Wednesday, September 25, 2019



#নারীদের_সমান_অধীকার_ও_বাস্তবতা...!!

★★ সমান অধীকার আদায়ের দাবীতে মাঝেমাঝেই পুরুষরুপি কিছু মহিলাদের রাস্তায় আন্দোলন করতে দেখা যায়...!!
বাট,অধিকাংশ মহিলারাই জানে না যে, সমান অধিকার কি ও কেন?!
আসলে, অধিকারের বিষয়টা ম্যান টু ম্যান,পারসোন টু পারসোন এবং প্লেস টু প্লেস ভ্যারি করে...!!
Maximum মহিলারাই এটা বোঝে না!!
আসলে,তারা কি যে বোঝেনা, সেটাও বোঝে না....!!
নারীদের সমান অধিকারের এই ডায়লগটা, যে সকল মেয়েরা দেয়, আমি challenge দিয়ে বলছি যে, সে সকল মেয়েরা সমান অধিকারের কিছুই বোঝে না.....!
না বুঝে হুদাই চেচামেচি!!😡😷
আরে ভাই থামেন...!!
ইয়ে মানে, হয়তো বিরক্ত হচ্ছেন...?!
তাহলে আসুন, নারীদের সমান অধীকারের একটু পোস্টমর্টেম করি...!!
তার আগে নিচের ছবিটির দিকে একটু তাকান...

★নিচের ছবিটির মতই, মহিলাদের সমান অধিকারের নামে চেচামেচি করা বোকামি ছাড়া কিছুই নয়.....!!
সমান নয় বরং মেয়েদের দিতে হবে অগ্রাধিকার, যেটা তাদের ইসলাম দিয়েছে।।
বাট, তারা সেটা জানেই না.....!!
সব জায়গায় সমান অধিকার হলে মেয়েরা মোটেও চলতে পারবে না। যেমন -ধরুন...
👍 বাসে মহিলা,শিশু ও বিকলাঙ্গদের জন্য যে Extra সীট বরাদ্দ থাকে, সেটা সমান অধিকার নয় বরং অগ্রাধিকার।।
সমান অধিকার হলো, কোন সীটই বরাদ্দ থাকবে না...
যে আগে আসবে সেই বসবে।। কোন মহিলার জন্যও সীট ছেড়ে দেয়া যাবে না।। এমনকি...মহিলাদেরও বাসে দৌড়িয়ে,ঠেলে-ঠুলে উঠতে হবে.....!!
👍সমান অধিকার হলে সকল প্রকার নারী কোটা বাতিল করতে হবে, কারন, ওটা সমান অধিকার নয় বরং অগ্রাধিকার.....!!
👍 সমান অধিকার হলে সকল প্রকার শিশু ও নারী নির্যাতন আইন বাতিল করতে হবে। কারন, সবার বেলায় সমান আইন প্রযোজ্য হবে।
👍সমান অধিকার হলো, এক্সটা কোন কিছুই বরাদ্দ থাকবে না, মেধা ও যোগ্যতায় যে এগিয়ে সেই চান্স পাবে....
সাপোজ, কোন চাকরি পরীক্ষায় 50 জন নেওয়া হবে কিন্তু 2000 হাজার জন এপ্লিকেশন করেছেন, 500 জন মহিলা এবং 1500 জন ছেলে। তো মেধায় যদি এই 500 জন মহিলাদের মধ্যে 40 জন চান্স পায় এবং ছেলেরা  10 জন পায় তাহলে 40 জন মহিলা ও 10 জন ছেলেকেই নিয়োগ দিতে হবে।
অনুরুপ, বিপরীত হলেও তাই করতে হবে। এটাই হল যোগ্যতা ও মেধার সঠিক মূল্যায়ন।
👍সমান অধিকারে সংসদেও কোন নারী কোটা থাকবেনা! যোগ্যতায় যিনি নির্বাচিত হবেন তিনিই হবেন এমপি, কোন কোটার ভিত্তিতে নয়!?
ভাবুন এবার....😒😒
এমন হলে কি অবস্থা হবে ম্যাটামদের....!?
কয়জন মহিলা যোগ্যতায় MP হবে, ভার্সিটি,মেডিকেল ও জবে চান্স পাবে....??!!!
কিভাবে তারা রাস্তায় চলবে,বাসে উঠবে...?!
কিভাবে তারা সংসার চালাবে...?!
👍সমান অধিকার হলে প্রতিটি মেয়েকেই কোন কোন চাকুরী করতে হবে। কারণ, বেকার কোন মেয়েকে কেউই আর বিয়ে করবে না, সমান অধিকার বলে কথা...👌👌
একবার ভাবুন,সারা দেশে কয়জন মহিলা চাকুরী করে...?!
এমন আরো অসংখ্য বিষয় আছে,.......!!
তাহলে দেখা যাচ্ছে যে, প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই মেয়েদেরকে সমান অধীকার নয় বরং অগ্রাধিকার দিতে হবে।
তা না হলে, তারা প্রতিটি ক্ষেত্রেই চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এক কথায় তারা চলতেই পারবে না।
তাহল, কি জন্য, কি কারণে, কার কথায় মেয়েরা নারীদের সমান অধিকার নিয়ে চেঁচামেচি করছে...?!
এটা যে তারা না বুঝে করছে, সেটা বোঝাই যায়।
তো দেখা যাচ্ছে যে, শুধুমাত্র একটি বিষয়ের জন্যই তারা সমান অধিকারের নামে চেঁচামেচি করছে, আর সেটা হচ্ছে বাবার সম্পদে নারীদের সমান অধীকার!!
হে নারীবাদীরা...!?
👏যেহেতু আপনারা সম্পদে সমান অধিকার চাচ্ছেন তাহলে অন্য সকল বিষয়ে কেন অগ্রাধিকার ভোগ করবেন বা করছেন?!
এটা তো ওই হিংসুটে মহিলার মত হয়ে গেল, "মেয়ে সুখে থাকলে আলহামদুলিল্লাহ আর ছেলের বউ সুখে থাকলে নাউজুবিল্লাহ"...!!?

★★এবার আসুন মহিলাদের মানষিকতার একটু
 পোস্ট মর্টেম করি....!!?
কিছুদিন আগে একটা সার্ভেতে দেখলাম More than 80% ডিভোর্সের মূলে রয়েছে, কর্মজীবী মহিলারা....!! আপনি শতকরা ৫% মহিলাও খুজে পাবেন্না যারা তার কম যোগ্যতার কোন ছেলেকে বিয়ে করেছে...!??!?
অথচ,প্রায় প্রতিটা ছেলেই তার চেয়ে কম যোগ্যতার মেয়েকে বিয়ে করে।।
দেখবেন, ৮০% পুরুষই বেকার মহিলাদের বিয়ে করে খাওয়ানো সহ সকল প্রকার ভরন পোষন করেছে ও করছে,কখনো খোটা পর্যন্ত দেয় না....
[এমনকি, পুরুষগণ স্রীদের লাগামহীন চাহিদার কারনেই সুদ,ঘুষ সহ প্রায় সব ধরনের ক্রাইম করে....]
অন্যদিকে,মহিলারা এমন সেক্রিাফাইস কখনো করবে.....?!
মোটেও না, একটু ভেবে দেখুন....!
স্রীর চেয়ে ছোট জব করা পুরুষদের অবস্থা....?!
কি পরিমান মানষিক যন্ত্রণার মধ্যে আছে তারা.....!!?
বেকারদের অবস্থা নাই বা বল্লাম...!?
শুধু তাই নয়....!
ঐ সার্ভেতে আরো বলা আছে যে,  More than 90% বিবাহ পূর্ব গভীর(!!) প্রেমের ইতি ঘটেছে মেয়েটির ভালো জব পাওয়া বা ভালো কোথায়ও চান্স পাওয়া....!!!😷
আর,প্রতিটা গভীর ও মিলনাত্মক প্রমের পিছনেই আছে ছেলেটির প্রতিস্ঠিত হওয়া বা ভালো কোন জব পাওয়া...!!?✌

★পুনশ্চ বলতেই হয় যে, তসলিমা নাসরিন ও মুন্নি সাহাদের মত সংসার বঞ্চিত রাস্তার মহিলাদের কথায় যে সকল মা-বোনেরা না বুঝেই চেঁচামেচি করছেন তারা একটু ভেবে দেখুন, ওই তসলিমা নাসরিনরা সারা জীবন অধিকারের আন্দোলন করে কি পেয়েছে?!
কিছুই পাইনি বরং তারা চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং হচ্ছে।
স্বামী,সন্তান আর পারিবারিক ভালোবাসার কিছুই তারা পায়নি। একারণেই তারা লেজ কাটা শেয়ালের মতো সকল মেয়েকেই লেজ কাটার জন্য উপদেশ দিচ্ছে!!
সো,ভাবতে হবে আরো গভীর ভাবে।😖😖
 ফাইনালি বলতে চাই যে,  সমানাধিকারের যে বিষয়টি নিয়ে আপনারা চেঁচামেচি করছেন সেটা একান্তই পারিবারিক বিষয় আর পারিবারিক বিষয়টা সম্পূর্ণ ভালবাসার উপর নির্ভর করে। এটা আইনের উর্ধে।
অনেক সময় দেখা যায় যে, ভালবাসার কারণে, পারিবারিক সম্পর্কের কারণে মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে অনেক বেশি পেয়ে থাকে, আর সেটাই স্বাভাবিক।
সো, সমান অধিকারের আন্দোলন ও চেঁচামেচি না করে ইসলামে দেয়া নারীদের অগ্রধীকারের বিষয় গুলো জানুন এবং নিজেকে একজন আদর্শ মেয়ে হিসেবে, মা হিসেবে, বোন হিসেবে ও একজনের স্ত্রী হিসেবে গড়ে তুলুন, তাহলে না চেয়েও অধিকারের বাহিরেও এমন কিছু পাবেন যেটা আপনার কল্পনাতেও ধরবে না।

যদি না চান তাহলে তসলিমা নাসরিনের মতোই জঘন্য জীবনের জন্য প্রস্তুত থাকুন।।
#CollectedByFacebook

Sunday, September 22, 2019








"""""উষ্ণ_প্রেমের_লীলাখেলা""""""
একফোঁটা বীর্য যখন তোমার জরায়ুতে ঠাই পেয়েছিলো। সেখানে ছিলাম আমি। লাখ লাখ শুক্রানুর মধ্যে আমিও লুকিয়ে ছিলাম একসাগরের মাঝে। আমরা সবাই দৌড় প্রতিযোগিতায় মত্ত ছিলাম। কে, কাকে হারিয়ে দিয়ে প্রথম হবো।যুদ্ধ না মা, যুদ্ধ না! এ এক মরণ খেলা! যে জিতবে সেই শুধু বাঁচবে, বাকি সব্বাইকে মরতে হবে..........জানো মা! জীবনের সাথে যুদ্ধ করে, সেদিন আমিই জয় লাভ করেছিলাম। তুমি বিশ্বাস করো মা, আমার মত খুশি সেদিন আর কেউহতে পারেনি। আমিই সেদিন ডিম্বানুকে ভেদ করে, জয়ের পতাকা ছিনিয়ে এনেছিলাম। সেখানেও কত ভয়। যদি এ যুদ্ধে টিকে না থাকতে পারি ? মাগো, আস্তে আস্তে আমি পানি বিন্দু থেকে, রক্তের কণিকায় রুপ নিতে থাকলাম।সত্যি মা!আমি কত খুশি ছিলাম, সময়েরগতিতে আমি পুর্ণতা পেতে থাকলাম। আস্তে আস্তে মাংসল পিন্ড থেকে আমার কচি হাত-পা, নখ গজাতে শুরু করলো। মাঝে মাঝে আমার কচি নখের স্পর্শে তুমি শিউরে উঠতে। আমার কি যে ভালো লাগতো মা। আমি বলে বুঝাতে পারবো না।মাগো! মা! এখনো আমার চোখ ফুটে নাই মা। আমি নিজেকে নিজেই দেখি নাই মা! আজ আমার খুব কষ্ট হচ্ছে মা!বাঁচাও মা, একটু বাঁচাও আমাকে.......কে শুনে আমার চিৎকার! আমি যে আজ কারোর আপন কেউ নই। আমি বুঝতে পেরেছি, আমিকারোর উষ্ণ প্রেমের লীলাখেলার আগাছা।কেউ পাশ থেকে বলছে, ছিড়ে ফেলুন ডাক্তার, মেরে ফেলুন ওকে। আমার বুঝতে বাকি রইলোনা, সে আমার অনাগত বাবা।আমি চিৎকার করে বলতে চাচ্ছিলাম, মেরো না আমায়.... আমি কখনো তোমাদের কাউকে বাবা-মা বলে পরিচয় দিবো না। তবুও আমায় মেরো না। আমাকে একটি বার পৃথিবী দেখতে দাও। আমাকে মেরো না।কিন্তু একটি সময় আমার চিৎকার থামিয়ে দিলাম, যখন দেখলাম আমাকে রক্ষার জন্য তোমার মধ্যেও কোন ইচ্ছা নেই । আর ইচ্ছা থাকবেও বা কেনো!! তুমিও তো উষ্ণ প্রেমের লীলাখেলায় মেতেছিলে একটু সুখের আশায়, আমাকে পাবারজন্য নয়।আমার শরীরকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হলো তোমার শরীর থেকে। আমার শরীর থেকে প্রাণ বায়ু বের হয়ে যাচ্ছিলো। আমি কষ্টে হাউমাউ করে কান্না করছিলাম। ঘৃণা হচ্ছিলো এই পৃথিবীর মানুষের উপর। ঘৃণা হচ্ছিলো, পশুর সমতুল্য মা-বাবার উপর। একটি সময় আমি তোমাদের ঝামেলা মুক্ত করে শেষ হয়ে গেলাম। আমার শেষ জায়গা এখন এক পঁচা নর্দমায় এবং আমি এখন এক পঁচা নর্দমার কীট!ভালো থেকো মা!....ভালো থেকো বাবা.....!!!



একটা_বাস্তব_জীবন_কাহিনীঃ 😥 প্লিজ ২মিনিট সময় নিয়ে পড়বেন।

২ সপ্তাহ আগে আমার গার্লফ্রেন্ড এর বিয়ে ছিল!
কিন্তু বিয়ে টা হয়নি।
কারন বিয়ের দিন আমি তাকে তুলে নিয়ে আসছিলাম।
এবং কোর্ট ম্যারেজ করে ফেলি দুইজন।
.
আমার বাবা মা বিষয়টা
মেনে নিল না!
বিধায় আমাকে বাসা থেকে বের করে দিল।অসহায় দুইটা প্রাণ ঘুরতেছিলাম.....!
.
আমি ভাবলাম যত কষ্টই হোক,মেঘাকে একটা থাকার ব্যবস্থা আমাকে করে দিতেই হবে!
.
হাতে কিছু টাকা ছিল।ঐই টাকা দিয়ে মেঘা কে একটা
মহিলা মেসে তুলে দিলাম!
আমার কাছে প্রায় সব টাকা শেষ।কথায় আছে বিপদে পড়লে বন্ধু চেনা যায়।একজন ও আমার পাশে এসে দাঁড়ায় নাই!
কিনা করছি তাদের জন্য। যাই হোক,এটাই হয়ত পৃথিবীর নিয়ম।বড্ড স্বার্থবাদী এই পৃথিবীটা!
.
এই দিকে রাত হয়ে গেল।হাতে একটা টাকাও
নাই।
সখের মোবাইল ফোনটা বেঁচে দিলাম রাস্তার টোকাই এর কাছে!
টাকা হাতে আছে,কিন্তু খাইতে ইচ্ছা করছে না!
ভাবছিলাম আমি যদি একটু কষ্ট করি,তাহলে মেঘা ভাল থাকবে।এরমধ্যে আমি একটা থার্ড ক্লাস মেসে উঠলাম!
অন্তত আকাশের উপর ছাদ টা পেয়েছিলাম!
খুব কষ্টে একটা হোটেলে ওয়েটারের চাকরী পেলাম!
নিজেকে প্রশ্ন করলাম টাকাই কি সব কিছু?
.
একদিন দুপুরে,হোটেল এ ১০ জন ফরেনার আসল!
কিন্তু কেউ তাদের খাবারের অর্ডার নিতে পারলনা!
.
আমি BBA তে অধ্যায়নরত ছাত্র।তাই ইংরেজিতে কথা বলার কৌশল টা আমার অনেক আগে থেকেই জব্দ করা ছিল।তাদের সাথে কথা বলে হোটেল ম্যানেজারকে
সন্তুষ্টি করে ফেললাম। ফলে আমাকে ফ্লোর ম্যানেজার করে দিল।
বেতন ও ১৮ হাজার টাকা!
.
মেঘাকে সারপ্রাইজ দেওয়ার জন্য নতুন বাসা
ভাড়া নিলাম।দুইজন একসাথে থাকব,মনে ঝড় উঠতে লাগল!
.
মেঘার মেসে গিয়ে জানতে পারলাম,মেঘা তার বাবার সাথে বাসায় চলে গিয়েছে!
একটা ছোট্ট মেয়ে আমাকে বলল ভাইয়া,মেঘা আপু আপনাকে এই চিঠিটা
দিতে বলছে!
চিঠিটা এমন ছিলো:

আশিক,যখন তুমি আমাকে বিয়ে করে সুখী করতে পারবে না,তবে কেনো আমায় সুখের রাজ্য থেকে নিয়ে এসেছিলে?
তোমার অবস্থা এখন আর পাঁচটা সাধারণ ঘরের থার্ডক্লাস ছেলেদের মত। যাই হোক তোমার বাসায়
ডিভোর্স এর পেপার চলে যাবে।প্লিজ আমাকে যদি একটুও ভালবাসো,তাহলে সাইন টা করে দিও!
.
-নির্বাক দৃষ্টি দিয়ে তাকিয়েছিলাম চিঠির দিকে।মাত্র ১০ টা দিন কষ্ট
করতে পারল না!
ব্যর্থতা আমারই ছিল। আমি একটা অপদার্থ ছেলে যে,মেঘাকে ভালবেসে নিজের জন্মদাতা পিতা-মাতাকে ছেড়ে তার কাছে চলে এসেছিলাম।প্রতিদানে কি পেলাম আমি?
ক্ষুদার্থ পেট,শ্রমিকের
মত জীবনযাপন!
.
আজ সেই মেয়েটির
বিয়ে।শুনেছি নাকি ছেলের অনেক অনেক টাকা!
.
সারমর্ম: টাকার ভীড়ে হয়তবা চাপা পরে যাবে আশিক নামের ছেলেটার আর্তনাদ!
জীবনের সব কিছুই নির্ভর করে টাকার উপর।
.
যখন টাকা ছিল,মেঘা
আশিকের ছিল!
আজ টাকা নেই,মেঘা অন্য কারো!
.
আমরা চাইনা এই মেঘাদের।আসুন মন থেকে
ভালবাসি।ভালবাসাকে ভালবাসি,কারো শরীর বা টাকাকে নয়!
.
এই কারণে আমি কোনো মেয়েকে বিশ্বাস করতে
পারি না!
যারা একটু কষ্ট হবে বলে,ভালোবাসার মানুষটাকে পর করে দেয়!
আসলে মেয়েরা ভালো ছেলে দেখে না,দেখে শুধু ছেলেদের টাকা!
.
১০০% এর মাঝে ৯৯% মেয়ে ভালো মনের মানুষ খোঁজে না।খোঁজে টাকা আছে এমন ছেলেদের।
#শুনেছি টাকা না থাকলে নাকি ভালোবাসা ঘরের
জানালা দিয়ে পালায়!
#আসলেই_কী_কথাটা_ঠিক???
.........

Sunday, June 9, 2019

নীল কষ্ট By তুহিন

নীল আকাশ আজ কষ্টের কালো চাদরে আবৃত।  আমরা দেখি আকাশে মেঘ জমেছে!  আমরা দেখি আকাশে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে, আসলে এটি হচ্ছে আকাশের কষ্টের আগ্নেয়গিরির ভলকানোর দৃশ্য। আকাশের বজ্রপাতের আওয়াজ আমরা সবাই শুনি, এটি হচ্ছে আকাশের আর্তনাদের চিৎকার। এসব আমরা অনুভব করতে পারিনা। (আফসোস)  অবশেষে কষ্ট সইতে না পেরে সুন্দর নীল আকাশ কাঁদছে কিন্তু আমরা দেখি বৃষ্টি হচ্ছে।
এটাই কি আমাদের মানষিক পার্থক্য।?? কেউ কারো কষ্ট বুঝিনা।

বৃষ্টিকে হঠাৎ অনুভব করার চেষ্টা করলাম। জানিনা কেন? শুধু বলবো ভালো থেকো প্রিয়।  ভালোবাসা তোমার জন্য আমার শেষ নিঃশ্বাস অবধি। #F

ইউটিউবের নতুন ফিচার

Amazing Tips For Youtube 
ইউটিউবের নতুন ফিচার

Wednesday, February 20, 2019

বর্ণমালা, আমার দুঃখিনী বর্ণমালা – কবি শামসুর রাহমান


নক্ষত্রপুঞ্জের মতো জলজ্বলে পতাকা উড়িয়ে আছো আমার সত্তায়।
মমতা নামের প্রুত  প্রদেশের শ্যামলিমা তোমাকে নিবিড়
ঘিরে রয় সর্বদাই। কালো রাত পোহানোর পরের প্রহরে
শিউলিশৈশবে ‘পাখী সব করে রব’ ব’লে মদনমোহন
তর্কালঙ্কার কী ধীরোদাত্ত স্বরে প্রত্যহ দিতেন ডাক। তুমি আর আমি,
অবিচ্ছিন্ন পরস্পর মমতায় লীন,
ঘুরেছি কাননে তাঁ নেচে নেচে, যেখানে কুসুম-কলি সবই
ফোটে, জোটে অলি ঋতুর সংকেতে।
আজন্ম আমার সাথী তুমি,
আমাকে স্বপ্নের সেতু দিয়েছিলে গ’ড়ে পলে পলে,
তাইতো ত্রিলোক আজ সুনন্দ জাহাজ হয়ে ভেড়ে
আমারই বন্দরে।
গলিত কাচের মতো জলে ফাত্না দেখে দেখে রঙিন মাছের
আশায় চিকন ছিপ ধরে গেছে বেলা। মনে পড়ে কাঁচি দিয়ে
নক্সা কাটা কাগজ এবং বোতলের ছিপি ফেলে
সেই কবে আমি হাসিখুশির খেয়া বেয়ে
পৌঁছে গেছি রত্নদীপে কম্পাস বিহনে।
তুমি আসো আমার ঘুমের বাগানেও
সে কোন্ বিশাল
গাছের কোটর থেকে লাফাতে লাফাতে নেমে আসো,
আসো কাঠবিড়ালির রূপে,
ফুল্ল মেঘমালা থেকে চকিতে ঝাঁপিয়ে পড়ো ঐরাবত সেজে,
সুদূর পাঠশালার একান্নটি সতত সবুজ
মুখের মতোই দুলে দুলে ওঠো তুমি
বার বার কিম্বা টুকটুকে লঙ্কা ঠোঁট টিয়ে হ’য়ে
কেমন দুলিয়ে দাও স্বপ্নময়তায় চৈতন্যের দাঁড়।
আমার এ অক্ষিগোলকের মধ্যে তুমি আঁখিতারা।
যুদ্ধের আগুণে,
মারীর তাণ্ডবে,
প্রবল বর্ষায়
কি অনাবৃষ্টিতে,
বারবনিতার
নূপুর নিক্কনে
বনিতার শান্ত
বাহুর বন্ধনে,
ঘৃণায় ধিক্কারে,
নৈরাজ্যের এলো-
ধাবাড়ি চিত্কারে,
সৃষ্টির ফাল্গুনে
হে আমার আঁখিতারা তুমি উন্মিলিত সর্বক্ষণজাগরণে।
তোমাকে উপড়ে নিলে, বলো তবে, কী থাকে আমার ?
উনিশ শো’ বাহন্নোর দারুণ রক্তিম পুষ্পাঞ্জলি
বুকে নিয়ে আছো সগৌরবে মহীয়সী।
সে ফুলের একটি পাপড়িও ছিন্ন হ’লে আমার সত্তার দিকে
কতো নোংরা হাতের হিংশ্রতা ধেয়ে আসে।
এখন তোমাকে নিয়ে খেঙরার নোংরামি,
এখন তোমাকে ঘিরে খিস্তি-খেউড়ের পৌষমাস !
তোমার মুখের দিকে আজ আর যায় না তাকানো,
বর্ণমালা, আমার দুঃখিনী বর্ণমালা।

হেরে যাই আর জিতে যাও তবুও ভালোবাসি #F

 আজ তুমি জিতে গেছো তোমার সময়ের কাছে,  তোমার জীবনের কাছে ,তুমি জিতেছো  তোমার বাস্তবতার কাছে। কিন্তু আসলেই কি তুুুমি জিতেছো? ??????

তুমি তোমার সময়ের কাছে জিতেছো ঠিকই, কিন্তু আমার জন্য তোমার জীবনের এক মূহূর্ত সময় ই যথেষ্ট।
তারপর ও কি সময়ের কাছে জিতেছো? ??

তুমি তোমার জীবনের কাছে জিতেছো ঠিকই , কিন্তু তোমার জীবন অতিবাহিত হতে জীবনের শেষ মূহুর্তে ও যদি আমার কথা ভুল করে ও মনে পড়ে, তাহলে তুমি কি জিতেছো? ??


তোমার বাস্তব জীবনে আমার ছায়া মূহূর্তের জন্য হলেও  কোন না কোন ভাবেই হলেও অনুভব হবে এটা আমার বিশ্বাস ।

আমার ভালোবাসা মিথ্যে নয়, কিন্তু তোমার কাছে মিথ্যে। (কিছু কথা ছিলো বলতে পারিনি )।

জীবনের প্রতিটা মূহূর্তে তোমার জীবন সুখের ছায়ায় আচ্ছন্ন থাক এই প্রত্যাশা।  এটাই আমার চাওয়া কারণ আমি তোমাকে ভালোবাসি।
LOVE YOU F . & THIS IS REAL. 
By MaNSuR

Monday, February 18, 2019

ইউটিউবের নতুন কিছু সেটিং, যা হয়তো আপনি জানতেন না। ভিডিও টি দেখে নিন ।শিখে নিন।

ইউটিউবের নতুন কিছু সেটিং, যা হয়তো আপনি জানতেন না। ভিডিও টি দেখে নিন ।শিখে নিন। 

Sunday, February 17, 2019

বোকামি

“ভুলে যাওয়া হচ্ছে মানুষের স্বভাব, আপনার কাছে বিষয়টা অস্বাভাবিক মনে হলেও কিন্তু যে ভুলে গেছে তার কাছে সেটা স্বাভাবিক। তাই এটা নিয়ে আফসোস করে দুঃখ বাড়ানো বোকামি ছাড়া আর কিছু নয়”।

Friday, February 15, 2019

তোমাকে ছাড়া আমি অসহায়



“তোমাকে ছাড়া থাকার কোন সাধ্য আমার নেই
কারণ তোমাকে আমি আমার জীবনের চেয়েও বেশি ভালোবাসি।
তোমাকে ধরে রাখার কোন উপায় আমার কাছে জানা নেই
কারণ বাস্তবতার কাছে আমি বড় অসহায়”।

জবাব দিহি

কাউকে দুঃখ দিয়ে বেঁচে থাকার চেয়ে দুঃখ নিয়ে বেঁচে থাকা অনেক ভাল। কারণ নিজের কষ্টের জন্য কারো কাছে জবাবদিহি করতে হয় না। কিন্তু অন্যকে কষ্ট দিলে জীবন ভরে তার অভিশাপ মাথায় নিয়ে চলতে হয়”।

যে থাকবেনা তাকে আটকে রাখা ও ঠিক না

“যে থাকবেনা তাকে যত ভাবেই আটকে রাখতে চাওনা কেন কোন লাভ হবে না, কারন সে ইতিমধ্যে তোমার প্রতি তার সকল মায়া ত্যাগ করে ফেলেছে। হয়তোবা তোমার চোখের দিকে তাকিয়ে মাঝে মাঝে ভালবাসার অভিনয় করবে, কিন্তু তুমি তাকে এতই ভালবেসে ফেলেছ যে তার সামান্য একটু অভিনয়েই তাকে ফিরে পাওয়ার স্বপ্নে অস্থির হয়ে গেছ। আসলে এ স্বপ্নই তোমাকে আরো বেশি কষ্ট দিবে, যা তুমি কল্পনাও করতে পারবে না”।
___ রেদোয়ান মাসুদ

তুমি তার জন্য কাঁদো

“তুমি তার জন্য কাঁদো
কারন তুমি তাকে এখনও ভালোবাস,
তোমার কান্না দেখে সে হাসে
কারন সে কখনোই তোমাকে ভালোবাসোনি।
শুধু সময়ের প্রয়োজনে কাছে এসেছিলে
আবার সময়ের পরিবর্তনে চলে গেছে,
মাঝখানে যা কিছু হয়েছিল সব আবেগ
আর শেষে যা হয়েছে সব প্রতারণা”।

Thursday, February 14, 2019

কিভাবে Vidmate এ আপনার ভিডিও Upload করবেন ।

কিভাবে Vidmate  এ আপনার ভিডিও Upload করবেন ।

আজও ভালোবাসি তোমায়

আমার অস্থিরতা কখনোই তোমাকে ছুঁয়ে যায় না এইভেবে অভিমানে খাতাটা দিন দিন বেড়ে চলেছে তোমার প্রতি আমার । মাঝেমাঝে আপন মনে এই ভেবে পুলকিত হই যে,তুমিও কষ্টে আছো আমাকে ছাড়া।তুমি খুব ভালো থাকো তা চাইলেও স্বার্থপরের মত অথবা হিংসুটের মত কামনা করি- তুমিও এমন করে কষ্টে থাকো। তুমিও এমন করে পুড়তে থাকো।ভালো লাগে না আমার।কিচ্ছু ভালো লাগে না।এমনি প্রচন্ড ভালো না লাগা নিয়ে একেকটি দিন মৃত্যু যন্ত্রণার মধ্য দিয়ে পার করে যাচ্ছি।হাসি হাসি মুখ করে অজস্র কান্না গিলে খাচ্ছি।তোমাকে ছাড়া অন্য কিছু এই মুহূর্তে মাথায় আসছে না।জানি কথাগুলি সিনেম্যাটিক হয়ে গেছে।সব কথার শেষ কথা “আমি তোমাকে ভালোবাসি”।
   এটা খুব কষ্টকর যখন কিছুর জন্য অপেক্ষা করছি,কিন্তু জানি যে সেটা কোন দিনও আমার হবে না।তবে এর থেকেও বেশি কষ্টকর হচ্ছে,সারা জীবনে একমাত্র জিনিষ যেটাকেই কেবল চেয়েছি সেটাকে ফেলে রেখে জীবনে এগিয়ে যাওয়া ! why should i feel?i lost one who never loved me and she lost one who loves her the most...
    যে মানুষটার সাথে দিনে কয়েক ঘন্টা কথা বলেও কথা শেষ হতো না সেই মানুষটাকে তিন বছর দেখি নি,কি পরিমাণ মানসিক যন্ত্রণার মধ্যে বেঁচে আছি আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না।অবশ্য আগের মতো তোমায় আর মনে পড়েনা । জানো,আজ কাল খুব ব্যাস্ততার মধ্যে দিন কাটাই । এ ভেবে মাঝে মধ্যে ঘুম কিনে আনি আর তোমার কথা ভাবি।আর কখনও তোমার হাত ধরা হবে না,কাছাকাছি বসে থাকা হবে না এই কথাগুলো ভেবে আর মন খারাপ হয় না।জানি না শুধু অজান্তে চোখের কোণে জল চলে আসে ।আর এখন?তোমার জীবনের ১৪৪০ মিনিটের একটা দিন থেকে শুধুমাত্র ১টা মিনিট করে যদি আমাকে দিতে তাতেই আমার পুরো জীবনটা কেটে যেতো।তুমি যে আমার এটা আমাকে বুঝাতে হয় না,কিন্তু আমি যে তোমার এটা কেন তুমি বুঝ না? 

Wednesday, February 13, 2019

অবহেলা

অবহেলার একটা লিমিট থাকা দরকার…।
কেউ একজন তোমাকে দিনের পর দিন কেয়ার করে যাচ্ছে
আর তুমি সেগুলো মুচকি হেসে এড়িয়ে গিয়ে ভাবছো ‘এসবই তোমার প্রাপ্য…
এরকম তো কতোজনই আছে কেয়ার করার মতো,
যদি এমনটি ভেবে থাকো তাহলে তুমি ভুল ভাবছো…।
হাজার মানুষের কেয়ারের ভিড়ে তুমি আসল মানুষের আলাদা কেয়ারটুকু টের পাচ্ছোনা। একদম না।
কেউ একজন তোমার ছোট্ট একটি “লেখার আশায় ঘন্টার পর ঘন্টা মোবাইলে ডাটা অন রেখে
কি পরিমান ছটফট করতে পারে তুমি সেটা দেখতে পাওনা বলে এমনটা ভাবছো…।
মেসেজবক্সে হাজার হাজার শব্দ মিলিয়ে দু-ঘন্টা ধরে সাজানো কষ্টের
ভাষা গুলো লিখে সেন্ড করার ঠিক আগ মূহুর্তে ডিলিট বাটনে
চাপ দিয়ে ধরে রাখাটা যে কতটা যন্ত্রনার তুমি সেটা বোঝোনা বলে এমনটি করো…।
তোমার একটি মাত্র ফোন কলের আশায়
বিছানার এপাশ-ওপাশ করে কতো যে নির্ঘুম রাত কেটে গেছে।
তুমি সেটা কখনই জানতে চাওনি বলে মানুষটিকে সস্তা ভাবো…।
বিশ্বাস করো তোমার থেকে অবহেলা পাওয়া এই মানুষটা মোটেই সস্তা কোনো মানুষ নয়.., অদ্ভুত রকমের একটা ধর্য্য- শক্তি আছে এর মাঝে…।
মনে রাখবে “ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেওয়া মানুষের অভাব নেই পৃথিবীতে…।
কিন্তু পড়ে যাওয়া মানুষটিকে হাত ধরে টেনে তোলার মানুষের বড়ই
অভাব..। খুব, খুব অভাব..।
তাই কাউকে পেয়েও হারিয়ে যেতে দিওনা।

Monday, February 4, 2019

QR কোড কি? বিস্তারিত

QR code বা কুইক রেসপন্স কোড এক ধরনের মেট্রিক্স/ 2d বারকোড যা প্রথমে ডিজাইন করে জাপানের জনপ্রিয় অটোমোবাইল কোম্পানি টয়োটার অধীনস্থ ডেনসো এবং তা পরে সারা জাপানে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠে। আর বারকোড হচ্ছে এক ধরনের অপটিক্যাল মেশিন দ্বারা পাঠ যোগ্য লেবেল যাতে ওই পণ্য সম্পর্কিত তথ্য সংযুক্ত থাকে। তখন কুইক রেসপন্স কোড এ সঙ্কেতাক্ষরে লিখা কোন তথ্য নিদিষ্ট করে চারটি নমুনার উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছিল, সংখ্যাসূচক, বর্ণ সূচক, বাইনারি (কম্পিউটার এর দ্বিপদ সঙ্কেত বা মেশিন ল্যাঙ্গুয়েজ), কান্দজি (এক ধরনের জাপানি লিপিবিদ্যা যা চায়না থেকে গ্রহণ করা) । কুইক রেসপন্স কোড অটোমোবাইল কোম্পানি গুলো ছাড়িয়ে সাধারণ বারকোড ইউ.পি.সি বারকোড এর তুলনায় ব্যাপক জনপ্রিয় হবার কারণ হচ্ছে এটার দ্রুত তথ্য পুনরুদ্ধার করার ক্ষমতা আর অনেক বেশি আকারে তথ্য ধারণ ক্ষমতার জন্য। কুইক রেসপন্স কোড গঠিত হয় সাদা পটভূমিতে বর্গাকৃতির গ্রিড এ সুবিন্যাসিত কালো উপাদান (বর্গাকৃতির বিন্দ) দিয়ে যা পরা যায় যেকোনো ধরনের ক্যেমেরা দিয়ে। ম্যাগাজিন বই এ বিজ্ঞাপন এর এর ব্যবহার করা জেতে পারে বা বিশেষ কোন প্রমোশনাল অফার, বিল বোর্ড এর এর ব্যবহার হতে পারে যা দিতে পারে আপনাকে তার ব্যবসার বিবরণ বা ধরন অথবা ঠিকানা এমনকি ভৌগোলিক স্থানাঙ্ক পাওয়া জেতে পারে। ওয়েব সাইট এমন কি টি-শার্ট এ এই কোড ব্যবহৃত হতে পারে যা থেকে আপনি পেতে পারেন তার ব্যক্তিগত বার্তা বা তার যোগাযোগ ঠিকানা অথবা ওয়েব এড্রেস। এমন কি বিজনেস কার্ড এর এর ব্যবহার হতে পারে ফোন নাম্বার কিংবা ই-মেইল এড্রেস সংরক্ষণ এর জন্যে। আরো অনেক ভাবে চাইলে এর ব্যবহার করা যেতে পারে।

নিজেকে সরিয়ে নেওয়া মানে পরাজয় নয়—এটা এক ধরনের আত্মরক্ষা, আত্মসম্মানের ভাষা

 নিজেকে সরিয়ে নেওয়া মানে পরাজয় নয়—এটা এক ধরনের আত্মরক্ষা, আত্মসম্মানের ভাষা একটা সময় ছিল, যখন মানুষ ধরে রাখার জন্য প্রাণপণে লড়ে গেছি। মনে হত...