Wednesday, September 25, 2019



#নারীদের_সমান_অধীকার_ও_বাস্তবতা...!!

★★ সমান অধীকার আদায়ের দাবীতে মাঝেমাঝেই পুরুষরুপি কিছু মহিলাদের রাস্তায় আন্দোলন করতে দেখা যায়...!!
বাট,অধিকাংশ মহিলারাই জানে না যে, সমান অধিকার কি ও কেন?!
আসলে, অধিকারের বিষয়টা ম্যান টু ম্যান,পারসোন টু পারসোন এবং প্লেস টু প্লেস ভ্যারি করে...!!
Maximum মহিলারাই এটা বোঝে না!!
আসলে,তারা কি যে বোঝেনা, সেটাও বোঝে না....!!
নারীদের সমান অধিকারের এই ডায়লগটা, যে সকল মেয়েরা দেয়, আমি challenge দিয়ে বলছি যে, সে সকল মেয়েরা সমান অধিকারের কিছুই বোঝে না.....!
না বুঝে হুদাই চেচামেচি!!😡😷
আরে ভাই থামেন...!!
ইয়ে মানে, হয়তো বিরক্ত হচ্ছেন...?!
তাহলে আসুন, নারীদের সমান অধীকারের একটু পোস্টমর্টেম করি...!!
তার আগে নিচের ছবিটির দিকে একটু তাকান...

★নিচের ছবিটির মতই, মহিলাদের সমান অধিকারের নামে চেচামেচি করা বোকামি ছাড়া কিছুই নয়.....!!
সমান নয় বরং মেয়েদের দিতে হবে অগ্রাধিকার, যেটা তাদের ইসলাম দিয়েছে।।
বাট, তারা সেটা জানেই না.....!!
সব জায়গায় সমান অধিকার হলে মেয়েরা মোটেও চলতে পারবে না। যেমন -ধরুন...
👍 বাসে মহিলা,শিশু ও বিকলাঙ্গদের জন্য যে Extra সীট বরাদ্দ থাকে, সেটা সমান অধিকার নয় বরং অগ্রাধিকার।।
সমান অধিকার হলো, কোন সীটই বরাদ্দ থাকবে না...
যে আগে আসবে সেই বসবে।। কোন মহিলার জন্যও সীট ছেড়ে দেয়া যাবে না।। এমনকি...মহিলাদেরও বাসে দৌড়িয়ে,ঠেলে-ঠুলে উঠতে হবে.....!!
👍সমান অধিকার হলে সকল প্রকার নারী কোটা বাতিল করতে হবে, কারন, ওটা সমান অধিকার নয় বরং অগ্রাধিকার.....!!
👍 সমান অধিকার হলে সকল প্রকার শিশু ও নারী নির্যাতন আইন বাতিল করতে হবে। কারন, সবার বেলায় সমান আইন প্রযোজ্য হবে।
👍সমান অধিকার হলো, এক্সটা কোন কিছুই বরাদ্দ থাকবে না, মেধা ও যোগ্যতায় যে এগিয়ে সেই চান্স পাবে....
সাপোজ, কোন চাকরি পরীক্ষায় 50 জন নেওয়া হবে কিন্তু 2000 হাজার জন এপ্লিকেশন করেছেন, 500 জন মহিলা এবং 1500 জন ছেলে। তো মেধায় যদি এই 500 জন মহিলাদের মধ্যে 40 জন চান্স পায় এবং ছেলেরা  10 জন পায় তাহলে 40 জন মহিলা ও 10 জন ছেলেকেই নিয়োগ দিতে হবে।
অনুরুপ, বিপরীত হলেও তাই করতে হবে। এটাই হল যোগ্যতা ও মেধার সঠিক মূল্যায়ন।
👍সমান অধিকারে সংসদেও কোন নারী কোটা থাকবেনা! যোগ্যতায় যিনি নির্বাচিত হবেন তিনিই হবেন এমপি, কোন কোটার ভিত্তিতে নয়!?
ভাবুন এবার....😒😒
এমন হলে কি অবস্থা হবে ম্যাটামদের....!?
কয়জন মহিলা যোগ্যতায় MP হবে, ভার্সিটি,মেডিকেল ও জবে চান্স পাবে....??!!!
কিভাবে তারা রাস্তায় চলবে,বাসে উঠবে...?!
কিভাবে তারা সংসার চালাবে...?!
👍সমান অধিকার হলে প্রতিটি মেয়েকেই কোন কোন চাকুরী করতে হবে। কারণ, বেকার কোন মেয়েকে কেউই আর বিয়ে করবে না, সমান অধিকার বলে কথা...👌👌
একবার ভাবুন,সারা দেশে কয়জন মহিলা চাকুরী করে...?!
এমন আরো অসংখ্য বিষয় আছে,.......!!
তাহলে দেখা যাচ্ছে যে, প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই মেয়েদেরকে সমান অধীকার নয় বরং অগ্রাধিকার দিতে হবে।
তা না হলে, তারা প্রতিটি ক্ষেত্রেই চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এক কথায় তারা চলতেই পারবে না।
তাহল, কি জন্য, কি কারণে, কার কথায় মেয়েরা নারীদের সমান অধিকার নিয়ে চেঁচামেচি করছে...?!
এটা যে তারা না বুঝে করছে, সেটা বোঝাই যায়।
তো দেখা যাচ্ছে যে, শুধুমাত্র একটি বিষয়ের জন্যই তারা সমান অধিকারের নামে চেঁচামেচি করছে, আর সেটা হচ্ছে বাবার সম্পদে নারীদের সমান অধীকার!!
হে নারীবাদীরা...!?
👏যেহেতু আপনারা সম্পদে সমান অধিকার চাচ্ছেন তাহলে অন্য সকল বিষয়ে কেন অগ্রাধিকার ভোগ করবেন বা করছেন?!
এটা তো ওই হিংসুটে মহিলার মত হয়ে গেল, "মেয়ে সুখে থাকলে আলহামদুলিল্লাহ আর ছেলের বউ সুখে থাকলে নাউজুবিল্লাহ"...!!?

★★এবার আসুন মহিলাদের মানষিকতার একটু
 পোস্ট মর্টেম করি....!!?
কিছুদিন আগে একটা সার্ভেতে দেখলাম More than 80% ডিভোর্সের মূলে রয়েছে, কর্মজীবী মহিলারা....!! আপনি শতকরা ৫% মহিলাও খুজে পাবেন্না যারা তার কম যোগ্যতার কোন ছেলেকে বিয়ে করেছে...!??!?
অথচ,প্রায় প্রতিটা ছেলেই তার চেয়ে কম যোগ্যতার মেয়েকে বিয়ে করে।।
দেখবেন, ৮০% পুরুষই বেকার মহিলাদের বিয়ে করে খাওয়ানো সহ সকল প্রকার ভরন পোষন করেছে ও করছে,কখনো খোটা পর্যন্ত দেয় না....
[এমনকি, পুরুষগণ স্রীদের লাগামহীন চাহিদার কারনেই সুদ,ঘুষ সহ প্রায় সব ধরনের ক্রাইম করে....]
অন্যদিকে,মহিলারা এমন সেক্রিাফাইস কখনো করবে.....?!
মোটেও না, একটু ভেবে দেখুন....!
স্রীর চেয়ে ছোট জব করা পুরুষদের অবস্থা....?!
কি পরিমান মানষিক যন্ত্রণার মধ্যে আছে তারা.....!!?
বেকারদের অবস্থা নাই বা বল্লাম...!?
শুধু তাই নয়....!
ঐ সার্ভেতে আরো বলা আছে যে,  More than 90% বিবাহ পূর্ব গভীর(!!) প্রেমের ইতি ঘটেছে মেয়েটির ভালো জব পাওয়া বা ভালো কোথায়ও চান্স পাওয়া....!!!😷
আর,প্রতিটা গভীর ও মিলনাত্মক প্রমের পিছনেই আছে ছেলেটির প্রতিস্ঠিত হওয়া বা ভালো কোন জব পাওয়া...!!?✌

★পুনশ্চ বলতেই হয় যে, তসলিমা নাসরিন ও মুন্নি সাহাদের মত সংসার বঞ্চিত রাস্তার মহিলাদের কথায় যে সকল মা-বোনেরা না বুঝেই চেঁচামেচি করছেন তারা একটু ভেবে দেখুন, ওই তসলিমা নাসরিনরা সারা জীবন অধিকারের আন্দোলন করে কি পেয়েছে?!
কিছুই পাইনি বরং তারা চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং হচ্ছে।
স্বামী,সন্তান আর পারিবারিক ভালোবাসার কিছুই তারা পায়নি। একারণেই তারা লেজ কাটা শেয়ালের মতো সকল মেয়েকেই লেজ কাটার জন্য উপদেশ দিচ্ছে!!
সো,ভাবতে হবে আরো গভীর ভাবে।😖😖
 ফাইনালি বলতে চাই যে,  সমানাধিকারের যে বিষয়টি নিয়ে আপনারা চেঁচামেচি করছেন সেটা একান্তই পারিবারিক বিষয় আর পারিবারিক বিষয়টা সম্পূর্ণ ভালবাসার উপর নির্ভর করে। এটা আইনের উর্ধে।
অনেক সময় দেখা যায় যে, ভালবাসার কারণে, পারিবারিক সম্পর্কের কারণে মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে অনেক বেশি পেয়ে থাকে, আর সেটাই স্বাভাবিক।
সো, সমান অধিকারের আন্দোলন ও চেঁচামেচি না করে ইসলামে দেয়া নারীদের অগ্রধীকারের বিষয় গুলো জানুন এবং নিজেকে একজন আদর্শ মেয়ে হিসেবে, মা হিসেবে, বোন হিসেবে ও একজনের স্ত্রী হিসেবে গড়ে তুলুন, তাহলে না চেয়েও অধিকারের বাহিরেও এমন কিছু পাবেন যেটা আপনার কল্পনাতেও ধরবে না।

যদি না চান তাহলে তসলিমা নাসরিনের মতোই জঘন্য জীবনের জন্য প্রস্তুত থাকুন।।
#CollectedByFacebook

Sunday, September 22, 2019








"""""উষ্ণ_প্রেমের_লীলাখেলা""""""
একফোঁটা বীর্য যখন তোমার জরায়ুতে ঠাই পেয়েছিলো। সেখানে ছিলাম আমি। লাখ লাখ শুক্রানুর মধ্যে আমিও লুকিয়ে ছিলাম একসাগরের মাঝে। আমরা সবাই দৌড় প্রতিযোগিতায় মত্ত ছিলাম। কে, কাকে হারিয়ে দিয়ে প্রথম হবো।যুদ্ধ না মা, যুদ্ধ না! এ এক মরণ খেলা! যে জিতবে সেই শুধু বাঁচবে, বাকি সব্বাইকে মরতে হবে..........জানো মা! জীবনের সাথে যুদ্ধ করে, সেদিন আমিই জয় লাভ করেছিলাম। তুমি বিশ্বাস করো মা, আমার মত খুশি সেদিন আর কেউহতে পারেনি। আমিই সেদিন ডিম্বানুকে ভেদ করে, জয়ের পতাকা ছিনিয়ে এনেছিলাম। সেখানেও কত ভয়। যদি এ যুদ্ধে টিকে না থাকতে পারি ? মাগো, আস্তে আস্তে আমি পানি বিন্দু থেকে, রক্তের কণিকায় রুপ নিতে থাকলাম।সত্যি মা!আমি কত খুশি ছিলাম, সময়েরগতিতে আমি পুর্ণতা পেতে থাকলাম। আস্তে আস্তে মাংসল পিন্ড থেকে আমার কচি হাত-পা, নখ গজাতে শুরু করলো। মাঝে মাঝে আমার কচি নখের স্পর্শে তুমি শিউরে উঠতে। আমার কি যে ভালো লাগতো মা। আমি বলে বুঝাতে পারবো না।মাগো! মা! এখনো আমার চোখ ফুটে নাই মা। আমি নিজেকে নিজেই দেখি নাই মা! আজ আমার খুব কষ্ট হচ্ছে মা!বাঁচাও মা, একটু বাঁচাও আমাকে.......কে শুনে আমার চিৎকার! আমি যে আজ কারোর আপন কেউ নই। আমি বুঝতে পেরেছি, আমিকারোর উষ্ণ প্রেমের লীলাখেলার আগাছা।কেউ পাশ থেকে বলছে, ছিড়ে ফেলুন ডাক্তার, মেরে ফেলুন ওকে। আমার বুঝতে বাকি রইলোনা, সে আমার অনাগত বাবা।আমি চিৎকার করে বলতে চাচ্ছিলাম, মেরো না আমায়.... আমি কখনো তোমাদের কাউকে বাবা-মা বলে পরিচয় দিবো না। তবুও আমায় মেরো না। আমাকে একটি বার পৃথিবী দেখতে দাও। আমাকে মেরো না।কিন্তু একটি সময় আমার চিৎকার থামিয়ে দিলাম, যখন দেখলাম আমাকে রক্ষার জন্য তোমার মধ্যেও কোন ইচ্ছা নেই । আর ইচ্ছা থাকবেও বা কেনো!! তুমিও তো উষ্ণ প্রেমের লীলাখেলায় মেতেছিলে একটু সুখের আশায়, আমাকে পাবারজন্য নয়।আমার শরীরকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হলো তোমার শরীর থেকে। আমার শরীর থেকে প্রাণ বায়ু বের হয়ে যাচ্ছিলো। আমি কষ্টে হাউমাউ করে কান্না করছিলাম। ঘৃণা হচ্ছিলো এই পৃথিবীর মানুষের উপর। ঘৃণা হচ্ছিলো, পশুর সমতুল্য মা-বাবার উপর। একটি সময় আমি তোমাদের ঝামেলা মুক্ত করে শেষ হয়ে গেলাম। আমার শেষ জায়গা এখন এক পঁচা নর্দমায় এবং আমি এখন এক পঁচা নর্দমার কীট!ভালো থেকো মা!....ভালো থেকো বাবা.....!!!



একটা_বাস্তব_জীবন_কাহিনীঃ 😥 প্লিজ ২মিনিট সময় নিয়ে পড়বেন।

২ সপ্তাহ আগে আমার গার্লফ্রেন্ড এর বিয়ে ছিল!
কিন্তু বিয়ে টা হয়নি।
কারন বিয়ের দিন আমি তাকে তুলে নিয়ে আসছিলাম।
এবং কোর্ট ম্যারেজ করে ফেলি দুইজন।
.
আমার বাবা মা বিষয়টা
মেনে নিল না!
বিধায় আমাকে বাসা থেকে বের করে দিল।অসহায় দুইটা প্রাণ ঘুরতেছিলাম.....!
.
আমি ভাবলাম যত কষ্টই হোক,মেঘাকে একটা থাকার ব্যবস্থা আমাকে করে দিতেই হবে!
.
হাতে কিছু টাকা ছিল।ঐই টাকা দিয়ে মেঘা কে একটা
মহিলা মেসে তুলে দিলাম!
আমার কাছে প্রায় সব টাকা শেষ।কথায় আছে বিপদে পড়লে বন্ধু চেনা যায়।একজন ও আমার পাশে এসে দাঁড়ায় নাই!
কিনা করছি তাদের জন্য। যাই হোক,এটাই হয়ত পৃথিবীর নিয়ম।বড্ড স্বার্থবাদী এই পৃথিবীটা!
.
এই দিকে রাত হয়ে গেল।হাতে একটা টাকাও
নাই।
সখের মোবাইল ফোনটা বেঁচে দিলাম রাস্তার টোকাই এর কাছে!
টাকা হাতে আছে,কিন্তু খাইতে ইচ্ছা করছে না!
ভাবছিলাম আমি যদি একটু কষ্ট করি,তাহলে মেঘা ভাল থাকবে।এরমধ্যে আমি একটা থার্ড ক্লাস মেসে উঠলাম!
অন্তত আকাশের উপর ছাদ টা পেয়েছিলাম!
খুব কষ্টে একটা হোটেলে ওয়েটারের চাকরী পেলাম!
নিজেকে প্রশ্ন করলাম টাকাই কি সব কিছু?
.
একদিন দুপুরে,হোটেল এ ১০ জন ফরেনার আসল!
কিন্তু কেউ তাদের খাবারের অর্ডার নিতে পারলনা!
.
আমি BBA তে অধ্যায়নরত ছাত্র।তাই ইংরেজিতে কথা বলার কৌশল টা আমার অনেক আগে থেকেই জব্দ করা ছিল।তাদের সাথে কথা বলে হোটেল ম্যানেজারকে
সন্তুষ্টি করে ফেললাম। ফলে আমাকে ফ্লোর ম্যানেজার করে দিল।
বেতন ও ১৮ হাজার টাকা!
.
মেঘাকে সারপ্রাইজ দেওয়ার জন্য নতুন বাসা
ভাড়া নিলাম।দুইজন একসাথে থাকব,মনে ঝড় উঠতে লাগল!
.
মেঘার মেসে গিয়ে জানতে পারলাম,মেঘা তার বাবার সাথে বাসায় চলে গিয়েছে!
একটা ছোট্ট মেয়ে আমাকে বলল ভাইয়া,মেঘা আপু আপনাকে এই চিঠিটা
দিতে বলছে!
চিঠিটা এমন ছিলো:

আশিক,যখন তুমি আমাকে বিয়ে করে সুখী করতে পারবে না,তবে কেনো আমায় সুখের রাজ্য থেকে নিয়ে এসেছিলে?
তোমার অবস্থা এখন আর পাঁচটা সাধারণ ঘরের থার্ডক্লাস ছেলেদের মত। যাই হোক তোমার বাসায়
ডিভোর্স এর পেপার চলে যাবে।প্লিজ আমাকে যদি একটুও ভালবাসো,তাহলে সাইন টা করে দিও!
.
-নির্বাক দৃষ্টি দিয়ে তাকিয়েছিলাম চিঠির দিকে।মাত্র ১০ টা দিন কষ্ট
করতে পারল না!
ব্যর্থতা আমারই ছিল। আমি একটা অপদার্থ ছেলে যে,মেঘাকে ভালবেসে নিজের জন্মদাতা পিতা-মাতাকে ছেড়ে তার কাছে চলে এসেছিলাম।প্রতিদানে কি পেলাম আমি?
ক্ষুদার্থ পেট,শ্রমিকের
মত জীবনযাপন!
.
আজ সেই মেয়েটির
বিয়ে।শুনেছি নাকি ছেলের অনেক অনেক টাকা!
.
সারমর্ম: টাকার ভীড়ে হয়তবা চাপা পরে যাবে আশিক নামের ছেলেটার আর্তনাদ!
জীবনের সব কিছুই নির্ভর করে টাকার উপর।
.
যখন টাকা ছিল,মেঘা
আশিকের ছিল!
আজ টাকা নেই,মেঘা অন্য কারো!
.
আমরা চাইনা এই মেঘাদের।আসুন মন থেকে
ভালবাসি।ভালবাসাকে ভালবাসি,কারো শরীর বা টাকাকে নয়!
.
এই কারণে আমি কোনো মেয়েকে বিশ্বাস করতে
পারি না!
যারা একটু কষ্ট হবে বলে,ভালোবাসার মানুষটাকে পর করে দেয়!
আসলে মেয়েরা ভালো ছেলে দেখে না,দেখে শুধু ছেলেদের টাকা!
.
১০০% এর মাঝে ৯৯% মেয়ে ভালো মনের মানুষ খোঁজে না।খোঁজে টাকা আছে এমন ছেলেদের।
#শুনেছি টাকা না থাকলে নাকি ভালোবাসা ঘরের
জানালা দিয়ে পালায়!
#আসলেই_কী_কথাটা_ঠিক???
.........

For HUAWEI Watch Pro GPS NFC Smart Watch Men 360*360 AMOLED Screen Heart rate Bluetooth Call IP68 Waterproof Man Smartwatch 2025

  Specifications Hign-concerned Chemical None Battery Life 3Day Voice assistant built-in YES Bluetooth-compatible Version 5.3 Metrics measur...