকে নিজের সবটুকু দিয়ে ভালোবাসার পর, তাকে বুকের নরমে জড়িয়ে ধরার পর, তাকে স্থায়ী ভেবে জীবনের বাকি দিনগুলো তার সাথে কাটানোর পরিকল্পনা করার পর; কেন এমন একটা দিন আসে যেদিন তার চলে যাওয়া দেখতে হয় আমাদের? এত এত দিন একসাথে থাকা, একসাথে হাঁটা, একটু একটু করে সম্পর্কটাকে গড়ে তোলা, এত প্রতিশ্রুতি, এত ভালোবাসি বলা; সবটুকু কেন এলো তবে আমাদের জীবনে? কেন এমন মানুষের সাথে পরিচয়ই বা হলো যাকে একদিন আমায় যেতে দিতে বাধ্য হতে হবে?


ভাবুন যে আপনার কাছে সর্বস্ব, একদিন সে আপনাকে পরিত্যাগ করলো। ঠিকানা বদলে নিলো। ফিরেও তাকালো না। এই যন্ত্রণা সয়ে নেওয়া যে কতটা কঠিন, যে জানে সে জানে। 


মনে প্রশ্ন জাগে। নাই বা হতো এমন মানুষদের সাথে পরিচয় যারা থাকতে আসে না!? নাই বা হতো পরিচয় তাদের সাথে যাদের একটা সময় পর যেতে দিতে বাধ্য হই আমরা!? যেতে দেওয়া যে বড্ড কঠিন। পরিত্যক্ত হওয়া যে বড্ড কঠিন।


অনেকটা সময় লেগে যায় এটা বুঝতে যে জীবন থেকে কিছু মানুষের চলে যাওয়া আসলে একটা শিক্ষা। কিছু মানুষ চলে যেতে যেতে আমাদের শিখিয়ে দিয়ে যায় পরের বার আরও সাবধান হতে। খুব সহজে বিশ্বাস না করতে। আর, যারা কোনও পরিস্থিতিতেই আমাদের হাত ছাড়লো না, চলে গেল না, পরিত্যাগ করলো না; সেই মানুষগুলোকে আরও অ্যপ্রিশিয়েট করতে।


স্বপ্ন মানুষকে বাঁচতে শেখায়। 


কাক সংঙ্গী হারালে দ্বিতীয়বার জোড়া বাঁধেনা কেন জানেন ?

 


কাক সংঙ্গী হারালে দ্বিতীয়বার জোড়া বাঁধেনা কেন জানেন ?


কারন কাক সংঙ্গী হারানোর শোক কখনো কাটিয়ে উঠতে পারে না ।আর প্রানীকূলের এ নোংরা প্রানীটাও 

জানে দ্বিতীয় জন কখনো তার নিজের প্রয়োজন ছাড়া তার জীবনে আসবে না ।দ্বিতীয় বার কেউ আসলে সব ঠিক থাকলেও ভালোবাসাটায় দায়িত্ববোধ থাকে না ।অথচ আমরা বোকা মানুষগুলো একজনের থেকে বিমুখ হয়ে আবার অন্যজনের কাছে সুখ খুঁজে বেড়াই ।কিন্তু প্রায় সময়ই দ্বিতীয় মানুষটিও ভুল হয় ।


তাই দ্বিতীয় বার কাউকে আপনার জীবনে প্রবেশ করানোর আগে ভেবে নিবেন , সে মানুষটার আপনি প্রিয়জন না অবসরের প্রয়োজন ? শুনতে খারাপ লাগলেও সত্যি কেউ কেউ দ্বিতীয় বার আপনার জীবনে আসলে সে হয়তবা তার মানসিক কিংবা শাররীক প্রয়োজন হিসেবে আপনাকে গ্রহন করবে তার অবসরের ইন্টারটেইন হিসেবে ।

প্রিয়জন হিসেবে না ।


মানুষ বড়ই অদ্ভুত প্রানী আমরা ভালোবাসার তৃষ্ণার খোঁজে গভীর জলে ঝাপ দেই , আর সেই জলের গভীরতায় ডুবে মরে যাই ।প্রয়োজনে কত মানুষ যাবে আসবে আপনার জীবনে কিন্তু দিনশেষে কমিটমেন্ট সম্পর্কের গুরত্ব টিক মার্ক দিয়ে কপালে লাল ক্ষতের মত টিকে থাকবে ।

কারন কি জানেন ? যে সম্পর্কে ইনভেস্ট আছে মূল্য চুকাতে হয় তার ভেল্যু সব সময়ই মনে গেঁথে থাকে।


ফ্রীতে পাওয়া ডায়মন্ডের মত মূল্যবান জিনিস ও একসময় মূল্যহীন লাগে ।কষ্ট ছাড়া যা কিছুই মানুষ অর্জন করুক না কেন তা

গায়ে লাগে না ।কবুল বলে যে নারীর পিছনে টাকা সময় ও নিজেকে যে পুরুষ ইনভেস্ট করে তা খালি চোখে মূল্যহীন মনে হলেও দিনশেষে পুরুষ ভাবে এটাই তার শেষ আশ্রয় ।এই যে সত্যিটা নারীরা জানে কিন্তু মানতে পারেনা । আর যারা মানতে পারে না তারা দিনশেষে ব্যবহৃত টিস্যুর মত ডাস্টবিনে পরে থাকে ।কারন ভালোবাসা ও দায়বদ্ধতার সূত্র কিন্তু কমিটমেন্টে লুকিয়ে থাকে ॥


#সংগৃহীত 

Friday, October 11, 2024

নিজের প্রতি যত্ন নিন, নিজের মূল্যবোধ বাড়ান


 আপনি যে মানুষটার কাছ থেকে তীব্র রকমের কষ্ট পেয়েই যাচ্ছেন... কেন মানুষগুলো আপনার সাথে এমন করছে জানেন ?

প্রথমত,আপনি জানেন তো ঘুমন্ত মানুষকে জাগিয়ে তোলা যায়, কিন্তু জেগেও ঘুমের ভান ধরা মানুষকে জাগানো যায় না !!

আপনি এদের পেছনে নিজের মূল্যবান সময় আর  মর্যাদা নস্ট করতে যাচ্ছেন তাদের সাথে তাল মিলাতে গিয়ে, এতে আপনি অপরাধ করছেন !!

আসলে সেই মানুষটার কোন দোষ নেই ... দোষটা আপনার নিজেরই !! 

কেন ?? ... কারণ আপনি আপনার LIMITATION বুঝেননি ... আপনি আপনার সীমা অতিক্রম করে ফেলেছিলেন... সম্ভব না - জেনেও আপনি মিথ্যে একটা আশা দেখিয়ে নিজেই নিজেকে ঠকিয়েছিলেন ... !!

.

ধরুন,

আপনার কাছে ২০ টাকা আছে ... আপনি তখন একটা কাপ আইসক্রিম খাওয়ার আশা করতে পারেন ... আপনার কাছে যখন ২ টাকা আছে, তখন আপনি কাপ আইসক্রিমের আশা করলে আপনাকে ভীষণ কষ্ট পেতে হবে ... কারণ ঐ ২ টাকা আপনার লিমিট, এর বাইরে চাইলেও যেতে পারবেন না ... আর এর বাইরে যাওয়ার আশা করলেই বেশি পরিমাণে হতাশ হতে হবে !!

তেমনি.....

একটা মানুষ কে আপনি তীব্রভাবে ভালোবাসেন ... কিন্তু সেই মানুষটা আপনাকে সম্মানই করে না ... দু'জনের মাঝে অনেক দূরত্ব ... 

তারপর একদিন ঐ উচ্চতা থেকে যখন নিচে পড়ে যান, তখন বুকের ভেতর আহত কিছু গল্প লেখা থাকে ... এই গল্পের লেখক আপনি নিজেই !! 

আপনার আর মানুষটার মাঝে যে দৃশ্যমান বিশাল দেয়ালটা আছে,

সেটা আপনি দেখেও না দেখার ভান করলে দিন শেষে আপনিই কষ্ট পাবেন ... আর কেউ না !!

চিন্তা করে দেখুন,সাময়িক ভালোলাগার জন্য আপনি দীর্ঘমেয়াদী কষ্টের মাঝে নিজেকে ফেলে দিচ্ছেন !!

.

তারপর দেখুন, 

মানুষটাকে আপনার জীবনে লাগবেই লাগবে সেটা কার চয়েস? নিতান্তই আপনার !!!!!

তাহলে আপনার জীবনে কোন স্কিল গড়ে তুলবেন সে সিদ্ধান্ত নিশচয়ই আপনারই !!!!

.

আপনি প্রথমবার ভুল করেছেন, কারন আপনি  মানুষ ...দ্বিতীয়বারও ভুল করেছেন? আপনি তাকে সম্মান করেন বলে কম্প্রোমাইজের চেষ্টা করেছেন.....

- কিন্তু তারপর  বার বার সেই একই ভুল যদি আপনি করেন তাহলে এটাকে বেহায়াপনা বলে ...

তাই সঠিক সময়ে নিজের ভুল বুঝে শুধরে নিন তবে সেটা নিজের অস্তিত্ব বিলিয়ে দিয়ে নয়... 

যে আপনাকে বার বার ছোট করা কিংবা বার বার একই ভুল করে যায়, তার পেছনে মরিয়া হয়ে নিজেকে শেষ করে দেয়া বোকামি !!

.

নিজেকে মজবুত করুন... একজন ইমোশনাল ইন্টিলিজেন্ট পারফর্মার হয়ে যান...

যত বেশি স্কিল আর জ্ঞান ট্রেইনিং আপনার মাঝে থাকবে ততো মজবুতভাবে আপনার সুপার কনশাস মাইন্ড নিজের আইডিন্টিটিকে, আত্বমর্যাদাকে স্ট্রং করে বিল্ড করতে পারবে 

ফলে কারো কাছে সস্তা হয়ে যাওয়া তো দূরের কথা, ইমোশনাল সিক ব্যক্তি হিসেবে প্রেজেন্ট হবেন না, আপনার ভ্যালু বাড়বে 

collected Post

Picture collected from fb 

নিজের যত্ন নিন


 আপনার পরিবার জানে না যে আপনি আপনার দৈনন্দিন জীবনে বা আপনার চাকরিতে কতটা অসুবিধা এবং চাপের মধ্য দিয়ে যান।

- এবং আপনার কাজ আপনার জীবন এবং আপনার বাড়ির পরিস্থিতি জানে না।

- আপনার সহকর্মী, আপনার বন্ধু এবং প্রিয়জনরা আপনার উপরে নতুন এবং পুরানো দায়িত্বের আকার বুঝতে পারবেন না।


নীচের লাইন আপনি ছাড়া কেউ আপনার জন্য অনুভব করে না. আপনি সত্যিই কিসের মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন তা কেউ বুঝতে পারবে না এবং তারা সম্ভবত প্রচেষ্টার প্রশংসা করে না।


শুধু চালিয়ে যান... লড়াই করুন... নিজের যত্ন নিন 🥹😢🥺

সাউন্ডপ্রুফ হাইওয়ে রোড়,,, জাপানের


 


#japanKahini সাউন্ড প্রুফ হাইওয়ে 

জাপানের অধিকাংশ হাইওয়ে গুলো তৈরি হয় ১৯৫৬ সালে। হাইওয়ে মানে কোন ট্রাফিক সিগন্যাল থাকবে না। সাঁই সাঁই করে সুপার স্পিডে গাড়ী চলবে। 

বিপাকে পড়লেন রাস্তার দুপাশের অধিবাসীরা। সরকারের কাছে নালিশ দিয়ে বসলেন- "আওয়াজের জ্বালায় ঘুমাতে পারিনা। রাস্তা সরান"। 

.

             নালিশ দ্যালেই অইবে?

             পেরমান করতে অইবে না? 

.

রাস্তা সরানো চাট্টি খানি কথা নয়। সরকার বুদ্ধিজীবীদের ডাকলেন। পরামর্শ চাইলেন। উদ্দেশ্য হলো "কত আওয়াজে কত জ্বালা" তা পরিমাপ করা। 

আওয়াজ পরিমাপের পদ্ধতি জানা ছিল। টেলিফোন যিনি আবিষ্কার করেছিলেন, গ্রাহাম বেল সাহেব, উনি আওয়াজ পরিমাপ করার কৌশল ও আবিষ্কার করেছিলেন। আওয়াজ পরিমাপের একক হলো বেল। এক বেল অনেক বড় বলে দশভাগের এক ভাগে নামিয়ে একক তৈরি হলো। ডেসি-বেল [dB]। 

.

বুদ্ধিজীবীরা সরকার কে বুদ্ধি দিলেন। শিশু থেকে বৃদ্ধ বিভিন্ন বয়সের ২০০ জন অধিবাসীদের ওপর সমীক্ষা চালালেন। শব্দহীন রুমের ভেতর দিনে রাতে বিভিন্ন সময়ে ওনাদেরকে "খোকা ঘুমালো, পাড়া জুড়ালো" টাইপের কবিতা শুনিয়ে দিয়ে  ঘুম পাড়িয়ে দেয়া হল। তারপর ৩০ থেকে ১০০dB পর্যন্ত আর্টিফিসিয়েল গাড়ীর শব্দ বাজিয়ে দেয়া হল। কার কত dB তে ঘুম ভাঙল তা রেকর্ড করা হলো। সরকার এই ফলাফলের ভিত্তিতে নতুন রাস্তা আওয়াজ আইন জারি করলেন। 

.

কোন বাড়িতে যদি দুপুরে ৭৫ dB আর রাতে ৬৫ dB এর বেশি আওয়াজ পাওয়া যায়, তাহলে তারা ভর্তুকির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এর নাম ঘুম ভাঙ্গা ভর্তুকি। 

সরকারের নির্দেশে আওয়াজ মাপা শুরু হলো। নাগরিকদেরকেও বলা হল, যদি গাড়ীর শব্দ জনিত কারণে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে তাহলে যেন নিম্নলিখিত নাম্বারে ফোন দেয়। 

 ০১২০-১০৬-৪৯৭

.

লোকজন ফোন করলেন, ভর্তুকির জন্য প্রস্তুতি নিলেন জাপানের হাইওয়ে অপারেটর NEXCO কোম্পানি। ৮৫০০ কিমি রাস্তার মালিক তারা। ভর্তুকির টাকা গুনতে মাথায় হাত দিলেন। 

আইন পরিবর্তন করার জন্য রাস্তার মালিক রাস্তায় নামলেন না। সরকারকে ঘুষ দিতে গেলেন না। আশ্রয় নিলেন প্রযুক্তির। গবেষকদের ডাকলেন। আওয়াজ আর জ্বালা কমানোর জন্য প্রযুক্তিগত বুদ্ধি চাইলেন। দুটো প্রযুক্তি কাজে লাগানো হলো -

.

(১) ইঞ্জিনের সমস্যা না থাকলে আওয়াজ তৈরি হয় টায়ার আর রাস্তার ঘর্ষণ থেকে। নতুন এলিমেন্ট দিয়ে রাস্তা কারপেটিং করা হলো। গাড়ি কোম্পানি গুলোকে ও ডেকে বসালেন, কম আওয়াজের টায়ার আর গাড়ীর নয়েজ রিডাকশানের জন্য। টয়োটা প্রিউস এর আওয়াজ কত জানেন? মাত্র ১১dB। গাছ থেকে শুকনা পাতা পড়ার আওয়াজ এর সমান। 

(২) রাস্তার দুধারে সাউন্ড প্রুফ বেড়া (ফেন্স) বসানো হল। মিউজিক হল গুলোতে দেখবেন একরকম ছিদ্র ওয়ালা দেয়াল থাকে। এগুলো নয়েজ শুষে নেয়। ব্যয় বহুল। কিন্তু ঘুম ভাঙ্গা ভর্তুকির চেয়ে সস্তা। 

.

কিন্তু এতেও সবাই সুখে শান্তিতে বাস করতে পারলেন না। 

অন্য কাহিনি শুরু হলো। যারা গাড়ী চালান, এবার নালিশ আসলো তাদের পক্ষ থেকে। জাপানের হাইওয়ে আমেরিকার মত ফ্রি না। একটা প্রাইভেট কারের জন্য প্রতি কিমি ২৫ টাকার মত। তার মানে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যেতে আপনাকে টোল দিতে হবে ৬২৫০ টাকা। 

.

গাড়ী ওয়ালারা নালিশ করলেন। আমরা এতো টাকা টোল দিয়ে হাইওয়েতে যাবো আর চারদিকের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখবোনা? 

.

মোরা কি টাহা দিয়া জেল খানা দেখতে আইসি? 

.

একেই বলে শাঁখের করাত, উভয় সঙ্কটে পড়া। বেড়া রাখলেও দোষ না রাখলেও দোষ। রাস্তার মালিকরা আবার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর গবেষকদের বুদ্ধি চাইলেন। অনেক সাধনার পর বেরুলো সাউন্ড প্রুফ স্বচ্ছ দেয়াল। কাঁচের মত এক পদার্থ দিয়ে তৈরি। সৌন্দর্যও দেখতে পাবেন, শব্দ দূষণও ঠেকাবে। জাপানে যারা হাইওয়েতে চড়বেন, আবাসিক এরিয়া গুলোর পাশের হাইওয়ে গুলোতে দেখবেন সাদা স্বচ্ছ একধরনের দেয়াল। প্রযুক্তির জয় এখানেই। প্রযুক্তির জন্য পলিসি নয়, পলিসি ঠিক রেখে প্রযুক্তি উদ্ভাবন। 

.

আমি ঢাকায় বিভিন্ন জায়গায় আওয়াজ মাপলাম। রাত এগারোটা। ঢাকায় আমাদের এক পাশের বিল্ডিং এ কারো গায়ে হলুদ অনুষ্ঠান হচ্ছে। ১০০ dB লেভেলে হিন্দি গান বাজছে। আরেক পাশে নতুন ফ্ল্যাট উঠছে। ছাদ ঢালাই এর জন্য মসল্লা তৈরি হচ্ছে গরগরকরকর আওয়াজ হচ্ছে। এটাও ১০০ dB র কম না। ঢাকায় দুটো কর্পোরেট হাসপাতালেও মেপে দেখেছি। L হাসপাতালে দুপুর বেলায় আওয়াজ ৭২ dB, ৭টার দিকে ৭৮ dB। S হাসপাতালে নার্স ষ্টেশনে একজন নার্সদের গলার আওয়াজ ৬৮ dB। 

.

ঢাকা শহরে গড়ে শব্দ দূষণের পরিমাণ ৯০ dB এর কাছাকাছি। এর বেশিটাই আসে গাড়ীর হর্ন থেকে। স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। অকারণে মাথা ধরা, হার্ট এর অসুখের কারণ। আর  শব্দদূষণ ১০০dB মানে আপনার শিশুর কানে সমস্যার সৃষ্টি করবে।  

.

দশ বছর আগে ঢাকায় একবার একটা পরীক্ষা করেছিলাম। বিনা হর্ণে কতক্ষণ গাড়ী চালানো যায়। এলিফ্যান্ট রোড থেকে কমলাপুর। কমলাপুর থেকে বড় মগবাজার। নো হর্ণ। ঢাকা শহরে বিনা হর্ণে গাড়ী চালানো সম্ভব। একটু ধৈর্য ধরতে হবে, এই যা।  

ঢাকায় একটা "নো হর্ণ" দিবস চালু করা যায় না? এক ঝাঁক তরুণ করুক না গবেষণা। "নো হর্ণ" দিবসে কতটুকু শব্দ-দূষণ কমলো, কতটুকু স্বাস্থ্য রক্ষা হলো হোক না এটার পরিমাপ। 

.

“নো হর্ণ” প্রথম থেকে কঠিন হতে পারে। অপ্রয়োজনীয় হর্ন কমানোটা হলো উদ্দেশ্য। শুরু হতে পারে "পাঁচ হর্ণ" কর্মসুচি। একজন ড্রাইভারের জন্য হর্ণের বাজেট হোক দিনপ্রতি ৫টি, তারপর মাসে ৫টি , তারপর বছরে ৫টি। এভাবে শূন্যের কোঠায় পৌঁছতে কি বেশিদিন লাগবে?

সংস্কার কত ভাবেই তো হতে পারে।

Thursday, October 10, 2024

রহস্যময় দ্বীপ


 


 ঠিক আছে, আমি আপনাকে একটি রোমাঞ্চকর গল্প শোনাচ্ছি।


রহস্যময় দ্বীপ


রুদ্র ছিল একজন অভিজ্ঞ অভিযাত্রী। পৃথিবীর নানা প্রান্তে দুঃসাহসিক অভিযানে বেরিয়ে সে বহু গোপন সত্য উদঘাটন করেছে। একদিন, তার হাতে আসে একটি পুরোনো মানচিত্র, যেখানে অজানা এক দ্বীপের অবস্থান দেখানো। দ্বীপটি ছিল বেশ রহস্যময়, আর বহু মানুষ এই দ্বীপে প্রবেশ করলেও কেউই আর ফিরে আসেনি। কিন্তু রুদ্রের কৌতূহল তাকে থামাতে পারল না। সে সিদ্ধান্ত নিল, এই দ্বীপে অভিযান চালিয়ে দ্বীপের রহস্য উদঘাটন করবেই।


রুদ্র তার ছোট একটি নৌকায় করে সমুদ্রে পাড়ি দিল। কয়েকদিন পর, ভয়ঙ্কর ঢেউ আর প্রচণ্ড ঝড়ের মধ্য দিয়ে সে দ্বীপের কাছে পৌঁছাল। দ্বীপটি দূর থেকে দেখতে খুব সুন্দর মনে হলেও, এর ভিতরে ছিল এক গভীর অন্ধকার।


দ্বীপে নেমে রুদ্র প্রথমে লক্ষ্য করল যে, এখানে কোন পাখির ডাক নেই, কোন প্রাণীর চলাফেরা নেই—সবকিছুই যেন নিস্তব্ধ। এগিয়ে যেতে যেতে সে দেখতে পেল একটি পুরোনো, পরিত্যক্ত কেল্লা। মনে হচ্ছিল, বহু বছর আগে এখানে কোনো এক শক্তিশালী সভ্যতার অস্তিত্ব ছিল। কেল্লার ভেতরে ঢুকে রুদ্র একটি সিঁড়ি দেখতে পেল, যা নীচের দিকে নেমে গেছে। নিচে ছিল এক অন্ধকার করিডোর, আর করিডোরের শেষে ছিল একটি বড় পাথরের দরজা।


রুদ্র দরজাটি ঠেলে খোলার চেষ্টা করল। দরজার ওপারে ছিল এক বিশাল হলরুম, যার মাঝখানে একটি সোনার খাঁচা ঝুলছিল। খাঁচার ভেতরে ছিল একটি রহস্যময় ডায়েরি। ডায়েরির কভারে লেখা ছিল, “এই ডায়েরির রহস্য উন্মোচন করতে হলে, দিতে হবে মহামূল্য কিছু।”


ডায়েরিটি স্পর্শ করার সঙ্গে সঙ্গে কেল্লার চারপাশে ঝড় উঠল, মাটি কাঁপতে শুরু করল, আর রুদ্র বুঝতে পারল, সে কোনো সাধারণ দ্বীপে নয়—এটি ছিল এক জাদু-আবদ্ধ দ্বীপ, যেখানে প্রবেশ করা সহজ, কিন্তু বের হওয়া প্রায় অসম্ভব।


রুদ্র কি দ্বীপের রহস্য উন্মোচন করতে পারবে? নাকি সেও বাকি অভিযাত্রীদের মতো চিরদিনের জন্য হারিয়ে যাবে এই দ্বীপে?


শেষ।



মোটিভেশনাল কিছু কথা


 

১. "তুমি যদি স্বপ্ন দেখতে পারো, তবে তা অর্জনও করতে পারবে।" – ওয়াল্ট ডিজনি

২. "যারা প্রচেষ্টায় থাকে, তারাই সফল হয়।"

৩. "ব্যর্থতা মানে শেষ নয়, বরং এটি শুরু মাত্র।"

৪. "নিজের উপর বিশ্বাস রাখো, তুমি যা করতে পারো তার কোন সীমা নেই।"

৫. "বড় স্বপ্ন দেখো, এবং প্রতিদিন ছোট পদক্ষেপে এগিয়ে যাও।"

৬. "সমস্যা এড়িয়ে যাওয়া নয়, সমস্যার মুখোমুখি হও।"

৭. "তোমার সাফল্য তোমার আত্মবিশ্বাস এবং কঠোর পরিশ্রমের উপর নির্ভর করে।"

৮. "কঠিন সময় আসে, কিন্তু সেই সময়ই তোমাকে শক্তিশালী করে।"

৯. "যে যতটা চেষ্টা করে, সে ততটাই সফল হয়।"

১০. "হাল ছেড়ো না, সফলতার দরজায় হাত দিতে মাত্র এক ধাপ বাকি থাকতে পারে।"


এগুলো তোমার জীবনের পথে মোটিভেশনের জ্বালানি হতে পারে।



 

তোমাকে ছাড়া হয়তো বেঁচে থাকতে
পারবো,
,,,, কিন্তু , কখনো সুখে থাকতে


পারবো
না,।
ভেবো না, তাই বলে তোমার ইচ্ছার
বিরুদ্ধে
,,,,,,,,,,,,,,,,,, তোমায় বিরক্ত
করবো,।
তুমি যদি আমায় ভুলে সুখে থাকো,
,,,,,,,,,,,,,,,,,, তাহলে তাতেই আমার
সুখ,
আমি তোমার সুখের জন্য সব করতে
পারবো,।
আমি সব সময় তোমার চলার পথ

অনুসরণ
করবো,
জীবনের কোনো এক প্রান্তে যদি
কখনো
হোঁচট খাও,
,,,,,,, তাহলে আমি তোমার হাঁত ধরে
রাখবো,।
ভয় পেও না,
কোনো সম্পর্কের দাবি নিয়ে
,,,,,,,,,,,, তোমার সামনে দাঁড়াবো
না,
শুধু একজন খারাপ মানুষ হিসেবে
সারা
জীবন
,,,,,,, তোমার চলার পথের ছায়া হয়ে
থাকবো,।
আসলে এতো বেশি ভালোবেসে

ফেলেছি
তোমায়,
যার জন্য সব সময় ছায়ার মতো
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, তোমার পাশে
থাকতে চাই,।




অমাবশ্যার রাত


 

রাত জাগা তারাগুলি শুনবে না কোনো কথা
হুতুম পেঁচাও ঘুমিয়ে যাবে, নিয়ে অনেক ব্যথা।
এইভাবে আর কতকাল কষ্ট দিবি আমায়
চল পালিয়ে, যাই হারিয়ে, এই অমাবস্যায়।


Wednesday, October 9, 2024

সফলতার কিছু সুত্র






 সফলতার ১৬ সূত্রঃ

১. আজ থেকে পাঁচ বছর পর আপনি কোথায় যাবেন তা নির্ভর করবে এখন আপনি কী ধরনের বই পড়ছেন, কোন ধরনের মানুষের সাথে মেলামেশা করছেন সেটার উপর।


২. এডিসন বলেন, সাফল্য হলো ৯৫% কঠোর পরিশ্রম আর ৫% অনুপ্রেরণার ফল।


৩. যে ব্যক্তি পড়তে পারে কিন্তু পড়ে না আর যে ব্যক্তি পড়তে পারে না দুই-ই সমান।


৪. ফার্স্ট ইমপ্রেশন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ কোন কথা বলার আগেই একজনের সাথে সাক্ষাত হওয়ার তিন থেকে পাঁচ সেকেন্ডের মধ্যেই তার সম্পর্কে একটা ধারণা হয়ে যায়। We never get a 2nd chance to make the first impression.


৫. আপনি কী অর্জন করেছেন, সাফল্য মাপার মানদন্ড সেটা নয় বরং আপনি পড়ে যাওয়ার পর কতবার ঘুরে দাঁড়িয়েছেন সেটা।


৬. পরাজয়ের ভয়, পরাজয়ের চেয়েও খারাপ।


৭. একটা পরাজয় আরো পরাজয়ের জন্ম দেয়। কারণ প্রত্যেকটা পরাজয়ের সাথে ব্যক্তি তার আত্ম-মূল্য হারিয়ে ফেলে যেটা পরবর্তী পরাজয়ের কারণ।


৮. পরাজিতরা কোন কিছু ঘটার অপেক্ষায় থাকে। তারা কখনই কোন কিছু ঘটাতে পারে না।

৯. যে সবকিছু তৈরি পাওয়ার জন্য তৈরি, সে জীবনে কিছু করতে পারে না। সফল ও ব্যর্থ উভয়ের দিনই ২৪ ঘন্টায়।

১০. NO মানে একেবারে না নয়। NO = Next Opportunity.


১১. বাহ্যিক সাফল্য আচরণের উপর নির্ভর করে। যদি আপনি নিজেকে চরিত্রবান, সাহসী, সৎ বলে বিশ্বাস করেন তাহলে এগুলো আপনার আচরণে প্রতিফলিত হবে।


১২. জয়ী হতে হলে কী কী করতে হবে বিজয়ীরা সেটার উপর গুরুত্ব দেয়। আর বিজিতরা যা যা পারে সেটার উপর গুরুত্ব দেয়।


১৩. আপনি সবসময় যা করে এসেছেন, এখনও যদি সেটাই করেন তাহলে সবসময় যা পেয়েছেন, এখনও তাই পাবেন।


১৪. সম্পর্ক তৈরি করা একটা প্রক্রিয়া, প্রচেষ্টার ফলাফল। কোন  আকষ্মিক ঘটনা না।


১৫. আপনার ইচ্ছা শক্তি আপনার ভাগ্যকে নিয়ন্ত্রণ করবে।

নিয়তই নিয়তি পাল্টে দিতে পারে।

১৬.  স্বপ্নপুরণে শুধু আবেগ নয় বেগ দরকার। সাথে বিনয়ী মনোভাব, শেখার তাড়না ও প্রেরণা।


Tuesday, October 8, 2024

শিক্ষার অবমূল্যায়ন

মাস্টার্স পাশ করা ২৬/২৭ বছর বয়সী একজন যুবক-যুবতীকে ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকা বেতনে চাকরিতে যোগদান করতে হয়। আর পড়ালেখা না জানা ১০, ১২ বছর বয়সী একজন বাস হেল্পার এর দৈনিক হাজিরা প্রায় ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা, যা মাস শেষে ১৪, ১৫ হাজার টাকা হয়। কেউ কোন ফ্যাক্টরীতে ২০ বছর কাজ করলে তার বেতন হয় ৫০হাজার টাকা, আর ২০ বছর পড়ালেখা করে যখন চাকরির জন্য যায়, তখন তার বেতন হয় ১০ হাজার টাকা। তাহলে আমরা কোথায় যাবো? স্কুলে না ফ্যাক্টরীতে? হাজার হাজার - লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে পড়ালেখা করে আজ শিক্ষিত মানুষগুলো পরিবারের, সমাজের এবং সবার কাছে অবহেলিত। রাষ্ট্র পড়ালেখা করার জন্য টাকা নিতে পারে। কিন্তু পড়ালেখা শেষ করার পর টাকা ফিরিয়ে দিতে পারেনা! অনেকেই বলবে ভাল করে পড়ালেখা করলে, ভাল রেজাল্ট করলে ভাল চাকুরী পাওয়া যায়। আসলেই কি পাওয়া যায়? নাকি মোটা অংকের Donation দিতে হয়? ভাল রেজাল্ট না করলে পাশ দেওয়া হয় কেন? রাষ্ট্র যদি শিক্ষিত মানুষের চাকুরী দিতে না পারে তাহলে রাষ্ট্রের উচিত স্কুল, কলেজ ও বিশ্ব বিদ্যালয়গুলো বন্ধ করে দেয়া। তাহলে সন্তানদের পড়ালেখার জন্য বাবা মায়ের এতো কষ্ট করতে হতো না। টাকা গুলো সঞ্চয় হতো। চাকরির অভাবে পরিপক্ক হওয়া ছেলেটা ২৮ বছরেও বিয়ে করতে পারে না।অন্যদিকে বয়স বাড়তে থাকা অবিবাহিত মেয়েটাও মুখ ফুটে কিছু বলতে পারে না। না পারছে তারা উপযুক্ত ছেলেকে বিয়ে করতে, না পারছে পাড়া-পড়শির খোটা সহ্য করতে। শুধু এক বুক নিঃশ্বাস ফেলে আফসোস করছে- এ দেশে জন্ম নেয়ার জন্য। আমাদের অবস্থা আজ এমন দাঁড়িয়েছে যে, যেন গাধার দিকে তাকালে দেখতে পাই নিজের প্রতিচ্ছবি।

For HUAWEI Watch Pro GPS NFC Smart Watch Men 360*360 AMOLED Screen Heart rate Bluetooth Call IP68 Waterproof Man Smartwatch 2025

  Specifications Hign-concerned Chemical None Battery Life 3Day Voice assistant built-in YES Bluetooth-compatible Version 5.3 Metrics measur...