Tuesday, March 22, 2016

আমি হারিয়ে যাবো

আমি কোনদিন হারিয়ে যাবো,
নোনা শিশিরের মতো বাষ্প হয়ে
একদিন বিবর্ণ বাতাসে মিলাবো।
হয়তো কোনদিন মেঘ হয়ে যাবো,
বৃষ্টি হয়ে ঝরে পড়ার অপেক্ষায়
বিষণ্ণ মহাকাল পার করে দেবো।
হয়তো কোন একদিন উড়ে যাবো
দেশান্তরি পাখির মতো দূরদেশে,
শান্ত হ্রদের পাড়ে যেয়ে বসবো।
কোন একদিন সময়ের মতো,
নিঃশব্দে এসে যাওয়ার বেলায়
সবকিছু নিয়ে শূন্যে বিলীন হবো।
সেদিন আমি আমাকে খুঁজে পাবো,
আমার ছায়াকে হয়তো হারিয়ে-
ছায়াকে হয়তো হারিয়ে ফেলবো।

হারিয়ে যাবো অজানাতে কোন একদিন

হারিয়ে যাবো একদিন অজানাতে
খুজে পাবেনা তোমরা কেউ,
যতই খোজ আলো আধারে।
কেন আমি যাবো না হারিয়ে?
আমার যে কত কিছু গেছে হারিয়ে
পারবে কি ফিরিয়ে দিতে তা?
জানি পারবে না তোমরা।
তাইতো এসো না বাধা দিতে,
পারবেও না রাখতে ধরে।
আমি যাবই হারিয়ে,
নীল আকাশ আর সাদা মেঘের ভিড়ে।
শুকিয়ে যাওয়া ফুল আর
মরে যাওয়া পাতায়।
আমি থাকব মিশে ভোরের কুয়াশায়,
শিশির ভেজা ঘাসে।
আলোর একটু পরশে ই হারিয়ে যাবো
শত চেষ্টাও পারবেনা ধরে রাখতে।
হারিয়ে আমি যাবোই যাব।

তোর মতো আমি একটা বন্ধু চাই with youtube Link

তোর মতই আমি একটা বন্ধু চাই
যার ইচ্ছে বানাবে স্বপ্নে রঙমহল
তোর মতই আমি একটা বন্ধু চাই
তুই অল্প হলেও আমার সঙ্গে চল
ওই তোর নামে, হ্যাঁ তোর নামে
দেখ তোর নামেই, এ সময় থামে
ভয়ে ভয়ে, মন ফেলেছে পা
ফেলে আসা রাস্তাতে
ভিজে ভিজে, কেন চোখজোড়া
ভুলিয়ে দে, ভুলিয়ে দে
কথা দিলাম, তোকে একলা না রাখার
হবো ছায়াদের মত সঙ্গী আমি তোর
তোর মতই আমি একটা বন্ধু চাই
তুই চাইলে নামাবো রাত আর চাইলে ভোর
তুই ভরসা দে, তুই আয় সাথে
তোর জন্যে দেখ, দিন পাল্টেছে।   https://youtu.be/u3snMqztfMo

Monday, March 21, 2016

ভালোবাসার গল্প ও কথা

পড়ন্ত বিকেল। নিহাদ লেকের পাশের বেঞ্চিতে
বসে সূর্য ডুবা দেখছে আর গীটারে সুর তুলছে।
হাতে যখন কোন কাজ থাকেনা, তখন প্রায়ই নিহাদ
এ জায়গাটাতে বসে থাকে, আর কল্পনার সঙ্গীত
জগত থেকে সুর বের করে গীটারে ফুটিয়ে তোলে।
এই মুহূর্তে নিহাদ ওর লেখা “স্বপ্নে দেখা
রাজকন্যা” গানটার সুর তোলার চেষ্টা করছে,
কিন্তু হঠাৎ ওর কাজে বিঘ্ন ঘটালো একটি
মেয়েলি কণ্ঠের কাশির খুক খুক শব্দ। এই সময়ে
কেউ বিরক্ত করলে নিহাদের মেজাজ খারাপ হয়ে
যায়, ভ্রু কুঁচকে মেয়েটির দিকে তাকালো।
.
-“আসসালামুয়ালাইকুম”
নিহাদ তাকানোর সাথে সাথে থ বনে গেল, এর
কারন দুইটা এক মেয়েটির সালাম শুনে, দুই
মেয়েটি ছিল অপরূপ সুন্দরী। নিহাদের রাগ
কর্পূরের মত উড়ে গেল, এক ধ্যানে মেয়েটির
দিকে তাকিয়ে আছে সে.. মেয়েটির ডাকে ধ্যান
ভাঙলো।
-“এই যে আসসালামুয়ালাইকুম”
-“অলাইকুমআসসালাম। আপনি?”
-আমি “সুমাইয়া রাহা”। প্রতিদিন বিকেলে ছোট
ভাইকে নিয়ে এখানে ঘুরতে আসি, আপনাকে
প্রায় দেখি এখানে বসে গীটার বাজান, ভালোই
বাজাতে পারেন, আমার গীটারের টোন ভীষণ
ভালো লাগে, তাই ভাবলাম আপনার সাথে
পরিচিত হয়ে নিই।
– “আমি নিহাদ হোসাইন।”
-আমি কি আপনাকে বিরক্ত করলাম? আপনার মুখ
দেখে মনে হচ্ছে আপনি বিরক্ত।
– “No It’s Ok…”
– “আমি কি আপনার বন্ধু হতে পারি? যদি আপনার
কোন আপত্তি না থাকে।”
নিহাদের তেমন বন্ধু নেই, নিহাদ কিছুক্ষণ ভাবলো,
মেয়েটিকে দেখে ভদ্র ঘরের মনে হচ্ছে। বন্ধুত্ব
করা যায়।
.
– “ঠিক আছে, বন্ধু হতে পারেন।”
-থ্যাংকস” বলেই রাহা একটা হাসি দিল। নিহাদ
ভাবছে চশমা পরা মেয়েটিকে হাসলে মনে হয়
চারপাশে মুক্ত ঝরে পড়ছে। রাহার কণ্ঠ শুনে আবার
ধ্যান ভাঙল
-“সন্ধ্যা হয়ে আসছে, আজ আসি আবার দেখা হবে।
টাটা…..”
.
রাহা চলে যাচ্ছে, নিহাদ ওর গমন পথের দিকে
তাকিয়ে ভাবছে “কে এই সুন্দরী মেয়ে? কথা নেই
বার্তা নেই বন্ধু হয়ে গেল? আর আমিও বোকার মত
হ্যাঁ বলে দিলাম”
কিছুক্ষণ মন্ত্রমুগ্ধের মত বসে নিহাদ থেকে উঠে
পড়ল, আজ আর সুর তোলা হবেনা।
.
এভাবেই প্রথম পরিচয় হয় রাহা আর নিহাদের।
রাহার সাথে প্রথম পরিচয়ে একধরণের
ভালোলাগা কাজ করে নিহাদের ভেতর।
মেয়েটির চাঞ্চল্য, হাসি, কথা সবকিছু নিহাদকে
মুগ্ধ করে, আগে নিহাদ মাঝে মাঝে লেকে আসত,
এখন প্রতিদিন আসে।
ধীরে ধীরে ওরা ভাল বন্ধু হয়ে যায়।
.
রাহার গীটারের টোন খুব পছন্দ, একবার গীটার
ছাড়া লেকে গিয়েছিল নিহাদ, আর তা দেখে সে
কি রাগ রাহার….
-“আজ গীটার আনো নি কেন?”
-“আসলে ক্লাস থেকে সোজা এখানে চলে
এসেছি, আনার সুযোগ পাইনি।”
-“কোন কথা শুনব না, যাও এখনি যাও গীটার নিয়ে
এসো।”
-“মাত্র তো আসলাম, এখনই যেতে হবে?”
-“হে এখনই, এটা তোমার গীটার না আনার শাস্তি,
তুমি জাননা তোমার গীটারের টোন না শুনলে
আমার ভালো লাগেনা।”
বলেই রাহা অন্যদিকে মুখ ঘুরালো, নিহাদ বুঝল
মেয়েটি অভিমান করেছে, সামান্য কারনেই
অনেক অভিমান করে মেয়েটি।
-“রাহা এই রাহা। সরি তো এই কান ধরলাম আর এমন
হবে না।”
-“সত্যি তো?”
-“হুম সত্যি। এমন ভুল আর করবোনা।”
-“ঠিক আছে, আজকের মত মাফ করে দিলাম।”
.
এভাবেই ওদের বন্ধুত্ব এগিয়ে যায়, ভালোলাগা
থেকে কখন যে মনের মিল হয়ে যায় তা নিহাদ
নিজেও বুঝতে পারেনা। নিহাদ চেষ্টা করে
রাহাকে বোঝার, রাহাকে তার মনের কথা
বোঝাবার। প্রতিদিন নিহাদ বাসা থেকে I Love
You বলার প্র্যাকটিস করে আসে, কিন্তু বলতে
পারেনা, রাহার সামনে গেলেই সব গুলিয়ে যায়।
এমনি করে রাহার জন্মদিন চলে আসে, নিহাদ
নিয়ত করে এবার রাহাকে তার মনের কথা
জানাবে। রাহার জন্য বার্থডে গিফট নিয়ে নিহাদ
বার্থডে পার্টিতে যায়। নীল শাড়ি পরে মুখে
মিষ্টি হাসি নিয়ে রাহা নিহাদের কাছে আসে।
.
-“এত লেট করলে কেন?”
-“কই লেট করলাম?”
-“তুমি ৫মিনিট লেট।”
-“রাস্তায় জ্যাম ছিল তাই একটু লেট হল। হ্যাপি
বার্থডে রাহা।”
বলেই নিহাদ নীল মলাটে মোড়ানো একটা
ডায়েরি রাহার হাতে দেয়।
-তুমি তো লেখালেখি পছন্দ কর, মনের ভাবনা
জগতের কথাগুলো এটাই লিখবে তাই দিলাম।
– “থ্যাংক ইয়ু.. Anyway আজ আমার বার্থডে তাই
তোমাকে ছেড়ে দিলাম।”
-“রাহা..”
-“হুম বল”
-“না মানে একটা কথা……”
-“কি কথা বল”
-“না আসলে….”
.
এই রাহা কেক কাটবি না? সবাই তোর জন্য
অপেক্ষা করছে। রাহার এক ফ্রেন্ড ওকে ডাক
দেয়।
.
-“আসছি এক মিনিট, কি বলবা বল।”
-“Happy Returns Of the Day”
-“Thanks A lot… এখন চল কেক কাটি।”
.
আর এভাবেই প্রতিবার নিহাদ শত চেষ্টার পরও
রাহাকে তার মনের কথা বলতে পারেনা। কখনো
ওদের মাঝে বন্ধুদের প্রবলেম, আবার কখনো
নিহাদের নিজস্ব ভয় যদি তাদের বন্ধুত্ব নষ্ট হয়ে
যায়, নিহাদ রাহাকে হারাতে চায়না। বার্থডে
পার্টিতে সবাই মিলে নিহাদকে ধরে গান
গাওয়ার জন্য।
নিহাদ গীটার নিয়ে রেডি হয় গান করার জন্য।
-“বন্ধুরা এই গানটি আমার একজন বিশেষ মানুষকে
নিয়ে লেখা।”
.
[“একবার তাকাও প্রিয়তমা আমার দুই চোখে
দেখ বড় ভালবাসি তোমাকে…………………।
যখন তোমার দুই চোখে দেখি দুষ্টু হাসি,
বলতে ইচ্ছে করে কতটা ভালবাসি।
আমার ভালবাসার ছোঁয়ায় রাঙ্গিয়ে দেব হৃদয়
তোমার।
তুমি ভালবেসে হবে কি রাজকন্যা আমার?”]
.
গান শেষ করার পর করতালিতে মুখরিত হয়ে উঠে
চারদিক, সবাই নিহাদের কণ্ঠের প্রশংসা করে,
নিহাদ রাহার দিকে তাকায় রাহা তার মিষ্টি
হাসিটা হাসতে থাকে।
.
সেদিন রাতে নিহাদের গিফট করা ডায়রিতে
রাহা তার মনের কথাগুলো লিখে, লেখার সবটা
জুড়েই ছিল নিহাদের কথা, ওদের বন্ধুত্বের কথা,
নিহাদকে ভালো লাগার কথা। রাহাও নিহাদকে
খুব পছন্দ করে, কিন্তু সে বলতে চায়না, সে চাই
নিহাদ নিজের মুখে তাকে প্রপোজ করুক।
এভাবেই চলতে থাকে তাদের সম্পর্ক, একজন
আরেকজনকে অসম্ভব ভালবাসে কিন্তু কেউ
কাউকে বলতে পারেনা। অবশেষে একদিন….
.
নিহাদ, রাহার জন্য লেকে অপেক্ষা করছে। আজ
অনেকক্ষণ হয়ে গেল কিন্তু রাহা আসছে না,
নিহাদের টেনশন হচ্ছে, রাহার কিছু হল নাতো।
অবশেষে রাহা এল।
-“আজ এত দেরি করলে কেন?”
-“কোচিং ক্লাস ছিল, তাই আসতে লেট হল।”
-“এটা আগে বললেই পারতে।”
(নিহাদের কণ্ঠে অভিমান)
-“সরি, সরি মনে ছিল না।”
– “It’s Okay.. তোমার জন্য নতুন একটা সুর তুলেছি।”
-“আজ শুনতে পারবোনা নিহাদ, এমনিতেই অনেক
লেট হয়ে গেছে, পরে বাসায় আম্মু টেনশন করবে।”
-“চলে যাবা? আর একটু বসো প্লিজ”
-“নাহ, যেতে হবে। না হলে প্রবলেম হবে।”
-‘ঠিক আছে যাও।”
-“ভালো থেকো।”
.
বলেই রাহা ঝটপট চলে যায়, শেষ বিকেলের
সূর্যটাও ডুবতে শুরু করেছে, নিহাদ উঠতে যাবে,
এমন সময় বেঞ্চের দিকে নজর পরে। রাহা ভুল করে
ওর ডায়রিটা ফেলে গেছে। নিহাদ ডায়রিটা
হাতে নিয়ে রুমের দিকে হাঁটা শুরু করে।
রাতে রাহার ডায়রিটা খুলে পড়ার জন্য, ওকে
নিয়ে লেখাগুলো পড়তে থাকে, নিহাদ বুঝতে
পারে রাহাও তাকে পছন্দ করে, তাকে ভালবাসে।
পরদিন নিহাদ লেকে যায়, গিয়ে দেখে রাহা
উদাসীন ভাবে বসে আছে।
.
-“কখন এলে?”
-“অনেকক্ষণ আগে”
– আজ দেরি করে আসার জন্য আমাকে বকা দিবে
না?
-সবসময় ফান করো নাতো নিহাদ, ভালো লাগছে
না।
-কি হয়েছে তোমার? ‘মন খারাপ? ”
-“কাল থেকে তোমার দেয়া ডায়রিটা খুঁজে
পাচ্ছিনা, কোথায় যে পড়ল…..”
নিহাদ মুচকি হেসে বলে,
-“মন খারাপ করোনা, ওরকম আরেকটা ডায়রি
তোমার নেক্সট বার্থডে তে গিফট করব।”
-“স্টুপিড! ডায়রির জন্য না, আমার লেখাগুলোর
জন্য খারাপ লাগছে।”
-“ডায়রিতে কি লেখা ছিল জানতে পারি?”
-“না, এটা পার্সোনাল। একি তুমি হাসছো কেন?
আমার মন খারাপ আর তুমি হাসতেছো? থাক তুমি
আমি গেলাম।”
বলেই রাহা উঠে দাঁড়াল।
.
-“রাহা শুনো”
-কি?
-“তোমার ডায়রিটা।”
.
নিহাদ ডায়রিটা রাহার দিকে এগিয়ে দেয়।
রাহা চোখ বড় বড় করে জিজ্ঞেস করে,
.
-“এটা তোমার কাছে এল কিভাবে?”
-“কাল ভুল করে এখানে ফেলে গিয়েছিলে।”
-“তুমি ডায়রির সব লেখা পড়েছো তাইনা?”
-“কোন সন্দেহ আছে?”
.
নিহাদ, রাহার কাছে যায়, হাঁটু গেড়ে তার পাশে
বসে.. আর বলে
-“ভালোবাসো?”
-“কোন সন্দেহ আছে?”
বলেই রাহা মুচকি হাসি দেয়।
.
রাহা নিহাদের কাঁধে মাথা রেখে নিহাদের গান
শুনছে ,
.
[তাঁরা ভরা জোছনার আলোতে,
তোমাকে খুঁজে পাই………
আমার মনের ভাবনার জগতে
তোমায় রাখতে চাই…
রঙধনুর আভায় ছড়িয়ে দাও
মনের ভাবনাগুলো…….
আজ ভালবেসে ছিনিয়ে নাও
অতৃপ্ত মনের ইচ্ছেগুলো…………………..]
.
শেষ বিকেলের সূর্যটা মনে হয় আজ ডুববে না,
নিহাদের গান শেষ না হওয়া পর্যন্ত।
www.twitter.com/@mansurkhan5

ভালো বাসা

ঠিক অপরাহ্নের পর দেখা......
-"চলো আজ তোমায় একটা লাল রঙের টিঁপ কিনে
দিব।
চোখ তুলে কেউ থাকালে খালি চোখে চন্দ্রগ্রহন
দেখা হয়ে যাবে!"
-"আমি তো কারো দারদ্বারী না।তবে কেন এতো
আয়োজন!
তুমি বরং এক কাজ করো এটা অন্য কাউকে দিয়ে
দাও"।
"অন্য কেউ তো ছিল না! আর তুমি তো অন্যদের থেকে
অন্যতম।অন্য কারো দরজায় তো কখনোও নাড়া
দেইনি!যদি ফিরে এসে তোমার দরজা বন্ধ পাই এই
ভয়ে!!"
-"আমি তো কখনও অপেক্ষা করতে বলিনি"
"তুমি তো কখনও একেবারে সরে যেতেও বল নি!!"
-"আমি এখন অনেক ব্যস্ত থাকি!আমি আমার এই নিয়ম-
মাফিক জীবনে একটু নিজের মতো চলতে চাই যাতে
কারো অনুরোধ বা উপদেশ থাকবে না!"
"আমি তো কখনও আমার মতো কিছু করতে বলিনি!আর
তুমি কবেই বা আমার ছিলে যে বলব!!"
-"আমার দেরি হয়ে যাচ্ছে,আমি যাই।ভালো থেকো!"
"আমিও উল্টোপথে হাটা শুরু করলাম গন্তব্যের
খুজে..........সোজা পথের বাহনের যাত্রী হয়ত আমি
হতে পারব না।তাতে কি সব পথ তো সবসময় মসৃণ
থাকে না!
বিক্ষোভ মিছিলের কবলে পড়লে বিপরীত পথেই
আবার ফিরে আসতে হবে!!"

Wednesday, March 16, 2016

স্বপ্ন কে হত্যা By তুহিন

প্রতিদিন কিছু কিছু ইচ্ছা মরে যায়
অনিচ্ছাকৃত মরে যেতে হয়
অযত্নে মরে যায়।
প্রতিদিনই কিছু কিছু ইচ্ছারা
নির্বাসিত হতে বাধ্য হয়
নির্বাসিত হয়।
কিছু কিছু ইচ্ছা স্বইচ্ছায় হত্যা করি
ইচ্ছার হননে বিবর্ন হই বারবার
তবু হত্যা করতেই হয়।...........

Saturday, March 12, 2016

তুমি কি আমাকে এখনো ভালোবাসো By তুহিন

তুমি কি আমাকে এখনো ভালোবাস?
যেমনটি আগে বাসতে?
.
তুমি কি এখনো আমায় খুঁজো?
যেমনিভাবে আগে হাজার লোকের
ভীরে খুঁজতে?
.
আমি নেই বলে কি তুমি এখনো হৃদয়ে
মৃদু কম্পন অনুভব করো?যেমনিভাবে
আগে করতে।
.
তুমি কি এখনো আমাকে নিয়ে স্বপ্ন
দেখ?যেমনিভাবে আগে দেখতে।
.
তুমি কি এখনো আমাকে নিয়ে
ভাবো?যেমনিভাবে আগে যে
ভাবনায় মশগুল থাকতে।
.
না এখন তুমি হয়তো এগুলোর একটাও
করো না।কারন এখন তুমি আমাকে
কাঁদিয়ে অন্যজনের পিছনে ছুটতে
ব্যতিব্যস্ত।
.
কি দোষ ছিল আমার বলতে পারো?শুধু
আমার জানামতে আমার একটাই গুরুতর
অপরাধ ছিল।আর সেটি হচ্ছে
তোমাকে ভালোবাসে অন্তরে
স্হান দেয়া।
.
হয়তো এর আগে তুমি আরো মন ভেঙ্গে
খাঁন খাঁন করেছো।হৃদয় ভেঙ্গে চুরমার
করেছো।তুমি হয়তো জান না যে
ভাঙ্গা হৃদয় আর নতুন করে বাধেঁ না।
.
তুমি সেই দিন এই কষ্টটা বুঝবে যেদিন
তুমি কাউকে সত্যিকারের
ভালোবাসবে আর সে তোমার হৃদয়
ভেঙ্গে চুরমার করবে।
.
আমি সেই দিনের অপেক্ষায় রইলাম।
যেদিন তোমার ভালোবাসা
ভালোবাসা নামক খেলায় তুমি
হেরে যাবে।

Friday, March 11, 2016

বাস্তবতা posted by তুহিন

যে মানুষটা কখনো ছেড়ে যাবো না বলে কথা
দেয়,
সেই হয়তো সবার আগে ভালো থেকো বলে
বিদায় নিয়ে নেয়...
যে মানুষটা আপনার একটু কষ্টতেই আগে চোখের
জল ফেলতো,
সে হয়তো আপনাকে মৃত্যু শয্যায় দেখেও কোন
ফিলিংস পায়না,, পরিবর্তন হওয়া মানুষের ধর্ম,
সবাই পরিবর্তন চায়....
যে মানুষটা আপনার মেসেজ না পেলে একটুতেই
অনেক ছটফট করতো, সে হয়তো এখন আর মেসেজ
পেয়ে রিপ্লাই দেয় না....
সময় দূরত্ব সৃষ্টি করে, আবেগ গুলোকে জ্বালিয়ে
নিঃশেষ করে দেয়,,,, তারপর ও যদি কারো জন্য
টান অনুভব হয় সেটা ভালোবাসা..
এসব ভালোবাসা মিথ্যে না, যুগ যুগ বেঁচে থাকে
সবার অজান্তে.....
কখনো রাতের অন্ধকারে চোখের জল হয়ে, কখনো
বা একাকিত্ব অনুভব করে।

Wednesday, March 2, 2016

হতাশা

সকাল থেকে রাত্রি সময় কাটে না যে
নানান বাজে চিন্তা আমায় ঘিরে রাখে
অন্তরের ভেতর শুধু কষ্টের হাহাকার
বিষন্নতার আভা সদা আমার আকাশে
হতাশা
হতাশা, হতাশা
কালো ছায়া হয়ে জড়িয়ে আছে
হতাশা, হতাশা
দিশেহারা আমি আঁধারে একা
একা আঁধারে হায় বসে থাকি শুধু ভাবি
শেষ কবে হতাশার
ভালোবাসার ক্ষত শুকোয়নি যে আজও
তোমার মধুর কন্ঠ আজও কানে বাজে
জীবন আমার শুধুই যেন কষ্টের বোঝা হায়
সব নেশার বড় নেশা কষ্টের মাদকতা
হতাশা
হতাশা, হতাশা
কালো ছায়া হয়ে জড়িয়ে আছে
হতাশা, হতাশা
দিশেহারা আমি আঁধারে একা
একা আঁধারে হায় বসে থাকি শুধু ভাবি
শেষ কবে হতাশার
হতাশা, হতাশা
কালো ছায়া হয়ে জড়িয়ে আছে
হতাশা, হতাশা
দিশেহারা আমি আঁধারে একা
সুদিন আমার সয়না তাই দুঃখ ফিরে আসে
হতশাগুলো বুঝি আজ মুখ চেপে হাসে
জীবন আমার শুধুই যেন কষ্টের বোঝা হায়
সব নেশার বড় নেশা কষ্টের মাদকতা
হতাশা, হতাশা
কালো ছায়া হয়ে জড়িয়ে আছে
হতাশা, হতাশা
দিশেহারা আমি আঁধারে একা
হতাশা, হতাশা
কালো ছায়া হয়ে জড়িয়ে আছে
হতাশা, হতাশা
দিশেহারা আমি আঁধারে একা
হতাশা...

For HUAWEI Watch Pro GPS NFC Smart Watch Men 360*360 AMOLED Screen Heart rate Bluetooth Call IP68 Waterproof Man Smartwatch 2025

  Specifications Hign-concerned Chemical None Battery Life 3Day Voice assistant built-in YES Bluetooth-compatible Version 5.3 Metrics measur...